Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
মরুতীর্থের দেবী, পর্ব ২০
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

আমার বারো বছর বয়সের সময় বাবা-মায়ের সঙ্গে তীর্থযাত্রায় গিয়ে দ্বারকা থেকে ফেরার পথে ভাটিয়া স্টেশনে নেমে সমুদ্রের খাড়ি পার হতে হয়েছিল। ওখান থেকে গন্তব্য ছিল সুদামাপুরী (পোরবন্দর)। পথে যেতে যেতে এক জায়গায় বাসযাত্রীরা সবাই নেমে পড়লেন এক জাগ্রতা দেবীকে দর্শন করবার জন্য। এই দেবী সকলের সব আশা পূরণ করেন বলে এঁর নাম আশাভূরি মাতা।
এর ষাট বছর পরে (২০১২) কচ্ছ প্রদেশে আমি আর এক দেবীর দর্শন পাই। তিনি হলেন আশাপুরা মাতা। আশাভূরি থেকেই আশাপুরা কিনা তা জানি না। ভুজ থেকে ৯০ কিমি দূরে ‘মাতা-নো-মঢ়’ নামক স্থানে এই দেবীর অধিষ্ঠান। মঢ় কথাটির অর্থ হল মঠ, আশ্রয় বা অধিষ্ঠান। মায়ের অধিষ্ঠান এখানে, তাই মাতা-নো-মঢ়।
আশাপুরা দেবী হলেন কচ্ছের রাজাদের কুলদেবী। সারা রাজ্যে এই দেবীর মান্যতা খুব। সৌরাষ্ট্রের রাজাদেরও কুলদেবী ইনি। গুজরাতের সর্বত্র অদ্যাবধি শক্তি পূজার প্রচলন আছে। রাও খেঙ্গারজি (১৫১০-১৫৮৬) এ দেশের প্রথম রাজপুত রাজা যিনি সারা কচ্ছে তাঁর রাজ্যবিস্তার করেন। তখন থেকেই এই দেবী ছিলেন মহারাওদের আরাধ্যা দেবী। জাতিধর্ম নির্বিশেষে এই মন্দিরের দ্বার সবার জন্যই উন্মুক্ত।
ছোট্ট জনপদে এই দেবীস্থান। এখানকার দেবী সকলের আশা ও মনোবাসনা পূর্ণ করেন বলেই এর আশাপুরা নাম। প্রতিদিন বহু যাত্রী এই মরুময় প্রান্তরে দূরদূরান্ত থেকে এসে দর্শন করেন মাতাকে।
এখানকার এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাকাল নিয়ে অনেক মতভেদ আছে। কেউ কেউ বলেন, খ্রিস্টিয় নবম শতাব্দীতে এখানে প্রথম মন্দির প্রতিষ্ঠা হয়। তাহলে এর নির্মাণকাল ১২০০ বছর আগে। কারও মতে, দেবীর প্রতিষ্ঠাকাল ৭০০ বছর আগে চতুর্দশ শতাব্দীতে। তবে বর্তমান মন্দিরটি ১৮২৩ খ্রিস্টাব্দের। কেননা প্রাচীন মন্দির ১৭৯৯-এর ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হয়।
মন্দির প্রাঙ্গনে প্রবেশ করে দেখলাম প্রশান্ত চত্বর। একপাশে বিশাল ধর্মশালা, ভোগমণ্ডপ, মধ্যস্থলে আশাপুরা মাতার মন্দির। কথিত আছে, সিন্ধের শাসন কর্তা খির গুলাম ১৭৬২-তে এখানে আক্রমণ ও লুণ্ঠন চালালে সসৈন্য গুলাম শা দেবীর প্রকোপে অন্ধ হয়ে যান। পরে নিজের দোষ স্বীকার করে আকুল হৃদয়ে দেবীর কাছে প্রার্থনা করলে আবার দৃষ্টিশক্তি ফিরে পান সকলে। তাই অভিভূত গুলাম শা অর্ঘ্য হিসাবে মন্দিরে দান করেছিলেন চারশো কেজি ওজনের এক বিশাল ঘণ্টা। মন্দিরে রয়েছে ৪১ প্রদীপের রূপার তৈরি একটি দীপদান। জমাদার ফতে মহম্মদ দেবীকে এটি অঘ্য হিসেবে দান করেন।
এখানে এই দেবীর আবির্ভাব সম্বন্ধে একটি কাহিনী প্রচলিত আছে—
প্রায় দেড় হাজার বছর আগে দেবচন্দ শাহ নামে এক মারোয়াড়ি ‘করার বৈশ্য’ (বেনিয়া) দূরদেশে ব্যবসায় কারণে তাঁর বানজারন নিয়ে এখানে এসে পড়েন। তখন আশ্বিন মাস। দেবীপক্ষ। নবরাত্রির সময়। শক্তি এবং যোগমায়ার পরম ভক্ত দেবচন্দ নবরাত্রি পালন করবেন বলে সেখানেই ছাউনি ফেললেন।
নবরাত্রির শেষ রাতে ব্রাহ্মমুহূর্তে দেবী যোগমায়া দেবচন্দকে স্বপ্নে দেখা দিয়ে বললেন, ‘দেবচন্দ! তোমার আরাধনায় আমি সন্তুষ্ট। সে জায়গায় ঘট পেতে তুমি আমার অধিষ্ঠান করেছ ঠিক সেখানেই আমি প্রকট হতে চাই। তাই ওখানেই তুমি আমার একটা মন্দির তৈরি করিয়ে দাও। তবে একটা কথা, মন্দির তৈরি হওয়ার পর ছয় মাস পর্যন্ত যেন ওই মন্দিরের দ্বার খুলো না। ছয় মাস পরে আমি প্রকট হব এবং তোমার যদি কোনও মনোবাসনা থাকে তা পূর্ণ করব।’
স্বপ্নভঙ্গে দেবচন্দ জাগ্রত হয়ে উঠে বসে দেখলেন তাঁর মাথার কাছে একটি চুনরী, কিছুটা চাল ও একটি নারিকেল রাখা আছে। তাই দেখে তাঁর আনন্দের সীমা রইল না। সেই থেকে তিনি বাণিজ্য বন্ধ রেখে সেখানেই বসবাস করতে লাগলেন।
দেবচন্দ মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু করলেন। কাজ শেষ হলেও তিনি রয়ে গেলেন সেখানেই এবং ঘরে বসে দেবীর আরাধানা করতে লাগলেন। এই ভাবে পাঁচ মাস অতিবাহিত হওয়ার পর এক সন্ধ্যায় দেবচন্দ শুনতে পেলেন মন্দিরের ভেতর থেকে সুমধুর সুরে নারীকণ্ঠের গান ও নূপুরের ধ্বনি ভেসে আসছে। শুনেই অধীর হলেন দেবচন্দ। মনে মনে ভাবতে লাগলেন দেবী নিশ্চয়ই প্রকট হয়েছেন। তাই কৌতূহল মেটাতে মন্দিরের দ্বার খুলে দিলেন। থেমে গেল দেবী গান। নূপুরের ঝংকার। কেউ তো নেই ঘরে। শুধু দেখা গেল ঘরের মেঝে ফুঁড়ে উঠেছে একটি শিলিখণ্ড এবং তাতেই দেবীর অসম্পূর্ণ মূর্তির প্রকাশ। এতক্ষণে দেবীর নিষেধাজ্ঞা স্মরণে এল দেবচন্দের। এখনও তো ছয়মাস পূর্ণ হয়নি। পাঁচ মাস চলছে সবে। সর্বনাশ।
দেবচন্দ তখন লুটিয়ে পড়লে সেই পাষাণ প্রতিমার চরণে। কাঁদতে কাঁদতে বললেন, ‘হে মা জগদম্বে! আমি তোমার নিষেধ অমান্য করে দরজা খুলেছি। আমাকে ক্ষমা করো। কৃপা করো।’
দেবী তখন দেবচন্দকে দেখা দিয়ে বললেন, ‘আমি তোমাকে ক্ষমা করলাম দেবচন্দ। তবে আমার এই অধুরা মূর্তি আর সম্পূর্ণ হবে না। আমি এরই মধ্যে চিরকাল অধিষ্ঠিতা থাকব। এখন তুমি আমার কাছে বর প্রার্থনা করতে পারো। যদি তোমার মনে কোনও আশা আকাঙ্খা থাকে তাহলে বলো আমি তা পূরণ করে দেবো।’
দেবচন্দ বললেন, ‘মা, তোমার কৃপায় আমার কোনও কিছুরই অভাব নেই। শুধু একটি অভাব আছে, আমি নিঃসন্তান। যদি তোমার কৃপায় আমি একটি পুত্রসন্তান লাভ করতে পারি তো ধন্য হই।’
দেবী তথাস্তু বলে অন্তর্ধান করলেন।
দেবীর বরে দেবচন্দ যথাসময়ে একটি পুত্রসন্তান লাভ করলেন এবং বরাবরের জন্য মন্দিরের কাছাকাছিই বাস করতে লাগলেন। সেই থেকে দেবচন্দ শাহর বংশ ‘মাহেশ্বরী বানিয়া’ নামে খ্যাত হল।
আশাপুরা মাতাকে দর্শনের পর চলে এলাম প্রাঙ্গনেই চাচারা মাতার স্থানে। এখানে শিশুদের মস্তক মুণ্ডনের প্রথা আছে। এর গঙ্গাসম পবিত্র চাচারা কুণ্ডের জল মাথায় নিয়ে ধর্মশালা সংলগ্ন ভোগমণ্ডপে এলাম প্রসাদ গ্রহণ করতে। মাত্র দশ টাকায় দমভর প্রসাদপ্রাপ্তিতে মন যেন ভরে গেল।
(ক্রমশ)
21st  July, 2019
এ ফেরা অন্য ফেরা
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

উচ্চতা ৪ ফুট ৬ ইঞ্চি, গায়ের রং আধাফর্সা, রোগা-পাতলা চেহারা। পরনে অতিসাধারণ শাড়ি-ব্লাউজ, কিন্তু পরিষ্কার। ঈষৎ গম্ভীর থাকে কাজের সময়। ঠিক সময়ে ঘরে ঢোকে, দ্রুত নিজের কাজটি সেরে বেরিয়ে যায় অন্য বাড়ির উদ্দেশে। কামাই প্রায় করেই না।
বিশদ

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
বহুচরা দেবী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

গুজরাত প্রদেশে আর এক তীর্থে আছেন বহুচরা দেবী। দিল্লি অথবা আমেদাবাদ থেকে মাহেসানায় নেমে এই তীর্থে যেতে হয়। স্থানীয়রা এই দেবীকে বলেন বেচরাজি। কিন্তু কেন ইনি বেচরাজি? প্রবাদ, বহুকাল আগে এক চাষি চাষ করতে করতে এখানকার দেবী দুর্গা বা অম্বিকাকে খেতের মধ্যে কুড়িয়ে পান।
বিশদ

ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 পাত্রীর ডাকনাম ফুলি, ভালোনাম ভবতারিণী। বিয়ের পর স্বামী রবীন্দ্রনাথ স্ত্রীর আর একটি ডাক নাম পদ্মের সঙ্গে মিলিয়ে রাখলেন মৃণালিনী। শুরু হল তাঁদের দাম্পত্য জীবন। বিশদ

ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

২৩

অপমৃত্যু নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিজস্ব একটা মতামত ছিল। পরিণত বয়সে তিনি এ সম্পর্কে তাঁর মতামত মংপুতে থাকাকালীন মৈত্রেয়ী দেবীর কাছে ব্যক্ত করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন,‘অপমৃত্যু সম্বন্ধে একটা কথা কি মনে হয় জানো, হঠাৎ যে বন্ধন ছিন্ন হয়, হয়তো তা সুসমঞ্জসভাবে ছিন্ন হয় না।  
বিশদ

11th  August, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
আরাসূরীর অম্বাজি, পর্ব-২৩
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

গিরনারের অম্বাজির পর আরাসূরীর অম্বাজিকেও দর্শন করে আসা যাক এবার। রাজস্থানের অর্বুদ শিখরে ৫২ সতীপীঠের অন্তর্গত দেবী অম্বাজি আছেন। অম্বাজিতে আমি আগেও গিয়েছি।  
বিশদ

11th  August, 2019
যে মেঘ গাভীর মতো চরে
সুতপা বসু 

বেডরুমের লাগোয়া বারান্দায় তখন সিদ্ধার্থ আর বারিষ বৃষ্টির ছাট নিয়ে খেলছে। সিদ্ধার্থ বললো,‘ওই ছড়াটা বল, মনে আছে?’ বারিষ বুঝল তার বাবাই কোন ছড়ার কথা বলছে। সে লাফাতে লাফাতে সুর করে বলল, ‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এল বান...’ 
বিশদ

04th  August, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

২২

শ্যামলাল গঙ্গোপাধ্যায়। জোড়াসাঁকোর বিখ্যাত ঠাকুর পরিবারের বাজার সরকার। মাসিক বেতন কুড়ি টাকা। ঠাকুর পরিবারের সঙ্গে তাঁর কেমন লতায়-পাতায় আত্মীয়তা ছিল বলেও শোনা যায়।  
বিশদ

04th  August, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
গিরনারের অম্বাজি পর্ব-২২
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

মরুভূমি ত্যাগ করে এবার যাওয়া যাক রৈবতক পর্বতে। এখানে বিরাজ করছেন অম্বাজি। সারা ভারতে, বিশেষ করে হিন্দিবলয়ে দেবী দুর্গা অম্বাজি নামেই প্রসিদ্ধ। অম্বিকা থেকে অম্বা, অম্বে, অম্বাজি।  
বিশদ

04th  August, 2019

দারোগা চমকিতচরণ
 
রতনতনু ঘাটী


দরকার পড়লে দারোগাবাবুকে চোর খুঁজতেও বেরতে হয়। কিন্তু আজ তিন দিন হল উদ্ভুট্টিডিহি থানা এলাকায় এক আজব কাণ্ড ঘটেছে। বড় দারোগা চমকিতচরণ দত্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এই থানা এলাকার দাগি চোরদের ধরে ধরে এনে থানায় পুরবেন।
বিশদ

28th  July, 2019
পুণ্যভূমির পুণ্য ধুলোয়
মরুতীর্থ ও ওশিয়াঁ
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

করাচি শহর থেকে ৩০০ কিমি দূরে লাসাবেলার বিস্তীর্ণ ও ভয়াবহ মরুভূমির বুকে হিঙ্গুলা নদীর তীরে যেমন হিংলাজ মাতার গুহা মন্দির, তেমনই রাজস্থানের থর মরুভূমির বুকে যোধপুর থেকে ৬৫ কিমি দূরে হল ওশিয়াঁ মাতার রম্য মন্দির। মরুভূমির বুকে মহাতীর্থ। মরুতীর্থ ওশিয়াঁ।
বিশদ

28th  July, 2019
 ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 ঘরে উপস্থিত সবাই বুঝতে পারলেন নিত্যরঞ্জন ঘোষের শরীরে কোনও অতৃপ্ত, ক্রুদ্ধ আত্মা ভর করেছেন। সেজবাতির আলোটা একটু বাড়িয়ে দিয়ে ডাক্তার রাজকৃষ্ণ মিত্র বললেন, হ্যাঁ, আমরা আপনার সম্পর্কে সবকিছু জানতে চাই। আপনি কে? আপনার নাম কী?
বিশদ

28th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 একদিন মিউগেন্স সাহেবকে বললাম, আমি বাড়িতে মাঝে মাঝে মিডিয়াম হয়ে ‘স্পিরিটের’ সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু খুব ভালো পারছি বলে মনে হচ্ছে না। মিউগেন্স সাহেবের গম্ভীর মুখের দিকে তাকিয়ে আবার বললাম, — অথচ বিলেতের কাগজে পড়েছি, এফিসিয়েন্ট মিডিয়ামের সাহায্যে তারা একান্ত আপনজনের স্পিরিট নিয়ে আসছে....
বিশদ

21st  July, 2019
এমনি বরষা ছিল সেদিন
ছন্দা বিশ্বাস

দশ দিন হতে চলল অর্ণব ঠাকুরপোকে পাওয়া যাচ্ছে না। অনিকেতের ছেলেবেলার বন্ধু অর্ণব। আমার বিয়ের পরে বেশ কয়েকবার আমাদের বাড়িতে এসেছে। তারপর বহুদিন আর দেখা হয়নি। মাঝখানে হঠাৎ একদিন এসেছিল আমাদের বাড়িতে। সেও বেশ কিছুদিন হতে চলল। অনিকেত শুনলাম থানায় একটা মিসিং ডায়েরি করেছে।
বিশদ

14th  July, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: শুধু হাওড়া শহর সংলগ্ন এলাকায় নয়, হাওড়া জেলার প্রত্যন্ত এলাকায় এবার শিল্প স্থাপনে উদ্যোগী হল রাজ্য সরকার। তার জন্য উদয়নারায়ণপুরের কান্দুয়ায় ৪০০ একর জমি বাছা হয়েছে। তার মধ্যে ১৭০ একর জমি কেনাও হয়ে গিয়েছে। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: গোটা বিশ্বেই মধ্যবিত্ত শ্রেণী বাড়ছে দ্রুত। নতুন প্রজন্ম অর্থ উপার্জন করছে বলেই এই শ্রেণীর বাড়বাড়ন্ত। সরকারেরও উচিত তাদের কাজের সুযোগ করে দেওয়া। সেই কারণেই সরকার যতটা পেনশন খাতে খরচ করে, তার চেয়ে গুরুত্ব দেওয়া উচিত শিক্ষা খাতে ...

সংবাদদাতা, বিষ্ণুপুর: বিষ্ণুপুর শহরে দলমাদল রোডে ভরসন্ধ্যায় যুবক খুনের ঘটনায় শুক্রবার রাতে পুলিস এক ফুচকা বিক্রেতাকে গ্রেপ্তার করেছে। পুলিস জানিয়েছে, ধৃতের নাম মধুসূদন মাঝি। তার বাড়ি বিষ্ণুপুর পুরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডে। অভিযোগ,ওইদিন সন্ধ্যায় ফুচকা বিক্রেতার সঙ্গে যুবকের বচসা বাধে। তা ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: গঙ্গাবক্ষে বিশ্বের দীর্ঘতম সাঁতার প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে মুর্শিদাবাদ সুইমিং অ্যাসোসিয়েশন। ভাগীরথী নদীর উপর এই সাঁতার প্রতিযোগিতা হবে ৮১ ও ১৯ কিলোমিটার দূরত্বে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০০: রাজনীতিক বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিতের জন্ম
১৯৩৬: গীতিকার ও পরিচালক গুলজারের জন্ম
১৯৫৮: ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করলেন প্রথম এশীয় ব্রজেন দাস
১৯৮০: সঙ্গীতশিল্পী দেবব্রত বিশ্বাসের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৫৯ টাকা ৭২.২৯ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৮১ টাকা ৮৭.৯৪ টাকা
ইউরো ৭৭.৮৩ টাকা ৮০.৭৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  August, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,২৪৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,২৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৬,৮৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৩,৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ ভাদ্র ১৪২৬, ১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৪৯/৪৯ রাত্রি ১/১৪। পূর্বভাদ্রপদ ২৯/২ অপঃ ৪/৫৫। সূ উ ৫/১৮/২, অ ৬/৩/১৪, অমৃতযোগ দিবা ৬/৯ গতে ৯/৩৩ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/২ মধ্যে, বারবেলা ১০/৫ গতে ১/১৬ মধ্যে, কালরাত্রি ১/৫ গতে ২/৩০ মধ্যে।
৩২ শ্রাবণ ১৪২৬, ১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৪৩/৯/৬ রাত্রি ১০/৩২/৩৬। পূর্বভাদ্রপদনক্ষত্র ২৬/১/৪১ দিবা ৩/৪১/৩৮, সূ উ ৫/১৬/৫৮, অ ৬/৫/৪৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/১২ গতে ৯/৩১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২২ গতে ৮/৫৪ মধ্যে, বারবেলা ১০/৫/১৬ গতে ১১/৪১/২২ মধ্যে, কালবেলা ১১/৪১/২২ গতে ১/১৭/২৮ মধ্যে, কালরাত্রি ১/৫/১৬ গতে ২/২৯/১০ মধ্যে।
 ১৬ জেলহজ্জ

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: প্রাকবিবাহ কথাবার্তাও হতে পারে। বৃষ: সৌখিন দ্রব্যের ব্যবসা শুভ হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯০০: রাজনীতিক বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিতের জন্ম১৯৩৬: গীতিকার ও পরিচালক গুলজারের জন্ম১৯৫৮: ...বিশদ

07:03:20 PM

নেতাজিনগরে ২টি অটোর সংঘর্ষ, জখম মহিলা 

08:31:00 PM

বেনিয়াপুকুরে তরুণীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার 

06:21:00 PM

পানিহাটিতে গঙ্গায় ডুবে যাওয়া যুবকের দেহ উদ্ধার 

05:49:00 PM

পানিহাটিতে গঙ্গায় ডুবে যাওয়া যুবকের দেহ উদ্ধার 

05:46:00 PM