Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

 ৩৫

ঔপন্যাসিক উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়। ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে ‘বিচিত্রা’ পত্রিকা প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হল এক নতুন যুগের। জন্ম হল উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় নামে এক স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠানের। সম্পর্কে তিনি ছিলেন কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মামা। তিনি তাঁর জীবনের অনেকটা সময় কাটিয়েছেন ভাগলপুরে। তাঁর যখন বারো বছর বয়স সেইসময় তাঁর প্রথম পদ্য ‘সন্ধ্যা’ প্রকাশিত হয় ‘সখা ও সাথী’ নামে এক মাসিক পত্রিকায়। সেই প্রথম পদ্যই তৎকালীন গুণীজনদের প্রশংসা আদায় করতে সক্ষম হয়েছিল। অত্যন্ত সাহসী এই মানুষটির পরলোক, প্রেতাত্মা ইত্যাদি ব্যাপারে বিন্দুমাত্র বিশ্বাস ছিল না। কোনও আড্ডায় এই ধরনের কোনও প্রসঙ্গ উঠলে তিনি হো-হো করে হেসে বক্তাকে অপ্রস্তুত করে প্রায় থামিয়ে দিতেন।
এইরকম ভূত-অবিশ্বাসী মানুষটিও একদিন তাঁদের অস্তিত্বে বিশ্বাস করতে বাধ্য হয়েছিলেন। ১৯০২ সালের কথা, সেইসময় তিনি সপরিবারে ভাগলপুর থেকে চলে এসেছেন ভবানীপুরের কাঁসারিপাড়া রোডের একটি ভাড়া বাড়িতে।
মাসটা ভাদ্র, উপেন্দ্রনাথের মা বাড়িতে উদ্‌যাপন করবেন তালনবমী ব্রত। সেই উপলক্ষে বাড়িতে বেশ কয়েকজন অতিথি এসেছেন। তাঁরা রাতের আহার করেই বাড়ি ফিরবেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন উপেনবাবুর অত্যন্ত পরিচিত শ্যামরতন চট্টোপাধ্যায় ও দ্বিজেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। দ্বিজেন্দ্রনাথবাবু নাকুবাবু নামেই বন্ধু মহলে বেশী পরিচিত ছিলেন।
কাঁসারিপাড়ার বাড়ির বৈঠকখানায় তখন আড্ডা বেশ জমে উঠেছে। হঠাৎই নাকুবাবু বললেন, উপেনবাবু আপনার এই বাড়িতে কিন্তু ভূত আছে।
তাঁর কথা শুনে উপেনবাবু সহ সবাই হইহই করে হেসে উঠলেন।
তাঁদের বিদ্রূপাত্মক হাসিতে একটু আহতই হলেন নাকুবাবু, তিনি উষ্ণ কণ্ঠে বলে উঠলেন, এখন হাসছেন হাসুন! কিন্তু সেই ভূত যখন আপনাদের সামনে এসে দাঁড়াবে, তখন আপনাদের মুখ থেকে আর কোনও কথা বেরবে না।
অতিথিদের মধ্যে একজন তাঁর কাছে জানতে চাইলেন, আপনি কী করে জানলেন এ বাড়িতে ভূত আছে?
নাকুবাবু বললেন, এক মাস, দু’মাস নয় এই বাড়িতে আমরা বছর খানেক কাটিয়ে গিয়েছি। এখানে আমরা ভাড়া থাকতাম। আমি নিজের চোখে সেই ঘটনা দেখেছি।
উৎসাহী এক অতিথি জানতে চাইলেন আপনি কী দেখেছিলেন বলুন না আমাদের?
নাকুবাবু গুছিয়ে বসে গল্প শুরু করলেন। বললেন, শুনুন তাহলে! আমাদের আগে এই বাড়িতে যাঁরা ভাড়া থাকতেন, তাঁদের বছর চারেকের একটি ছেলে ছিল। সারাটা দিন সে মার্বেলের গুলি নিয়ে বাড়ির বিভিন্ন জায়গায় খেলে বেড়াত, কখনও কখনও রাতে ঘুম ভেঙে গেলেও সে তার ঘরের মেঝেতে মার্বেল গড়িয়ে দিত। সেই ছেলেটি মারাত্মক কলেরায় একদিন হঠাৎই মারা গেল। আমরা যে ঘরে বসে এখন গল্প করছি এর ওপরের ঘরটাতেই বাবা-মায়ের সঙ্গে ছেলেটি থাকত। ওই ঘরেই সে মারা যায়। তারপর থেকে প্রতিদিন রাত একটার সময় ছেলেটি ওই ঘরে একবার করে মার্বেল ছড়িয়ে দেয়। শান্ত রাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে সেই মার্বেল ঠক ঠক করে গড়িয়ে যায় ঘরের এ মাথা থেকে ও মাথায়। আর সেই শব্দে অতি সাহসী মানুষেরও মশাই বুকের রক্ত হিম হয়ে যাবে।
ইতিমধ্যে ভিতর বাড়ি থেকে অতিথিদের খেতে যাওয়ার জন্য ডাকতে এসেছেন উপেন্দ্রনাথবাবুর ভাগ্নে সুশীলচন্দ্র। রাত তখন সাড়ে দশটা। আড্ডা ভেঙে গেল, সবাই রওনা হলেন রাতের আহার সারতে।
খাওয়া সেরে যখন প্রায় সব নিমন্ত্রিতই বিদায় নিয়েছেন ঠিক সেইসময় উপেন্দ্রনাথ তাঁর ঘনিষ্ট বন্ধু শ্যামরতন চট্টোপাধ্যায়কে বললেন, এখন তো প্রায় সাড়ে এগারোটা বাজে। আর ঘণ্টা দেড়েক অপেক্ষা করলেই আমরা শুনতে পাব বালক ভূতের মার্বেলের শব্দ। আজ তুমি রাতটা এখানেই থেকে যাও। আজকেই প্রমাণ হয়ে যাবে সত্যি ভূত আছে কী নেই!
শ্যামরতনবাবু বললেন, আমি তোমাদের এখানে থেকে যেতেই পারি, তবে আমাকে একবার বাড়িতে গিয়ে খবরটা দিয়ে আসতে হবে।
কিছুক্ষণের মধ্যে শ্যামরতনবাবু ফিরে এলেন বাড়ি থেকে। বৈঠকখানার ঘরের আরামকেদারায় তখন নিজের শরীর মেলে দিয়েছেন পরিশ্রান্ত সুশীলচন্দ্র। তাঁদের জন্য তৈরি করা বিছানায় দুই বন্ধু পাশাপাশি শুয়ে অপেক্ষা করতে লাগলেন সেই বালক ভূতের মার্বেল গড়ানোর শব্দ শোনার জন্য।
বাড়ির সবাই তখন যে যাঁর ঘরে শুয়ে পড়েছেন। ঢং করে একবার শব্দ করে দেওয়াল ঘড়ি জানিয়ে দিল সময় আসন্ন। দুই বন্ধুই বিছানার ওপর উঠে বসলেন। আর ঠিক তখনই ওপরের ঘরের মেঝেতে ঠক ঠক ঠক ঠক করে মার্বেল গড়ানো শুরু হল। সেই আওয়াজে দুই বন্ধু বিছানা ছেড়ে উঠে পড়লেন। উপেন্দ্রনাথ এগিয়ে গেলেন দরজার দিকে। তিনি চাইছিলেন নিজের চোখে পুরো ঘটনাটি দেখতে। শ্যামবাবু বন্ধুর ডান হাতের কনুইয়ের কাছটা চেপে ধরে বললেন, এতরাতে সাহস দেখিয়ে আর কাজ নেই। চলো, শুয়ে পড়া যাক। বন্ধুর কথায় উপেনবাবু শুতে চললেন।
পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই উপেন্দ্রনাথ তাঁর দাদা লালমোহন গঙ্গোপাধ্যায়কে রাতের পুরো ঘটনাটি বললেন। তিনি সব শুনে বললেন, এটা নিয়ে অহেতুক চিন্তা করার কিছু নেই। তবে, একটা কথা মাথায় রেখো, বাড়ির মেয়েরা যেন এই ব্যাপারটা জানতে না পারে। তাহলে অহেতুক ভয় পাবে।
এই ঘটনাটি ঘটার দিন কয়েক পরে শ্বশুরবাড়িতে এলেন লালমোহনবাবুর দ্বিতীয় জামাতা সুবোধচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। পরবর্তীকালে তিনিই হবেন পাটনা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। সেদিন রাত একটা নাগাদ তাঁর দরজার সামনে মার্বেল গড়ানোর শব্দ পেয়ে তিনি দরজা খুলে বাইরে বেরিয়ে এসে দেখলেন, তাঁর ঘরের দরজার সামনে একটা ছোট্ট ছেলে দাঁড়িয়ে আছে। সুবোধবাবু তাকে চিনতে পারলেন না। তিনি বাচ্ছাটির কাছে জানতে চাইলেন, তুই কে? এত রাতে এখানে কী করছিস?
প্রশ্ন শুনেই বারান্দার সামনে ঘন গাছটির মধ্যে ছেলেটি অদৃশ্য হয়ে গেল। শিউরে উঠলেন সুবোধচন্দ্র। ইষ্টনাম জপতে জপতে তিনি তড়িঘড়ি ঘরের দরজা বন্ধ করে শুয়ে পড়লেন বিছানায়। সেই রাতে তিনি দু’চোখের পাতা আর এক করতে পারেননি।
পরবর্তীকালে এই প্রসঙ্গে উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় লিখলেন, ‘সুবোধের অভিজ্ঞতা ও আমাদের অভিজ্ঞতার দুটি গল্পকে স্বতন্ত্রভাবে উড়িয়ে দেওয়া যত সহজ, একত্রে তত সহজ নয়। দুটি গল্পকে সংযুক্ত করে দেখলে মনে হয়, উভয়ের সমষ্টি থেকে কোনও এক সত্যের সুস্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।’
(ক্রমশ)
ছবি: পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সৌজন্যে
অলংকরণ: চন্দন পাল
10th  November, 2019
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
দেশজুড়ে আদর্শ নির্বচনী আচরণবিধি চলছে। ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার নির্বাচন। ওই দিন জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে ভোট। কিন্তু বিতর্ক বেঁধেছে আবাস যোজনার ফর্ম পূরণকে কেন্দ্র করে। ...

কলকাতা উত্তর লোকসভা কেন্দ্রে সেই ২০০৯ সাল থেকে টানা জিতে আসছেন তৃণমূলের সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় এবারও তিনিই জোড়াফুলের প্রার্থী। বিগত লোকসভা নির্বাচনগুলির সময় দেখা গিয়েছে, জয় নিয়ে কার্যত ‘চিন্তামুক্ত’ থাকতেন তিনি। ...

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাতে মধ্যস্থতা করতে ইউজিসি প্রাক্তন চেয়ারম্যান, নিয়েপা’র অধ্যাপক এবং সেন্ট্রাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যানদের নিয়ে নাগরিক কমিশন গঠিত হল। ...

শপিং মলের পর এবার গির্জা। ফের ছুরি নিয়ে হামলা অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে। সোমবার আচমকা ছুরির আঘাতে আহত হয়েছেন গির্জার বিশপ সহ আরও বেশ কয়েকজন পুণ্যার্থী। জখম ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব কণ্ঠ দিবস
হাজব্যান্ড অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে
১৮৫০:  মাদাম তুসো জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা ম্যারি তুসোর মৃত্যু
১৮৫৩: প্রথম ট্রেন চলল সাবেক বোম্বাইয়ের ভিক্টোরিয়া থেকে থানে পর্যন্ত
১৮৬৭: উড়োজাহাজের আবিষ্কারক উইলবার রাইটের জন্ম
১৮৮৯: অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনের জন্ম
১৯১৬ - রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন
১৯৫১: লেখক অদ্বৈত মল্লবর্মণের মৃত্যু
১৯৬৬: শিল্পী নন্দলাল বসুর মৃত্যু
১৯৭৮: অভিনেত্রী লারা দত্তর জন্
১৯৮৭: বিশিষ্ট অভিনেতা বিকাশ রায়ের মৃত্যু
২০২১: পিডিএফ ও ফটোশপের উদ্ভাবক ও সফটওয়্যার কোম্পানি এডোবির সহ-প্রতিষ্ঠাতা চার্লস গ্যাসকির মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯৭ টাকা ৮৪.০৬ টাকা
পাউন্ড ১০২.৭৫ টাকা ১০৫.৩৮ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৪ টাকা ৯০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪। অষ্টমী ২০/১৫ দিবা ১/২৫। পুষ্যা নক্ষত্র ৫৯/৫৩ শেষ রাত্রি ৫/১৬। সূর্যোদয় ৫/১৯/২৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৩/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ গতে ১০/২০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫২ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪০ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৬ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে ৩/১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৪ গতে ৮/২৮ মধ্যে পুনঃ ১/১১ গতে ২/৪৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/১৯ গতে ৮/৪৫ মধ্যে। 
৩ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪। অষ্টমী অপরাহ্ন ৪/২৮। পুনর্বসু নক্ষত্র দিবা ৬/২৩। সূর্যোদয় ৫/২০, সূর্যাস্ত ৫/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৪ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ১/১২ গতে ২/৪৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২০ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। 
৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
চা বাগানের শ্রমিকদের ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা করে দেব: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

01:01:00 PM

বিজেপি পকেট মারের দল, সাধারণ মানুষের পকেট কাটছে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

01:00:00 PM

পিএম কেয়ার ও নোটবন্দির নামে টাকা লুট করেছে বিজেপি: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

12:59:02 PM

বিজেপি লুটেরা, মাফিয়াদের দল: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

12:59:00 PM

তিন বছর ১০০ দিনের কাজের টাকা দেয়নি কেন্দ্র: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

12:59:00 PM

ওড়িশার দুর্ঘটনায় সবরকম সাহায্যের আশ্বাস তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের

12:57:20 PM