Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

  জয়ন্তীপীঠ  পর্ব-৩২ 

রাজাভাতখাওয়ার অরণ্যে জয়ন্তী মহাকাল দর্শনের অভিজ্ঞতার কথাও এই প্রসঙ্গে সেরে নেওয়া ভালো। জয়ন্তী হল একান্নপীঠের অন্তর্গত এক মহাপীঠ। সতীর বামজঙ্ঘা পড়েছিল এখানে। মতান্তরে শ্রীহট্টের জয়ন্তীয়া পরগনার খাসি পাহাড়ে বউরভোগ গ্রামের কালাজোরে। ভৈরব ক্রমদীশ্বর। তবে এদেশে মহাকাল জয়ন্তীরই মান্যতা বেশি। স্থানটি এখনও অতি দুর্গম।
দুর্গমতার কারণে এই পুণ্যতীর্থে শিবরাত্রির সময়ই যাওয়া উচিত। বাড়িতে শিবরাত্রির পূজা থাকার কারণে আমি পরদিন শিয়ালদহ থেকে কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেসে আলিপুরদুয়ার জংশনের দিকে রওনা হলাম।
সে রাতটা তো ট্রেনেই কাটল। পরদিন গেল জয়ন্তী মহাকাল দর্শনের প্রস্তুতি নিতে। তারও পরের দিন ওখানকারই কয়েকজন সঙ্গীকে বেছে নিয়ে একটা গাড়ির ব্যবস্থা করে রওনা দিলাম জয়ন্তী মহাকাল দর্শনে। এ পথের দূরত্ব ৩০ কিমি।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে জয়ন্তীর উচ্চতা ৪০০ ফিট। এর ১১৭ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে জয়ন্তী রেঞ্জ। বনময় জয়ন্তীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অতুলনীয়।
তবে আশ্চর্যের ব্যাপার এই, এমন শিবরাত্রির মরশুমেও আমরা এই ক’জন ছাড়া জনমানবের চিহ্ন নেই এখানে। এখানে এক জায়গায় একটিই মাত্র হোটেল চোখে পড়ল। সেখানে চা পর্ব সেরে নিলাম। তখনই মনে হল ভাগ্যে সঙ্গী হিসাবে এখানকারই কয়েকজনকে পেয়ে গিয়েছিলাম, নাহলে একা এলে হালে পানি পেতাম না। যেতেই পারতাম না হয়তো।
বক্সা অরণ্যের প্রান্ত ছুঁয়ে সুদূর বিস্তৃত জয়ন্তী নদী। নদীর ওপারে সিঞ্চুলারেঞ্জ। যার বিস্তৃতি শঙ্কোনা থেকে ফুন্টশিলিং পর্যন্ত। যাই হোক, আমরা মহাকাল জয়ন্তী দর্শনের জন্য উঁচু বাঁধের ওপর থেকে জয়ন্তীর গর্ভে নেমে এলাম। শুনলাম মহাকাল পর্বত এখান থেকে পাঁচ কিমি দূরে।
নদীর বালুচরে পথ চলতে চলতে হঠাৎই একটি বালি সংগ্রহকারী লরি এসে পড়ায় আমরা তারই সাহায্যে এগিয়ে গেলাম অনেকটা পথ। এইভাবে বিশেষ একটি জায়গায় যাওয়ার পর যেখানে লরি থেকে নামলাম সেখান থেকে একই নদী-কাঠের গুঁড়ির সাঁকোয় কতবার যে পার হলাম তার ঠিক নেই। এইভাবে একসময় মহাকাল পর্বতের পাদদেশে এলাম। সেখানে জয়ন্তীর একটি বিপজ্জনক সাঁকো পেরিয়ে অনেকটা উচ্চস্থানে উঠতেই একটি বেগবতী ঝরনাধারার কাছে গিয়ে পৌঁছলাম। এখান থেকেই চার হাজার ফুট উঁচু মহাকাল পর্বতে আরোহণ করতে হবে। মোচাকৃতি এই দুরূহ পর্বতে মরচে ধরা কুড়ি বাইশ ফুট উঁচু একটি একটি লোহার সরু মই ধরে ওপরে উঠলাম। তারপর পার হতে হল ঘন অরণ্যে ভরা বিপদসংকুল দুরন্ত চড়াই ভেঙে কণ্টকাকীর্ণ পথ। তারপর আরও কিছুটা পথ হেঁটে আবার মই বেয়ে ওপরে ওঠা।
অবশেষে একসময় মহাকাল পর্বতের ভয়ঙ্কর গুহা চোখে পড়ল। সেই গুহায় পৌঁছনোর জন্য আবারও মই ব্যবহার করতে হল। এতক্ষণে পৌঁছলাম গুহার জঠরে। পরপর তিনটি চুনাপাথরের গুহা আছে এখানে। স্টালাগমাইট গুহা, অনবরত গুহার মাথা থেকে চুনমিশ্রিত জল ঝরে পড়ছে গায়ের ওপর। এই তিনটি গুহার প্রথমটিতে আছেন ব্রহ্মা, বিষ্ণু এবং মহেশ্বর। দ্বিতীয়টিতে ভোলানাথ শিব এবং তৃতীয় গুহায় মহাকাল।
কোনওরকমে হামাগুড়ি দিয়ে গুহার গর্ভমন্দিরে প্রবেশ করলাম। এক তান্ত্রিক এখানকার পূজারী। তাঁর মাধ্যমে পূজা দেওয়া হলে তাঁকেই জিজ্ঞেস করলাম, এখানে তো মহাকালেরই মান্যতা দেখছি। কিন্তু জয়ন্তীপীঠ কোথায়?’
তান্ত্রিক বললেন, ‘আপনি যে গুহায় অবস্থান করছেন এই সেই জয়ন্তীপীঠ। এই হচ্ছে মহাকাল। মহাকালের নীচে দেবী জয়ন্তী। এঁর পূজা হয় মহাকালীর মন্ত্রে। দেবীর বাম নিতম্ব যখন এখানে পড়েছিল তখন সেই ভার রাখতে না পেরে এই বিশাল পর্বত ক্রমশ নীচে নেমে যাচ্ছিল। মহাদেব তখন মহাকাল মূর্তি ধরে সেই চাপ আজও ধরে রেখেছেন। তাই এখানে মহাকালেরই মান্যতা বেশি। পাহাড়ের অর্ধেক ভূগর্ভে। গুহাসমেত শিখরদেশটাই এখানে প্রকট হয়ে আছে। দেবী এখানে জয়ন্তী। ভৈরব ক্রমদীশ্বর। নিন, দেবীকে স্পর্শ করুন।’
আমি শুধু স্পর্শ নয়, মাথাটাও ঠেকিয়ে নিলাম প্রাকৃতিক নিয়মে তৈরি হওয়া একটি পিণ্ডাকৃতি শিলাতে। মহাকাল, জয়ন্তী সবই এখানে গুহার সঙ্গে সুসংবদ্ধ। কোনওটি অন্যত্র তৈরি করে প্রতিষ্ঠা করা নয়।
দেবী দর্শন করে অনাবিল আনন্দ পেলাম। আমার অনেক দিনের আশা পূর্ণ হল আজ। তান্ত্রিককে জিজ্ঞেস করলাম, ‘এদেশে জয়ন্তীপীঠের তেমন মান্যতা নেই। কিন্তু শুনেছি শ্রীহট্টের খাসি এবং জয়ন্তীয়ায় আর এক দেবীপীঠ আছে। অনেকের মতে সেটিই মুখ্যপীঠ। সেখানেও দেবী হলেন জয়ন্তী এবং ভৈরব ক্রমদীশ্বর। এ বিষয়ে আপনি কী বলবেন?’
তান্ত্রিক বললেন, ‘আমি কী বলব বলুন? পীঠাধীশ্বরী নিজেই এখানে নিজেকে প্রকট করে মহিমা বিস্তার করেছেন। এখানকার প্রাকৃতিক অবস্থানই এর পৌরাণিক বৃত্তান্তকে পুরোপুরি মিলিয়ে দেয়। তাছাড়া মহাকাল এবং জয়ন্তীদেবী দু’জনেই ভীষণ জাগ্রত এখানে। ওঁরা খুবই নিরিবিলি এবং শান্তির পরিবেশে অবস্থান করছেন। দেখছেন তো, কী ভীষণ জঙ্গল চারদিকে। ভাল্লুক ও চিতাবাঘের উপদ্রবের কারণে খুব বেশি যাত্রী সমাগম এখানে হয় না। তাও যারা আসে তারা সবাই দলবদ্ধ হয়ে আসে। শিবরাত্রি উপলক্ষে এখানে মাত্র তিন দিনের লোক সমাগম। আজ চতুর্থ দিন। সব ফাঁকা। দর্শন শেষ। তাই আর একবার মহাপীঠের দেবী শিলায় মাথা ছুঁইয়ে এ জীবনের প্রথম এবং শেষবারের মতো গুহা ত্যাগ করলাম। তারপর নীচে নেমে সেই সুবৃহৎ ঝরনা যেখানে দহের সৃষ্টি করে জয়ন্তীর দিকে বয়ে চলেছে সেখানেই স্নান পর্ব চুকিয়ে আবার যেভাবে এসেছিলাম সে ভাবেই প্রত্যাবর্তন করলাম। জয়ন্তী মহাকাল দর্শন আমার জীবনে এক দুর্লভ অভিজ্ঞতা। তারই আনন্দধারায় মন ভরিয়ে আলিপুরদুয়ারে যখন ফিরলাম তখন সন্ধে হয়ে এসেছে।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল
20th  October, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাদশাহের মর্জিতেই তাকে নামানো হয়েছে লড়াইতে, কিন্তু তাকে কিছুতেই বাগ মানাতে পারছে না তার পিলবান। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে প্রতিদ্বন্দ্বী হাতিকে ছেড়ে তাড়া করল এক জওয়ান লেড়কা দর্শককে, সেই লেড়কা দ্রুত পালিয়ে ঢুকে গেল আম-আদমির ভিড়ের মধ্যে। হাতিটা তখন দূর থেকে দেখছে বীরবরের লাল বেনিয়ান পরা চেহারাটা। বিশদ

 বন্ধুত্ব
তপনকুমার দাস

দীনবন্ধুর যে ক’জন বন্ধু ছিল, তাদের সবাই প্রায় হারিয়ে গেছে। কলেজবেলার পর চাকরিবেলার শুরুতেই হারানোর পালা শুরু হতে হতে সংসারবেলায় পৌঁছে একেবারে ফেড আউট হয়ে গেছিল যাবতীয় বন্ধুত্ব। একে অপরকে ভুলে যেতে যেতে একসময় গল্পের উঠোনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল সব বন্ধুত্ব।
বিশদ

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
পুষ্করের সাবিত্রী মা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-৩৫

রাজস্থান ভ্রমণে এসে পুষ্কর তীর্থে স্নান করে ভারতের একমাত্র ব্রহ্মা মন্দিরে পুজো দিয়ে সাবিত্রী পাহাড়ে সাবিত্রী মাতাকে দর্শন করেন না এমন যাত্রী নেই বললেই চলে।
আজমির থেকে পুষ্করের দূরত্ব ১১ কিমি।  
বিশদ

10th  November, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

৩৫

ঔপন্যাসিক উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়। ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে ‘বিচিত্রা’ পত্রিকা প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হল এক নতুন যুগের। জন্ম হল উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় নামে এক স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠানের। সম্পর্কে তিনি ছিলেন কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মামা।   বিশদ

10th  November, 2019
সম্পর্ক
সম্পন্ন চৌধুরী 

রাত প্রায় বারোটা
মুষলধারে বৃষ্টি হয়েই চলেছে। থামার কোনও লক্ষণই যেন নেই। কিন্তু গরমটা কিছুতেই যেন কমছে না। মানে বৃষ্টিটা আরও হবে। গোটা বাড়িটাই প্রায় জলে ভরে গেছে। ঘরের ভিতরেও জল ঢুকবে ঢুকবে করছে। 
বিশদ

10th  November, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
দেশনোকের করণীমাতা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

পর্ব-৩৪

দেশনোকের করণীমাতার প্রসঙ্গে এবার আসা যাক। ইনি রাজস্থানের মরু অঞ্চলে রাজ পরিবারের আরাধ্যা দেবী। করণীমাতার মন্দির হচ্ছে পৃথিবীবিখ্যাত মন্দির, অসংখ্য ইঁদুরের জন্য এই মন্দির ‘চুহা মন্দির’ নামে প্রসিদ্ধ। সেবার রাজস্থান ভ্রমণের সময় মুলতানি ঘাঁটির কোলায়েতে গিয়েছিলাম কপিলমুনির মন্দির ও পবিত্র সরোবর দেখতে।  
বিশদ

03rd  November, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

৩৪

সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে। জমে উঠল বন্দ্যোপাধ্যায় দম্পতির সুখের সংসার। আর সেই দৃশ্য দেখে বিধাতা বোধহয় একটু মুচকি হেসেছিলেন, হয়তো মনে মনে বলেছিলেন, বিভূতিভূষণ, সুখ নয় , তোমাকে আমি পৃথিবীতে পাঠিয়েছি সৃষ্টি করার জন্য, সুখভোগের অধিকারী তুমি নও!  
বিশদ

03rd  November, 2019
পরম্পরা
বিনতা রায়চৌধুরী 

প্রাণগোপাল সরকার জমিদার না হলেও গ্রামের একজন অত্যন্ত সম্পন্ন গৃহস্থ। বিঘের পর বিঘে জমিতে তাঁর ধান চাষ হয়। ধান-চালের ব্যবসায়ে প্রাণগোপাল সবদিক থেকেই সার্থক। তারসঙ্গে সে সৎ-ও। তাঁর অধীনস্থ কোনও কর্মচারীকে সে ঠকায় না।  
বিশদ

03rd  November, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
সিদ্ধপীঠ রাজরপ্পা
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 এবার ছিন্নমস্তা দেবীর কথা বলি। দশমহাবিদ্যার ভয়ঙ্করী রূপের প্রকাশ ছিন্নমস্তায়। এটি হল মহাদেবীর অন্তর্মুখী রূপ। এঁর স্বরূপ অনুধাবন করার শক্তি একমাত্র সাধকের পক্ষেই সম্ভব। ছিন্নশির হয়েও ইনি জীবিত থাকেন। চতুর্দিকে এঁর বসন। অর্থাৎ ইনি দিগবসনা। বিশদ

27th  October, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 কিন্তু সুখ দীর্ঘস্থায়ী নয়। পঞ্চাননবাবু মারা যাওয়ার আগে জাহ্নবীদেবী এক কন্যা সন্তানের মাতা হন। কিন্তু পিতার অকাল মৃত্যুর দায় বহন করতে হয়েছিল সদ্যোজাত সেই কন্যা সন্তানকে। তাকে চট পেতে শুইয়ে রাখা হতো বাড়ির বাইরের নারকেল গাছের তলায়। স্বভাব কবি বিভূতিভূষণকে নাড়িয়ে দিয়েছিল এই দৃশ্য। বিশদ

27th  October, 2019
ঝাঁপ
পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাবলু তিনতলার ছাদ থেকে দূরের চার্চের ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে আছে। ঘড়ির কাঁটা ঘুরে চলেছে। সেকেন্ডের কাঁটা ঘুরে ঘুরে বারোটার কাছে যাচ্ছে। আর কয়েকটা মুহূর্ত। তারপর-ই বাবলু ঝাঁপ দেবে। নিজেকে ছিন্নভিন্ন করে শেষ করে দেবে। এখন ছাদের এক কোণায় এসে ও দাঁড়িয়েছে। এখানটাতে রেলিং নেই।
বিশদ

20th  October, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 এই দাম্পত্য জীবন কিন্তু মোটেই দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। ঠিক ষোলো মাসের মাথায় পুজোর পর পরই একই দিনে আগে মা কামিনী দেবী এবং তার কিছুক্ষণ পরেই চলে গেলেন মেয়ে গৌরী দেবী। মহামারীর আকারে সেবার বাংলায় প্রবেশ করেছিল ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো এক জ্বর। সেই জ্বরে কিছুক্ষণের তফাতে একই পরিবার থেকে অকালে ঝরে গেল দুটি প্রাণ। বিশদ

20th  October, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
মণিকূটের বিগ্রহ, পর্ব-৩১
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

তিব্বতের লোহিত সরোবর থেকে বয়ে আসা সাংমা (ব্রহ্মপুত্র) নদের তীরে পাহাড় নদী ও নানা দেব-দেবীর মন্দিরে ভরা এক অন্য তীর্থভূমির কথা এবার বলব। তার কারণ স্থানটি গুয়াহাটি শহর থেকে মাত্র ৩২ কিমি দূরে— হাজো। এটি হল নানা ধর্মসমন্বয়ের ক্ষেত্র। অনেকেই কিন্তু এই স্থানটির সম্বন্ধে পরিচিত নন। 
বিশদ

13th  October, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

৩১

‘মরণ রে,
তুঁহুঁ মম শ্যাম সমান ।
মেঘবরণ তুঝ, মেঘজটাজুট,
রক্ত কমলকর, রক্ত অধরপুট, 
তাপবিমোচন করুণ কোর তব বিশদ

13th  October, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, গাজোল: চড়া দামের ঠেলায় পড়ে এবার ভাতের হোটেলগুলিতেও কোপ পড়েছে ‘ফ্রি পেঁয়াজ’-এর উপর। সেইসঙ্গে চাউমিন বা এগরোলের মধ্যেও কমেছে পেঁয়াজের পরিমাণ। শসার পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে জোড়াতালি।  ...

ইন্দোর, ১৬ নভেম্বর: ইনিংস জয়ের হ্যাটট্রিক করে ফেলল ‘টিম ইন্ডিয়া’। গত সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ও তৃতীয় টেস্ট ইনিংসের ব্যবধানে জিতেছিল কোহলি বাহিনী। সাফল্য ...

 দীপ্তিমান মুখোপাধ্যায়। হাওড়া: এবার আর ব্লক অফিসে নয়, গ্রাম পঞ্চায়েতস্তরে জেলা প্রশাসনের সমস্ত বিভাগকে নিয়ে গিয়ে বৈঠক করতে হবে জেলাশাসকদের। বছরে প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েতে অন্তত তিন থেকে চারবার যাতে এই বৈঠক করা হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কলকাতা মেট্রোপলিটন এলাকায় লজিস্টিকস বা পণ্য পরিবহণ ও মজুত রাখা সংক্রান্ত পরিকাঠামো গড়তে উৎসাহী বিশ্ব ব্যাঙ্ক। এই বিষয়ে ইতিমধ্যেই রাজ্যের সঙ্গে প্রাথমিক কথাবার্তা হয়েছে তাদের। ওই প্রকল্পের মাস্টার প্ল্যান আগামী সপ্তাহে চূড়ান্ত হতে পারে বলে শনিবার দাবি ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চতর বিদ্যায় আগ্রহ বাড়বে। মনোমতো বিষয় নিয়ে পঠন-পাঠন হবে। ব্যবসা স্থান শুভ। পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮২১: রুশ সাহিত্যিক ফিওদর দস্তয়েভস্কির জন্ম
১৮৮৮: স্বাধীনতা সংগ্রামী মৌলানা আবুল কালাম আজাদের জন্ম
১৯১৮: শেষ হল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ
১৯৩৬: অভিনেত্রী মালা সিনহার জন্ম

11th  November, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.০২ টাকা ৭৩.৫৬ টাকা
পাউন্ড ৯০.০৫ টাকা ৯৪.৯০ টাকা
ইউরো ৭৭.১৩ টাকা ৮১.২৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
16th  November, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৭৪০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৭৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,৩০৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩০ কার্তিক ১৪২৬, ১৭ নভেম্বর ২০১৯, রবিবার, পঞ্চমী ৩১/১৫ রাত্রি ৬/২৩। পুনর্বসু ৪২/৪৪ রাত্রি ১০/৫৯। সূ উ ৫/৫৪/৩, অ ৪/৪৮/৫৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/৩৭ গতে ৮/৪৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ২/৩৮। রাত্রি ৭/২৬ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৮ গতে ১/৩৩ মধ্যে পুনঃ ২/২৪ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/০ গতে ১২/৪৩ মধ্যে, কালরাত্রি ১২/৫৯ গতে ২/৩৯ মধ্যে।
৩০ কার্তিক ১৪২৬, ১৭ নভেম্বর ২০১৯, রবিবার, পঞ্চমী ২৮/২৫/৫০ সন্ধ্যা ৫/১৭/৫৯। পুনর্বসু ৪১/৫৬/২২ রাত্রি ১০/৪২/১২, সূ উ ৫/৫৫/৩৯, অ ৪/৪৯/১৪, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫০ গতে ৮/৫৭ মধ্যে ও ১১/৪৮ গতে ২/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২৭ গতে ৯/১৪ মধ্যে ১১/৫৩ গতে ১/৪০ মধ্যে ও ২/৩৩ গতে ৫/৫৭ মধ্যে, বারবেলা ১০/০/৪৫ গতে ১১/২২/২৬ মধ্যে, কালবেলা ১১/২২/২৬ গতে ১২/৪৪/৮ মধ্যে, কালরাত্রি ১/০/৪৫ গতে ২/৩৯/৩ মধ্যে।
১৯ রবিয়ল আউয়ল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত হলে ভালো হবে। বৃষ: কর্মপ্রার্থীদের সুখবর ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
আন্তর্জাতিক ছাত্র দিবস১৫২৫ - সিন্ধু প্রদেশের মধ্য দিয়ে মোগল সম্রাট ...বিশদ

07:03:20 PM

সুপ্রিম কোর্টে অযোধ্যা মামলার রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানাবে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড 

04:12:19 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের আমিরাবাদ গ্রামে ট্রাকে আগুন লাগাল জঙ্গিরা 

03:21:29 PM

আইসিসি টেস্ট বোলারদের তালিকায় প্রথম দশে স্থান পেলেন মহঃ সামি 

03:21:00 PM

ইকো পার্কে জলে ডুবে শিশু মৃত্যুর ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের 

03:11:00 PM