Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
দেশনোকের করণীমাতা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

পর্ব-৩৪

দেশনোকের করণীমাতার প্রসঙ্গে এবার আসা যাক। ইনি রাজস্থানের মরু অঞ্চলে রাজ পরিবারের আরাধ্যা দেবী। করণীমাতার মন্দির হচ্ছে পৃথিবীবিখ্যাত মন্দির, অসংখ্য ইঁদুরের জন্য এই মন্দির ‘চুহা মন্দির’ নামে প্রসিদ্ধ। সেবার রাজস্থান ভ্রমণের সময় মুলতানি ঘাঁটির কোলায়েতে গিয়েছিলাম কপিলমুনির মন্দির ও পবিত্র সরোবর দেখতে। স্থানটি বিকানির থেকে ৫০ কিমি দূরে। আমি এসেছিলাম পোখরানের দিক থেকে। ইচ্ছে ছিল বিকানির স্টেশনের কাছে মেটা ধর্মশালায় থেকে বিকানির ফোর্ট বা অন্যান্য দর্শনীয় কয়েকটি স্থান সময় পেলে ঘুরে দেখার। সেই সঙ্গে করণীমাতার বিখ্যাত মন্দিরটিও দেখে নেওয়ার।
তবে তা আর হল না। এখানকার ‘নাল এয়ারফোর্সের’ আমারই এক পরিচিতর অনুরোধে বিকানিরে ঢোকার মুখেই মুরলীধর চৌরাহায় ওদের মুরলীধর ব্যামনগরে এলাম। এই রুক্ষ মরুর দেশে এমন নিরাপদ আশ্রয় কে-ই বা ছাড়ে?
ওদের সাহায্য নিয়েই বিকানিরের বেশ কয়েকটি জায়গা ঘুরে দেখলাম। বিকানিরে ফোর্ট ছাড়া দেখবার মতো সেরকম বিশেষ কিছু নেই। তাই দূরের যাত্রীদের কাছে জয়পুর, যোধপুর ও জয়সলমিরের আকর্ষণই সবচেয়ে বেশি। কিন্তু আমার আগমন করণীমাতাকে দর্শনের কারণে।
বিকানিরে দু’দিন থেকে একদিন চললাম এখান থেকে ২৬ কিমি দূরে দেশনোকে করণীমাতার মন্দির দেখতে। এর আগে মরুতীর্থে ওঁমিয়া মাতাকে দর্শন করেছি। এবার এলাম করণীমাতার দর্শনে।
আগেই বলেছি ইনি পৌরাণিক কোনও দেবী নন। স্বপ্নাদিষ্ট এক সাধিকা। সাক্ষাৎ জগদম্বার অবতার বলে মান্য করেন এঁকে। হিংলাজ মাতার পরে চারণ বংশে এর জন্ম। পিতার নাম মেহোজি মাতা দেবল দেবী। একটি ছোট্ট গুহা মন্দিরে এঁর অধিষ্ঠান। এঁরই আশীর্বাদে যোধপুর রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তিনিই ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, রাও বিকা আপন প্রচেষ্টায় এক মহান সাম্রাজ্য গড়ে তুলবেন। তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী অবশ্যই সফল হয়েছিল। বাস থেকে নেমে মন্দির প্রাঙ্গণে যখন গিয়ে পৌঁছলাম সেখানে তখন অজস্র ভক্ত তীর্থযাত্রীর সমাগমে স্থানটি জমজমাট। চারদিকে প্রচুর দোকানপাট ও প্রসাদি মঙ্গলদ্রব্যের কেনাবেচার স্থান। নানা রকমের সাজানো ডালি ও ফুলমালার সমারোহ সেখানে।
এই সব পার হয়েই একসময় পৌঁছলাম মাতৃমন্দিরে। সে এক দারুণ বিপজ্জনক ব্যাপার। এই মন্দিরে ছোট বড় মাঝারি সাইজের ইঁদুরের এমনই প্রভাব যে স্থির হয়ে দেবীকে দর্শন করাও যায় না। স্থানীয় যাঁরা অভ্যস্ত তাঁদের কথা আলাদা। আমার বা আমাদের মতো দর্শনার্থীর পক্ষে এটা খুবই বিরক্তিকর। অথচ উপায়ও নেই। এখানকার এই নিয়ম। অন্তত কয়েক হাজার হৃষ্টপুষ্ট ও ঘেয়ো ইঁদুর পায়ে পায়ে কখনও বা পায়ের ওপর দিয়েই দৌড়োচ্ছে এখানে। বিগ্রহের গায়ে-মাথায়ও উঠছে। ভক্তরা পুজো দিলে সেই পুজোর দ্রব্যে ইঁদুর মুখ দিলে তবেই নাকি সেটি প্রসাদ বলে বিবেচিত হবে। সে কারণে মানুষজন অটল বিশ্বাসে এবং মাতৃমহিমার মর্যাদা রাখতে ইঁদুরে খাওয়া সেই প্রসাদই সানন্দে গ্রহণ করে মুখে দিচ্ছে।
দেবীর নির্দেশের কারণে ইঁদুর মারা এখানে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। স্থানীয়দের ধারণা দেবীর ভক্তদের আত্মাই এখানে ইঁদুরগুলির মধ্যে প্রকট। কোনও কারণে কারও পায়ের চাপে একটি ইঁদুর যদি পিষ্ট হয়ে মারা যায় তবে তাকে সম-পরিমাণ স্বর্ণদান করতেই হবে। না হলে তার রেহাই নেই।
এই মন্দিরে যাত্রী সাধারণের থাকার সুব্যবস্থার জন্য বৃহৎ একটি ধর্মশালাও আছে। প্রতিদিন বহু যাত্রীর সমাগম হয় এখানে। সপ্তদশ শতকে তৈরি এখানকার মন্দিরের তোরণটি এককথায় অসাধারণ।
মরুভূমির এই অঞ্চলে ছোট্ট একটি গুহার মধ্যে করণীমাতার সাধনপীঠ। সেই গুহাকে কেন্দ্র করেই দেশনোকের করণীমাতার সুবিখ্যাত মন্দির। দেশনোক এখন মহাতীর্থ। হবে নাই বা কেন? পৃথিবীতে আর কোথাও তো ‘চুহা মন্দির’ নেই। করণীমাতার এই মহাদেবী হয়ে ওঠার নেপথ্যে যে কাহিনী আছে তা এই—
শিশুকালে নিদ্রিত অবস্থায় কখনও তাঁকে চতুর্ভুজা বা কখনও অষ্টভুজা মূর্তিতে দেখা যেত। কখনও বা তৃতীয় একটি নয়ন ফুটে উঠত ললাট পট্টে। অসুস্থ কোনও মানুষের গায়ে হাত দিলে সে দুরারোগ্য ব্যাধি থেকেও মুক্তি পেত।
একবার রামদেওড়ার দিক থেকে বেশ কিছু মরুযাত্রী কার্তিক পূর্ণিমার মেলায় কোলায়েতে কপিলমুনির মন্দির দেখতে এলে একদল মরুদস্যু তাদের ধনসম্পদ লুণ্ঠন করতে আসায় তারা মহামায়ার শরণ নেয়। করণীমাতা তখন সিদ্ধ সাধিকা। সেই মুহূর্তে তিনি শ্রীদুর্গার রূপ ধরে ভয়ঙ্করী হয়ে ওঠেন। তারপর বারবার হাতে তালি দিলে মরুভূমির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শত সহস্র ইঁদুর এসে নাস্তানাবুদ করে সেই মরুদস্যুদের। দেবী কোনওরকম প্রাণহানি না ঘটিয়ে বিদায় দেন তাদের। এরপর দেবীর সঙ্গ নিয়ে সেই সহস্রাধিক ইঁদুরের দল দেশনোকে এসে আশ্রয় নেয় এই গুহার মধ্যে।
আমার দর্শন শেষ। দর্শন শেষে মন্দির সংলগ্ন দোকানে সামান্য জলযোগের পর রাইরের মরুভূমিতে উটের মিছিল দেখে বিকানিরের দিকে রওনা হলাম। করণীমাতার ক্ষেত্রে এসে অনেকদিনের আশা যেমন পূর্ণ হল তেমনি অভিজ্ঞতাও হল অনেক। বিপদকালে করণী শরণে অনেক বাধাবিপত্তিও দূর হয় এমন ধারণা এই অঞ্চলের প্রতিটি মানুষের।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
03rd  November, 2019
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ...

শহরজুড়ে ফ্লেক্স-ব্যানার। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের ধাক্কায় শহর মুড়েছে প্লাস্টিকের পতাকা এবং আরও কিছু প্লাস্টিকের তৈরি প্রচার সামগ্রীতে। ভোট মিটলে সেগুলির প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। হয়ে ওঠে বর্জ্য। রাস্তার ধারে পড়ে থাকে। ...

আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...

কানাডার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সোনা চুরির ঘটনা। পুলিসের জালে দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত সহ ৬। গত বছর টরেন্টোর প্রধান বিমানবন্দর থেকে ৪০০ কেজির সোনার বার ও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ১৭ রানে আউট গায়কোয়াড়, চেন্নাই ৩৩/২ (৪.২ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

07:51:58 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট রবীন্দ্র, চেন্নাই ৪/১ (১.১ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

07:47:07 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৪/০ (১ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

07:44:56 PM

আইপিএল: চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত লখনউয়ের

07:13:38 PM

দীঘার সমুদ্র সৈকতে মিলল নীল ডলফিন!
টিভি বা সিনেমার পর্দায় নয়, নীল রঙের বিরল প্রজাতির ডলফিনের ...বিশদ

06:36:06 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): বিকেল ৫টা পর্যন্ত লাক্ষাদ্বীপে ৫৯.০২ শতাংশ, জম্মু ও কাশ্মীরে ৬৫.০৮ শতাংশ, মধ্যপ্রদেশে ৬৩.২৫ শতাংশ, মহারাষ্ট্রে ৫৪.৮৫ শতাংশ, মণিপুরে ৬৭.৬৬ শতাংশ ভোট পড়ল

06:33:54 PM