Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
বহুচরা দেবী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 পর্ব-২৪ 

গুজরাত প্রদেশে আর এক তীর্থে আছেন বহুচরা দেবী। দিল্লি অথবা আমেদাবাদ থেকে মাহেসানায় নেমে এই তীর্থে যেতে হয়। স্থানীয়রা এই দেবীকে বলেন বেচরাজি। কিন্তু কেন ইনি বেচরাজি? প্রবাদ, বহুকাল আগে এক চাষি চাষ করতে করতে এখানকার দেবী দুর্গা বা অম্বিকাকে খেতের মধ্যে কুড়িয়ে পান। তাই বেচারা দুর্গা এখানে বেচরাজি নামে খ্যাত।
মাহেসানা থেকে বেচরাজি যাওয়ার পথে ২৫ কিমি দূরে পড়ে ভারতের আর এক সূর্যমন্দির মধেরা। কোনারকের সূর্যমন্দিরের চেয়েও একশো বছরের প্রাচীন এটি।
বেচরাজিকে দর্শন করার আগে সূর্যমন্দির দর্শন করার লোভ সামলাতে পারলাম না। বাস থেকে নেমে সামান্য হাঁটাপথে যেতেই মাঠের মধ্যিখানে দেখতে পেলাম সেই সুপ্রাচীন সূর্যমন্দির। মন্দিরের অবস্থা খুবই খারাপ। তবে তখন সেখানে পুরোদমে সংস্কারের কাজ চলছে (১৯৯০ সাল)। মন্দিরের ঠিক পিছনদিক দিয়েই বয়ে চলেছে পুষ্পবতী নদী। ১০২৬-২৭ খ্রিস্টাব্দে সোলাঙ্কি রাজ প্রথম ভীবদেব এই সূর্যমন্দির নির্মাণ করিয়েছিলেন। এর ভিতর এবং বাইরের সমস্ত কারুকার্যগুলি এমনভাবে নষ্ট হয়ে গিয়েছে যে মনে হল মন্দির নয় মন্দিরের কঙ্কাল দেখছি যেন।
মন্দিরের সামনেই আছে চতুষ্কোণ একটি কুণ্ড। এর নাম সূর্য কুণ্ড। কেউ কেউ রামকুণ্ডও বলেন। মন্দিরের চারপাশে মোট ১০৮ ছোট মন্দিরও আছে। সেগুলিও এখন ধ্বংস দশা প্রাপ্ত।
মধেরার সূর্যমন্দিরটি ৫২ ফুট লম্বা ও ২৬ ফুট চওড়া। এর উপরিভাগ ধ্বংস হয়ে গিয়েছে বহুকাল আগেই। সূর্যমূর্তিও ধ্বংসের সময় থেকেই উধাও। তা হোক বহুচরা দেবীকে দর্শন করতে এসে মধেরার সূর্যমন্দির দর্শনও আমার এক পরম প্রাপ্তি।
সূর্যমন্দির দেখার পর যে দেবীকে দর্শন করবার জন্য এত দূরের পথ এসেছি সেই বহুচরা বা বেচরাজিকে দর্শন করতে চললাম এবার। পথের দূরত্ব ৩৫ কিমি। তখন বাসের ভাড়া ছিল দু’টাকা।
গায়কোয়াড় রাজ্যের অন্তর্গত মাহেসানা নগরের চুরাল গ্রামে বহুচরা দেবীর মন্দির। এই স্থানকে ৫২ পীঠের অন্তর্গত আদ্য সিদ্ধপীঠ হিসেবে মনে করেন অনেকে। এখানে সতীর বাম ও দক্ষিণ তালু, মতান্তরে মুণ্ড পতিত হয়েছিল। আমি অবশ্য ওই ধরনের বিভ্রান্তি বা মতান্তরের মধ্যে নেই। দেবীই আমার কাছে প্রধান।
যাই হোক, বহুচরা বা বেচরাজিতে যখন এসে পৌঁছলাম তখন দেখলাম রীতিমতো মেলা বসে গিয়েছে চারদিকে। এখন তো বাসন্তী নবরাত্রি চলছে। তাই শুধু আমি নই আরও অনেক যাত্রী এসেছেন এখানে। তাদেরই সঙ্গ নিয়ে চললাম। সামান্য কিছু পথ আসতেই পৌঁছে গেলাম মন্দিরে।
কী সুন্দর রম্য মন্দির! নবরাত্রির জন্য নতুন রং করা হয়েছে মন্দিরে। শিশু বৃদ্ধ যুবা ও নারীতে পরিপূর্ণ মন্দির প্রাঙ্গণ। তবে কিনা অত্যধিক যাত্রীর ভিড়ের জন্য এখানে আশ্রয় পাওয়া খুবই দুষ্কর। তাই মাহেসানায় ফিরে যেতেই হবে। যাই হোক আমার ভাগ্য প্রসন্ন বলেই মন্দির কমিটির বদান্যতায় একদিনের জন্য একটি ঘরের ব্যবস্থা হয়ে গেল।
ঘরে ব্যাগ রেখে দর্শনে বেরলাম। মন্দিরে তখন পুজোপাঠ চলছে। আমি শ্রদ্ধাবনত চিত্তে আমার বহু আকাঙ্ক্ষিত বহুচরা দেবী বা বেচরাজিকে দর্শন করে আমার মনোবাসনা পূর্ণ করলাম। মূল মূর্তি ছোট্ট একটি কালো পাথরের। তাকে ঘিরেই চতুর্ভুজা দেবীর বড় রৌপ্যমূর্তি। ইনি বেচরাজি এবং বহুচরা।
বহুচরা শব্দের অর্থ বিশ্ববাসিনী। বহুচরণ করেন যিনি। ইতি ভূচরা বা পৃথিবী দেবী। সমগ্র গুজরাত প্রদেশে এই দেবীর দারুণ প্রভাব। যদিও এই দেবী দুর্গারই নামান্তর তবুও সাতদিনে তাঁর সাতরকম বাহন হয়। কখনও বাঘ, কখনও হাতি, কখনও ময়ূর ইত্যাদি।
আমি মন্দিরে পুজো দিয়ে দেবী দর্শনের পর সমগ্র এলাকায় ঘুরে বেড়াতে লাগলাম। মন্দিরের বহিরাংশে অসংখ্য নৃত্যরতা রমণীর ভব্যমূর্তি খোদাই করা আছে দেখলাম। মন্দির প্রাঙ্গণের পিছনদিকে আছে একটি রেলিং ঘেরা জায়গায় অনেক তপস্বিনীর মূর্তি। এরই একপাশে দেবীর সারথি নরসিংহ বীরদাতার পবিত্র স্থান। এঁর একটি ছোট্ট মন্দিরও আছে। আছে মান সরোবর। সেখানে ছোট ছোট শিশুদের মুণ্ডন (ন্যাড়া) করা হচ্ছে। তাদের কচি কণ্ঠের কান্নায় তখন কান পাতা দায়। শয়ে শয়ে শিশুর মুণ্ডন। সে এক দেখার মতো দৃশ্য। উত্তরপ্রদেশে শাকম্ভরী শক্তিপীঠের শাকম্ভরী দেবীর মতো এই দেবী শিশুদের রক্ষা করেন। কচ্ছের রান অঞ্চলের আশাপুরা মাতা যেমন অনেকের আশা পূর্ণ করেন, তেমনই এখানকার এই দেবীর কাছে বন্ধ্যা নারীরা সন্তান কামনায় প্রার্থনা করলে তিনি সেই কামনা পূরণ তো করেনই উপরন্তু শিশুদেরও রক্ষা করেন। এই দেবী যেমনই বেচরা তেমনই বহুচরা। প্রতি রজনীতে তিনি আশপাশের গ্রামগুলি ঘুরে ঘুরে দেখেন। মানুষের দুঃখকষ্ট দূর করেন। বিশেষ করে সর্বক্ষণ শিশুদের রক্ষা করেন তিনি। তাই এই অঞ্চলে প্রবাদ আছে দেবীর কৃপায় এই চুরাল গ্রামে আজ পর্যন্ত অকালমৃত্যু ও শিশুমৃত্যুর কোনও ঘটনা নেই। দেবীর প্রতি এখানকার মানুষের এমনই বিশ্বাস ও ভক্তি যে, পাছে কালের প্রভাবে এই ‘বিশ্বাসে’ চিড় ধরে সেজন্য মেয়েরা গর্ভবতী হলেই তাদের বাপের বাড়ি বা গ্রামের বাইরে অন্যত্র সরিয়ে দেওয়া হয়।
চুরালের বহুচরা তীর্থে এসে অনেক আনন্দ পেলাম আমি। সারাদিন ঘুরে বেড়িয়ে গুজরাতি খানা খেয়ে মনও ভরে গেল। শুনলাম শারদ ও বাসন্তী নবরাত্রে এবং হোলিতে এখানে দারুণ উৎসব হয়। তখন এখানে থাকার জন্য সামান্য একটু জায়গাও মেলে না। আমি অবশ্য দৈবী কৃপায় ঘর পেয়েছি।
আজ রাতে এখানে গরবা নাচ হবে। গুজরাতি রমণীদের চরণছন্দে মেতে উঠবে এখানকার মন্দির প্রাঙ্গণ। আকাশ তারার মালায় সাজবে। নববধূর মতো লাজুক লাজুক মুখ করে তাকিয়ে দেখবে দশমীর চাঁদ। মাথায় গর্ভদীপ নিয়ে সুন্দরী রমণীদের নৃত্যের তালে তালে রাত ভোর হয়ে যাবে। একটি দুটি করে পাখি ডাকবে। জনতার উজান স্রোতে ভেসে ভেসে আমার তরীও একসময় গিয়ে ভিড়বে আহিসোনায় অথবা মাহেসানায়।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল
18th  August, 2019
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
একনজরে
আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হলেন নাইমা খাতুন। ১২৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও মহিলা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যর চেয়ারে বসলেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মুর অনুমোদনের পরই ...

বিজেপি সহ তামাম বিরোধীদের কোণঠাসা করতে পুরোপুরি কর্পোরেট ধাঁচে প্রচার পরিকল্পনা সাজিয়েছে তৃণমূল। জনসংযোগই হোক বা তারকা প্রচারককে নিয়ে প্রার্থীর বর্ণাঢ্য রোড শো—সবেতেই থাকছে সেই ...

কেউ আছেন পাঁচ বছর, কেউ বা দশ। তাঁরা প্রত্যেকেই বারুইপুরের ‘আপনজন’ হোমের আবাসিক। প্রত্যেকেই প্রবীণ নাগরিক। তাঁদের অনেকেই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। মাঝেমধ্যে কেউ কেউ ...

আট ম্যাচে পাঁচটা পরাজয়। প্লে-অফের পথ ক্রমশ কঠিন হচ্ছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। সোমবার সোয়াই মান সিং স্টেডিয়ামে রাজস্থান রয়্যালসের কাছে ৯ উইকেটে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় পঞ্চায়েতী রাজ দিবস 
১০৬১: ইংল্যান্ডের আকাশে হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়
১২৭১ : মার্কো পোলো তার ঐতিহাসিক এশিয়া সফর শুরু করেন
১৯২৬:  যক্ষার ভ্যাকসিন বিসিজি আবিষ্কার
১৯৪২: মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের মৃত্যু
১৯৪৫ :সোভিয়েত সেনাবাহিনী  বার্লিনে প্রবেশ করে
১৯৫৬: লোকশিল্পী তিজ্জনবাইয়ের জন্ম
১৯৭২: চিত্রশিল্পী যামিনী রায়ের মৃত্যু
১৯৭৩: ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকারের জন্ম
১৯৮৭: বরুণ ধাওয়ানের জন্ম
২০১১: ধর্মগুরু শ্রীসত্য সাঁইবাবার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯০ টাকা ৮৩.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০১.৮৯ টাকা ১০৪.৫০ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৯ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। পূর্ণিমা ০/১৫ প্রাতঃ ৫/১৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪৬/৩০ রাত্রি ১২/৪১। সূর্যোদয় ৫/১৩/০, সূর্যাস্ত ৫/৫৬/৩৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ৯/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৩ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। 
১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র রাত্রি ১২/১। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৫/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৫ গতে ১০/০ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৫ গতে ৩/৪৯ মধ্যে। 
১৪ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বহরমপুরে জেলাশাসকের দপ্তরে মনোনয়ন জমা দিলেন কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী

03:03:21 PM

এই নির্বাচনে বিজেপি জিতলে আর দেশে নির্বাচন হবে না: মমতা

02:49:42 PM

আদালতও কিনে নিয়েছে এরা: মমতা

02:49:12 PM

২৬ হাজার চাকরি যাওয়ার প্রতিবাদে কোনও সরকারি কর্মচারী বিজেপি-সিপিএম-কংগ্রেসকে ভোট দেবেন না: মমতা

02:48:14 PM

কেউ এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করতে পারবে না,এটাই চ্যালেঞ্জ: অভিষেক

02:47:00 PM

অধীর আজ খাচ্ছে সাইবাড়ির রক্ত মাথা ভাত: অভিষেক

02:46:00 PM