Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

নগরকোট কাংড়া, পর্ব-৯
চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বর থেকে এবারের দর্শন নগরকোট কাংড়ায়। পথের দূরত্ব মাত্র পঁচিশ কিমি। এ পথে আমি বেশ কয়েকবার এসেছি। প্রথম এসেছি ১৯৬৪ সালে। আমার রাত্রিবাসের স্থল আরও পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে।
ধৌলাধার পর্বতের কোলে কাংড়ার বজ্রেশ্বরী মন্দির দেখে বারে বারে আপ্লুত হই আমি। আমার জীবনে প্রথম তুষার মুকুট দেখা মন্দিরের বিপরীতে ধৌলাধারেরই অন্য এক শৃঙ্গ মালিজা পর্বতে। শোনা যায় ইনি সমগ্র অঞ্চলেরই রক্ষাকর্তা। এই পাহাড়ের রাজা ইনি এবং পর্বতরূপী দেবতা।
পুরাণের কথায় জলন্ধর দৈত্যের ‘কান’ থেকেই নাকি কাংড়া নামের উৎপত্তি। পর্বতের উপর নগর। তাই কাংড়ার নাম নগরকোট। কোট শব্দের অর্থ পর্বত। নগরকোট কাংড়ার মহাভারতকালীন প্রাচীন নাম অগর্তপ্রদেশ। পরে রাজা সুশর্মার নামানুসারে নাম হয় সুশর্মাপুর। তবুও কান নামেই পরিচিত ছিল এই স্থান। গুপ্তযুগে এখানে যখন দুর্ভেদ্য এক দুর্গ গড়ে ওঠে তখন থেকেই এর নাম হয় নগরকোট কাংড়া। কান নগরীর উপর গড়। তাই কানগড় থেকে কানগড়া বা কাংড়া।
তীর্থযাত্রীদের কাছে কাংড়ার প্রসিদ্ধি কিন্তু অন্য কারণে। একান্ন সতীপীঠের অন্তর্গত এই পীঠের অধিশ্বরী দেবী হলেন বজ্রেশ্বরী। বিষ্ণু চক্রে খণ্ডিত সতী অঙ্গের বক্ষস্থল (স্তন) এখানেই পতিত হয়েছিল।
এখানকার পরিবেশ বনময় নয়। নগর সৌন্দর্যে নয়নাভিরাম। চারদিকে অসংখ্য দোকানপাট। উন্নতমানের ঘরবাড়ি। দারুণ ব্যস্ত জনপদ। অমৃতসর, পাঠানকোট, বৈজনাথ, ধরমশালা, জ্বালামুখী এমনকী জম্মু হয়ে কাটরার বাসও আসছে এখানে। তাই জনসমাগমের আর অন্ত নেই। অভাব নেই হোটেল ও ধর্মশালার। বাসস্ট্যান্ড থেকে একটু এগলেই সামান্য উচ্চস্থানে দেবীর মন্দির। অনেক দূর থেকেই অবশ্য রম্য মন্দিরের সোনার কলস চোখে পড়ে। পূজা সামগ্রীর দোকানগুলোর পাশ দিয়ে যেখানে মন্দিরমার্গ বাঁদিকে বেঁকে গিয়েছে সেই পথে কয়েক ধাপ সিঁড়ি অতিক্রম করলেই মূল মন্দিরের প্রাঙ্গণ।
মন্দিরের পিছনে সুউচ্চ ধৌলাধার। একপাশে উপত্যকা। প্রথমেই দৃষ্ট হয় একটি চারকোণা মন্দিরের। মন্দিরটি গম্বুজাকৃতি। তারপর আরও দুটি গম্বুজওয়ালা মন্দিরের পর মূল মন্দির। মন্দিরের বিশাল প্রাঙ্গণে মহাবীর, ভৈরোঁ ও অন্যান্য দেবতা। দেবীর ভৈরবের মন্দিরও দেখার মতো। এখানেই ধ্যানুভক্তের একটি চমৎকার মূর্তি স্থাপিত আছে। আর আছে মন্দির প্রকোষ্ঠে তারাদেবীর ছোট্ট মন্দির। মন্দিরের রং সাদা। এই নৈসর্গিক সৌন্দর্যের দেশে সাদা রঙের মন্দির বড়ই শোভাময়। ১৯০৫ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্পে এখানকার সবকিছুই প্রায় ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। শুধু ধ্বংস হয়নি তারাদেবীর মন্দিরটি। কাংড়া মন্দির সংরক্ষণ কমিটি আবার নতুন করে মূল মন্দির সহ অন্যান্য মন্দিরের পুনর্নির্মাণ করেছে।
শুধু ভূমিকম্প নয়। এই মন্দিরের উপর বহিরাগতদের অবাধ লুণ্ঠন ও ভাঙচুর চলেছে বারে বারে। তবুও দেবী তাঁর সিদ্ধপীঠে আজও বহাল আছেন। আমি এ পথে এলে শ্রদ্ধালুচিত্তে দেবীকে দর্শন করি। সামান্য পূজাও দিই। আবার প্রস্থানও করি। এতেই আমার আনন্দ।
বজ্রেশ্বরীর মন্দির দর্শনের পর অনেকেই যান কাংড়ার দুর্গ দেখতে। আমি অবশ্য একবার মাত্র গিয়েছি। ভারী মনোরম পরিবেশ এই কাংড়া দুর্গের। দূরত্ব সাত কিমি। বাস অথবা অটোতেও এখানে আসা যায়।
বহু প্রাচীন এই দুর্গটি রাজপুত রাজাদের হাতে গড়া। পাতাল ও বাণগঙ্গার মধ্যবর্তী দোয়াবেই এই কাংড়া দুর্গ। দুর্গের অনেক নীচে খরস্রোতা বাণগঙ্গার প্রবাহ দেখা যায়। একাদশ শতকে গজনির সুলতান মামুদ আনন্দপালকে যুদ্ধে পরাজিত করে দুর্গকে দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেন। একটি মন্দির ও রাজপ্রাসাদকে ধ্বংস করে শূন্য করেন রাজকোষ। মন্দিরেও লুণ্ঠন কার্য চালান অবাধে। এরপর চতুর্দশ শতকে ফিরোজ শাহ তুঘলক দুর্গ আক্রমণ করলে রাজারা তাঁর বশ্যতা স্বীকার করে রাজ্য বাঁচালেন। এরও প্রায় দুশো বছর পরে মুঘল সম্রাট আকবর এসে ঝাঁপিয়ে পড়লেন দুর্গের দখল নিতে। কাংড়া আকবরের অধীনে এল।
শুধু অঞ্চলের কয়েকটি দুর্গম জায়গা রইল কয়েকজন রাজপুত সর্দারের হাতে। খবর পেয়ে জাহাঙ্গির এলেন তাঁদের দমন করতে। এখানে এসে প্রথমেই তিনি একটি মসজিদ নির্মাণ করলেন। সেই মসজিদের ধ্বংসাবশেষ আজও এই দুর্গে অবশিষ্ট আছে। দুর্গ যখন অষ্টাদশ শতাব্দীতে আহমদ শাহ দুরানির হাতে তখন জগৎ সিং নামে এক শিখ সর্দার কৌশলে এই দুর্গের দখল নেন। তিনিই কাংড়ার রাজপুত সংসারচাঁদকে এখানকার রাজ সিংহাসনে বসিয়ে দেন। ইনিই ছিলেন কাংড়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজা। তিনি ছিলেন অত্যন্ত শিল্পরসিক। গল্‌গ঩লের বা গুলের শিল্পীদের নিজ রাজ্যে নিয়ে এসে কাংড়া শৈলীর চিত্রকলাকে দারুণ সমৃদ্ধ করেন। তাঁর উৎসাহে এই শিল্পকলা কুলু, মাণ্ডি, চম্বা এমনকী গাড়োয়ালেও ছড়িয়ে পড়ে।
ধৌলাধারের বুকে এই ঐতিহ্যময় শহরে এলে মনপ্রাণ জুড়িয়ে যায়। হিমালয়ের নয় দেবীর অন্যতমা বজ্রেশ্বরীও তীর্থযাত্রীদের ভক্তির অর্ঘ্য গ্রহণ করে অনেক কৃপা বিতরণ করে থাকেন। (ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
28th  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১১

‘নিশীথ রাক্ষসীর কাহিনী’— সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অসমাপ্ত এক কাহিনী। এই লেখাটি তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। লেখাটি শুরু করে বেশ কিছুটা এগবার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।  
বিশদ

12th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

চিন্তাপূর্ণী দেবী, পর্ব-১১

গাড়োয়াল হিমালয় ও সংলগ্ন হিমাচল প্রদেশে চিন্তাপূর্ণী দেবীর মান্যতা খুব। কেননা ইনিও নয় দেবীর এক অন্যতমা মহাদেবী। জ্বালামুখী ও কাংড়ার খুব কাছেই চিন্তাপূর্ণী দেবীর স্থান। নগরকোট কাংড়া থেকে চিন্তাপূর্ণীর দূরত্ব ৫০ কিমির মতো।  
বিশদ

12th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১০
ফেরার পথে আর হেঁটে নয়, গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরে এলেন দুই বন্ধু। তারপর নিস্তেজ নার্ভকে সতেজ করার জন্য দু কাপ গরম পানীয় নিয়ে তাঁরা মুখোমুখি বসলেন। তখনও তাঁদের ঘোর পুরোপুরি কাটেনি।  
বিশদ

05th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জ্বালামুখী, পর্ব-১০

হিঙ্গুলায়া মহাস্থানং জ্বালা মুখ্যাস্তথৈব চ। একান্ন সতীপীঠের অন্তর্গত এই জ্বালামুখীতে আমি প্রথম গিয়েছিলাম তেইশ বছর বয়সে। তারপর তো বিভিন্ন সময়ে কয়েকবার।
এ যাত্রায় কাংড়া দুর্গ দেখার পর এখানে রাত্রিবাস না করে বাসস্ট্যান্ডে এসে পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে পৌঁছলাম।
বিশদ

05th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়


পরবর্তী ডাকেই শিশিরকুমার তাঁর প্রাণাধিক প্রিয় পুত্র পয়সকান্তির ছবি বন্ধুকে পাঠিয়ে দিলেন। সেই ছবির সঙ্গে তিনি একটা চিঠিও পাঠালেন। তিনি তাঁর বন্ধুকে লিখেছিলেন, আপনার কথামতো আমি ছবিটা পাঠালাম। 
বিশদ

28th  April, 2019
 ডেডলাইন
সম্রাজ্ঞী বন্দ্যোপাধ্যায়

একটা অজানা-অচেনা স্টেশনে নেমে পড়ে এইভাবে একটা চায়ের দোকানে ঢুকে পড়া কতটা ঠিক হল কে জানে। ঐত্রেয়ী অন্তত সেই কথাই ভাবছে। এইখানে চিনি ছাড়া লাল চা পাওয়ার জাস্ট কোনও চান্স নেই। সুতরাং একটা দুধ চা-ই বলেছে। দোকানি দিদি আঁচল দিয়ে ঘাম মুছতে মুছতে জিজ্ঞেস করে গেছেন আর কিছু সে খাবে কিনা।
বিশদ

21st  April, 2019
পূণ্য ভূমির পূণ্য ধূলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জম্মুতে দু’ একটা দিন বিশ্রাম নেওয়ার পর হাতে যদি সময় থাকে তাহলে কলকাতায় না ফিরে আরও এক দেবীতীর্থে অনায়াসেই যাওয়া যেতে পারে। সেই তীর্থভূমি হল চামুণ্ডা ক্ষেত্র। ইনিও হিমালয়ের নয় দেবীর এক অন্যতমা দেবী।
বিশদ

21st  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

মৃত ভাইয়ের আত্মার সঙ্গে কথা বলে শিশিরকুমারের বিক্ষুব্ধ মন কিছুটা হলেও শান্ত হয়েছিল এবং এইসময় থেকেই তিনি আরও প্রবল ভাবে মেতে উঠলেন প্রেতচর্চা ও ঈশ্বরের উপাসনায়। আর তখনকার পরিবেশ এবং পরিস্থিতি ছিল প্রেতচর্চার পক্ষে খুবই অনুকূল।
বিশদ

21st  April, 2019
ভাসানের পরে
মৃত্তিকা মাইতি

অশ্রু বসে আছে দুর্গা ঠাকুরের পায়ের কাছে। ফুল-মালাগুলো গুছিয়ে কাঁড়ি করা। পুজো শেষ। আজ ভাসান। একটু পরেই বরণ শুরু হবে। পাড়ার বউরা বরণডালা হাতে অপেক্ষা করছে রুম্পাদের উঠোনে। এটা তাদেরই বাড়ির পুজো। রুম্পার মা আর কাকির বরণ সারা হলে তবেই বাকিরা করতে পারবে।
বিশদ

14th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

এবারে যাওয়া যাক মাতা বৈষ্ণোদেবীর দরবারে। ইনি হলেন হিমালয়ের প্রসিদ্ধ নয় দেবীর অন্যতমা। হাওড়া শিয়ালদহ বা কলকাতা স্টেশন থেকে জম্মু যাওয়ার ট্রেনের অভাব নেই। জম্মু তাওয়াই এক্সপ্রেস বা হিমগিরি এক্সপ্রেস অনেকেরই খুব পছন্দের ট্রেন। বিশদ

14th  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 মহাত্মা শিশিরকুমার ঘোষ। ১৮৪০ সালে যশোর জেলার মাগুরা (অমৃতবাজার) গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতা কলুটোলা ব্রাঞ্চ স্কুল (বর্তমান হেয়ার স্কুল) থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কিছুকাল প্রেসিডেন্সি কলেজেও পড়াশুনা করেন। এরপর তিনি আবার ফিরে যান নিজের গ্রাম পুলুয়ামাগুরায়।
বিশদ

14th  April, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাদশাহের মর্জিতেই তাকে নামানো হয়েছে লড়াইতে, কিন্তু তাকে কিছুতেই বাগ মানাতে পারছে না তার পিলবান। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে প্রতিদ্বন্দ্বী হাতিকে ছেড়ে তাড়া করল এক জওয়ান লেড়কা দর্শককে, সেই লেড়কা দ্রুত পালিয়ে ঢুকে গেল আম-আদমির ভিড়ের মধ্যে। হাতিটা তখন দূর থেকে দেখছে বীরবরের লাল বেনিয়ান পরা চেহারাটা।
বিশদ

07th  April, 2019
বন্ধুত্ব
তপনকুমার দাস

—গীতা তো আমার চেয়েও তোমার বেশি বন্ধু। স্কুটারের পিছনে বসিয়ে ব্যাঙ্কে নিয়ে যাও—
—গীতা বলেছে বুঝি? গোপন কথাটি গোপন না থাকায় ফুঁসে উঠেছিল দীনবন্ধু— স্ট্যান্ডে একটাও রিকশ ছিল না। নিজেই যেচে এসে দু’কাঁধ ধরে পিছনে ঝুলে পড়ল।  বিশদ

07th  April, 2019
মিষ্টান্ন বিভ্রাট
সাবিনা ইয়াসমিন রিঙ্কু

 একদিন কী মনে হল—লিপিকা রান্নাঘরে জমে থাকা রসগোল্লাগুলো একটা সাদা পলিথিনে ভরে বাজারের দিকে রওনা দিল। ভাবল রাস্তায় কোনও ভিখিরির দেখা পেলে মিষ্টিকটা দিয়ে দেবে।
বিশদ

31st  March, 2019
একনজরে
 রোম, ১৪ মে: বয়স ৩৭, ঝুলিতে রয়েছে ২০টি গ্র্যান্ডস্ল্যাম খেতাব। রজার ফেডেরার এখনও টেনিস উপভোগ করছেন। তিনি আরও ম্যাচ খেলতে চান। মে মাসের শেষে ফরাসি ...

সংবাদদাতা, পূর্বস্থলী: তীব্র দাবদাহের মধ্যেই দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় যাচ্ছে পূর্বস্থলীর আম। বাগান থেকে জাগ ভাঙা আম ট্রাকবোঝাই করে বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হচ্ছে। অন্যদিকে এবারও পূর্বস্থলীতে তিনদিন ধরে আম উৎসব ও মেলা হবে। পূর্বস্থলী থানার মাঠে আগামী ২ জুন রবিবার আম ...

বিএনএ, মালদহ: মালদহের হবিবপুর বিধানসভা উপনির্বাচনে প্রার্থী দিয়ে নিজেদের অস্তিত্ব প্রমাণের চেষ্টা করলেও প্রচারে এখনও সেভাবে সাড়া ফেলতে পারল না কংগ্রেস। নির্বাচনী এলাকাজুড়ে দেওয়াল লিখন ...

কলম্বো ও রাষ্ট্রসঙ্ঘ, ১৪ মে (পিটিআই): ন্যাশনাল থাওহিত জামাত (এনটিজে) সহ আরও দু’টি মুসলিম চরমপন্থী মৌলবাদী সংস্থাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল শ্রীলঙ্কার সরকার। প্রেসিডেন্ট মৈত্রীপাল সিরিসেনা সোমবারই এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। এনটিজে ছাড়া বাকি দু’টি সংগঠন হল জামাতে মিলাতে ইব্রাহিম  এবং ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮১৭: ধর্মীয় সংস্কারক ও দার্শনিক দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম
১৮৫৯: নোবেলজয়ী ফরাসি পদার্থ বিজ্ঞানী পিয়ের কুরির জন্ম
১৯০৫: কবি ও লেখক অন্নদাশঙ্কর রায়ের জন্ম
১৯৬৭: অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিতের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৬৫ টাকা ৭১.৩৪ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৭৪ টাকা ৯২.৯৯ টাকা
ইউরো ৭৭.৭৩ টাকা ৮০.৭২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৮১৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,১৩৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৬০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৭,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৭,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩১ বৈশাখ ১৪২৬, ১৫ মে ২০১৯, বুধবার, একাদশী ১৩/৫৮ দিবা ১০/৩৬। উত্তরফাল্গুনী ৫/৩৯ দিবা ৭/১৬। সূ উ ৫/০/৩৬, অ ৬/৫/১৮, অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৯/১১ গতে ১১/৭ মধ্যে পুনঃ ৩/২৮ গতে ৫/১৩ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৯ গতে ৯/০ মধ্যে পুনঃ ১/২২ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৩ গতে ১/১১ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৮ মধ্যে।
৩১ বৈশাখ ১৪২৬, ১৫ মে ২০১৯, বুধবার, একাদশী ১০/৫১/২১ দিবা ৯/২১/২২। উত্তরফাল্গুনীনক্ষত্র ৩/২৩/৩৫ দিবা ৬/২২/১৬ পরে হস্তানক্ষত্র ৫৯/৫৮/৫১, সূ উ ৫/০/৫০, অ ৬/৬/৪২, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/৮ মধ্যে ও ১/৪৭ গতে ৫/২০ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৪৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে, বারবেলা ১১/৩৩/৪৬ গতে ১/১২/১ মধ্যে, কালবেলা ৮/১৭/১৮ গতে ৯/৫৫/৩২ মধ্যে, কালরাত্রি ২/২৭/১৮ গতে ৩/৩৯/৪ মধ্যে। 
৯ রমজান
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: সৎ পরামর্শ মতো চললে ভালো হবে। বৃষ: বুঝে শুনে বিনিয়োগ করলে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮১৭: ধর্মীয় সংস্কারক ও দার্শনিক দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম১৮৫৯: নোবেলজয়ী ফরাসি ...বিশদ

07:03:20 PM

বন্ধ হলদিয়া বন্দর 
শ্রমিক বিক্ষোভে স্তব্ধ হয়ে হলদিয়া বন্দর। বন্দর বন্ধ হওয়াতে অচলাবস্থা ...বিশদ

10:17:37 PM

এমন নির্বাচন কমিশন জম্মে দেখিনি: মমতা
বিজেপি যা বলছে নির্বাচন কমিশন তাই করছে। এমন নির্বাচন কমিশন ...বিশদ

09:22:00 PM

 অমিত শাহর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত: মমতা

09:17:27 PM

জরুরী সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী 

09:16:21 PM