Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

অবিশ্বাস্য
রাতুল ঘোষ

পার্থিব জীবন থেকে মুক্তি মিললেও ডিয়েগো আর্মান্দো মারাদোনা অমর হয়ে থাকবেন। অন্তত এই গ্রহে যতদিন ফুটবল খেলা বেঁচে থাকবে। খ্যাতি-অখ্যাতির নেপথ্যে তাঁর এই চিরপ্রস্থানে ব্যথিত, শোকস্তব্ধ ফুটবল দুনিয়া। ফিফা আয়োজিত ফুটবলপ্রেমীদের গরিষ্ঠাংশের ভোটে মারাদোনা বিংশ শতাব্দীর সেরা ফুটবলারের সম্মান যৌথভাবে পেয়েছিলেন ফুটবল সম্রাট পেলের সঙ্গে ভাগাভাগি করে। তিনটি বিশ্বকাপে ব্রাজিলকে চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন পেলে। কিন্তু তাঁর পাশে খেলেছিলেন ডিডি, ভাভা, মারিও জাগালো, নিলটন স্যান্টোস, জালমো স্যান্টোস এবং অবশ্যই অদ্বিতীয় গ্যারিঞ্চা। ১৯৬২ সালে চিলিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে তো মাত্র দু’টি ম্যাচ খেলেই টুর্নামেন্ট থেকে চোটের জন্য ছিটকে যান পেলে। তাঁর আরব্ধ কাজ স্কিলের ফুলঝুরি জ্বেলে সম্পন্ন করেছিলেন অ্যামারিল্ডো ও ‘ফ্লাইং বার্ড’ গ্যারিঞ্চা। আর ১৯৭০ সালে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল দলটিকে বলা হয় শতাব্দীর সেরা একাদশ। ফুটবল সম্রাট পেলের পাশে চকিত স্কিলের বিচ্ছুরণে ঝলমলে ফুটবল মেলে ধরেছিলেন কার্লোস আলবার্তো, গার্সন, জোয়ার্জিনহো, টোস্টাও, রিভেলিনোরা। কিন্তু মেক্সিকোয় আয়োজিত ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপে আর্জেন্তিনাকে প্রায় একক দক্ষতায় জিতিয়েছিলেন ডিয়েগো মারাদোনা। চুলচেরা বিশ্লেষণ করে দেখা গিয়েছে, ব্যক্তিগত গোল ও অ্যাসিস্টসহ মারাদোনার একক অবদান ছিল প্রায় ৭০ শতাংশ। আর্জেন্তিনার ওই দলের অধিকাংশ ফুটবলার লাতিন আমেরিকার বাইরে তখনও পর্যন্ত ফুটবল খেলতেন না। ব্যতিক্রম বলতে ছিলেন মারাদোনা (নাপোলি), বুরুচাগা (ন্যান্টে) এবং জর্জ ভালদানো (রিয়াল মাদ্রিদ)। এই অনভিজ্ঞ ও তারকাহীন দল নিয়েই মারাদোনা প্রায় একক দক্ষতায়, ঐশ্বরিক প্রতিভার অলৌকিক নিদর্শন মেলে ধরে আর্জেন্তিনাকে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন করে ফুটবল ইতিহাসে অমর হয়ে গিয়েছেন। তাঁকে ব্যাখ্যা করতে গেলে ‘অবিশ্বাস্য’ শব্দটাই সবচেয়ে প্রথমে মনে পড়ে। 

মেক্সিকো বিশ্বকাপের আড়াই বছর আগে আর্জেন্তিনার সম্ভাব্য দল গুছিয়ে নিতে কলকাতায় নেহরু কাপে খেলতে এসেছিলেন ’৮৬-র বিশ্বকাপজয়ী কোচ  কার্লোস বিলার্দো। ইতালিয়ান লিগ খেলতে ব্যস্ত থাকায় মারাদোনা সেবার দলের সঙ্গে আসেননি। কিন্তু ইডেনে সেবার নেহরু কাপে যাঁরা নজর কেড়েছিলেন, সেই পনসে, গ্যারেকারা মেক্সিকোগামী বিশ্বকাপ স্কোয়াডে জায়গা পাননি। আর এই ’৮৬-এর বিশ্বকাপই মারাদোনাকে অমরত্ব প্রদান করেছে।
মেক্সিকো বিশ্বকাপের গ্রুপপর্ব এবং রাউন্ড অব সিক্সটিন মিলিয়ে প্রথম চারটি ম্যাচের মধ্যে মারাদোনা গোল পেয়েছিলেন মাত্র একটি। সেটি ইতালির বিরুদ্ধে। এছাড়া এই পর্বে আর্জেন্তিনার হয়ে স্কোরশিটে নাম তুলেছিলেন ভালদানো, অস্কার রুগেরি, বুরুচাগা, পাসকুলিরা। অতঃপর বিশ্বকাপ কোয়ার্টার-ফাইনালে প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড। মেক্সিকো সিটির অ্যাজটেকা স্টেডিয়ামে ২২ জুন থ্রি লায়ন্স’রা মুখোমুখি হল মারাদোনার আর্জেন্তিনার। প্রথমার্ধের খেলা গোলশূন্য। বিরতির পর ৫১ মিনিটে ইংল্যান্ড ডিফেন্ডারের মিসকিক ভেসে এল বক্সে। পাঁচ ফিট পাঁচ ইঞ্চি উচ্চতার মারাদোনা অবিশ্বাস্য স্পট জাম্পে চ্যালেঞ্জ জানালেন পিটার শিলটনকে। ভয়ে ক্ষণিকের জন্য চোখ বুজে ফেলল ইংল্যান্ডের গোলরক্ষকটি। আর সেই সুযোগে মারাদোনার বাঁ হাতের শিল্পকর্ম। যা ইংরেজদের চোখে দিনে-দুপুরে হাত সাফাই বা পকেটমারি। মারাদোনা যাকে বলেছেন ‘হ্যান্ড অব গড’। চার বছর আগে ইংল্যান্ডের নৌবহর ১৯৮২’র যুদ্ধে আর্জেন্তাইন বাহিনীকে পর্যুদস্ত করে ফকল্যান্ড দ্বীপ দখল করেছিল। মারাদোনা সেদিন যেন সেই পরাজয়ের বদলা নিয়েছিলেন। তিউনিশিয়ান রেফারি বেন নাসের কিছুই বুঝতে পারেননি। তিনি গোলের বাঁশি বাজিয়ে দেন। কিন্তু এই কলঙ্ক চার মিনিটের মধ্যে এক অবিশ্বাস্য শিল্পকর্মে ধুয়ে মুছে সাফ করে দিয়েছিলেন মারাদোনা। যাকে বিংশ শতাব্দীর সেরা গোলের সম্মান দিয়েছিল ফিফা। একমাত্র স্বপ্নেই এমন গোলের দেখা মেলা সম্ভব। সেন্টার সার্কেলের নীচে ডানদিকে বল পেয়ে শুরু হয়েছিল সেই স্বপ্নের দৌড়। মাখনের মাঝখান দিয়ে ছুরি চালানোর মসৃণতায় প্রথমে বেয়ার্ডসলে ও রিডের মধ্যে দিয়ে চকিত বডি ফেইন্টে গলে বেরলেন মারাদোনা। এরপর বুচারকে ইনসাইড ডজ দিয়ে বেরনোর মুহূর্তে তিনকাঠি দেখতে পেলেন তিনি। বাঁদিকে ‘আনমার্কড’ ভালদানো বল চাইছেন, আড়চোখে সেটা দেখেও উপেক্ষা করলেন ডিয়েগো। কারণ, ততক্ষণে ট্যাকল করতে উদ্যত ফেনউইক। অতঃপর এক স্বর্গীয় ‘ডামি ফেইন্ট’— বাঁদিক দেখিয়ে ডানদিক দিয়ে বেরিয়ে মারাদোনা দেখলেন ইংরেজ গোলরক্ষক পিটার শিলটন এগিয়ে আসছেন। তাঁকে শরীরের এক মোচড়ে ধরাশায়ী করে ফাঁকা গোলে বল পুশ করলেন মারাদোনা। প্রায় ৬০ মিটার লম্বা এই একক দৌড় বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে এক  অবিস্মরণীয় স্মৃতি। বলের উপর অবিশ্বাস্য নিয়ন্ত্রণ স্কিল, গতি ও প্রত্যুৎপন্নমতিত্বের এ এক বিস্ময়কর পরিণতি। ওই বল ফিনিশ না করলে ক’জন আজ মারাদোনাকে মনে রাখতেন? তিনদিন বাদে ওই অ্যাজটেকা স্টেডিয়ামেই বিশ্বকাপ সেমি-ফাইনালে বেলজিয়ামের বিরুদ্ধে একক দক্ষতায় প্রায় কাছাকাছি মানের আরও একটা গোল করেছিলেন মারাদোনা। এনজো শিফোর বেলজিয়ামকে ২-০ গোলে হারিয়েছিল আর্জেন্তিনা। দুটো গোলই মারাদোনার।
২৯ জুন ফাইনাল। কার্ল হাইঞ্জ রুমেনিগে, রুডি ফোলার, উলি হোনেস, লোথার ম্যাথাউজ সমৃদ্ধ সাবেক পশ্চিম জার্মানিকে ৩-২ গোলে হারিয়ে মারাদোনার নেতৃত্বে ১৯৮৬’র বিশ্বকাপে জিতেছিল আর্জেন্তিনা। এখনও অনেকে ভুলতে পারেননি মারাদোনার জেম অব আ থ্রু পাসটিকে। যা থেকে জয়সূচক গোলটি করেছিলেন বুরুচাগা। তার আগে হোসে লুই ব্রাউন ও ভালদানোর দেওয়া গোলে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়ার পর রুমেনিগে ও রুডি ফোলার ৭৩ ও ৮১ মিনিটে পর পর দুটো গোল করে ম্যাচ ২-২ করে দেন। কিন্তু ফাইনালের ভাগ্য গড়ে দিয়েছিল মারাদোনার দুরন্ত থ্রু পাসটি।
ইতালিয়া-৯০ বিশ্বকাপ কভার করতে গিয়ে স্রেফ মারাদোনার প্র্যাকটিস দেখার জন্যই রোম থেকে ৬০ কিমি দূরে টিগরিয়ায় আর্জেন্তিনার বেস ক্যাম্পে পাড়ি দিয়েছিলাম। তাও রোমা তার্মিনি স্টেশনে আমার পকেটমারি হওয়ায় শোক কিছুটা হলেও ভুলতে পেরেছিলাম মারাদোনার অত্যাশ্চর্য স্কিল প্রত্যক্ষ করে। সেদিন    ছিল ওপেন প্র্যাকটিস সেশন। গোলের নীচে আর্জেন্তিনার দু’জন গোলরক্ষক   নেরি পম্পিদু এবং গায়কোচিয়াকে দাঁড় করিয়ে প্রায় বিশ গজ দূর থেকে বাঁ পায়ে একের পর এক শট নিয়ে চলেছেন।  বিস্মিত হয়ে দেখলাম, অধিকাংশ শটই দু’জন গোলরক্ষককে পরাস্ত করে জালে জড়িয়ে যাচ্ছে। মাঠের চারধারে গোটা ওয়ার্ল্ড মিডিয়া হামলে পড়েছে। ডিয়েগোর মুড সেদিন ভালো ছিল। ইচ্ছে মতো ভক্তদের অটোগ্রাফ বিলোলেন। আলোকচিত্রীদের ছবির জন্য নানারকম পোজ দিলেন।
এর ক’দিন বাদেই বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ডেই মুখোমুখি হল ব্রাজিল ও আর্জেন্তিনা। দিনটা ছিল ১৯৯০ সালের ২৪ জুন। স্থান তুরিনের দেলা আলপি স্টেডিয়াম। ব্রাজিলের ক্যারেকা একাই গোলের এক গণ্ডা সুবর্ণ সুযোগ নষ্ট করে দলকে ডোবালেন। ব্রাজিলের আলেমাও এবং ক্যারেকা ছিলেন নাপোলিতে মারাদোনার সহ-খেলোয়াড়। ওই ম্যাচে পায়ে চোট নিয়ে খেলার জন্য মাঠে দীর্ঘক্ষণ মারাদোনাকে স্বমহিমায় দেখা যায়নি। ম্যাচের ৫৫ মিনিট পর্যন্ত ব্রাজিলের একচ্ছত্র প্রাধান্য ছিল। ব্রাজিলের মুলার ও ক্যারেকা অবিশ্বাস্য সুযোগ নষ্ট করেছিলেন। কিন্তু চকিতে একটা দুরন্ত কাউন্টার অ্যাটাক তুলে আনলেন মারাদোনা। কোণাকুণিভাবে  দৌড়ে ব্রাজিলের দুই ডিফেন্ডার রিকার্ডো রোচা এবং আলেমাওকে টেনে এনে বাঁদিকে ক্যানিজিয়াকে ‘জেম অব আ থ্রু’ বাড়ালেন ডিয়েগো। সেই মুহূর্তে কাছে এসে যাওয়া ব্র্যাঙ্কোকে ট্যাকলে আসার কোনও সুযোগই দেননি মারাদোনা। ফাঁকায় বল পেয়ে ক্যানিজিয়া ব্রাজিল গোলরক্ষক তাফারেলকে আউটসাইড দেখিয়ে বাঁপায়ে বল পুশ করলেন ফাঁকা গোলে।
ম্যাচের পর সাম্বা সমর্থকদের হাপুস নয়নে কান্না দেখে আমার চোখেও জল এসে গিয়েছিল। কলকাতা থেকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অর্থে ওই ম্যাচটি দেখতে সেদিন মাঠে ছিলেন চুনী, পি কে, শৈলেন মান্না, সুকুমার সমাজপতিরা। ওঁদের মনও ছিল নিদারুণ ভারাক্রান্ত। সেবার বিশ্বকাপ কোয়ার্টার-ফাইনালে যুগোস্লাভিয়াকে পেনাল্টি শ্যুট আউটে হারিয়ে আর্জেন্তিনা সেমি-ফাইনালে উঠেছিল। মারাদোনা পেনাল্টি মিস করলেও দুটি স্পট কিক বাঁচিয়ে সেই ম্যাচের নায়ক বনে যান আর্জেন্তিনার গোলরক্ষক গায়কোচিয়া। অতঃপর নেপলসে নাপোলির হোমগ্রাউন্ড সান পাওলো স্টেডিয়ামে আয়োজক দেশ ইতালির মুখোমুখি হল আর্জেন্তিনা। সেই ম্যাচও গড়াল পেনাল্টি শ্যুট আউটে। ওই ম্যাচে স্পটকিক থেকে মারাদোনা গোল করেন। সেদিন রাতে আয়োজক দেশ ইতালি বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেওয়ায় গোটা দেশে যেন অরন্ধন ও নিষ্প্রদীপ পালিত হয়েছিল।
ইতালিয়া-৯০ বিশ্বকাপের ফাইনালে সাবেক পশ্চিম জার্মানি ব্রেহমের দেওয়া একমাত্র গোলে আর্জেন্তিনাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। রোমের ওলিম্পিক স্টেডিয়ামে দেখেছিলাম, সেদিন হাতে আঘাত পাওয়া লোথার ম্যাথাউজ কার্যত মারাদোনাকে দর্শকের মতো দাঁড় করিয়ে রেখেছিলেন। ম্যাচের শেষে রানার্স ট্রফি নেওয়ার সময় মারাদোনার চোখে জল এখনও স্পষ্ট মনে আছে।
চার বছর বাদে ইউএসএ-৯৪ বিশ্বকাপ কভার করতে গিয়ে ডিয়েগো মারাদোনার পতন প্রত্যক্ষ করেছিলাম। বোস্টনের ববসন কলেজের গেস্ট হাউসে সেবার ঘাঁটি গেঁড়েছিল আর্জেন্তিনা দল। সেখান থেকে ফক্সবোরো স্টেডিয়াম প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে। ১৯৯৪ সালের ২৮  জুন নাইজেরিয়াকে হারানোর পর হঠাৎ দেখলাম, এক বিশালবপু শ্বেতাঙ্গ মহিলা প্রায় পাঁজাকোলা করে মারাদোনাকে তুলে নিয়ে মাঠের বাইরে চলে গেলেন। আমি তারপর কলকাতায় খবর পাঠিয়ে হোটেলে ফিরে গভীর রাতে একটা চ্যানেলে দেখলাম, ফিফার মেডিক্যাল কমিশনের বিশেষ মিটিং বসছে পরদিন ডালাসের ফোর সিজনস রিসর্টে। আর্জেন্তিনার দু’জন ফুটবলার নাকি ডোপ টেস্টে ধরা পড়েছেন!
পরদিন ভোরবেলা ট্যাক্সি নিয়ে ছুটলাম বোস্টন এয়ারপোর্টে। কিন্তু বোস্টন টু ডালাস— কোনও ফ্লাইটেই টিকিট নেই। আমি কলকাতা থেকে ডেলটা এয়ারলাইন্সের স্ট্যান্ড বাই কুপন কিনে নিয়ে গিয়েছিলাম। এই কুপন থাকলে তখন এক মাসের সময়সীমায় আমেরিকার যে কোনও শহরে দৈনিক যতবার খুশি যাতায়াত করা যেত। তাই সরাসরি ডালাসের বিমান টিকিট না পেয়ে আটলান্টা এবং সিনসিনাটি হয়ে শেষ পর্যন্ত দুপুরে ডালাস ডি ডব্লু এয়ারপোর্টে এসে ল্যান্ড করলাম। আর তারপরই ট্যাক্সি নিয়ে ছুটলাম ফোর সিজনস রিসর্ট হোটেলে। সেদিন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একমাত্র সাংবাদিকরূপে ফিফার মেডিক্যাল কমিশনের প্রেস কনফারেন্সে হাজির ছিলাম আমি। সেখানেই সরকারিভাবে ঘোষিত হয়েছিল, পাঁচরকমের নিষিদ্ধ ড্রাগ— এফিড্রিন, সিউডো-এফিড্রিন, মেডিফেডরিন, নানড্রোলন ও স্ট্যানজানল ইত্যাদি বস্তু মারাদোনার মূত্রের নমুনায় পাওয়া গিয়েছে।
দিগভ্রষ্ট রাজপুত্রের এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট তখন ‘বর্তমান’ পত্রিকায় লিখলেও তা অনেকে বিশ্বাস করতে চাননি। তাঁদের ভুল ধারণা ছিল, মারাদোনাকে ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়েছে। আসলে নাপোলিতে খেলতে গিয়েই ড্রাগ মাফিয়াদের খপ্পরে পড়েছিলেন তিনি। যদিও সিরি-এ’তে নীচের সারির দল নাপোলিকে টপফর্মে তিনি দু’বার ইতালিয়ান চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন। আর সেটাও গুলিট, ফন বাস্তেন, রাইকার্ড সমৃদ্ধ এসি মিলানের সার্বিক দাপট খর্ব করে। নাপোলিকে সুপার কোপা এবং উয়েফা কাপেও জেতান মারাদোনা। নামী ফুটবলারদের মধ্যে পাশে পেয়েছিলেন ব্রাজিলের আলেমাও, ক্যারেকা, তারানতিনিদের। তার আগে ’৮৩ ও ’৮৪ সালে বার্সেলোনায় থাকাকালীন গোড়ালির চোট ও হেপাটাইটিসে ভোগায় বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিল মারাদোনার উত্থান। তবু চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদের সমর্থকরা দু’টি এল ক্লাসিকোর পর আসন ছেড়ে  উঠে দাঁড়িয়ে মারাদোনাকে ‘স্ট্যান্ডিং ওভেশন’ দিয়েছিলেন। এই বিরল সম্মান লিও মেসির এখনও অধরা। পেয়েছিলেন জোহান ক্রুয়েফ, রোনাল্ডিনহো এবং আন্দ্রে ইনিয়েস্তা।
ব্যক্তিগত জীবনে শুকনো ও তরল নেশার প্রতি মাত্রাতিরিক্ত আসক্তি মাত্র ৬০ বছর বয়সেই কেড়ে নিল মারাদোনার জীবন। ২০০৪ সালের এপ্রিলে মৃত্যুকে হার মানাতে সক্ষম হয়েছিলেন ডিয়েগো। ফিদেল কাস্ত্রো হাভানার হাসপাতালে রেখে দীর্ঘ সুচিকিৎসার পর তাঁকে সুস্থ করে তুলেছিলেন। কিন্তু তারপরেও নেশামুক্ত হতে পারেননি তিনি। আর হয়তো সেই কারণেই ফুটবলার মারাদোনা যতটা ক্ষণজন্মা, কোচ হিসেবে ডিয়েগো ততটাই ব্যর্থ। এর কারণ তাঁর হামবড়াই মনোভাব ও পুওর ম্যান ম্যানেজমেন্ট। ২০১০ সালের বিশ্বকাপে আর্জেন্তিনার কোচ হয়ে তিনি চরম ব্যর্থ হন। সদ্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ী ইন্তার মিলানের স্তম্ভ জেভিয়ার জানেত্তিকে কোনও কারণ ছাড়াই বাদ দেন কোচ মারাদোনা। প্রশিক্ষক জীবনে রেসিং ক্লাব, মধ্যপ্রাচ্যে আল ওয়াসল, ফুজাইরা, মেক্সিকোয় ডোরাডোস ও জিমনাসিয়া— সর্বত্রই কোচ হিসেবে ব্যর্থ মারাদোনা। তবু এটা ঘটনা, মহম্মদ আলির পর মারাদোনাই গোটা দুনিয়াকে আলোড়িত করা সবচেয়ে উজ্জ্বল ক্রীড়াব্যক্তিত্ব।
................................................
 গ্রাফিক্স : সোমনাথ পাল
 সহযোগিতায় : উজ্জ্বল দাস
29th  November, 2020
আমরি বাংলা ভাষা
অনুপ বন্দ্যোপাধ্যায়

রোজকার মতো প্রাতঃভ্রমণ সেরে চায়ের দোকানে এসে বসলেন চণ্ডীবাবু। কাগজের দিকে হাত বাড়াতে যাচ্ছিলেন। আর মধ্যেই আমাকে দেখে বলে উঠলেন—
গুড মর্নিং স্যর, হ্যাপি বেঙ্গলি নিউ ইয়ার। বিশদ

14th  April, 2024
রহস্যময় গম্ভীরা

পুরীর গম্ভীরায় জীবনের শেষ আঠারোটা বছর কাটিয়েছিলেন শ্রীচৈতন্যদেব। অন্তর্ধানের আগে মহাপ্রভু অন্তিমবারের মতো বের হয়েছিলেন সেখান থেকেই। সেই গম্ভীরা ঘুরে ইতিহাস-রহস্যের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার। বিশদ

07th  April, 2024
জিপিও ২৫০

বুধবারের দুপুরবেলা। দোল-হোলি পর্বের টানা ছুটি কাটিয়ে এবার ছন্দে ফেরার পালা। কিন্তু একটু বড় ছুটি পেলেই মানুষের মতো শহরটাকেও জড়িয়ে ধরে আলস্য। অফিস-কাছারি খুলতেই আড়মোড়া ভাঙছে শহর। রাস্তাঘাটে অবশ্য তেমন ভিড় নেই। বিশদ

31st  March, 2024
অন্ধকূপেই ডাকঘরের জন্ম

শহরের বুক থেকে ইংরেজদের পুরনো কেল্লার সীমানা মুছে গিয়েছে কবেই। ফিকে হয়ে এসেছে নবাব সিরাজদ্দৌলার কলকাতা আক্রমণ, প্রথম যুদ্ধজয় এবং অন্ধকূপ হত্যার স্মৃতি। এমনটাই যে হবে, আগেই অনুমান করতে পেরেছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও ইংরেজরা।
বিশদ

31st  March, 2024
নানা রঙের দোল

বারসানায় এখন পা-টুকু নিশ্চিন্তে রাখার জো নেই! দেহাতি, দক্ষিণ ভারতীয়, বাঙালি, বিদেশি কে নেই সেই বিখ্যাত ভিড়ে। প্রায় সবার মাথায় রংবেরঙের পাগড়ি। কারও হাতে আবির, তো কারও ক্যামেরা। একসপ্তাহ ধরে চলছে রঙখেলা। হোলি... লাঠমার।
বিশদ

24th  March, 2024
 ‘যত মত তত পথ’
পূর্বা সেনগুপ্ত

দক্ষিণেশ্বরের দেবালয়। বিরাট বারান্দার এক কোণের ঘরে বসে ভক্তসঙ্গে ধর্মপ্রসঙ্গ করছেন শ্রীরামকৃষ্ণ। দেবালয়ের পাঁচ টাকা মাইনের পুরোহিত হলে কি হবে...মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা রাণী রাসমণি থেকে তাঁর জামাই মথুরবাবু, সকলেই তাঁকে সমীহ করে চলেন। বিশদ

17th  March, 2024
ওপেনহাইমার ও যুদ্ধবাণিজ্য

কয়েক ঘণ্টার মাত্র অপেক্ষা। লস এঞ্জেলসের আলো ঝলমলে ডলবি থিয়েটারে শুরু হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফিল্মি শোবিজ—অস্কার। এবারের অস্কার হুজুগে সারা পৃথিবীর সংবাদ শিরোনামে ‘ওপেনহাইমার’। ক্রিস্টোফার নোলানের এই সিনেমার সঙ্গেই অতীতকে ফিরে দেখলেন মৃন্ময় চন্দ।
বিশদ

10th  March, 2024
এলিট ইতিহাস
কলহার মুখোপাধ্যায়

সে নিজেই একটা ইতিহাস! তবু বেলা না যেতে খেলা তব গেল ঘুচে। তখন নাইট ক্লাব, হুক্কা বার, হ্যাং আউট, শপিং মলের কথা শোনালে মানুষ ভাবতো তামাশা করছে।
বিশদ

03rd  March, 2024
স্বেচ্ছামৃত্যু
 

গ্রিক ভাষায় ‘ইউ’ মানে ভালো আর ‘থ্যানেটোজ’ মানে মৃত্যু। দুইয়ে মিলে ইউথ্যানেশিয়া বা স্বেচ্ছামৃত্যু। গত বছর ভারতে আইনসিদ্ধ হয় প্যাসিভ ইউথ্যানেশিয়া। আইনত বৈধ হলেও, সেই পদক্ষেপকে ঘিরে দানা বাঁধছে সংশয়। স্বেচ্ছামৃত্যুর ইতিবৃত্ত খতিয়ে দেখলেন মৃন্ময় চন্দ
বিশদ

25th  February, 2024
আ’মরি বাংলা ভাষা

আসছে আরও একটা একুশে ফেব্রুয়ারি। হোয়াটসঅ্যাপ যুগে ক্রমে গুরুত্ব হারাচ্ছে দিনটি। তবুও বাংলা ভাষা বেঁচে আছে। থাকবেও। অসম ও বাংলাদেশ ঘুরে এসে লিখেছেন সুখেন বিশ্বাস। বিশদ

18th  February, 2024
সরস্বত্যৈ নমো নমঃ
কৌশিক মজুমদার

আমাদের নয়ের দশকের মফস্বলে উত্তেজনার খোরাক বলতে খুব বেশি কিছু ছিল না। বিশেষ করে আমরা যারা সেকালে ছাত্র ছিলাম, তাদের জন্য। মাস্টারমশাই আর অভিভাবকদের গণ ছাতাপেটাইয়ের ফাঁকে বুধবার সন্ধ্যায় টিভিতে চিত্রহার আর রবিবার সকালের রঙ্গোলিতে কিছু বস্তাপচা গান বাদে গোটা হপ্তাটাই কৃষিকথার আসর আর ‘খবর পড়ছি দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়’-এর মতো নেহাত নিরেস ছিল। বিশদ

11th  February, 2024
কুল খেতে মানা
সন্দীপন বিশ্বাস

স্কুল থেকে ফেরার পথে বিন্তির চোখে পড়ল, বাজারে বিক্রি হচ্ছে বড় বড় কুল। পাশে রয়েছে আপেল কুল, টোপা কুল। তাই দেখে তার জিভে জল এসে গেল। মনে হল, কেটে নুন দিয়ে মেখে খেলে বিকেলটা জমে যাবে। মায়ের কাছে সে আবদার করল, ‘আমায় একটু কুল কিনে দাও না মা!’  বিশদ

11th  February, 2024
নেতাজির বিমা কোম্পানি
সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত

১৯৪১ সাল। শীতের সন্ধ্যা। ঢাকা শহরের নবাবপুর অঞ্চলে এক ব্যক্তি ঘুরছেন। রাত্রি নামার আগে তাঁকে গন্তব্য পৌঁছতেই হবে। কিন্তু রাস্তায় কারও কাছে ঠিকানা জানার হুকুম নেই। চারদিকে পুলিসের জাল বিছানো। নবাবপুর রোডের কাছে রায় কোম্পানির বিখ্যাত বিলাতি মদের দোকানের সামনে এসে চোখ পড়ল একটি বাড়ির দরজায়। বিশদ

04th  February, 2024
আইএনএ’র বিপ্লবী ডাক্তার
বিশ্বজিৎ মাইতি

‘অস্থায়ী হাসপাতালের বেডে কাতরাচ্ছেন শয়ে শয়ে মরণাপন্ন রোগী। চিকিৎসক ও নার্সদের দাঁড়ানোর ফুরসত নেই। আচমকাই সাইরেন বেজে উঠল। মুহূর্তের মধ্যে দৈত্যের মতো আওয়াজ তুলে হাজির যুদ্ধবিমান। প্রাণের ভয়ে পাশের পরিখায় ঝাঁপিয়ে পড়লেন অনেকে। বিশদ

04th  February, 2024
একনজরে
দুবাইয়ের বৃষ্টিতে ধুয়ে গেল কুস্তিগির দীপক পুনিয়া ও সুজিত কালকের প্যারিস ওলিম্পিকসের যোগ্যতা অর্জনের সুযোগ। কিরগিজস্থানে আয়োজিত এশিয়া কুস্তি ...

বৃহস্পতিবার রাতে উল্লাসে তৃণমূলের প্রতীকে জেতা সাংসদ সুনীল মণ্ডলের উল্লাসের বাড়িতে কেক কাটলেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। আবার শুক্রবার সকালে প্রাতঃভ্রমণ করার সময় বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন বর্ধমান শহরের তৃণমূল কাউন্সিলার অজিত খাঁ ...

ধুবুড়ির কালবেলায় একটি ছোট ক্যাম্প অফিসে ডাঁই করে রাখা অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট বা এইআইইউডিএফের ফ্ল্যাগ। এত ফ্ল্যাগ কবে লাগাবেন? ক্যাম্পের কর্মী আনিমুল হক খানিক গম্ভীর গলায় বলে উঠলেন, ‘ওই ফ্ল্যাগ না লাগালেও আমাদের কিছু হবে না। ...

ধুবুড়ির কালবেলায় একটি ছোট ক্যাম্প অফিসে ডাঁই করে রাখা অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট বা এইআইইউডিএফের ফ্ল্যাগ। এত ফ্ল্যাগ কবে লাগাবেন? ক্যাম্পের কর্মী আনিমুল হক ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫২৬: পানিপথের যুদ্ধে মোগলরা আফগানদের পরাজিত করে
১৭৭০: আজকের দিনে ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৪৪: বাংলার নবজাগরণের অন্যতম ব্যক্তিত্ব দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যাযয়ের জন্ম
১৮৭৯: ডিরোজিওর অন্যতম শিষ্য, কলকাতার প্রথম শেরিফ রাজা দিগম্বর মিত্র প্রয়াত হন 
১৮৮৯: ফরাসী বিপ্লবের শতবর্ষ পূর্তিতে স্মারকস্তম্ভ হিসেবে ৯৮৫ ফুট উঁচু আইফেল টাওয়ার নির্মাণের কাজ শেষ হয়
১৮৮৯: জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাডলফ হিটলারের জন্ম
১৯০৫: অগ্নিযুগের বিপ্লবী, সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের জন্ম
১৯১২: আইরিশ লেখক ব্রাম স্টোকারের মৃত্যু
১৯১৮: বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং বাংলা ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা শওকত আলীর জন্ম
১৯২০: ভারতের কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী যূথিকা রায়ের জন্ম 
১৯৪৬: সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের বিলুপ্তি ঘোষণা করা হয়
১৯৪৮: বলিউড অভিনেত্রী ববিতার জন্ম
১৯৫০: রাজনীতিক তথা অন্ধ্রপ্রদেশের ১৩তম মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডুর জন্ম
১৯৫২: বাংলা ভাষার সুরকার ও সঙ্গীতজ্ঞ সুধীরলাল চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬০: বংশীবাদক ও সুরকার পান্নালাল ঘোষের মৃত্যু
১৯৭২: চাঁদের মাটিতে নামল অ্যাপোলো ১৬
১৯৭২: বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির জন্ম
১৯৯৯: কলেরাডোর কলম্বাইন হাইস্কুলে ১৩ জনকে হত্যা করে আত্মহত্যা করল এরিক হ্যারিস এবং ডিলান কেবোল্ড
২০১৩: চীনের সিচুয়ান প্রদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত ১৫০ 
২০১৯ : বাঙালি লোকসঙ্গীত শিল্পী ও লেখক অমর পালের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১০ টাকা ৮৪.১৯ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৮ টাকা ১০৫.২২ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৯ টাকা ৯০.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী ৪৩/৩৫ রাত্রি ১০/৪২। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র ২২/০ দিবা ২/৪। সূর্যোদয় ৫/১৬/৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৯/৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। রাত্রি ৮/১১ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২০ মধ্যে পুনঃ ৩/৫১ গতে উদয়াবধি।
৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী রাত্রি ১০/৫৮। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র দিবা ২/৪৩। সূর্যোদয় ৫/১৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৯/২২ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৩ গতে ৩/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৫১ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৬ মধ্যে ও ৪/২১ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২১ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৬ মধ্যে। 
১০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বালুরঘাটের তৃণমূল প্রার্থী  বিপ্লব মিত্রর সমর্থনে রোড শো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের

04:26:00 PM

এনআরসি-ক্যা-ইউসিসি না চাইলে বিজেপিতে একটাও ভোট নয়: মমতা

04:25:16 PM

একমাত্র তৃণমূল তখন অসমে গিয়েছিল, কিন্তু ওরা ঢুকতে দেয়নি: মমতা

04:24:33 PM

ভোট কেটে সুবিধা করতে এটা বিজেপির প্ল্যান: মমতা

04:12:44 PM

মোদি সরকার বাংলার টাকা বন্ধ করে দিল, কংগ্রেস-সিপিএম মুখ খোলেনি: মমতা

04:11:59 PM

আমের ফসল যাতে নষ্ট না হয় সেই ব্যবস্থা করে দিয়েছি: মমতা

04:10:39 PM