Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
আরাসূরীর অম্বাজি, পর্ব-২৩
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

গিরনারের অম্বাজির পর আরাসূরীর অম্বাজিকেও দর্শন করে আসা যাক এবার। রাজস্থানের অর্বুদ শিখরে ৫২ সতীপীঠের অন্তর্গত দেবী অম্বাজি আছেন। অম্বাজিতে আমি আগেও গিয়েছি। এবার বাসন্তী নবরাত্রিতে আরও একবার যাবার মন করলাম। কেন না একই মাতার স্নেহালিঙ্গনে ভারতের সমস্ত সতীপীঠগুলি এখন উৎসবময়। সর্বতীর্থই এখন ধর্মীয় ঐক্যসূত্রে আবদ্ধ। বিশেষ করে গুজরাত প্রদেশে তো মহোৎসব।
মাউন্ট আবুতে তিন-চারবার গেলেও অম্বাজিতে এলাম দু’বার। আবু রোড স্টেশন থেকে অম্বাজির দূরত্ব ২০ কিলোমিটার। প্রতি বছর বিভিন্ন সময়ে অগণিত তীর্থযাত্রী এই মহাতীর্থে এসে থাকেন। অর্বুদাচল বা অম্বাজি তীর্থের এই অম্বাজির নাম ভারতময় বিখ্যাত।
অনেকেই মাউন্ট আবু দেখার পর অম্বাজিতে গিয়ে সময় নষ্ট করতে চান না। শতকরা আশিজন যদি মাউন্ট আবুতে যান, তো কুড়ি জন অম্বাজিতে আসেন। অথচ স্থানটি শুধু তীর্থভূমি নয়, অতীব রম্যস্থান। এখানে যাতায়াতেরও কোনও অসুবিধা নেই।
আমি অম্বাজিতে এসে আগে যেখানে উঠেছিলাম সেই পুরুষোত্তম ধর্মশালাতেই উঠলাম। এই নবরাত্রির সময়েও মাতৃমহিমায় ঘর পেতে কোনও অসুবিধে হল না আমার।
ধর্মশালায় জিনিস রেখে প্রথমেই চললাম দেবী দর্শনে। দলে দলে যাত্রীরা চলেছেন ‘জয় অম্বে’ ধ্বনি দিয়ে। যাত্রীদের মধ্যে রাজস্থানি এবং গুজরাতিই বেশি। লাল চোলি, নারকেল, ধূপ, সিঁদুর আর ফুলমালা নিয়ে চলেছেন সবাই। ওইরকম একটি ডালি নিয়ে আমিও চললাম। মন্দির খুব কাছেই। সেই পুরনো মন্দির ভেঙে এখন নতুন মন্দির তৈরি হয়েছে। দেবীর অধিষ্ঠানও এখন দোতলায়। যাই হোক, বিশাল মন্দির প্রাঙ্গণের সিঁড়ি ভেঙে দোতলায় উঠে দর্শনের জন্য লাইন দিলাম। ভাগ্য ভালো যে, নবরাত্রি উপলক্ষেও ভিড় বেশি ছিল না। তাই অনায়াসেই দেবীকে দর্শন করলাম। এখানে দেবীর কোনও মূর্তি নেই। দেবী এখানে যন্ত্রে স্থিতা। এদেশে পাণ্ডার উপদ্রব নেই। পূজার ডালি এগিয়ে দিতেই পূজারীরা তা দেবীর যন্ত্রে স্পর্শ করিয়ে ফেরত দিলেন। পূজার প্রসাদ নিয়ে এবার এলাম চাচরে। চাচর হল বিশাল নাটমন্দিরে দেবীর সম্মুখে এক জ্বলন্ত কটাহ। এর অনির্বাণ দীপশিখা কোন সুপ্রাচীনকাল থেকে জ্বলে আসছে তা কেউ জানে না। ভক্তযাত্রীগণ সেই কটাহ মধ্যে সাধ্যমতো ঘি ঢালছেন। দেবী নাকি এতেই প্রসন্না হন। অম্বাজির মন্দির শ্বেত-পাথরের। মন্দিরের সামনে যে বিশাল প্রাঙ্গণ তাকেও চাচর বলা হয়। শারদ ও বাসন্তী নবরাত্রিতে গুজরাতি মেয়েরা এখানে গরবা নাচেন।
মন্দির দর্শন করে এর পিছনে মান সরোবর নামে এক জলাশয় আছে, সেটি দেখতে গেলাম। এর নাম দেবী কুণ্ড। তীর্থযাত্রীরা এই কুণ্ডে স্নান করে দেবীকে দর্শন করতে যান।
মন্দির দর্শনের পর এবার আমি চললাম দেবীর মুখ্য স্থান দর্শন করতে। অম্বাজি ক্ষেত্র থেকে আড়াই কিমি দূরে ছোট্ট একটি পর্বতের উপর দেবীর মুখ্য স্থান। এটি ‘গব্বর’ নামে পরিচিত। এখানে যাওয়ার জন্য শেয়ারের ট্যাক্সি মেলে। আমি এমনই একটি ট্যাক্সি নিয়ে কিছুক্ষণের মধ্যেই ‘গব্বরে’ এলাম। দারুণ রমণীয় মনোমুগ্ধকর পার্বত্য পরিবেশ এখানকার। বনময় এই স্থানও যাত্রী সমাগমে জমজমাট। গব্বরে গিয়ে পর্বতারোহণ শুরু করলাম। ছোট্ট পর্বত কিন্তু ভয়ঙ্কর খাড়াই। মোচাকৃতি ও বৃক্ষবিরল। এই পর্বতে আরোহণ দুর্বল ও অশক্ত লোকেদের পক্ষে কষ্টকর। তাই এখানে ডুলির ব্যবস্থাও আছে।
পাহাড়ের বেশ কিছুটা উচ্চস্থানে ওঠার পর একটি বিশাল আয়তনের গুহার সামনে এসে দাঁড়ালাম। এই স্থানটির নাম দেবী কি ঝুলা। এখানে পুরোহিত আছেন। পুলিস পাহারাও আছে। একটি সুবৃহৎ পাথরের ফাটলে অনেক যাত্রী কান পাতছেন। কী ব্যাপার? পুরোহিত বললেন, ‘এই ফাটলে কান পাতলে হরগৌরীর কথোপকথন শুনতে পাওয়া যায়।’ ভীষণ কৌতূহল হল আমার। ভিড় একটু কম হলে অনেকক্ষণ কান পেতে রইলাম। কিন্তু না। কোনও শব্দই কানে এল না আমার। হয়তো আমি ভাগ্যবান নই।
এরপর খাড়াই বেয়ে আবার উপরে ওঠা। পথটি খুবই বিপজ্জনক। সেই পথ পার হয়ে আরও এক গুহামন্দিরে ঢুকলাম। ভেবেছিলাম এটাই দেবীর মুখ্যস্থান। কিন্তু পুরোহিতরা বললেন, ‘না। সে স্থান আরও উপরে।’
অতএব আরও উচ্চস্থানে গিরিশৃঙ্গের শীর্ষদেশে পৌঁছলাম। এখানেই দেবী দুর্গা শিবের জন্য সহস্র বছর তপস্যা করেছিলেন। এই সেই মহাপীঠ, যেখানে সতীর অঙ্গ ‘বাঁয়া পের কি অঙ্গুলি গিরা থা’ অর্থাৎ বাঁ-পায়ের আঙুল পড়েছিল। এখানে সামান্য একটু সমতল আছে। তারই একপাশে দেবীর মুখ্যস্থান। সেখানে পুলিস প্রহরায় জোর পুজো-পাঠ চলছে তখন। সেই স্থানের সৌন্দর্যের কোনও তুলনা নেই। ছোট্ট একটি মন্দিরে আছেন অম্বাজি। এখানেও দেবীর সম্মুখে ঘৃত প্রদীপ জ্বলছে। শুধুমাত্র জানা না থাকার কারণে এই রম্যস্থানে এর আগে আসিনি ভেবে মনটা খারাপ হয়ে গেল। তবে দেবীর কৃপায় এ যাত্রায় দর্শন থেকে যে বঞ্চিত হলাম না এই ভেবেই আনন্দে নন্দিত হলাম। এবার অন্য পথে নীচে নামা। অবতরণ কষ্টের নয়। তাই সহজেই নেমে এলাম। পরদিন সকালে চললাম এখান থেকে পাঁচ কিমি দূরে গুজরাত প্রদেশে সরস্বতীর উৎস দেখতে। এখানেও অনুচ্চ একটি পাহাড়ের উপর সরস্বতীর উৎস। সরস্বতী এখানে বেগবতী ও স্রোতস্বিনী। উৎসমুখ থেকে নেমেই সরস্বতী কুণ্ড। ঝর্ণার আকারে বয়ে এসে নদী এখানে গোমুখ কুণ্ডে পড়ছে। এর পাশেই কোটীশ্বরের শিব মন্দির। মন্দিরটি অতি প্রাচীন।
আমি সরস্বতী কুণ্ডে স্নান করার পর বাল্মীকির তপোবনে এলাম। তপোবন কোটীশ্বরের নীচে। শোনা যায়, মহামুনি বাল্মীকি নাকি রামায়ণ রচনার আগে এখানে সরস্বতীর কৃপালাভের আশায় আশ্রম রচনা করে কিছুকাল বসবাস করেন। ফেরার পথে এলাম কুম্ভারিয়াজির মন্দির দেখতে। কী অনবদ্য ভাস্কর্য সেই মন্দিরের। আরও একবার অম্বাজি-দর্শনে না এলে এ সবই আমার অদেখা রয়ে যেত। সেদিনটা ছিল বাসন্তী নবরাত্রির মহাষ্টমী। মন্দির প্রাঙ্গণে লোক যেন ভেঙে পড়েছে। অম্বাজির সন্ধ্যারতির সময় চাচরে এসে বসলাম। তখনই শুরু হল গুজরাতি রমণীদের অনবদ্য গরবা নাচ। নাচের সঙ্গে গান। বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে নৃত্যগীত সমানে চলতে লাগল। নির্মেঘ আকাশে অসংখ্য নক্ষত্র আর নীচে দেবী মন্দিরে ঘৃতদীপালোকে সেই রমণীয় নৃত্যকলা এখানকার পরিবেশটাকে যেন স্বর্গীয় করে তুলল। এবারের যাত্রায় আমারও জন্মান্তর হল। (ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
11th  August, 2019
এ ফেরা অন্য ফেরা
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

উচ্চতা ৪ ফুট ৬ ইঞ্চি, গায়ের রং আধাফর্সা, রোগা-পাতলা চেহারা। পরনে অতিসাধারণ শাড়ি-ব্লাউজ, কিন্তু পরিষ্কার। ঈষৎ গম্ভীর থাকে কাজের সময়। ঠিক সময়ে ঘরে ঢোকে, দ্রুত নিজের কাজটি সেরে বেরিয়ে যায় অন্য বাড়ির উদ্দেশে। কামাই প্রায় করেই না।
বিশদ

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
বহুচরা দেবী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

গুজরাত প্রদেশে আর এক তীর্থে আছেন বহুচরা দেবী। দিল্লি অথবা আমেদাবাদ থেকে মাহেসানায় নেমে এই তীর্থে যেতে হয়। স্থানীয়রা এই দেবীকে বলেন বেচরাজি। কিন্তু কেন ইনি বেচরাজি? প্রবাদ, বহুকাল আগে এক চাষি চাষ করতে করতে এখানকার দেবী দুর্গা বা অম্বিকাকে খেতের মধ্যে কুড়িয়ে পান।
বিশদ

ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 পাত্রীর ডাকনাম ফুলি, ভালোনাম ভবতারিণী। বিয়ের পর স্বামী রবীন্দ্রনাথ স্ত্রীর আর একটি ডাক নাম পদ্মের সঙ্গে মিলিয়ে রাখলেন মৃণালিনী। শুরু হল তাঁদের দাম্পত্য জীবন। বিশদ

ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

২৩

অপমৃত্যু নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিজস্ব একটা মতামত ছিল। পরিণত বয়সে তিনি এ সম্পর্কে তাঁর মতামত মংপুতে থাকাকালীন মৈত্রেয়ী দেবীর কাছে ব্যক্ত করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন,‘অপমৃত্যু সম্বন্ধে একটা কথা কি মনে হয় জানো, হঠাৎ যে বন্ধন ছিন্ন হয়, হয়তো তা সুসমঞ্জসভাবে ছিন্ন হয় না।  
বিশদ

11th  August, 2019
যে মেঘ গাভীর মতো চরে
সুতপা বসু 

বেডরুমের লাগোয়া বারান্দায় তখন সিদ্ধার্থ আর বারিষ বৃষ্টির ছাট নিয়ে খেলছে। সিদ্ধার্থ বললো,‘ওই ছড়াটা বল, মনে আছে?’ বারিষ বুঝল তার বাবাই কোন ছড়ার কথা বলছে। সে লাফাতে লাফাতে সুর করে বলল, ‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এল বান...’ 
বিশদ

04th  August, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

২২

শ্যামলাল গঙ্গোপাধ্যায়। জোড়াসাঁকোর বিখ্যাত ঠাকুর পরিবারের বাজার সরকার। মাসিক বেতন কুড়ি টাকা। ঠাকুর পরিবারের সঙ্গে তাঁর কেমন লতায়-পাতায় আত্মীয়তা ছিল বলেও শোনা যায়।  
বিশদ

04th  August, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
গিরনারের অম্বাজি পর্ব-২২
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

মরুভূমি ত্যাগ করে এবার যাওয়া যাক রৈবতক পর্বতে। এখানে বিরাজ করছেন অম্বাজি। সারা ভারতে, বিশেষ করে হিন্দিবলয়ে দেবী দুর্গা অম্বাজি নামেই প্রসিদ্ধ। অম্বিকা থেকে অম্বা, অম্বে, অম্বাজি।  
বিশদ

04th  August, 2019

দারোগা চমকিতচরণ
 
রতনতনু ঘাটী


দরকার পড়লে দারোগাবাবুকে চোর খুঁজতেও বেরতে হয়। কিন্তু আজ তিন দিন হল উদ্ভুট্টিডিহি থানা এলাকায় এক আজব কাণ্ড ঘটেছে। বড় দারোগা চমকিতচরণ দত্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এই থানা এলাকার দাগি চোরদের ধরে ধরে এনে থানায় পুরবেন।
বিশদ

28th  July, 2019
পুণ্যভূমির পুণ্য ধুলোয়
মরুতীর্থ ও ওশিয়াঁ
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

করাচি শহর থেকে ৩০০ কিমি দূরে লাসাবেলার বিস্তীর্ণ ও ভয়াবহ মরুভূমির বুকে হিঙ্গুলা নদীর তীরে যেমন হিংলাজ মাতার গুহা মন্দির, তেমনই রাজস্থানের থর মরুভূমির বুকে যোধপুর থেকে ৬৫ কিমি দূরে হল ওশিয়াঁ মাতার রম্য মন্দির। মরুভূমির বুকে মহাতীর্থ। মরুতীর্থ ওশিয়াঁ।
বিশদ

28th  July, 2019
 ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 ঘরে উপস্থিত সবাই বুঝতে পারলেন নিত্যরঞ্জন ঘোষের শরীরে কোনও অতৃপ্ত, ক্রুদ্ধ আত্মা ভর করেছেন। সেজবাতির আলোটা একটু বাড়িয়ে দিয়ে ডাক্তার রাজকৃষ্ণ মিত্র বললেন, হ্যাঁ, আমরা আপনার সম্পর্কে সবকিছু জানতে চাই। আপনি কে? আপনার নাম কী?
বিশদ

28th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
মরুতীর্থের দেবী, পর্ব ২০
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 আমার বারো বছর বয়সের সময় বাবা-মায়ের সঙ্গে তীর্থযাত্রায় গিয়ে দ্বারকা থেকে ফেরার পথে ভাটিয়া স্টেশনে নেমে সমুদ্রের খাড়ি পার হতে হয়েছিল। ওখান থেকে গন্তব্য ছিল সুদামাপুরী (পোরবন্দর)। পথে যেতে যেতে এক জায়গায় বাসযাত্রীরা সবাই নেমে পড়লেন এক জাগ্রতা দেবীকে দর্শন করবার জন্য।
বিশদ

21st  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 একদিন মিউগেন্স সাহেবকে বললাম, আমি বাড়িতে মাঝে মাঝে মিডিয়াম হয়ে ‘স্পিরিটের’ সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু খুব ভালো পারছি বলে মনে হচ্ছে না। মিউগেন্স সাহেবের গম্ভীর মুখের দিকে তাকিয়ে আবার বললাম, — অথচ বিলেতের কাগজে পড়েছি, এফিসিয়েন্ট মিডিয়ামের সাহায্যে তারা একান্ত আপনজনের স্পিরিট নিয়ে আসছে....
বিশদ

21st  July, 2019
এমনি বরষা ছিল সেদিন
ছন্দা বিশ্বাস

দশ দিন হতে চলল অর্ণব ঠাকুরপোকে পাওয়া যাচ্ছে না। অনিকেতের ছেলেবেলার বন্ধু অর্ণব। আমার বিয়ের পরে বেশ কয়েকবার আমাদের বাড়িতে এসেছে। তারপর বহুদিন আর দেখা হয়নি। মাঝখানে হঠাৎ একদিন এসেছিল আমাদের বাড়িতে। সেও বেশ কিছুদিন হতে চলল। অনিকেত শুনলাম থানায় একটা মিসিং ডায়েরি করেছে।
বিশদ

14th  July, 2019
একনজরে
করাচি, ১৭ আগস্ট (পিটিআই): পাকিস্তানের বালুচিস্তান প্রদেশের একটি মসজিদে বিস্ফোরণে মৃত্যু হল পাঁচজনের। এঁদের মধ্যে রয়েছেন শীর্ষ তালিবান নেতা মুল্লা হাইবাতুল্লার ভাই হাফিজ আহমাদুল্লা। কোয়েত্তা থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে কুচলক এলাকায় রয়েছে শেখ হাইবাতুল্লা মাদ্রাসা। ...

 সংবাদদাতা, ময়নাগুড়ি: ময়নাগুড়ি সদর এলাকায় টোটোর দৌরাত্ম্য নিয়ন্ত্রণ করতে ময়নাগুড়ি পুলিস প্রশাসন বেশকিছু পদক্ষেপ নিতে চলেছে। ব্যস্ত রাস্তার ধারে বেআইনিভাবে টোটো পার্কিং করা হলে তা ...

সংবাদদাতা, বিষ্ণুপুর: বিষ্ণুপুর শহরে দলমাদল রোডে ভরসন্ধ্যায় যুবক খুনের ঘটনায় শুক্রবার রাতে পুলিস এক ফুচকা বিক্রেতাকে গ্রেপ্তার করেছে। পুলিস জানিয়েছে, ধৃতের নাম মধুসূদন মাঝি। তার বাড়ি বিষ্ণুপুর পুরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডে। অভিযোগ,ওইদিন সন্ধ্যায় ফুচকা বিক্রেতার সঙ্গে যুবকের বচসা বাধে। তা ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আর উপায় নেই। সুপ্রিম কোর্ট এবার রাজ্য সরকারের ‘রিভিউ পিটিশন’ খারিজ করে দেওয়ায় ২০০৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী প্রায় ১২০০ প্রার্থীকে প্রাথমিক শিক্ষক পদে নিয়োগ করতে হবে রাজ্য সরকারকে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০০: রাজনীতিক বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিতের জন্ম
১৯৩৬: গীতিকার ও পরিচালক গুলজারের জন্ম
১৯৫৮: ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করলেন প্রথম এশীয় ব্রজেন দাস
১৯৮০: সঙ্গীতশিল্পী দেবব্রত বিশ্বাসের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৫৯ টাকা ৭২.২৯ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৮১ টাকা ৮৭.৯৪ টাকা
ইউরো ৭৭.৮৩ টাকা ৮০.৭৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  August, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,২৪৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,২৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৬,৮৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৩,৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ ভাদ্র ১৪২৬, ১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৪৯/৪৯ রাত্রি ১/১৪। পূর্বভাদ্রপদ ২৯/২ অপঃ ৪/৫৫। সূ উ ৫/১৮/২, অ ৬/৩/১৪, অমৃতযোগ দিবা ৬/৯ গতে ৯/৩৩ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/২ মধ্যে, বারবেলা ১০/৫ গতে ১/১৬ মধ্যে, কালরাত্রি ১/৫ গতে ২/৩০ মধ্যে।
৩২ শ্রাবণ ১৪২৬, ১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৪৩/৯/৬ রাত্রি ১০/৩২/৩৬। পূর্বভাদ্রপদনক্ষত্র ২৬/১/৪১ দিবা ৩/৪১/৩৮, সূ উ ৫/১৬/৫৮, অ ৬/৫/৪৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/১২ গতে ৯/৩১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২২ গতে ৮/৫৪ মধ্যে, বারবেলা ১০/৫/১৬ গতে ১১/৪১/২২ মধ্যে, কালবেলা ১১/৪১/২২ গতে ১/১৭/২৮ মধ্যে, কালরাত্রি ১/৫/১৬ গতে ২/২৯/১০ মধ্যে।
 ১৬ জেলহজ্জ

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: প্রাকবিবাহ কথাবার্তাও হতে পারে। বৃষ: সৌখিন দ্রব্যের ব্যবসা শুভ হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯০০: রাজনীতিক বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিতের জন্ম১৯৩৬: গীতিকার ও পরিচালক গুলজারের জন্ম১৯৫৮: ...বিশদ

07:03:20 PM

নেতাজিনগরে ২টি অটোর সংঘর্ষ, জখম মহিলা 

08:31:00 PM

বেনিয়াপুকুরে তরুণীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার 

06:21:00 PM

পানিহাটিতে গঙ্গায় ডুবে যাওয়া যুবকের দেহ উদ্ধার 

05:49:00 PM

পানিহাটিতে গঙ্গায় ডুবে যাওয়া যুবকের দেহ উদ্ধার 

05:46:00 PM