Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

অবিলম্বে ওই তথাকথিত চিতাভস্ম
ফেলে দেওয়া হবে না কেন?
 বরুণ সেনগুপ্ত

নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মজয়ন্তী ঘটা করে উদযা঩পিত হল। কিন্তু এই মহান দেশনায়কের অন্তর্ধান রহস্য আজও উদ্ঘাটিত হল না। ২০০৫ সালের ৫ ডিসেম্বর থেকে ২০০৬ সালের ১১ জানুয়ারি ২৮টি কিস্তিতে প্রকাশিত ‘বর্তমান’ সম্পাদক বরুণ সেনগুপ্তর লেখাটি এ প্রসঙ্গে আজও প্রাসঙ্গিক। তুলে ধরা হল সেই লেখার নির্বাচিত অংশ—
নেতাজি এখনও বেঁচে আছেন, বা নেতাজি আত্মগোপন করে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন সময়ে ঘুরে বেড়িয়েছেন, এরকম কোনও উদ্ভট কথা আমি কখনও বলিনি, আজও বলছি না। আমি একটাই প্রশ্ন তুলছি: তাঁর মতো এক চিরস্মরণীয় মানুষের শেষ পর্যন্ত কী হয়েছিল, সেটা জানার জন্য আমরা সর্বতভাবে চেষ্টা করব না কেন? আমাদের দুর্ভাগ্য, ইংরেজ যখন বাধ্য হয়ে শেষ পর্যন্ত ভারতের স্বাধীনতা ঘোষণা করে সেই সময় কংগ্রেস নেতৃত্বের সঙ্গে, বিশেষ করে জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে তাদের কতগুলি গোপন চুক্তি হয়েছিল। বলা বাহুল্য, আজও ওইসব চুক্তি গোপন রাখা হয়েছে। পররাষ্ট্র দপ্তর বা প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়ে ওইসব চুক্তির ব্যাপারে কোনও তথ্য বা সেসবের কোনও অনুলিপি রয়েছে কি না আমি ঠিক বলতে পারব না। তবে, পরবর্তী কালে ভারতের প্রাক্তন ইংরেজ ভাইসরয় লর্ড ওয়াভেল যে বই লিখেছিলেন তাতে কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে ইংরেজদের কিছু গোপন বোঝাপড়ার স্পষ্ট ইঙ্গিত রয়েছে। ওয়াভেলের বইতে (ভাইসরয়জ জার্নাল) আরও লেখা আছে, তাইহোকুর বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যু সম্পর্কে যে খবর প্রচার করা হয়েছে তা সঠিক বলে তিনি বিশ্বাস করেন না। ১৯৪৫ সনের ২৪ আগস্ট (অর্থাৎ, তাইহোকুর তথাকথিত বিমান দুর্ঘটনার ছ’দিন পরে) ওয়াভেল তাঁর জার্নালে লিখেছেন: ‘আমার সন্দেহ হয় বিমান দুর্ঘটনায় সুভাষচন্দ্র বসুর যে মৃত্যু সংবাদ জাপানিরা ঘোষণা করেছিল তা সত্যি কি না। আমার খুব বেশি রকমের সন্দেহ হচ্ছে। বোস আত্মগোপন করতে চাইলে ঠিক এ ধরনের খবর রটানোই স্বাভাবিক।’ (ভাইসরয়জ জার্নাল, পৃষ্ঠা ১৬৪)
এর এক মাস পরে, ২১ সেপ্টেম্বর লর্ড ওয়াভেল আবার তাঁর জার্নালে লিখছেন: ‘সিঙ্গাপুরের জাপানিরা বলছেন, এস সি বোস নিশ্চয়ই মৃত। কিন্তু, আমি আরও প্রমাণ না পাওয়া পর্যন্ত এই খবর সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারছি না।’ (ভাইসরয়জ জার্নাল, পৃষ্ঠা ১৭৪)
ওয়াভেল এরপর তাঁর জার্নালে নেতাজি সম্পর্কে আর কোনও মন্তব্য করেননি। কিন্তু এটা হতে পারে না, ভাইসরয়ের নির্দেশ পাওয়ার পরও ভারত ও ব্রিটিশ সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা শাখা নেতাজির অন্তর্ধান রহস্য সম্পর্কে বিস্তারিত তদন্ত করেনি। তাদের সেই তদন্ত রিপোর্টগুলি কী ছিল ব্রিটিশ সরকারের কাছে এবং ভারত সরকারের গোপন আলমারিতে নিশ্চয় তা রক্ষিত আছে। আমার প্রশ্ন, নেহরু সরকার বা তার পরবর্তী বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সরকার ওইসব রিপোর্ট খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছিল কি? বা, করলে তারা কী পেয়েছিল? মাউন্টব্যাটেন তখন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ইঙ্গ-মার্কিন বাহিনীর প্রধান। তখন তিনিও দৈনিক ডায়েরি লিখতেন। তাঁর সেই ডায়েরি সম্পূর্ণভাবে এখনও প্রকাশিত হয়নি। সেই ডায়েরি থেকে মাত্র দু’দিনের বিবরণ খোসলা কমিশনের সামনে পেশ করা হয়েছিল। পেশ করেছিল ভারত সরকারের পররাষ্ট্র দপ্তর। তার একদিনে (১৭.১০.৪৫) রয়েছে চীনে অবস্থিত ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীর ডিরেক্টর অব মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের ওই বার্তা, যাতে তিনি বলেছেন, বোস কিছুতেই ওই বিধ্বস্ত বিমানে ছিলেন না। সম্ভবত বোস পালিয়ে গিয়েছেন।
২.১১.৪৫ তারিখে একটি গোপন রিপোর্টে বলা হয়েছিল, তিনটি কারণে বিমান দুর্ঘটনা এবং তাতে বোসের মৃত্যুসংবাদ বিশ্বাস করা যায় না। আর একটা রুশ রিপোর্টের কথাও খোসলা কমিশনে উল্লেখ করা হয়েছে। সেই রিপোর্টের বক্তব্য: ১৯৪৫ সালের ১৯ আগস্ট তিনজন লোককে প্যারাসুটে করে মাঞ্চুরিয়া অঞ্চলে নামতে দেখা গিয়েছিল।
আমরা দেখতে পাচ্ছি, তৎকালীন ভাইসরয় থেকে আরম্ভ করে ভারত সরকারের গোয়েন্দা দপ্তরও তাইহোকুর বিমানবন্দরে নেতাজির মৃত্যুসংবাদ বিশ্বাস করেনি। অথচ, নরসিমা রাওয়ের আমলে কংগ্রেস সরকার রেনকোজি মন্দির থেকে ‘নেতাজির চিতাভস্ম’ আনার জন্য ভীষণ ব্যস্ত হয়ে উঠেছিল! জাপানের সরকার নাকি নরসিমা রাও সরকারকে জানিয়েছিল যে, রেনকোজিতে সসম্মানে ‘নেতাজির চিতাভস্ম’ রক্ষিত আছে। ভারতের উচিত, যথাযোগ্য মর্যাদা সহকারে সেই চিতাভস্ম স্বদেশে নিয়ে যাওয়া। আমি এর আগেই প্রশ্ন তুলেছি, রেনকোজি মন্দির থেকে চিতাভস্ম আনার ব্যাপারে টোকিও থেকে দিল্লিতে কি কোনও চিঠি এসেছিল? আমার আরও একটা প্রশ্ন, এতদিন ওই বিমান দুর্ঘটনার ব্যাপারে ভারত সরকার কেন ফরমোজা সরকারকে কিছু জিজ্ঞাসা করেনি? এইসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে একমাত্র ভারত সরকারই।
যদি জাপান সরকার ‘চিতাভস্ম’ নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে ভারত সরকারকে কোনও লিখিত অনুরোধ জানিয়ে থাকে, তাহলে নিশ্চয় তার কপিও ভারত সরকারের কাছেই রয়েছে। এই চিঠি যদি থেকেই থাকে তাহলে কি কংগ্রেস সরকার তার ভিত্তিতে জাপান সরকারের কাছে এখন প্রশ্ন করবে যে, ফরমোজা সরকার যখন ওই বিমান দুর্ঘটনার খবর সম্পূর্ণ অস্বীকার করছে তখন তারা কীসের ভিত্তিতে রেনকোজি মন্দিরে ‘নেতাজির চিতাভস্ম’ মজুত থাকার কথা বার বার বলছে? খোসলা কমিশনের রিপোর্টে শাহনওয়াজ খানের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা বিবৃতি রয়েছে। প্রথম দিনই শাহনওয়াজ খানের কাছে বিচারপতি খোসলা জানতে চেয়েছিলেন: আপনি আজাদ হিন্দ সরকারের মন্ত্রিসভায় যে শেষ বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন সে সম্পর্কে কি কিছু মনে আছে?
শাহনওয়াজ খান: সম্ভবত আমি শেষ যেদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকে যোগ দিই সেটা বসেছিল ১৯৪৪ সালের অক্টোবর মাসে।
বিচারপতি খোসলা: তারপর আপনি আর নেতাজিকে দেখেছিলেন?
শাহনওয়াজ খান: আমি মন্ত্রিসভার যেই বৈঠকের কথা বলছিলাম, ওই বৈঠকে নেতাজি আমাদের যুদ্ধের গতি পরিবর্তনের কথা বলছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তাঁর মতে এই যুদ্ধের একটাই পরিণতি হতে পারে। সেই পরিণতি হল ইঙ্গ-মার্কিন জোটের জয়।
শাহনওয়াজ আরও বলেছিলেন, তারপরই নেতাজি আমাদের বলেছিলেন: সেটা আমাদের কাছে অপ্রাসঙ্গিক, কারণ আমি ভারতের মুক্তির জন্য লড়ছি। জাপানিরা যদি হারেও এবং আত্মসমর্পণও করে তাহলেও আমরা ভারত মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাব।
শাহনওয়াজ বলেছেন, নেতাজি এরপর বলেছিলেন যে, ভারতের মুক্তির জন্য রাশিয়া এবং অন্যান্য কমিউনিস্ট শক্তির সাহায্য চাইবেন। তিনি আরও বলেছিলেন, এই জন্যই আমি রুশদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছি।
তাহলে দেখা যাচ্ছে, শাহনওয়াজ খান স্বীকার করেছেন যে, নেতাজি ১৯৪৪ সনের অক্টোবরেই বুঝতে পেরেছিলেন, জার্মানি ও জাপান যুদ্ধে হারছে এবং সেই মতো তিনি প্রস্তুত হচ্ছিলেন। এ কথা অবশ্য আইএনএ-এর অনেকেই খোসলা কমিশনের সামনে বলেছিল।
একটি বৈঠকের বিস্তারিত বিবরণ পাওয় যায় নেতাজির একান্ত সচিব ভাস্করনের কাছে। খোসলা কমিশনে ভাস্করন এ সম্পর্কে যা বলেছেন তা এখানে তুলে দিলাম:
খোসলা: জাপানিরা কখন আসে? ভাস্করন: রাত ৯টা নাগাদ। জেনারেল ইশিদো (দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে এনআইএর সঙ্গে যোগাযোগে এই লেফটেন্যান্ট জেনারেলের বিরাট ভূমিকা ছিল) নেতাজির সঙ্গে অনেকক্ষণ কথা বলেছিলেন। খোসলা: একান্ত বৈঠক হয়েছিল? ভাস্করন: হ্যাঁ, আর কেউ সেখানে উপস্থিত ছিলেন না। খোসলা: আমার মনে হয় আপনি তখন সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। ভাস্করন: না, না, আমি সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলাম না। খোসলা: তারপর কি মন্ত্রিসভার কোনও বৈঠক হয়েছিল? অর্থাৎ, জাপানিরা চলে যাওয়ার পর? ভাস্করন: না, তারপর কোনও মন্ত্রীর সঙ্গে নেতাজি বৈঠক করেননি। খোসলা: তাহলে কি এটা ধরে নেওয়া যায় যে, ওই বৈঠকে কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়ে গিয়েছিল? ভাস্করন: হ্যাঁ, জেনারেল ইশোদোর সঙ্গে আলোচনার সময়ই সিদ্ধান্ত হয়ে গিয়েছিল বলে আমি মনে করি। নেতাজি সেদিন সারারাত ধরে বহু সরকারি নির্দেশ দিয়েছিলেন। আর, চিঠি লিখেছিলেন অনেককে।
ভাস্করন এরকম বহু নির্দেশ এবং চিঠির ডিকটেশন নিয়েছিলেন। ভাস্করন খোসলা কমিশনকে জানিয়েছিলেন, খুব গোপনীয় চিঠি হলে নেতাজি নিজেই লিখতেন। ডিকটেশন দিতেন না। এর মধ্যে একটা বড় চিঠির কথা তাঁর বিশেষভাবে মনে আছে। নেতাজি সেই চিঠি লিখেছিলেন আজাদ হিন্দ সরকারেরই অন্যতম প্রধান থিবিকে। নেতাজি থিবিকে লিখেছিলেন, ‘... এসব কথা তোমাকে লিখছি এজন্য যে কালই বিমানে এক দীর্ঘ যাত্রা শুরু করছি এবং কে জানে হয়তো ওই বিমান যাত্রাতেই দুর্ঘটনায় মারা যাব।’ খোসলা কমিশনে ভাস্করনকে পরে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে, চিঠির ওই অংশের কোন বিশেষ অর্থ আছে? ভাস্করন: না, তা মনে হয়নি। কয়েকদিন পরে বিমান দুর্ঘটনার খবর শুনেই আমার ওই ক’টা লাইনের কথা মনে পড়ল। আমি কিন্তু তখনও ওই ক’টা লাইনের বিশেষ অর্থ করিনি। তারপর দেশে ফিরে কলকাতায় প্রায় এক বছর পরে শরৎচন্দ্র বসুর সঙ্গে দেখা করেছিলাম। তিনি আমার কাছে ব্যাংককে নেতাজির শেষ দিনগুলির কথা জানতে চেয়েছিলেন। আমি তাঁকে ওই চিঠির কথা বলেছিলাম। তিনি তখন আমাকে বলেছিলেন, চিঠিতে ওই বিমান দুর্ঘটনার উল্লেখের কারণ কী? শরৎচন্দ্র বসুর ধারণা ছিল, ওই বিমান দুর্ঘটনার উল্লেখের বিশেষ কারণ হল, পরে ওই রকম খবরই রটানো হবে— এসব কথা ভাস্করনই খোসলা কমিশনে বলেছিলেন।
বিচারপতি খোসলা যে দু’-তিনজনের সাক্ষ্যের উপর ভিত্তি করে রায় দিয়েছিলেন, নেতাজি তাইহোকু বিমান দুর্ঘটনায়ই মারা গিয়েছিলেন, নোনোগাকি তাঁদের একজন (অথচ, নোনোগাকির সঙ্গে হবিবুর রহমানের দেওয়া দুর্ঘটনার বর্ণনার বিস্তর পার্থক্য আছে)! ওই তথাকথিত বিমান দুর্ঘটনা সম্পর্কে বিচারপতি খোসলা কিন্তু তাইহোকু অর্থাৎ ফরমোজার তৎকালীন সরকারি কর্তৃপক্ষের কাছেও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও কিছু জানতে চাননি।
মুখার্জি কমিশন কিন্তু এই কাজটা করেছে। এবং তাইওয়ান সরকার অর্থাৎ তাইহোকুর সরকার এবার এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে মুখার্জি কমিশনকে জানিয়েছে যে, ১৯৪৫ সনের ১৮ আগস্ট বা তার আশপাশে কোনওদিন পুরনো তাইহোকু বিমানবন্দরে কোনও বিমান দুর্ঘটনা ঘটেনি। তাইওয়ান সরকারের এই আনুষ্ঠানিক বক্তব্য মুখার্জি কমিশনকে জানিয়েছিলেন এক সাংবাদিক। তিনি তাইওয়ানের বর্তমান সরকারের কাছে গোটা ব্যাপারটা জানতে চেয়েছিলেন। এবং তাঁকে ই-মেলের মাধ্যমে তাইওয়ানের সরকার জানিয়েছিল যে, ১৯৪৫ সনের ১৪ আগস্ট থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত তাইহোকু বিমানবন্দরে কোনও বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে তাদের জানা নেই। পরবর্তীকালে তাইওয়ানের ট্রান্সপোর্ট অ্যান্ড কমিউনিকেশন মন্ত্রী মুখার্জি কমিশনকে আবার জানিয়েছিলেন যে, ওই সাংবাদিককে তাঁরা বিমান দুর্ঘটনা সম্পর্কে যে তথ্য দিয়েছেন তা সম্পূর্ণ সত্য। এবং সব তথ্য পরীক্ষা করে তাইপের মেয়র এবং তাইওয়ানের পররাষ্ট্র দপ্তরও পরে মুখার্জি কমিশনকে একই খবর জানিয়েছিল। কিন্তু খোসলা কমিশন তাইওয়ানের কোনও সরকারি কর্তৃপক্ষকে ওই বিমান দুর্ঘটনা সম্পর্কে কোনও প্রশ্ন করেছিলেন বলে বা লিখিতভাবে তাদের কাছে কিছু জানতে চেয়েছিলেন বলে কমিশনের রিপোর্টে কোনও উল্লেখ নেই। খোসলা কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শীর বিরণের উপর ভিত্তি করে রায় দিয়েছিলেন যে, নেতাজি, হাবিবুর রহমান ও কয়েকজন জাপানিকে নিয়ে ওড়া বিমানটি একটি মারাত্মক দুর্ঘটনায় পড়ে। নেতাজির গায়ে বিমানের তেলে প্রচণ্ড আগুন লেগে যায় এবং সেই আগুন লাগার ফলেই  কিছুক্ষণের মধ্যে নেতাজি মারা যান। তিনি বিমানবন্দরের কাছের হাসপাতালে গিয়ে প্রায় অজ্ঞান অবস্থায় কোন কোন ডাক্তারকে কী কী বলেছিলেন খোসলা কমিশনে তারও কিছু বিবরণ রয়েছে। কিন্তু, সেই ডাক্তারেরা যে বিবরণ দিয়েছেন এবং তাঁরা যে বিমান দুর্ঘটনার কথা বলছেন সেই দুর্ঘটনাকে সম্পূর্ণভাবে অস্বীকার করেছেন তাইহোকুর তৎকালীন সরকারি কর্তৃপক্ষ এবং ওখানের বর্তমান কর্তারাও। তাইহোকু ফরমোজার অন্তর্গত। তখনও ছিল, এখনও আছে। তাইহোকু বিমানবন্দরে ওদিন বা আশপাশের কোনও দিন যদি কোনও বিমান দুর্ঘটনা ঘটে থাকবে তার রেকর্ড তাইপের তৎকালীন এবং বর্তমান সরকারের কাছে থাকবে না, এটা বিশ্বাসযোগ্য? 
24th  January, 2021
আমরি বাংলা ভাষা
অনুপ বন্দ্যোপাধ্যায়

রোজকার মতো প্রাতঃভ্রমণ সেরে চায়ের দোকানে এসে বসলেন চণ্ডীবাবু। কাগজের দিকে হাত বাড়াতে যাচ্ছিলেন। আর মধ্যেই আমাকে দেখে বলে উঠলেন—
গুড মর্নিং স্যর, হ্যাপি বেঙ্গলি নিউ ইয়ার। বিশদ

14th  April, 2024
রহস্যময় গম্ভীরা

পুরীর গম্ভীরায় জীবনের শেষ আঠারোটা বছর কাটিয়েছিলেন শ্রীচৈতন্যদেব। অন্তর্ধানের আগে মহাপ্রভু অন্তিমবারের মতো বের হয়েছিলেন সেখান থেকেই। সেই গম্ভীরা ঘুরে ইতিহাস-রহস্যের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার। বিশদ

07th  April, 2024
জিপিও ২৫০

বুধবারের দুপুরবেলা। দোল-হোলি পর্বের টানা ছুটি কাটিয়ে এবার ছন্দে ফেরার পালা। কিন্তু একটু বড় ছুটি পেলেই মানুষের মতো শহরটাকেও জড়িয়ে ধরে আলস্য। অফিস-কাছারি খুলতেই আড়মোড়া ভাঙছে শহর। রাস্তাঘাটে অবশ্য তেমন ভিড় নেই। বিশদ

31st  March, 2024
অন্ধকূপেই ডাকঘরের জন্ম

শহরের বুক থেকে ইংরেজদের পুরনো কেল্লার সীমানা মুছে গিয়েছে কবেই। ফিকে হয়ে এসেছে নবাব সিরাজদ্দৌলার কলকাতা আক্রমণ, প্রথম যুদ্ধজয় এবং অন্ধকূপ হত্যার স্মৃতি। এমনটাই যে হবে, আগেই অনুমান করতে পেরেছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও ইংরেজরা।
বিশদ

31st  March, 2024
নানা রঙের দোল

বারসানায় এখন পা-টুকু নিশ্চিন্তে রাখার জো নেই! দেহাতি, দক্ষিণ ভারতীয়, বাঙালি, বিদেশি কে নেই সেই বিখ্যাত ভিড়ে। প্রায় সবার মাথায় রংবেরঙের পাগড়ি। কারও হাতে আবির, তো কারও ক্যামেরা। একসপ্তাহ ধরে চলছে রঙখেলা। হোলি... লাঠমার।
বিশদ

24th  March, 2024
 ‘যত মত তত পথ’
পূর্বা সেনগুপ্ত

দক্ষিণেশ্বরের দেবালয়। বিরাট বারান্দার এক কোণের ঘরে বসে ভক্তসঙ্গে ধর্মপ্রসঙ্গ করছেন শ্রীরামকৃষ্ণ। দেবালয়ের পাঁচ টাকা মাইনের পুরোহিত হলে কি হবে...মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা রাণী রাসমণি থেকে তাঁর জামাই মথুরবাবু, সকলেই তাঁকে সমীহ করে চলেন। বিশদ

17th  March, 2024
ওপেনহাইমার ও যুদ্ধবাণিজ্য

কয়েক ঘণ্টার মাত্র অপেক্ষা। লস এঞ্জেলসের আলো ঝলমলে ডলবি থিয়েটারে শুরু হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফিল্মি শোবিজ—অস্কার। এবারের অস্কার হুজুগে সারা পৃথিবীর সংবাদ শিরোনামে ‘ওপেনহাইমার’। ক্রিস্টোফার নোলানের এই সিনেমার সঙ্গেই অতীতকে ফিরে দেখলেন মৃন্ময় চন্দ।
বিশদ

10th  March, 2024
এলিট ইতিহাস
কলহার মুখোপাধ্যায়

সে নিজেই একটা ইতিহাস! তবু বেলা না যেতে খেলা তব গেল ঘুচে। তখন নাইট ক্লাব, হুক্কা বার, হ্যাং আউট, শপিং মলের কথা শোনালে মানুষ ভাবতো তামাশা করছে।
বিশদ

03rd  March, 2024
স্বেচ্ছামৃত্যু
 

গ্রিক ভাষায় ‘ইউ’ মানে ভালো আর ‘থ্যানেটোজ’ মানে মৃত্যু। দুইয়ে মিলে ইউথ্যানেশিয়া বা স্বেচ্ছামৃত্যু। গত বছর ভারতে আইনসিদ্ধ হয় প্যাসিভ ইউথ্যানেশিয়া। আইনত বৈধ হলেও, সেই পদক্ষেপকে ঘিরে দানা বাঁধছে সংশয়। স্বেচ্ছামৃত্যুর ইতিবৃত্ত খতিয়ে দেখলেন মৃন্ময় চন্দ
বিশদ

25th  February, 2024
আ’মরি বাংলা ভাষা

আসছে আরও একটা একুশে ফেব্রুয়ারি। হোয়াটসঅ্যাপ যুগে ক্রমে গুরুত্ব হারাচ্ছে দিনটি। তবুও বাংলা ভাষা বেঁচে আছে। থাকবেও। অসম ও বাংলাদেশ ঘুরে এসে লিখেছেন সুখেন বিশ্বাস। বিশদ

18th  February, 2024
সরস্বত্যৈ নমো নমঃ
কৌশিক মজুমদার

আমাদের নয়ের দশকের মফস্বলে উত্তেজনার খোরাক বলতে খুব বেশি কিছু ছিল না। বিশেষ করে আমরা যারা সেকালে ছাত্র ছিলাম, তাদের জন্য। মাস্টারমশাই আর অভিভাবকদের গণ ছাতাপেটাইয়ের ফাঁকে বুধবার সন্ধ্যায় টিভিতে চিত্রহার আর রবিবার সকালের রঙ্গোলিতে কিছু বস্তাপচা গান বাদে গোটা হপ্তাটাই কৃষিকথার আসর আর ‘খবর পড়ছি দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়’-এর মতো নেহাত নিরেস ছিল। বিশদ

11th  February, 2024
কুল খেতে মানা
সন্দীপন বিশ্বাস

স্কুল থেকে ফেরার পথে বিন্তির চোখে পড়ল, বাজারে বিক্রি হচ্ছে বড় বড় কুল। পাশে রয়েছে আপেল কুল, টোপা কুল। তাই দেখে তার জিভে জল এসে গেল। মনে হল, কেটে নুন দিয়ে মেখে খেলে বিকেলটা জমে যাবে। মায়ের কাছে সে আবদার করল, ‘আমায় একটু কুল কিনে দাও না মা!’  বিশদ

11th  February, 2024
নেতাজির বিমা কোম্পানি
সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত

১৯৪১ সাল। শীতের সন্ধ্যা। ঢাকা শহরের নবাবপুর অঞ্চলে এক ব্যক্তি ঘুরছেন। রাত্রি নামার আগে তাঁকে গন্তব্য পৌঁছতেই হবে। কিন্তু রাস্তায় কারও কাছে ঠিকানা জানার হুকুম নেই। চারদিকে পুলিসের জাল বিছানো। নবাবপুর রোডের কাছে রায় কোম্পানির বিখ্যাত বিলাতি মদের দোকানের সামনে এসে চোখ পড়ল একটি বাড়ির দরজায়। বিশদ

04th  February, 2024
আইএনএ’র বিপ্লবী ডাক্তার
বিশ্বজিৎ মাইতি

‘অস্থায়ী হাসপাতালের বেডে কাতরাচ্ছেন শয়ে শয়ে মরণাপন্ন রোগী। চিকিৎসক ও নার্সদের দাঁড়ানোর ফুরসত নেই। আচমকাই সাইরেন বেজে উঠল। মুহূর্তের মধ্যে দৈত্যের মতো আওয়াজ তুলে হাজির যুদ্ধবিমান। প্রাণের ভয়ে পাশের পরিখায় ঝাঁপিয়ে পড়লেন অনেকে। বিশদ

04th  February, 2024
একনজরে
শহরজুড়ে ফ্লেক্স-ব্যানার। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের ধাক্কায় শহর মুড়েছে প্লাস্টিকের পতাকা এবং আরও কিছু প্লাস্টিকের তৈরি প্রচার সামগ্রীতে। ভোট মিটলে সেগুলির প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। হয়ে ওঠে বর্জ্য। রাস্তার ধারে পড়ে থাকে। ...

আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...

পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ...

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১৮ বছর। তবু রাজ্যে তৈরি হয়নি পুলিস কমপ্লেন সেন্টার। ফলে এবার স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতি ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): দুপুর ১ টা পর্যন্ত আলিপুরদুয়ারে ৫১.৫৮ শতাংশ, কোচবিহারে ৫০.৬৯ শতাংশ ও জলপাইগুড়িতে ৫০.৬৫ শতাংশ ভোট পড়ল

02:32:20 PM

পুলিসের তাড়া খেয়ে শিলিগুড়ি শহরের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে পালিয়ে গেলেন বিজেপি বিধায়ক শিখা চট্ট্যোপাধ্যায়

02:32:00 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): দুপুর ১ টা পর্যন্ত তামিলনাড়ুতে ৩৯.৫১ শতাংশ, ত্রিপুরায় ৫৩.০৪ শতাংশ, উত্তরপ্রদেশে ৩৬.৯৬ শতাংশ, উত্তরাখণ্ডে ৩৭.৩৩ শতাংশ ভোট পড়ল

02:31:14 PM

বিধানসভা নির্বাচন ২০২৪: দুপুর ১ টা পর্যন্ত অরুণাচল প্রদেশে ৩৭.৫৩ শতাংশ ও সিকিমে ৩৬.৮৮ শতাংশ ভোট পড়ল

02:31:11 PM

অন্য কাউকে একটা ভোট দেওয়া মানে বিজেপির হাত শক্ত করা: মমতা

02:30:54 PM

এখানকার কংগ্রেস-সিপিএম ইন্ডিয়া জোট করে না: মমতা

02:28:33 PM