Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
মহাকালীর কালীমঠ
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

পর্ব-৩৭

হিমালয়ের পবিত্র দেবস্থানগুলি বারে বারে পরিব্রজন করলেও গুপ্তকাশীর অদূরে কালীমঠে আর যাওয়াই হয় না। তাই সেবার গৌরীকুণ্ডের পথে ত্রিযুগীনায়ারণ হয়ে গুপ্তকাশীতে এসে রাত্রিবাস করলাম।
আগে পঞ্চকেদারের যাত্রীরা কালীমঠ হয়েই মদমহেশ্বরে যেতেন। এখন সে পথ রুদ্ধ। তাই গুপ্তকাশী থেকে কালীমঠ দর্শন করে আবার গুপ্তকাশীতেই ফিরে উখীমঠ হয়ে যেতে হয়। কেউ কেউ সরাসরি উখীমঠ দিয়েই যান।
গুপ্তকাশী থেকে কালীমঠের দূরত্ব ১১ কিমি। ঘন ঘন জিপ বা ট্রেকারের ব্যবস্থা আছে। প্রবল প্রবাহ সরস্বতী নদীর তীরে কালীমঠে আসতেই সেখানকার নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখে মোহিত হয়ে গেলাম। এই নদীর ওপর পাকা সেতু পার হয়ে কালীমঠে প্রবেশ করতেই দেহ মন যেন অন্যরকম হয়ে গেল। কালীমঠের উচ্চতা ৩ হাজার ৯৬০ ফুট।
হিমালয় তীর্থভূমিতে খুবই ছোট্ট জায়গা এই কালীমঠ। এখানে ত্রিগুণাত্মিকা দেবীর অধিষ্ঠান। দেবী এখানে মহাকালী। ইনি ৫১ পীঠের এক দেবী। সতীর বাম চরণের সমস্ত অঙ্গুলিই এখানে পড়েছিল। এখানকার মন্দির মহাকালী মন্দির নামেই প্রসিদ্ধ। এখানে বেশ কয়েকটি ধর্মশালা ও যাত্রীনিবাসও আছে।
মন্দিরে প্রবেশ করে কোনও মূর্তির দর্শন পেলাম না। তবে পাষাণে ঢাকা একটি সুড়ঙ্গ আছে। সেটিই দেবীস্থান। সুড়ঙ্গমুখের সেই পাথরটিকে দেবীজ্ঞানে পুজো করা হয় এখানে। শুধুমাত্র শারদ ও বাসন্তী নবরাত্রে সেই পাথর সরিয়ে স্থানটি অনাবৃত করা হয়। ওই সময় এখানে সওয়া লক্ষ আহুতি দ্বারা মহাযজ্ঞের অনুষ্ঠান হয়। বর্তমানে এই স্থানে একটি প্রকাণ্ড খাঁড়া ও কয়েকটি ত্রিশূল দেবীর অস্ত্র হিসাবে রাখা আছে। আর চারদিকে ঝোলানো আছে অজস্র চামর ও ঘণ্টা।
মহাকালীর মন্দির দর্শনের পর আমি এখানকার অন্যান্য মন্দিরগুলিও দর্শন করতে চললাম। এখানে আছেন মহালক্ষ্মী, মহাসরস্বতী, গৌরীশঙ্কর ও মহাদেবজির মন্দির। তবে সবই অতি প্রাচীন ও ভগ্নদশাপ্রাপ্ত। অন্যান্য তীর্থের মতো যাত্রীসংখ্যাও এখানে খুবই কম। আজ এই মহাতীর্থে আমিই একমাত্র যাত্রী। তা হোক, এখানকার প্রাকৃতিক পরিবেশ আমার এত ভালো লাগল, যে তা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না।
এখান থেকে চার-পাঁচ কিমি দূরে কালী নদীর তীরে কালী শিলা বা মাতঙ্গশিলায় চৌষট্টি যোগিনী বিরাজিত। সঙ্গে স্থানীয় কাউকে না নিয়ে সেখানে যাওয়া উচিত নয়। কেন না স্থানটি অতি দুর্গম। সেখানেই একটি উচ্চ পর্বতে বসে দেবগণ শুম্ভ-নিশুম্ভকে বধ করার জন্য মহাকালীর আরাধনা করেছিলেন। দেবী মহাকালী দেবগণের আরাধনায় সন্তুষ্ট হয়ে চামুণ্ডাক্ষেত্রের কাছে আরও একটি উচ্চ পর্বতে বধ করেন শুম্ভ-নিশুম্ভকে। পরে মহাষ্টমীর পুণ্য তিথিতে এই কালীশিলায় বধ করেন রক্তবীজকেও। খরস্রোতা কালী গঙ্গার বুকে অর্ধনিমজ্জমান বৃহৎ একটি শিলাকে রক্তবীজের মুণ্ড বলে মনে করেন স্থানীয়রা। আজও সেই শিলা বেয়ে রক্তের ধারা বয়ে চলেছে। আঠার মতো চ্যাটচ্যাটে কালো রক্ত। তাই ওই স্থানটি কালীশিলা বা কালশিলা নামে পরিচিত।
হিমালয় তীর্থ যাত্রীরা সবাই কেদার দর্শন করে বদ্রীনারায়ণের পথে রওনা দেন। তাই কালীমঠ অবহেলিতই রয়ে যায়। ফলে এই মহাতীর্থ দর্শনে অনেকেই যেমন বঞ্চিত হন তেমনই প্রকৃতির নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখারও সুযোগ হারান।
কালীমঠে বেশ কিছুটা সময় কাটানোর পর একবার ভাবলাম এতদূর এসেছি যখন একরাত থেকেই যাই এখানে। ধর্মশালার ঘরের ভাড়া তো ১৫০ টাকা। কিন্তু আকাশের অবস্থা ভালো নয় বুঝে আবার গুপ্তকাশীতেই ফিরে যাওয়ার মন করলাম। কেন না এ পথে ধস নামার সম্ভাবনা খুব বেশি।
যাওয়ার আগে আরও একবার মহাকালীর মন্দিরে সেই সুড়ঙ্গমুখে এসে চাপা দেওয়া পাথরে মাথা রেখে ‘চণ্ডিকা মহামন্ত্র’ জপ করলাম। শারদ ও বাসন্তী নবরাত্রে এখানে এসে সওয়া লক্ষ আহুতি দ্বারা মহাযজ্ঞে শামিল এ জীবনে হয়তো কখনও হতে পারব না, তবে রুদ্রপ্রয়াগে তো আমি মাঝে মধ্যেই আসি। তখনই আরও একবার এখানে এসে একটা রাত্রি কালীমঠে অতিবাহিত করে যাব, এমনই মন করলাম।
কালীমঠকে কেন্দ্র করে এবার থেকে হিমালয়ের অন্য তীর্থ দর্শন করব। এও আমার বাসনা। এর আশপাশে শৈবতীর্থ ছাড়া দেবী তীর্থও তো খুব একটা কম নেই। মা মহাকালীর কৃপা হলে এর সর্বতীর্থে আমি পরিব্রজন করব। কালীমঠের দুই প্রান্তে আছে কোটি মাহেশ্বরী ও রাকেশ্বরীর দুটি মন্দির। সেও দারুণ মহিমান্বিত। গুপ্তকাশীর অর্ধক্রোশের মধ্যে আছ ললিতাদেবীর মন্দির। কেদারের পথে মৈখচণ্ডীতে আছে মহিষমর্দিনীর মন্দির। রামসু গ্রামের শ্রীদুর্গার মহামন্দিরও প্রসিদ্ধ। কুম্ভমেলার সময় হরিদ্বারে যখন মেলা হয় এখানেও তখন মেলা বসে। অতএব কালীমঠের এই মহা সতীপীঠে আশ্রয় নিয়ে হিমালয়ের পথে পথে ঘুরে বেড়ানোর আনন্দই যে আলাদা।
তাই অনেক আনন্দ বুকে নিয়ে আরও একবার মহাকালীকে প্রণাম জানিয়ে আবার গুপ্তকাশীর পথে রওনা হলাম। যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয় তাহলে আজই রুদ্র প্রয়াগে গিয়ে অলকানন্দা ও মন্দাকিনী সঙ্গমে নারদশিলায় জলতর্পণ করব। রাত্রিবাসের জন্য আমার প্রিয় সাটি লজ তো আছেই।
(সমাপ্ত)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
24th  November, 2019
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
একনজরে
একটা নেটে অনবরত হাত ঘুরিয়ে চলেছেন সুয়াশ শর্মারা। আর একটা নেট পেসারদের দখলে। মূল পিচের ঠিক পাশের নেটে আবার থ্রো ডাউনের বিরুদ্ধে টক টক করে ...

ভ্লাদিমির পুতিনের অন্যতম সমালোচক তথা বিরোধী নেতা আলেক্সেই নাভালনি গত ১৬ ফেব্রুয়ারি মারা যান। জেলের ভিতর সেই মৃত্যু নিয়ে দেশে ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নিন্দার মুখে পড়েছেন পুতিন। ...

৫ কোটি টাকা ‘তোলা’ চেয়ে নতুন জঙ্গি সংগঠন কেএলও (কোচ ন্যাশনালিস্ট) এবার সরাসরি হুমকি চিঠি দিল রাজ্যের উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহকে। ...

তাপমাত্রা বাড়তেই ভাবনা বদল। বুধবার বালুরঘাটে এই মরশুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কয়েকদিন পারদ আরও চড়ার পূর্বাভাস পেয়ে ভোট দেওয়া নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছেন ভোটাররা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব  ম্যালেরিয়া দিবস
১৮৫৯: সুয়েজ খাল খননের কাজ শুরু হয়
১৯৪০: মার্কিন অভিনেতা আল পাচিনোর জন্ম
১৯৬৯: ফুটবলার আই এম বিজয়নের জন্ম
১৯৮৭: সঙ্গীতশিল্পী অরিজিৎ সিংয়ের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৩ টাকা ৮৩.৯২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৮.০৫ টাকা ৯০.৪৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ ৩/৫৫ দিবা ৬/৪৬। বিশাখা নক্ষত্র ৫৩/০ রাত্রি ২/২৪। সূর্যোদয় ৫/১২/১৫, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/০। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪২ গতে ২/৫৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১০/১৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৬ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। 
১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ প্রাতঃ ৫/৪৪। বিশাখা নক্ষত্র রাত্রি ১/২৮। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৭ গতে ৫/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৬ গতে ১/০ মধ্যে। 
১৫ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৪ রানে হারাল দিল্লি

24-04-2024 - 11:27:04 PM

আইপিএল: ১৩ রানে আউট সাই কিশোর, গুজরাত ২০৬/৮ (১৯ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:18:57 PM

আইপিএল: ৫৫ রানে আউট ডেভিড মিলার, গুজরাত ১৮১/৭ (১৭.৩ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:08:30 PM

আইপিএল: ২১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডেভিড মিলারের, গুজরাত ১৭৭/৬ (১৭ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:05:47 PM

আইপিএল: ৪ রানে আউট রাহুল তেওতিয়া, গুজরাত ১৫২/৬ (১৬ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:58:15 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট শাহরুখ খান, গুজরাত ১৩৯/৫ (১৪.১ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:49:17 PM