Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

হোয়াইট হাউসের 
ভাগ্য গণনা
সুদীপ্ত রায়চৌধুরী

ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের কথা। বিকেল গড়িয়ে প্রায় সন্ধে। অফিস থেকে বাড়ি ফেরার পথে মোবাইলের চেনা রিংটোন। স্ক্রিনে +৯১... নম্বর, মায়ের। অসময়ে ফোনটা দেখেই নাতাশার ভ্রূ দু’টো একে অপরকে আলতো করে ছুঁয়ে ফেলেছিল। ফোন কানে দিতেই বয়ে এল দুঃসংবাদ। আচমকাই মারা গিয়েছেন শ্বশুর। ব্যাঙ্কের কনফারেন্সে স্বামী তখন অন্য শহরে। বাড়ি ফিরে একটা ব্যাগে টুকিটাকি সমস্ত কিছু গুছিয়ে চার বছরের ছেলেকে নিয়ে সোজা এয়ারপোর্ট। এর মধ্যেই বরকে খবর দেওয়া, প্লেনের টিকিট কাটা...। সান ফ্রান্সিসকো থেকে মাঝরাতের উড়ান। ফ্রাঙ্কফার্ট হয়ে দেশে। এই পর্যন্ত সব ঠিকই ছিল। গোলমালের শুরু ফেরার সময়। সিলিকন ভ্যালির এক তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার ম্যানেজার নাতাশার ছিল এইচ ১বি ভিসা। সামনেই রিনিউয়াল থাকায় নথিপত্রও সঙ্গে এনেছিলেন তিনি। কিন্তু করোনার গুঁতোয় বাতিল হয়ে যায় মার্চ মাসের অ্যাপয়েন্টমেন্ট। কিছুদিন পর আরও বড় ধাক্কা আসে মার্কিন প্রেসিডেন্টের থেকে। ট্রাম্প জানান, এইচ ১বি সহ বেশ কয়েকটি ক্যাটিগরির বৈধ ভিসাধারীদের সবাইকে আমেরিকায় আসার অনুমতি দেওয়া হবে না। তারপর থেকেই বাড়িতে রাতের পর রাত জেগে অফিসের কাজ সামলাতে হচ্ছে নাতাশাকে।
একই অবস্থা নরেন্দ্র সিংয়ের। পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে এসে দেশে আটকে পড়েছেন। এইচ ১বি ভিসায় ডালাসের এক তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় বেশ উঁচু পদেই চাকরি করেন নরেন্দ্র। কিন্তু ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে মহা সমস্যায় পড়েছেন তিনি। হাজার চেষ্টা করেও অনুমতি মিলছে না। কনস্যুলেট জানিয়েছে, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত কিছু করা যাবে না। বাধ্য হয়ে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ই ভরসা নরেন্দ্রর। অবশ্য সবাই যে বাড়ি থেকে কাজের সুযোগ পাচ্ছেন, এমনটা নয়। যেমন তাঁর স্ত্রী। এপ্রিল মাসেই চাকরি খোয়াতে হয়েছে এই সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারকে। নরেন্দ্রর কথায়, ভিসার মেয়াদ না বাড়ার সম্ভাবনা সব সময়েই থাকে। তবে আমাদের ২০২২ সাল পর্যন্ত ভিসা আছে। ভেবেছিলাম, এর মধ্যে কিছু হবে না। অথচ এখন ওখানে যাওয়ার অনুমতিই মিলছে না।
শুধু নাতাশা বা নরেন্দ্র নয়—এই অবস্থার মধ্যে রয়েছেন প্রায় ৩ লক্ষ ৭৫ হাজার মানুষ। যার মধ্যে কেউ পরিবারের কাছে ফিরতে পারছেন না। কাউকে আবার থাকতে হচ্ছে একাই। অধিকাংশই বিভিন্ন ক্যাটিগরির ভিসাধারী। বাকিরা গ্রিন কার্ডের জন্য আবেদন জানিয়েছেন। অথচ আমেরিকায় ঢোকার অনুমতি মিলছে না। ঠিক এটাই চেয়েছিলেন ট্রাম্প। যে কোনও মূল্যে অভিবাসন-জোয়ার রোখাই ছিল তাঁর লক্ষ্য। করোনা পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে সেই কাজটাই সেরে ফেলেছেন তিনি। সাফ বক্তব্য গ্রেগ সিসকিন্দের। পেশায় অভিবাসন সংক্রান্ত আইনজীবী থাকেন মেমফিসে। তাঁর মক্কেলদের মধ্যে সিংহভাগই ভারতীয়। দীর্ঘদিন ধরে সিলিকন ভ্যালির বিভিন্ন সংস্থায় কর্মরত। নয়া ভিসা নীতির জন্য সমস্যায় পড়তে হচ্ছে তাঁদের। সঙ্গে জুড়েছে বি-১ ভিসা। অস্থায়ী বিজনেস ভিসাতেও রাশ টানছে সরকার। সব মিলিয়ে ট্রাম্পের উপর মহা ক্ষিপ্ত গ্রেগ। এই নির্বাচনে বিডেন জিতলেই কি ছবিটা বদলে যাবে? জোর দিয়ে বলতে পারছেন না গ্রেগ। তাঁর কথায়, আমার বহু মক্কেল মনেপ্রাণে চাইছেন ট্রাম্প হেরে যাক। তাহলেই ‘অন-সাইটে’র দরজা ফের খুলে যাবে। কিন্তু বিডেন এলেই যে ভিসা দেওয়ার ঢল নামবে, তা নয়। মুখে না বললেও এখানে বিডেনের হাতও বাঁধা। ট্রাম্পের মতো বিডেনেরও ‘মেড ইন আমেরিকা’ পরিকল্পনা আছে। অভিবাসীদের বাড়বাড়ন্তে মার্কিনিদের কাজে টান পড়ুক, চান না ডেমোক্র্যাটরাও। বরং নির্বাচনের আগে ভিসা নিয়ে কড়াকড়ির লাভ পেতে পারে রিপাবলিকানরা। কারণ কে কী ভাবল, তাতে ট্রাম্পের বিশেষ কিছু যায়-আসে না। তিনি তো শুধু আমেরিকাকেই ‘গ্রেট’ বানাতে চান। অন্যদের নিয়ে ভাবনার সময় কোথায় তাঁর!
আসল ভাবনাটা অবশ্য নেপথ্যচারী... ভোটের ভাবনা। না হলে কি কেউ ইন্দো-আমেরিকানদের জন্য বিশেষ ডিজিটাল প্রচার চালায়! বিভিন্ন ভাষায় বিজ্ঞাপন তৈরি করে! আসলে ভিসা, গ্রিন কার্ড দেখিয়ে নয়—রিপাবলিকান প্রার্থী ভোট চাইছেন নমোকে দেখিয়ে। মোদির ও তাঁর সুসম্পর্ক তুলে ধরে। টিম ট্রাম্প জানে, ‘আব কি বার, ট্রাম্প সরকার’ সত্যি করতে হলে এই অংশের ভোট পেতেই হবে। তবে তা সহজ নয়। গতবার হিলারির পক্ষে ছিল ভারতীয়দের বড় অংশ। এবার হিলারির জায়গায় বিডেন। সঙ্গে কমলা হ্যারিস। ভাইস প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী এই ভারতীয় বংশোদ্ভূতকে দিয়েই বাজিমাত করতে চাইছে ডেমোক্র্যাটরা। প্রচারে নেমে রং ছড়িয়েছেন কমলাও। সম্পর্কের শিকড় বেয়ে ছোঁয়ার চেষ্টা করেছেন ভারতের আবেগকে। ভোটারদের কাছে বার বার বলেছেন মায়ের কথা,  তাঁকে ও বোনকে বড় করে তোলার কথা। পরিবার আজও তার কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, বোঝানোর চেষ্টা করেছেন মার্কিন ভোটারদের। ডেমোক্র্যাট মনোভাবাপন্ন ভারতীয়দের কাছে টানার দায়িত্বও তুলে নিয়েছেন নিজের কাঁধে। ফলও মিলছে হাতেনাতে। এক সমীক্ষায় ৭২ শতাংশ ইন্দো-আমেরিকান জানিয়েছেন, তাঁরা ডেমোক্র্যাট প্রার্থীকে ভোট দিয়েছেন। রিপাবলিকান ট্রাম্প সেখানে পেয়েছেন মাত্র ২২ শতাংশ সমর্থন। ভারতীয়রা যে মুখ ফেরাচ্ছে, তা বুঝতে পারছেন ট্রাম্প নিজেও। তাই মাঝেমধ্যেই মেজাজ হারাচ্ছেন। বেফাঁস মন্তব্য করছেন। কখনও করোনা সংক্রমণ সংক্রান্ত তথ্য গোপন করার অভিযোগ তুলে চীনের সঙ্গে সমালোচনা করছেন ভারতের। কখনও আবার পরিবেশ-বায়ু দূষণ নিয়ে কাঠগড়ায় তুলছেন মিত্র রাষ্ট্রকে। ফের ক্ষতে প্রলেপ দিতে টেনে আনছেন মোদির কথা। দাবি করছেন, যাই হোক না কেন, ভারতীয়রা তাঁর পাশেই আছেন। থাকবেনও। ট্রাম্পের এই অস্থিরতার সুযোগটাই কাজে লাগাতে চাইছেন বিডেন-হ্যারিস জুটি। জো’র কথায়, ‘প্রেসিডেন্ট ভারতকে নোংরা বলেছেন। বন্ধু সম্পর্কে কেউ এমন কথা বলে না। এভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিশ্বজনীন সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। কমলা হ্যরিস ও আমি ভারতের সঙ্গে সম্পর্ককে গভীর মর্যাদা দিই। শ্রদ্ধাবোধকে আমরা আমেরিকার বিদেশনীতির কেন্দ্রে নিয়ে আসব।’
ভোটের প্রচার-প্রতিশ্রুতি আর বাস্তবের তফাৎ বোঝে ভারতও। তাই নীরবে জল মাপা চলছে। নয়াদিল্লির চিন্তা অনেক। হাতে হাত, মুখে হাসি হলেও ট্রাম্পের সঙ্গে বড়সড় কোনও চুক্তি করতে পারেননি মোদি। হাঁকডাক আর চটকদারিতে সেটুকু অবশ্য সফলভাবে ঢেকে দিয়েছেন নমো-ট্রাম্প। লাভ হয়েছে অল্প কিছু ক্ষেত্রে। লাদাখে চীনের সঙ্গে সংঘাতের সময় নয়াদিল্লির পাশেই দাঁড়িয়েছে ওয়াশিংটন। চীনের দাপট কমাতে জাপান ও অস্ট্রেলিয়াকে নিয়ে ‘দ্য কোয়াড’ নামে একটি অলিখিত জোট গড়ে তুলেছে ভারত এবং আমেরিকা। সামরিক ও প্রতিরক্ষা খাতে বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক চুক্তি হয়েছে। তবে অনেক ক্ষেত্রে ট্রাম্প প্রশাসনের মৌখিক প্রতিশ্রুতি পুরোপুরি ভরসা পাচ্ছেন না বহু কূটনীতিবিদ। তাঁদের মতে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমলে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার হয়েছে। মোদি-ট্রাম্পের ব্যক্তিগত রসায়নও দারুণ। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় না। এবারের নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটরা ক্ষমতায় এলেই কি বদল আসবে? খুব আশাবাদী হতে পারছেন না কূটনীতিকরা। তাঁদের ভাবাচ্ছে কাশ্মীর, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের মতো ইস্যুতে বিডেন-হ্যারিসের অবস্থান। ভাবতে হচ্ছে চীন, পাকিস্তান নিয়েও। দুই ক্ষেত্রেই ট্রাম্প-বিডেনের অবস্থানে ঢের পার্থক্য। রিপাবলিকান প্রার্থী মারমুখী মেজাজের। ডেমোক্র্যাট মহাশয় আবার মেপে পা ফেলার পক্ষে। ভোটে যেই জিতুক, ভারত-মার্কিন সম্পর্ক ম্যাজিকের মতো খুব ভালো বা খুব খারাপ হবে না বলেই মনে করেন নীলম দেও। ১৯৭৫ ব্যাচের এই আইএফএস অফিসারের কথায়, আমেরিকায় রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাট—দু’দলেরই ভারত নীতি প্রায় এক। এটা অবশ্য এই প্রথম নয়। ক্লিনটনের সময় থেকে সব আমেরিকান প্রেসিডেন্টই ভারত সফর করেছেন। ওবামা ভারতে এসেছেন দু্’বার। যে দলই ক্ষমতায় থাকুক, সেই দলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গেই ভারত-মার্কিন সম্পর্ক জোরদার হয়েছে। কারও সম্পর্কে আগে থেকে কোনও ধারণা করা উচিত নয়।
তবু ধারণার জন্ম হয়। কার্য-কারণ সম্পর্ক থেকে। না হলে খামোখা বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্টের উপর খাপ্পা হয়ে থাকবেন কেন প্রণীশ মেহতা। মুম্বইয়ের নামকরা হীরে ব্যবসায়ী। আমেরিকার ভোট নিয়ে তাঁর বিশেষ মাথাব্যথা হওয়ার কারণ ছিল না। কিন্তু হল। ওই ব্যবসার কারণেই। আমেরিকার বাজার তাঁর কাছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। প্রচুর খদ্দের, অর্ডার, ডেলিভারি—এসব নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন মুম্বইকর প্রণীশ। কিন্তু বাদ সাধলেন ট্রাম্প। করের ঘা দিয়ে। গত বছর থেকে ‘জেনেরালাইসড সিস্টেম অব প্রেফারেন্সেস’ (জিএসপি) থেকে ভারত ও তুরস্কের নাম বাদ দিয়েছে মার্কিন সরকার। ফলে হীরে, গয়না সহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে আর কর ছাড় মিলছে না। ক্ষোভের শুরু এখান থেকেই। প্রণীশের কথায়, আমেরিকা সরকারের এই সিদ্ধান্তে আমরা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। ওই সময়ে প্রচুর অর্ডার নেওয়া ছিল। কিছু ক্রেতার জন্য আমাদের দাম কমাতে হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে আবার হীরের মান কমেছে। বিডেন জিতে জিএসপি ফের কার্যকর করলে তবে হাঁপ ছেড়ে বাঁচব।
বিডেন জিতলে স্বস্তি পাবেন আমেরিকার বয়স্ক ভোটাররাও। বুড়ো বয়সেই যত্ত রোগজ্বালা। ডাক্তার, ওষুধে খরচ প্রচুর। ওবামা কেয়ার কিছুটা স্বস্তি দিয়েছিল। কিন্তু ট্রাম্পের তা দু’চক্ষের বিষ। বদলে প্রত্যেক বয়স্ক নাগরিককে ২০০ ডলারের ‘ড্রাগ কার্ড’ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন রিপাবলিকান প্রার্থী। ভোট এসে গেলেও কার্ড হাতে পাননি, এই সংখ্যাটা নেহাতই কম নয়। ট্রাম্পের স্বাস্থ্যনীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন বয়স্ক নাগরিকরা ঝুঁকছেন বিডেন শিবিরের দিকে। জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর পর থেকেই ট্রাম্প প্রশাসনের গলার কাঁটা হয়ে উঠেছে ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলন। ভোটের আগের এই ঘটনায় কৃষ্ণাঙ্গ ভোটাররাও বিডেনমুখী। সেই ভোট ফিরে পেতে ৩০ লক্ষ চাকরি, কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য আর্থিক উন্নয়নের আশ্বাস দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট। তবে এখনও পর্যন্ত তাঁকে সবচেয়ে বেশি ভুগিয়েছে কোভিড-১৯। নিজে আক্রান্ত হয়েছেন। সঙ্গে বিদ্ধ হয়েছেন বিরোধী শিবিরের প্রশ্নবাণে। ট্রাম্প অবশ্য চীনকে ‘করোনার আঁতুড়ঘর’ বলে দায় ঝেড়ে ফেলার চেষ্টা করেছেন। লাভ হয়নি। কোভিড মহামারী রুখতে বিদায়ী প্রেসিডেন্ট কতটা ব্যর্থ, তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেদার প্রচার চালাচ্ছেটিম বিডেন। তাঁরা জানেন, ভোটারদের মন ভোলাতে সোশ্যাল মিডিয়ার জুড়ি নেই। এ অবশ্য ট্রাম্পের থেকেই শেখা। ফেসবুকের মতো জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মকে কীভাবে কাজে লাগানো যায়, দেখিয়েছিলেন তিনি। নেপথ্যে ছিল একটি অ্যাপ। নাম ‘দিস ইজ মাই ডিজিটাল লাইফ’। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক আলেকজান্ডার কোগানের তৈরি এই অ্যাপের মাধ্যমে প্রায় ৫ কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য হাতে আসে ব্রিটিশ সংস্থা ‘কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা’র। সেই সমস্ত তথ্য ধরে ধরে ভোটারদের পছন্দ অনুযায়ী বিজ্ঞাপন তৈরি করে ট্রাম্পের ক্যাম্পেন টিম। ফল মিলেছিল ভোটবাক্সে। পর্দার আড়ালের খেলা এখন সামনে এসেছে। ফেসবুক-ট্যুইটার-ইনস্টাগ্রামে কোটি কোটি ডলার খরচে পিছপা হচ্ছে না ট্রাম্প বা বিডেন কেউই। যার বেশিরভাগ অংশই খরচ হচ্ছে স্যুইং স্টেটগুলির জন্য।
হোয়াইট হাউসে ঢোকার ছাড়পত্র থাকে স্যুইং স্টেটগুলির হাতে। এখানেও ট্রাম্প-বিডেনের ব্যবধান ক্রমশ বাড়ছে। করোনা আতঙ্কে ব্যাটলগ্রাউন্ড স্টেটগুলিতে এবার পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেওয়ার প্রবণতা অনেকটাই বেশি। টেক্সাস, নর্থ ক্যারোলিনা, জর্জিয়া, উইসকনসিন, ফ্লোরিডা—সর্বত্রই একই চিত্র। এই ভোটের বড় অংশও বিডেনের দিকেই বলে জানিয়েছে একাধিক সমীক্ষক সংস্থা। তবে জনপ্রিয়তার অঙ্ক হাওয়ার মতো। সবসময় একদিকে বইতে থাকে না। দিক বদলায়। তা বিলক্ষণ জানেন ট্রাম্প। সেই জন্যই প্রচারের শেষ পর্বে ঘাঁটি সামলে ‘নড়বড়ে’ স্যুইং স্টেটগুলিকে নিজের দিকে টানার কাজ শুরু করে দিয়েছেন তিনি। করোনা ভয় ভুলে প্রতিটি জনসভায় উঠছে লাল ঝড়।
করোনার জন্য এবার সবকিছুই বেশ ফিকে। সংক্রমণ-আতঙ্ক জৌলুস কেড়ে নিয়েছিল ৪ জুলাইয়েরও। একমাত্র রঙিন—নির্বাচন। যা কিছু উৎসাহ, পুরোটাই ৩ নভেম্বর ঘিরে। মার্কিন নির্বাচন। গণতন্ত্রের এই উৎসবের মেজাজ এবারে ভিন্ন। এ যেন এক উত্তরাধুনিক ‘মুক্তিযুদ্ধ’। 
কে জিতবেন? মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন। উত্তরের অপেক্ষায় বসে নাতাশা, নরেন্দ্র, প্রণীশরা। 
 গ্রাফিক্স : সোমনাথ পাল
 সহযোগিতায় : স্বাগত মুখোপাধ্যায়
01st  November, 2020
কোট-প্যান্ট 
পরা সন্ন্যাসী

অনেকেই জানতে চান, কার নির্দেশে গৈরিক সন্ন্যাসীরা কোট-প্যান্ট-টাই পরা সন্ন্যাসী হলেন? সহজ উত্তর, এর পিছনে রয়েছে স্বয়ং স্বামীজির সবুজ সঙ্কেত। সন্ন্যাসীদের কেন এই বেশবাস? লিখছেন শংকর। বিশদ

10th  January, 2021
আমার সন্তান যেন থাকে
ভ্যাকসিন  ভাতে
সুন্দর মুখোপাধ্যায়

দু’হাজার কুড়ি বিদায় নিয়েছে, দুর্যোগও যেন শেষ হতে চলল। তবে এ ব্যাপারটা হোল-ওয়ার্ল্ডে সবচেয়ে আগে বুঝেছে বরানগরের বিল্টু। তার প্রেমিকা মিতা পুরো বছরটা ঝুলিয়ে রেখে একেবারে বছর শেষে বাড়ির অমতে বিয়েতে মত দিয়েছে। এই সুবর্ণসুযোগ হাতছাড়া করা উচিত নয়, বিল্টুও করেনি। বিশদ

03rd  January, 2021
 কলকাতার গর্বের চার্চ
 ​​​​​​শান্তনু বসু

১৬৯০ সালের ২৪ আগস্ট। সুতানুটির ঘাটে জাহাজ ভেড়ালেন জোব চার্নক। কলকাতা, সুতানুটি ও গোবিন্দপুর এই তিনটি গ্রাম নিয়ে গড়ে উঠল ইংরেজদের বাণিজ্যঘাঁটি। খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বী হিসেবে অবশ্য ইংরেজরাই কলকাতায় প্রথম নয়, তাদের আগে বসতি স্থাপন করেছিল আর্মেনিয়ান ও পর্তুগিজরা। বিশদ

27th  December, 2020
দেশবন্ধু ১৫০
রজত চক্রবর্তী

১৮৯৭। কলকাতা সরগরম। বিশেষ করে শিক্ষিত সমাজে কিছুদিন ধরেই আলোচনা তুঙ্গে। চারিদিকে ছি ছি পড়ে গিয়েছে! ব্রাহ্ম সমাজের মাথারা আলোচনায় বসেছেন। কারণ, বরদানাথ হালদার ও ভুবনমোহন দাশ সমাজের অগ্রগণ্য দুই মানুষ জড়িয়ে গিয়েছেন এই ঘটনায়। বরদানাথ হালদার বিক্রমপুরের নওগাঁ গ্রামের বাসিন্দা আর ভুবনমোহন দাশ কলকাতার। বরদানাথ হালদারের আর্থিক অবস্থা ভালো হলেও ঋণগ্রস্ত ভুবনমোহন দাশের অর্থনৈতিক অবস্থা জর্জরিত। বিশদ

20th  December, 2020
লৌহপুরুষ
সমৃদ্ধ দত্ত

মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের প্রয়াণদিবস। ৭০ বছর হয়ে গেল তিনি আর নেই। কিন্তু স্বাধীনতা-উত্তর ভারতের অখণ্ডতা রক্ষায় তাঁর অবদান আজও প্রাসঙ্গিক। তিনি সত্যিই এদেশের এক ও একমাত্র আয়রনম্যান।
বিশদ

13th  December, 2020
সিটিজেন বনাম 
সিনিয়র সিটিজেন
শংকর

আগামীকাল, ৭ ডিসেম্বর আমার জন্মদিন, কিন্তু আজ তো ৬ ডিসেম্বর, জোর করে বলা যায় না আমি এইট্টি সেভেন নট আউট হতে চলেছি আগামী কাল। নানা অনিশ্চয়তা নিয়ে এখনকার দিনকাল। তার সঙ্গে রয়েছে উচ্চ রক্তচাপ ও ব্লাড সুগার, যাদের ধরবার জন্য নবাগত একটি ভাইরাস নাকি বিশেষ আগ্রহী। দেখা যাচ্ছে, মানুষ থেকে জীবাণু পর্যন্ত কেউই নিজের জোরে রাজত্ব চালাতে আগ্রহী নয়, তাই বাংলা ভাষাতেও ‘কো-মরবিডিটি’ বলে একটা ইংরেজি শব্দের বেআইনি অনুপ্রবেশ ঘটল।  বিশদ

06th  December, 2020
অবিশ্বাস্য
রাতুল ঘোষ

পার্থিব জীবন থেকে মুক্তি মিললেও ডিয়েগো আর্মান্দো মারাদোনা অমর হয়ে থাকবেন। অন্তত এই গ্রহে যতদিন ফুটবল খেলা বেঁচে থাকবে। খ্যাতি-অখ্যাতির নেপথ্যে তাঁর এই চিরপ্রস্থানে ব্যথিত, শোকস্তব্ধ ফুটবল দুনিয়া। ফিফা আয়োজিত ফুটবলপ্রেমীদের গরিষ্ঠাংশের ভোটে মারাদোনা বিংশ শতাব্দীর সেরা ফুটবলারের সম্মান যৌথভাবে পেয়েছিলেন ফুটবল সম্রাট পেলের সঙ্গে ভাগাভাগি করে। বিশদ

29th  November, 2020
হেমন্তের দুর্গা 
সুখেন বিশ্বাস

মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের স্বপ্নে পাওয়া জগদ্ধাত্রী। এই পুজো এখন আর কৃষ্ণনগর বা চন্দননগরে সীমাবদ্ধ নেই। ছড়িয়ে গিয়েছে বাংলার সর্বত্র। হেমন্তকালের শুক্লা কার্তিকের নবমীতিথিতে তাই বাংলায় নতুন করে দেখা যায় শরতের রোদ্দুর। আকাশবাণীর প্রভাতী অনুষ্ঠান বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের ‘আশ্বিনের শারদপ্রাতে বেজে উঠেছে আলোকমঞ্জীর’ নেই... তবু প্রবাসীরা ঘরে ফেরে। দুর্গাপুজোর মতোই নতুন পোশাকে মানুষ বেরিয়ে পড়ে ঠাকুর দেখতে।  
বিশদ

22nd  November, 2020
শ্যামাসংগীত...
আলাদা একটা অধ্যায়
শ্রীকান্ত আচার্য্য

 ছোটবেলা থেকেই শ্যামাসংগীতে আমার বিশেষ আকর্ষণ ছিল। সেটা পান্নালাল ভট্টাচার্যের গান শুনেই। বাড়িতে রেকর্ড ছিল। ‘দোষ কারও নয় গো মা...’ পাগল করা একটা গান, দাশরথি রায়ের অপূর্ব লিরিক। পুজোআচ্চা বা মন্দিরে যাওয়া, এসবে আমি নেই ঠিকই... কিন্তু ভক্তিগীতি বরাবর ভালো লাগে। শ্যামাসংগীত আমাদের বাংলা গানের ইতিহাসে পৃথক একটা অধ্যায় বলা যেতে পারে। এই গান ঘিরে যে সাহিত্য-সম্পদ তৈরি হয়েছে, তা অমূল্য। বিশদ

15th  November, 2020
একবার দেখা দিলি না মা... 

 আর দশ বছর পরই তাঁর জন্মশতবর্ষ। বাঙালি তাঁকে মনের মণিকোঠায় কতটা রেখেছে, বলবে সময়ের দলিল। কিন্তু একটা বিষয়ে সকলেই একমত... ফুল ছাড়া যেমন পুজো হয় না, পান্নালাল ভট্টাচার্যের শান্ত-মিঠে কণ্ঠ ছাড়া মা কালীর আরাধনাও যেন অসম্পূর্ণ থেকে যায়। বহু সাধক-কণ্ঠে মায়ের গান শুনেও পান্নালালের সেই আর্তি খুঁজে পেয়েছেন, এমনটা হলফ কেউ বলতে পারেন না। মায়ের পায়ের জবা হয়ে ফুটে ওঠা পান্নালাল ভট্টাচার্যকে সেদিন ভুলে থাকে, সাধ্য কার! পান্নালালের চেয়ে আট বছরের বড়, তাঁর মেজদা ধনঞ্জয় ভট্টাচার্য। তাঁরই ছেলে দীপঙ্কর ভট্টাচার্য... পান্নালালের ভাইপো। যিনি গর্ব করে বলতেই পারেন, তাঁর বাবা-কাকার মতো শিল্পী আগামী দু’শো বছরে আর আসবে না এ বাংলায়। বলতেই পারেন, কালীপুজোর নির্ঘণ্ট মানে জবাফুল, বেলপাতা আর পান্নালালের গান। এই অমূল্য রত্নকে কাছ থেকে দেখা ভাইপো দীপঙ্কর ভট্টাচার্যর স্মৃতিচারণায় উঠে এলেন এক অন্য সাধক। শুনলেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

15th  November, 2020
মোদির মিশন বিহার
সমৃদ্ধ দত্ত

নরেন্দ্র মোদি রেকর্ড গড়তে ভালোবাসেন। যে কোনও একটি সাফল্যকেই তাঁর অনুগামী ও দল রেকর্ড হিসেবে প্রচার করে এবং বিশ্বাসও করে। রেকর্ড করতে কে না ভালোবাসে? তাই এটা কোনও অন্যায় নয়। অপার জনপ্রিয়তা, অপরিসীম ক্যারিশমা, দল ও সরকারের উপর একচ্ছত্র অথরিটি।   বিশদ

08th  November, 2020
জাগরিত জ্যোতির্ময়ী 
সৌম্য নিয়োগী

১৯ বছর পর... আরও একবার কার্তিকে মায়ের আগমনি।
আজ মাস পয়লা। ১ কার্তিক, ১৪২৭। ক্যালেন্ডার থেকে আশ্বিনের পাতা ঝরে গিয়েছে। শরৎ নেই। আকাশের দিকে চোখ রাখা যায় না। মাটিতে রোদ্দুরের ছায়া। হেলে পড়া আলো আর বিষাদ। ঋতুর কি কোনও ভাবনা থাকে? মানুষ কি সৃষ্টি করে তাকে?   বিশদ

18th  October, 2020
থিমের বিবর্তন
প্যান্ডেলওয়ালা থেকে শিল্পের সফর
বন্দন রাহা

 একটি অগ্নিকাণ্ড একরাতেই বদলে দিয়েছিল বাংলার দুর্গাপুজো। একচালার সাবেকি দুর্গাপ্রতিমাকে পাঁচটি চালচিত্রে ভেঙে দিয়েছিলেন শিল্পী গোপেশ্বর পাল। দুঃসাহসিক এই পদক্ষেপের নেপথ্যে ছিলেন এক মহান বাঙালি, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। ১৯৩৮ সালে কুমোরটুলি সর্বজনীনে। বিশদ

11th  October, 2020
থিমের বিবর্তন
শিল্প হল ‘সর্বজনীন’
ভবতোষ সুতার

 পুজোয় প্রথম কাজ ২০০০ সালে। বড়িশা জনকল্যাণ সংঘ। বেহালা চৌরাস্তা ও সখেরবাজারের মধ্যিখানে। স্বল্প পরিচিত একটি ক্লাব। তারাই আমার উপর ভরসা রাখার সাহস দেখিয়েছিল। অক্লান্ত পরিশ্রম সেবার ছিল আমার সঙ্গী। দিনরাতের খেয়াল নেই। বিশদ

11th  October, 2020
একনজরে
কেবল মোদি সরকারের বিতর্কিত কৃষি আইনই নয়, রাজ্যের সম্পর্কযুক্ত একাধিক জনস্বার্থবাহী ইস্যুতে বিধানসভার বিশেষ অধিবেশনে আলোচনা চাইছে বাম ও কংগ্রেস। ...

বাড়ির সামনেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে চোখ পরীক্ষা করার সুযোগ ছাড়তে রাজি হননি সালমা বেগম, মহসিন মল্লিক, রাবেয়া বেগম সহ খালনা গ্রাম পঞ্চায়েতের একাধিক বাসিন্দা। আর ...

করোনা ভাইরাস ত্রাণ তহবিলে ১ লক্ষ ৯০ হাজার কোটি ডলার বরাদ্দ করলেন ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গত বছর টানা লকডাউনের জেরে বহু মানুষ কাজ হারিয়ে বেকার। ...

প্রতিশ্রুতি মতো নবদ্বীপ মিউনিসিপ্যাল স্পোর্টস অ্যাকাডেমির নয় মহিলা ফুটবলার পেলেন সিভিক ভলান্টিয়ারের চাকরি। শুক্রবার থেকে কৃষ্ণনগর পুলিস লাইনে শুরু হল তাঁদের চাকরির প্রশিক্ষণ। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৬১: ফরাসিদের কাছ থেকে পণ্ডিচেরির দখল নিল ব্রিটিশরা
১৭৬৮ - কলকাতায় প্রথম ঘৌড়া দৌড় শুরু হয়।
১৯০১ - ভাষাতাত্ত্বিকও সাহিত্য বিশারদ সুকুমার সেনের জন্ম
১৯১০ - বিপ্লবী রামকৃষ্ণ বিশ্বাসের জন্ম
১৯২২ - কুমিল্লায় কবি কাজী নজরুল ইসলাম গ্রেপ্তার হন।
১৯২৪ -  বিশিষ্ট বাঙালি আইনজ্ঞ রাজা প্যারীমোহন মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু 
১৯৩৮: কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৪০ - অভিনেতা চিন্ময় রায়ের জন্ম
১৯৪১ - সুভাষচন্দ্র বসুর মহানিষ্ক্রমণ।
১৯৪৬: অভিনেতা কবির বেদির জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.২৬ টাকা ৭৩.৯৭ টাকা
পাউন্ড ৯৮.৩১ টাকা ১০১.৭৫ টাকা
ইউরো ৮৭.২৫ টাকা ৯০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫০,০৬০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৭,৪৯০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৮,২০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৬,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬৬,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২ মাঘ ১৪২৭, শনিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২১, তৃতীয়া ৩/২৮ দিবা ৭/৪৬। শতভিষা নক্ষত্র ৫৯/২৫ শেষ রাত্রি ৬/৯। সূর্যোদয় ৬/২৩/৮, সূর্যাস্ত ৫/৯/৪০। অমৃতযোগ দিবা ৯/৫৮ গতে ১২/৪৯ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪৬ গতে ১০/২৬ মধ্যে পুনঃ ১২/১১ গতে ১/৫৮ মধ্যে পুনঃ ২/৫১ গতে ৪/৩৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১/৭ গতে ২/২৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৮ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৪/৪৪ গতে উদয়াবধি। 
২ মাঘ ১৪২৭, শনিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২১, তৃতীয়া দিবা ৮/৫৫। ধনিষ্ঠা নক্ষত্র প্রাতঃ ৬/৪৮। সূর্যোদয় ৬/২৬, সূর্যাস্ত ৫/৯। অমৃতযোগ দিবা ১০/০ গতে ১২/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৫৭ গতে ১০/৩৩ মধ্যে ও ১২/২৬ গতে ২/০ মধ্যে ও ২/৫২ গতে ৪/৩৬ মধ্যে। কালবেলা ৭/৪৬ মধ্যে ও ১/৮ গতে ২/২৮ মধ্যে ও ৩/৪৯ গতে ৫/৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৪৯ মধ্যে ও ৪/৪৬ গতে ৬/২৬ মধ্যে। 
২ জমাদিয়ল সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইন্ডিয়ান পার্সোনালিটি অফ দ্যা ইয়ার পুরস্কার পাচ্ছেন অভিনেতা বিশ্বজিৎ
ইন্ডিয়ান পার্সোনালিটি অফ দ্যা ইয়ার পুরস্কার পাচ্ছেন অভিনেতা বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়।  ...বিশদ

09:07:32 PM

আইএসএল: মুম্বই :০ হায়দরাবাদ: ০ (প্রথমার্ধ)

08:29:29 PM

রাজ্যে টিকা নেওয়ার পর এখনও পর্যন্ত অসুস্থ হয়েছেন চারজন
করোনা টিকা নেওয়ার পর এখনও পর্যন্ত রাজ্যের চারজনের অসুস্থ হওয়ার ...বিশদ

07:22:06 PM

রাজ্যে আজ কতজন পেলেন করোনার টিকা
রাজ্যের ১৫৬০০ জন স্বাস্থকর্মী টিকা পেয়েছেন। এখনও  পর্যন্ত পাওয়া খবর ...বিশদ

07:19:53 PM

প্রথমদিন দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ৯৭% স্বাস্থ্য কর্মী টিকা নিলেন

06:59:00 PM

বাংলায় দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত করোনার টিকা নিয়েছেন ৯ হাজার ৩০০ জন
কোউইন সার্ভার বিপর্যয়ের আজ দেশজুড়ে কতজন করোনার টিকা নিলেন তার ...বিশদ

06:23:00 PM