Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
অমরকণ্টক  পর্ব-১৮

ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়: বিন্ধ্যপর্বতের যে অংশটির নাম মেকল বা মৈকল, তীর্থভূমি নর্মদার সেই স্থানই অমরকণ্টক। শুধু তীর্থভূমি নয়, অমরকণ্টক হল সৌন্দর্যের খনি। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বর্ণনাতীত।
যে কোনও সময় মন করলেই যাওয়া যেতে পারে অমরকণ্টক। হাওড়া বা কলকাতা থেকে প্রথমে বিলাসপুর। সেখান থেকে ইন্দোর এক্সপ্রেসে পেণ্ড্রা রোড। তবে আরও সুবিধার জন্য শালিমার-উদয়পুর (প্রতি রবিবার) এক্সপ্রেসে সরাসরি পেণ্ড্রা রোডেই নামা যায়। স্টেশন চত্বর থেকে ঘন ঘন বাস, মোটর, ট্রেকারও পাওয়া যায়। ঘণ্টাখানেকেরও কম সময়ে অমরকণ্টক।
নর্মদা ও শোন নদের উৎস এই অমরকণ্টক। নর্মদা হল ভারতের সমস্ত নদীগুলির মধ্যে শ্রেষ্ঠা। কেন না রুদ্রের তেজ থেকেই এর উৎপত্তি। স্কন্দ পুরাণ অনুযায়ী, যমুনার জলে সাতদিন, সরস্বতীর জলে তিনদিন ও গঙ্গার জলে একদিন স্নান করলে সর্বপাপ নাশ হয়। আর নর্মদার জল দর্শনমাত্রেই মোক্ষ লাভ। শুধু তাই নয়, নর্মদা তীরবর্তী যে কোনও অঞ্চল জপতপ ও সাধনভজনের জন্য সর্বোত্তম। অমরকণ্টকে থাকার জায়গার কোনও অভাব নেই। আগে আমি রামবাঈ ধর্মশালায় থাকতাম। এখন রীতা মায়ের আশ্রমে।
এখানে নর্মদা মাতার মন্দিরে এলে মন ভরে যায়। কালো কষ্টিপাথরের তিন ফুট উচ্চতার মূর্তি নর্মদা মায়ের। এক হাতে কমণ্ডলু অপর হাতে বরাভায়। মূর্তির সামনেই বিপরীত দিকে অমরেশ্বর শিবের মন্দির। মন্দিরের ঠিক পিছনদিকেই নর্মদার উৎস। উৎসমুখে জলস্পর্শ করে সংলগ্ন এলাকারই বাঁধানো কুণ্ডে স্নান করা যায়। এর নাম কোটি তীর্থ।
অমরকণ্টকে এলে হাঁটাপথেই বেশ কয়েকটি স্থান দেখে নেওয়া যায়। তার মধ্যে একটি হল শ্রীযন্ত্র মহামেরু মন্দির। অমরকণ্টকের সেরা মন্দির এটি। এর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা সবই বাহান্ন ফুট। মন্দিরের গায়ে সর্বত্র বিভিন্ন দেবদেবীর সুন্দরকলার ভাস্কর্য বিদ্যমান। এরপর আছে স্বল্প দূরত্বে বিখ্যাত কর্ণ মন্দির। সেই একই চত্বরে আছে কেশবনারায়ণ মন্দির। আর আছে ষোলোটি স্তম্ভের ওপর নির্মিত অতীব সুন্দর মৎস্যেন্দ্রনাথের মন্দির।
এবার নর্মদা মায়ের কথা বলি—
মেকলাগিরির এই পুণ্যক্ষেত্রে অনাদিকালে শিব ছিলেন কঠোর তপস্যারত। কত দিন, কত বছর, কত যুগ ধরে যে তিনি ধ্যানমগ্ন ছিলেন তার হিসেব তিনি নিজেও রাখেননি। ঠিক এমনই সময় এক শুভক্ষণে শিবের কণ্ঠদেশ থেকে নির্গত হলেন নর্মদা। আবির্ভূতা হয়েই তিনি শিবের দক্ষিণ চরণে দাঁড়িয়ে সত্যযুগে দশ হাজার বছর রুদ্রের (শিব) তপস্যা করেন। সেই তপোপ্রভাবে শিবেরও ধ্যান ভঙ্গ হল। একটু একটু করে চোখ মেলে তাকালেন তিনি। দেখলেন এক অপূর্ব সুন্দরী কুমারী কন্যা যার মাথায় সুপিঙ্গল জটাভার, এক হাতে কমণ্ডলু অন্য হাতে অক্ষমালা, তাঁর দক্ষিণ চরণে করজোড়ে দাঁড়িয়ে জপ এবং ধ্যানে মগ্ন হয়ে আছে। শিব তখন সেই তাপসীর ধ্যানভঙ্গ করিয়ে সস্নেহে ডাকলেন তাকে, ‘কে তুমি মা?’ কন্যা বললেন, ‘আমি আপনারই কণ্ঠ হতে আবির্ভূতা কন্যা।’ শিব বললেন, ‘তোমার তপস্যায় আমি সন্তুষ্ট হয়েছি। কী বর চাও তুমি বলো?’ কন্যা বললেন, ‘আমি আপনার কণ্ঠনিঃসৃতা হলেও যেন বরপ্রভাবে অমৃতময়ী হতে পারি। শুধু তাই নয়, গঙ্গার মতো মাহাত্ম্য যেন আমারও হয়। আমার সলিলে স্নান করে যেন সর্বপাপ মুক্ত হয় মানুষ।’ শিব বললেন, ‘তাই হবে। শুধু স্নানে নয়, তোমাকে দর্শন করলেও মোক্ষলাভ হবে।’ কন্যা বললেন, ‘আমি আরও বর চাই পিতা। আপনার দেহ হতে নির্গত হয়েছি আমি। তাই এমন বর দিন যেন সবসময় আপনার সঙ্গে আমি একাত্ম থাকতে পারি।’ শিব প্রসন্ন হয়ে বললেন, ‘তথাস্তু। যেখানে তুমি সেখানে আমি।’ তাই তো ‘নর্মদা কি কঙ্কর বিলকুল শঙ্কর’।
নর্মদা মায়ের মন্দির পরিসরে মোট সাতাশটি মন্দির আছে। মুখ্য মন্দিরে আছেন মা নর্মদা ও অমরেশ্বর। এই মন্দির যে কবে কোন যুগে কে নির্মাণ করিয়েছিলেন তা সঠিকভাবে জানা যায় না। কিংবদন্তি অনুসারে, রেবা নায়েক নামে একজন সর্বপ্রথম বাঁশবনের মধ্যে নর্মদাকুণ্ডের পাশে মায়ের মন্দির নির্মাণ করান। পরবর্তীকালে সেই মন্দিরের কোনও অস্তিত্ব না থাকায় দ্বাদশ শতাব্দীতে কলচুরী রাজাদের আমলে মায়ের দ্বিতীয় মন্দির তৈরি হয়েছিল। তারও অনেক পরে নাগপুরের ভোঁসলে রাজারা সেই মন্দিরের জীর্ণোদ্ধার করেন এবং উদ্‌গম কুণ্ড, স্নান কুণ্ড প্রভৃতি নির্মাণ করান। রাজা গুলাব সিংহ কুণ্ড সহ সমস্ত চত্বর বাঁধিয়ে দেন।
নর্মদা তীর্থে এলে একদিন সকালের দিকে একটি গাড়ি নিয়ে কবীর চবুতরা, এরণ্ডি সঙ্গম, কলিধারা ও দুগ্ধধারা না দেখলে মন ভরবে না। প্রবলধারার জল ১০০ ফুট নীচে পড়ছে। এর পাশ দিয়ে দুগ্ধ ধারার পথ। গভীর জঙ্গল। তবে লোকজনের চলাচল আছে।
এখানেই একটি গুহায় দুর্বাশা মুনি তপস্যা করতেন। প্রবাদ, তাঁর আহার জোগানোর জন্য মা নর্মদা ওই ধারার মধ্য দিয়ে দুধ বয়ে আনতেন। এরপর গভীর জঙ্গলের মধ্যে রুদ্রচণ্ডী মায়ের স্থানও দেখে আসেন কেউ কেউ।
পরদিন সকালে গভীর জঙ্গল পার হয়ে ধুনি পানিতে এসে আশ্রম ও কুণ্ড দর্শন। মহর্ষি ভৃগু তপস্যাকালীন সময়ে এখানেই ধুনি জ্বালাতেন। এরপর সিদ্ধি বিনায়ক দর্শন করে ভৃগুকমণ্ডলু। ভৃগুকমণ্ডলুতে এলে একজন অভিজ্ঞ লোক সঙ্গে থাকা চাই। তবে ও পথে না গেলে গাড়ি নিয়ে সোজা চলে যাওয়া উচিত শোন নদীর উৎস দেখতে। বাঁধানো একটি গোমুখ থেকে নির্গত হয়ে শোন এসে কুণ্ডে পড়ছে। ব্রহ্মার চোখের জল থেকেই নাকি শোন নদীর উৎপত্তি। এখানে বেশ কয়েকটি মন্দির আছে। তবে শোন নদের উদগম কুণ্ডের পাশেই সোনাক্ষী দেবীর যে মন্দির তা অত্যন্ত মহিমাময়। কেন না সতীর বাম নিতম্ব নাকি এখানেই পড়েছিল। তাই এটিও একটি শক্তিপীঠ। শোনের উদ্‌গম স্থলের অনতিদূরে ভদ্র নদীর উৎস স্থান। এখান থেকেই শোন ও ভদ্র এক হয়ে প্রপাতের সৃষ্টি করেছে। সেই প্রপাত দেখবার মতো। এরপর দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে শোন বিহার প্রদেশে শোনপুরে গিয়ে গঙ্গায় মিলিত হয়েছে। শোন, ভদ্র দেখার পর পাহাড়ের গা বেয়ে যেতে হয় ‘মাঈ কি বাগিয়ায়’। এটি হল নর্মদা মায়ের উদ্যান। এখানে একটি কুণ্ডও আছে। সেই কুণ্ডের নাম চরণোদক।
অমরকণ্টকের রমণীয় দৃশ্য ও তীর্থ মহিমা এমনই যে বারবার এলেও মন ভরে না। তাই আমিও সব সময় ব্যাকুল হয়ে থাকি।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
07th  July, 2019
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
বৃহস্পতিবার রাতে উল্লাসে তৃণমূলের প্রতীকে জেতা সাংসদ সুনীল মণ্ডলের উল্লাসের বাড়িতে কেক কাটলেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। আবার শুক্রবার সকালে প্রাতঃভ্রমণ করার সময় বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন বর্ধমান শহরের তৃণমূল কাউন্সিলার অজিত খাঁ ...

ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার পক্ষে সওয়াল করলেন পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মারিয়ম নওয়াজ। শুক্রবার কর্তারপুর সাহিব গুরুদ্বারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ...

ধুবুড়ির কালবেলায় একটি ছোট ক্যাম্প অফিসে ডাঁই করে রাখা অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট বা এইআইইউডিএফের ফ্ল্যাগ। এত ফ্ল্যাগ কবে লাগাবেন? ক্যাম্পের কর্মী আনিমুল হক ...

তীব্র দাবদাহের মধ্যে পানীয় জলের সংকট। শুক্রবার ক্ষোভে হরিরামপুর-ইটাহার রাজ্য সড়ক অবরোধ করলেন মহিলারা। হরিরামপুর থানার বিশাল ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫২৬: পানিপথের যুদ্ধে মোগলরা আফগানদের পরাজিত করে
১৭৭০: আজকের দিনে ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৪৪: বাংলার নবজাগরণের অন্যতম ব্যক্তিত্ব দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যাযয়ের জন্ম
১৮৭৯: ডিরোজিওর অন্যতম শিষ্য, কলকাতার প্রথম শেরিফ রাজা দিগম্বর মিত্র প্রয়াত হন 
১৮৮৯: ফরাসী বিপ্লবের শতবর্ষ পূর্তিতে স্মারকস্তম্ভ হিসেবে ৯৮৫ ফুট উঁচু আইফেল টাওয়ার নির্মাণের কাজ শেষ হয়
১৮৮৯: জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাডলফ হিটলারের জন্ম
১৯০৫: অগ্নিযুগের বিপ্লবী, সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের জন্ম
১৯১২: আইরিশ লেখক ব্রাম স্টোকারের মৃত্যু
১৯১৮: বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং বাংলা ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা শওকত আলীর জন্ম
১৯২০: ভারতের কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী যূথিকা রায়ের জন্ম 
১৯৪৬: সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের বিলুপ্তি ঘোষণা করা হয়
১৯৪৮: বলিউড অভিনেত্রী ববিতার জন্ম
১৯৫০: রাজনীতিক তথা অন্ধ্রপ্রদেশের ১৩তম মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডুর জন্ম
১৯৫২: বাংলা ভাষার সুরকার ও সঙ্গীতজ্ঞ সুধীরলাল চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬০: বংশীবাদক ও সুরকার পান্নালাল ঘোষের মৃত্যু
১৯৭২: চাঁদের মাটিতে নামল অ্যাপোলো ১৬
১৯৭২: বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির জন্ম
১৯৯৯: কলেরাডোর কলম্বাইন হাইস্কুলে ১৩ জনকে হত্যা করে আত্মহত্যা করল এরিক হ্যারিস এবং ডিলান কেবোল্ড
২০১৩: চীনের সিচুয়ান প্রদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত ১৫০ 
২০১৯ : বাঙালি লোকসঙ্গীত শিল্পী ও লেখক অমর পালের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১০ টাকা ৮৪.১৯ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৮ টাকা ১০৫.২২ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৯ টাকা ৯০.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী ৪৩/৩৫ রাত্রি ১০/৪২। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র ২২/০ দিবা ২/৪। সূর্যোদয় ৫/১৬/৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৯/৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। রাত্রি ৮/১১ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২০ মধ্যে পুনঃ ৩/৫১ গতে উদয়াবধি।
৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী রাত্রি ১০/৫৮। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র দিবা ২/৪৩। সূর্যোদয় ৫/১৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৯/২২ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৩ গতে ৩/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৫১ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৬ মধ্যে ও ৪/২১ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২১ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৬ মধ্যে। 
১০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: চেন্নাইকে ৮ উইকেটে হারাল লখনউ

19-04-2024 - 11:30:00 PM

আইপিএল: ৮২ রানে আউট কেএল রাহুল, লখনউ ১৬১/২ (১৭.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 11:15:12 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট কুইন্টন ডিকক, লখনউ ১৩৪/১ (১৫ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:57:07 PM

আইপিএল: ৪১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডিককের, লখনউ ১২৩/০ (১৪.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:53:44 PM

আইপিএল: ৩১ বলে হাফসেঞ্চুরি কেএল রাহুলের, লখনউ ৯৮/০ (১০.৪ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:34:00 PM

আইপিএল: লখনউ ৫৪/০ (৬ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:13:07 PM