Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 বৃন্দাবন  পর্ব-২ 

বারাণসীর পর বৃন্দাবন। আমি বারাণসীতে এলে এখান থেকে মরুধর এক্সপ্রেসে বৃন্দাবনে যাই। গাড়িটি বিকেল তিনটে নাগাদ ছাড়ে এবং পরদিন সকাল সাতটা থেকে আটটার মধ্যে মথুরায় পৌঁছে দেয়। সেখান থেকে অটো অথবা ট্রেকারে বৃন্দাবন।
হাওড়া থেকে যাঁরা যান তাঁরা লেট লতিফ তুফান এক্সপ্রেসেই যান। তবে এই ট্রেনের অত্যধিক ভিড়ের কারণে অনেকে পূর্বা এক্সপ্রেসে আলিগড়ে নেমে বাসে অথবা প্রাইভেট গাড়িতে বৃন্দাবনে যাত্রা করেন।
‘আমি বৃন্দাবনে বনে বনে ধেনু চরাবো’— সেই কৃষ্ণ বৃন্দাবনে এখন বন নেই। যা আছে তা কংক্রিটের বন। তবুও শ্রীরাধাগোবিন্দের সেই লীলাভূমি ধর্মপ্রাণ নরনারীর কাছে আজও অতি প্রিয় স্থান।
বৃন্দাবনে এসেছি আমি বারে বারে। আমার লেখা ‘রাধা বৃন্দাবনে বনে’ বইতে তার বিশদ বিবরণও আছে। এখানে এলে থাকার জায়গারও অভাব নেই। ভারত সেবাশ্রম সংঘ ও শ্রীচৈতন্য গৌড়ীয় মঠ অনেকেরই অত্যন্ত প্রিয়। আমি অবশ্য বৃন্দাবনে এলে আদ্যাপীঠ রামকৃষ্ণ সংঘের রাধাকান্ত মন্দিরে উঠি। এখানে বারো মাসে তেরো পার্বণ। তবে অক্ষয় তৃতীয়া ও দোলের দিন থেকে পঞ্চমদোল পর্যন্ত সময়টা আমার খুবই পছন্দের।
এখানে একটি প্রবাদ আছে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্তের মধ্যে এখানকার প্রাণপুরুষ গোবিন্দ-গোপীনাথ ও মদনমোহনকে দর্শন করলে সাক্ষাৎ শ্রীকৃষ্ণের দর্শন হয়। বৃন্দাবনে দেখার মতো অনেক মঠ ও মন্দির আছে। এগুলো সবই হাঁটা পথের দূরত্বে। ভারত সেবাশ্রম ও গৌড়ীয় মঠের যাত্রীরা কোনও যানবাহন না নিয়েই অল্পদূরত্বের রঙ্গজির মন্দিরে এসে ধন্য হতে পারেন বিগ্রহ দর্শনে। এই মন্দিরেই আছে সেই বিখ্যাত সোনার তালগাছ। এরপর রম্য মন্দিরের পিছনদিকে কিছুটা পথ গেলেই পড়বে লালাবাবুর প্রতিষ্ঠা করা ‘কৃষ্ণচন্দ্রমার’ মন্দির। তারও পরে গোপেশ্বর দর্শন করে আবার রঙ্গজির মন্দিরের সামনে জনবহুল রাস্তায়।
এবার যেতে হবে গোবিন্দজির দর্শনে। পাথরপুরার গলির (রঙ্গজির মন্দিরের সামনে)। মধ্যে সিংহপৌড়ি হনুমান দর্শনের পর গোবিন্দজির মন্দিরে। প্রথমেই পুরাতন মন্দির। তার পিছনেই নতুন মন্দির। বৃন্দাবনে গোবিন্দজি হলেন শ্রীকৃষ্ণের স্বরূপ। তবে শ্রীকৃষ্ণের প্রপৌত্র বজ্রনাভর তৈরি মূল মূর্তিটি এখন জয়পুরে। গোপীনাথ এবং মদনমোহনের মূর্তিও এখন জয়পুরে। বর্তমানে যা, তা পরবর্তীকালের প্রতিষ্ঠা করা মূর্তি। বৃন্দাবন মাহাত্ম্যে বলা আছে গোবিন্দজি হলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুখারবিন্দ। গোপীনাথ হলেন বক্ষ। মদনমোহন শ্রীকৃষ্ণের চরণযুগল। এক সূর্যে তাই শ্রীকৃষ্ণদর্শন।
গোবিন্দমন্দির থেকে হাঁটাপথে অথবা অটো বা রিকশয় যেতে হবে বাঁকেবিহারীর মন্দিরে। গোবিন্দজির মন্দির ও বাঁকেবিহারী মন্দিরের আরতি দর্শন মনকে মাতিয়ে দেয়।
বৃন্দাবনের এলে নিধুবন ও নিকুঞ্জবন দর্শন আর এক প্রাপ্তি। নিধুবনের পাশ দিয়েই যমুনার পথ। তবে কৃষ্ণলীলাকালের সেই যমুনা এখন জলদূষণে কর্দমাক্ত। তাই নৌকাযোগে ওপারে গিয়েই স্নান করেন সবাই।
নিধুবনের পথেই বাঁদিকের গলিতে শ্রীরাধা দামোদর, রাধা শ্যামসুন্দর ও শালগ্রাম মন্দির না দেখলে বৃন্দাবন দর্শন অসম্পূর্ণ হয়। তাছাড়া গোপীনাথ বাজারের কাছে ভজনাশ্রম দেখে বড় মহাপ্রভুর দর্শনেও এক অপার্থিব শান্তি লাভ করা যায়। এরপর যমুনার তীর ধরে চীরঘাট থেকে কেশীঘাট অথবা কালীয় দমন ঘাট পর্যন্ত যাওয়ার আনন্দই আলাদা। এ পথেই পড়ে কৃষ্ণলীলাকালের সেই বিখ্যাত ইমলিতলা। স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ যেখানে বসে রাধাভাব কান্তি ধরে নদীয়ানগরে আবির্ভাব হবার বাসনা করেছিলেন।
আসলে বৃন্দাবনে এত মঠ মন্দির ও দর্শনীয় স্থান আছে তা খুঁটিয়ে দেখতে গেলে বেশ কয়েকটা দিন থাকতে হয় এখানে। আর বৃন্দাবন পরিক্রম করলে তো মানসিক শান্তি ও আনন্দের অবধি থাকে না। কেশীঘাট থেকে পদব্রজে দু’তিন ঘণ্টা সময়ের মধ্যে বৃন্দাবন পরিক্রমা করে আবার কেশীঘাটে ফিরে আসা যায়। অবশ্যই খালি পায়ে ঘুরতে হয়। তবে ব্রজ চৌরাশী ক্রোশ পরিক্রমা সময়ের ব্যাপার এবং এটি দলবদ্ধ হয়েই ঘোরা উচিত।
বৃন্দাবনে বর্তমানকালের দুটি মন্দির হল ইসকন মন্দির ও কৃপালু মহারাজের মন্দির। এই দুই মন্দিরও দর্শনীয়।
বৃন্দাবন থেকে গাড়ি নিয়ে শ্যামকুণ্ড, রাধাকুণ্ড, গিরিগোবর্ধন বর্ষানা ও নন্দগাঁও দিনে দিনে ঘুরে আসা যায়। তবে গিরিগোবর্ধন পরিক্রমা করতে গেলে রাধাকুণ্ডের ধারে ‘মীরা মনোরঞ্জন’ ধর্মশালায় এক রাত অন্তত থাকা উচিত।
এরপর আছে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মভূমি মথুরা। এখানে থাকার দরকার হয় না। বৃন্দাবন থেকে অটো ট্রেকার ইত্যাদি নিয়ে একবেলায় কংসের কারাগার (শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান) ও বিশ্রাম ঘাট দেখে ফিরে আসা যায়।
শ্রীকৃষ্ণ বারে বারেই বলেছেন, ‘বৃন্দাবনং পরিত্যজ্যং পাদমেকং ন গচ্ছামি।’ তবুও তিনি বৃন্দাবন ছেড়ে মথুরায় গিয়ে সেখান থেকে দ্বারকায় স্থিতি হওয়ায় ব্রজবাসীরা কৃষ্ণের চেয়ে রাধারানিকেই মান্যতা দেন বেশি। তাই পথে ঘাটে সর্বত্র একটাই নাম শোনা যায় ‘রাধে রাধে’। আর আমরা অভিমান ভুলে বলি ‘জয় রাধে গোবিন্দ শ্রীরাধে গোবিন্দ।’ (চলবে)
10th  March, 2019
রাতের প্যাসেঞ্জার
সৌমিত্র চৌধুরী

 মাসের এক তারিখেই বিএস মানে ‘ভট্টাচার্জি-সমাদ্দার কনসালটেন্সি’ নগদে মাইনে দিয়ে দেয়। কোম্পানির সমাদ্দারবাবু একটু রাগী মার্কা, তবে তপনবাবু অতি অমায়িক সজ্জন মানুষ। খেতে খাওয়াতে ভালোবাসেন। নিজের বাড়িতে অনুষ্ঠান হলে নিমন্ত্রণ করেন আমাকে। আজ ওঁর বাড়িতে ছোট একটা অনুষ্ঠান। আমেরিকা থেকে দু’সপ্তাহের ছুটিতে ছেলে এসেছে বাড়িতে। আমিও সস্ত্রীক নিমন্ত্রিত।
বিশদ

10th  March, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 ১৭৭২ থেকে ১৭৮৫— এই তেরো বছরের রাজত্বকালে ওয়ারেন হেস্টিংস শুধু আলিপুরের এই বিলাসগৃহ নয়, তিনি মোট তেরোটি বাড়িতে বসবাস করেছেন। তাঁর এই গৃহ-প্রীতি নিয়ে সেইসময় বিস্তর আলোচনাও হতো। ডব্লু কে ফার্মিংজারের ‘থ্যাকারস ক্যালকাটা ডিরেকটরি’-তে আছে, ‘হি হ্যাড এ লুক্রেটিভ ম্যানিয়া ফর হাউস বিল্ডিং অ্যান্ড সেলিং।’
বিশদ

10th  March, 2019
ফিরে দেখা
শুচিস্মিতা দেব

‘আজ আমাদের ঠেকটা কোথায়?’ সুমন জানতে চায়। এই কর্মকাণ্ডের হোতা হল প্রণব। সে তার বিশাল ক্লায়েন্ট গোষ্ঠীর আনুকূল্যে প্রতিবছর বাগানবাড়ি বা রিসর্ট বুক করে রাখে। প্রণব বেশ গর্বভরে বলে, ‘খুব পছন্দ হবে তোদের বাগানবাড়িটা। এক ঘণ্টা বড়জোর লাগবে। বিশদ

24th  February, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

ব্রিটিশ আমলে এখানকার শিংরৌলিতে ক্যান্টনমেন্ট হলে এর নাম হয় বেনারস ক্যান্টনমেন্ট। তবে বর্তমানে এটি স্বনামে মহিমান্বিত। ১৯৫৬ সালের ২৪ মে থেকে সরকারি আদেশ বলে বেনারস আবার বারাণসী হয়ে যায়।
বিশদ

24th  February, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 বহু কাল আগে সপার্ষদ মহাপ্রভু চৈতন্যদেব গঙ্গাবক্ষে নৌকাযোগে পুরী যাচ্ছিলেন। তাঁরা গঙ্গার ধারে ছোট্ট একটি চালা দেখে সেখানে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেবেন বলে ঠিক করেন। ওই চালাটি ছিল ভক্ত এক ব্রাহ্মণের। গৃহকর্তার আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়ে মহাপ্রভু বিদায় নেওয়ার সময় তাঁর সঙ্গের কাঁথাটি ব্রাহ্মণের গায়ে জড়িয়ে দেন। সেই কাঁথা আজও রয়েছে বর্তমান মঠে।
বিশদ

24th  February, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

এক মধ্যরাতে রাজপুতকন্যা ঘুম ভেঙে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, জাঁহাপনা, রূপমতী কে? আপনি নিদের ঘোরে ‘রূপমতী, রূপমতী’ বলে ডাকছিলেন।পাঁচ সাল হয়ে গেল বাদশা আকবরের রাজত্বকাল, হিন্দুস্থানের হরেক ভাষার সঙ্গে তাঁর পহচানা ঘটছে রোজ।
বিশদ

17th  February, 2019
ফেসবুকের ফাঁস
রমলা মুখোপাধ্যায়

 —‘জানি রে ল্যাপটপ ছাড়া জীবন একেবারে অচল, কিন্তু কী করবি বল? এখন তো বাবা-মায়ের থেকে দূরে থেকেও জীবন চালানো সম্ভব, কিন্তু ল্যাপটপ-মোবাইল ছাড়া তো ভাবাই যায় না বল!’
—‘ল্যাপটপের প্রসেসরটাই তো খারাপ হয়ে গেছে! সেটার তো অনেক দাম। মাসের মধ্যিখানে হাতে তেমন টাকাও নেই। আর এদিকে আমার তো ভালো মোবাইল সেটও নেই। নেট, ফেসবুক ছাড়া কি একটা দিনও কাটানো যায়?’ বিশদ

17th  February, 2019
বন্ধুত্ব 
তপনকুমার দাস

দীনবন্ধুর যে ক’জন বন্ধু ছিল, তাদের সবাই প্রায় হারিয়ে গেছে। কলেজবেলার পর চাকরিবেলার শুরুতেই হারানোর পালা শুরু হতে হতে সংসারবেলায় পৌঁছে একেবারে ফেড আউট হয়ে গেছিল যাবতীয় বন্ধুত্ব। একে অপরকে ভুলে যেতে যেতে একসময় গল্পের উঠোনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল সব বন্ধুত্ব।  বিশদ

10th  February, 2019
বীরবল 
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

দাসোয়ান খুদকুশি করেছেন শুনে ‌কেল্লার বাইরে বিশাল জমায়েত। মাসুদ খাঁ বলল, হুজুর, দাওনা হয়ে গিয়েছিল তসবিরওয়ালা।
দাওনা, মানে পাগল! দাসোয়ানের কথা কিছু কানে এসেছিল বীরবরের।  বিশদ

10th  February, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

 বাদশাহের মর্জিতেই তাকে নামানো হয়েছে লড়াইতে, কিন্তু তাকে কিছুতেই বাগ মানাতে পারছে না তার পিলবান। কিছুক্ষণের মধ্যেই সে প্রতিদ্বন্দ্বী হাতিকে ছেড়ে তাড়া করল এক জওয়ান লেড়কা দর্শককে, সেই লেড়কা দ্রুত পালিয়ে ঢুকে গেল আম-আদমির ভিড়ের মধ্যে। হাতিটা তখন দূর থেকে দেখছে বীরবরের লাল বেনিয়ান পরা চেহারাটা।
বিশদ

03rd  February, 2019
বন্ধুত্ব
তপনকুমার দাস 

দীনবন্ধুর যে ক’জন বন্ধু ছিল, তাদের সবাই প্রায় হারিয়ে গেছে। কলেজবেলার পর চাকরিবেলার শুরুতেই হারানোর পালা শুরু হতে হতে সংসারবেলায় পৌঁছে একেবারে ফেড আউট হয়ে গেছিল যাবতীয় বন্ধুত্ব। একে অপরকে ভুলে যেতে যেতে একসময় গল্পের উঠোনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল সব বন্ধুত্ব।
বিশদ

03rd  February, 2019
মাঠরাখা
হামিরউদ্দিন মিদ্যা 

আলোটা ভাসতে ভাসতে আঁকড়গোড়ে, ভাড়ালগোড়ে, জিওল নালার মাঠ ঘুরে চক্কর দিয়ে মাঝের-দাঁড়ার মাঠে এসে মিলিয়ে গেল। মেঘগুলোকে নীচে ফেলে চাঁদটা অনেকটা ওপরে উঠে এসেছিল। 
বিশদ

20th  January, 2019
বীরবল
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

পর্ব ৫৪

সন্ধের নিরিবিলি সময়ে তসবিরখানা থেকে বেরিয়ে দাসোয়ান কোথায় চলেছেন কীরকম আলুথালু মুখে দেখে ধন্দে পড়লেন বীরবর।
বেশ কয়েকদিন ধরে খুব বেতাব দেখাচ্ছে তসবিওয়ালাকে। তসবিরখানায় বসে থাকেন চুপচাপ, তুলিতে রং মাখিয়েও তা খাগের কাগজে মাখাতে ভুলে যাচ্ছেন, কেউ গায়ে হাত দিয়ে নাড়া দিলে থতমত খেয়ে ঝুঁকে পড়ছেন কাগজের উপর। 
বিশদ

20th  January, 2019
কাকের বাসায় ভালোবাসা 
অমিত ভট্টাচার্য

যদিও গল্পটা পুষ্পদির মুখ থেকে পুরোপুরি শোনা হয়নি, তবে কিছুটা চাক্ষুষ দেখার সুযোগ হয়েছিল।
একদিন হঠাৎ সে হাজির হয়েছিল আমার বাড়ি। আমি তখন বাইরে।
স্ত্রীকে জিগ্যেস করে, ‘আচ্ছা বউদি, দাদা নাকি গপ্প নেকে?’
 
বিশদ

13th  January, 2019
একনজরে
 পাটনা, ১৪ মার্চ (পিটিআই): তাঁর বিজেপি ত্যাগ সম্ভবত সময়ের অপেক্ষা। তার আগে বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তুলোধোনা করলেন শত্রুঘ্ন সিনহা। পাটনা সাহিব কেন্দ্রের এই এমপির ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: হাইকোর্টের নির্দেশ সত্ত্বেও প্রায় তিন বছরে কয়েকটি চিঠির হাতের লেখা সম্পর্কে রিপোর্ট দেয়নি সিআইডি। অথচ, সেইসব চিঠিতে টাকা চেয়ে হুমকি ছাড়াও বিচারবিভাগ সম্পর্কে মারাত্মক অসম্মানজনক মন্তব্য রয়েছে। ...

নয়াদিল্লি, ১৪ মার্চ: বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ২-৩ ব্যবধানে ওয়ান ডে সিরিজ হেরেও বিচলিত নন ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, ‘বিশ্বকাপের জন্য ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: আগামী লোকসভা ভোটে হাওড়া জেলার ১৩ হাজার ৫৮২ জন শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী মানুষ তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। তাঁদের মধ্যে ১৪১৯ জন দৃষ্টিহীন, ২৩০৬ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৬৪ – জিজিয়া কর তুলে দেন মুঘল সম্রাট আকবর
১৮৯২ – লিভারপুল ফুটবল ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৮৭২ - ভারতীয় সাক্ষ্য আইন প্রবর্তন।
১৯০৪ - স্বনামধন্য বাঙালি কবি ও লেখক অন্নদাশঙ্কর রায়ের জন্ম
১৯৩৪: রাজনীতিক কাঁসিরামের জন্ম
১৯৩৭ - পৃথিবীর প্রথম ব্লাডব্যাংক চালু হয় শিকাগোতে
১৯৩৯ - বাঙালি ভ্রমণ কাহিনী, রম্যরচনা ও উপন্যাস লেখক জলধর সেনের মৃত্যু
১৯৭৬: অভিনেতা অভয় দেওলের জন্ম
১৯৭৭: অভিনেতা যিশু সেনগুপ্তের জন্ম
১৯৮৩: সঙ্গীতশিল্পী হানি সিংয়ের জন্ম
১৯৮৫ – প্রথম ইন্টারনেট ডোমেইন নাম নিবন্ধিত হয়। (symbolics.com)



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৭০ টাকা ৭০.৩৯ টাকা
পাউন্ড ৯০.৬৮ টাকা ৯৩.৯৭ টাকা
ইউরো ৭৭.২৯ টাকা ৮০.২৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৫২০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩০,৮৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৩২০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩০ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ মার্চ ২০১৯, শুক্রবার, নবমী ৪৯/৪৭ রাত্রি ১/৪৫। আর্দ্রা ৫৪/৪৫ রাত্রি ৩/৪৪। সূ উ ৫/৪৯/৫৫, অ ৫/৪১/৫৩, অমৃতযোগ দিবা ৭/২৩ মধ্যে পুনঃ ৮/১২ গতে ১০/৩৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৬ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/৭ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/১৯ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/২২ গতে ৪/১১ মধ্যে, বারবেলা ৮/৪৮ গতে ১১/৪৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৪৩ গতে ১০/১৫ মধ্যে।
৩০ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ মার্চ ২০১৯, শুক্রবার, নবমী রাত্রি ৯/০/৫০। আর্দ্রানক্ষত্র রাত্রি ১১/৩২/৪৫, সূ উ ৫/৫০/২৮, অ ৫/৪০/৪৯, অমৃতযোগ দিবা ৭/২৫/১১ মধ্যে ও ৮/১২/৩২ থেকে ১০/৩৪/৩৬ মধ্যে ও ১২/৫৬/৫১ থেকে ২/৩১/২৪ মধ্যে ও ৪/৬/৬ থেকে ৫/৪০/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/১৮/৬ থেকে ৮/৫৫/২৩ মধ্যে ও ৩/২৪/৩২ থেকে ৪/১৩/১১ মধ্যে, বারবেলা ৮/৪৩/৩ থেকে ১০/১৬/৫১ মধ্যে, কালবেলা ১০/১৬/৫১ থেকে ১১/৪৫/৩৯ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৪৩/১৪ থেকে ১০/১৪/২৬ মধ্যে।
 ৭ রজব
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ:  উচ্চতর বিদ্যায় শুভ ফল। বৃষ: পাওনা অর্থ আদায় হবে। মিথুন: উচ্চশিক্ষায় ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৫৬৪ – জিজিয়া কর তুলে দেন মুঘল সম্রাট আকবর১৮৯২ – ...বিশদ

07:03:20 PM

দাসপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নয়ানজুলিতে বাস 
টোটোকে বাঁচাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নয়ানজুলিতে পড়ে গেল কনেযাত্রীবোঝাই বাস। ...বিশদ

07:55:31 PM

২৫টি আসনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বামেরা 
১৭টি আসন ছেড়ে ২৫টি আসনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বামফ্রন্ট। ...বিশদ

06:51:12 PM

আজ সন্ধ্যায় দক্ষিণবঙ্গে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা 
আজ সন্ধ্যায় দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলায় ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে ...বিশদ

05:01:43 PM

২৬৯ পয়েন্ট উঠল সেনসেক্স

04:02:07 PM