Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

করোনা কক্ষের ডায়েরি
ডাঃ চন্দ্রাশিস চক্রবর্তী

গত ১০০ বছরে পৃথিবী এরকম মহামারী দেখেনি। শহরের প্রায় সমস্ত বড় হাসপাতালে এখন করোনা আক্রান্ত রোগী ভর্তি। ফলে আউটডোর চলছে গুটিকয়েক রোগী নিয়ে, হাসপাতালের ক্যান্টিন বন্ধ, ভিতরের রাস্তাগুলো ফাঁকা, বাইরে গাড়ির লাইন নেই…। হাসপাতালে ঢোকার মুখেই এখন ট্রাই রুম।এখান থেকে ভাগ হয়ে যাচ্ছে রোগী। যাঁদের কোভিড উপসর্গ আছে ও পরীক্ষা প্রয়োজন এবং যাঁদের সেই সব উপসর্গ নেই।
করোনা কক্ষ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হলেও, ঋণাত্মক চাপ বা নেগেটিভ প্রেশার বজায় রাখার জন্য খুব ঠান্ডা রাখা যায় না। আমাদের পরনে থাকে মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢাকা পোশাক। এই ধরনের পোশাকে হাওয়া বা তরল পদার্থ জামা ভেদ করে ঢুকতে পারে না। তাই কিছুক্ষণের মধ্যেই শরীর ঘামে ভিজে যায়। পাশাপাশি চোখে চশমা ও মুখে মাস্ক পরতে হয়। এই বিশেষ মাস্কের নাম N-95 বা FFP2। বিশেষত্ব হচ্ছে, এটি ভেদ করে করোনার জীবাণু শ্বাসনালীতে প্রবেশ করার সম্ভাবনা৯০ শতাংশেরও বেশি কম। কিন্তু সমস্যা হল, এটা পরে শ্বাস নিতে প্রচণ্ড অসুবিধা হয়। ফলে দম বন্ধ হয়ে আসে, মুখমণ্ডল ঘেমে যায়। তাই ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই মাথার যন্ত্রণা শুরু হয়, চশমার কাচে বাষ্প জমে দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে। পাশাপাশি এই মাস্ক নাকের ব্রিজের উপর চেপে বসে ব্যথার উদ্রেক করে।এই গোটাটা মিলিয়ে হচ্ছে পার্সোনাল প্রোটেকটিভ ইক্যুইপমেন্ট বা পিপিই। পিপিই একবার পড়লে জল বা খাদ্য গ্রহণ করা যায় না, এমনকী শৌচালয়েও যাওয়া যায় না। প্রায় ছয় থেকে আট ঘণ্টা একটানা এভাবে কাজ করতে হয়।
তবে এই আমানুষিক পরিশ্রমের শেষে আমাদের পাওনা একটাই। সেটা হল, মানুষের সুস্থ হয়ে ওঠা, বাড়ি ফিরে যাওয়া। আর আশার কথা, করোনা রোগীদের মধ্যে বেশিরভাগই ভালো হয়ে ওঠেন। ব্যতিক্রম খুব বয়োজ্যেষ্ঠ বা যাঁদের শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। কারণ, তাঁরা বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন। আসলে, করোনা ভাইরাস বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রক্তনালীর অভ্যন্তরীণ পৃষ্ঠের উপর হামলা করে। এর ফলে কিডনিজনিত সমস্যা দেখা যায়, মস্তিষ্কের স্ট্রোক কিংবা হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা বাড়ে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় ফুসফুসের। এআরডিএস জাতীয় রোগ থেকে শ্বাসকষ্ট আরম্ভ হয়। তখন কিছুক্ষেত্রে আমাদের ভেন্টিলেশনের সাহায্য নিতে হয়। ‘ভেন্টিলেশন’ শব্দটা শুনলেই সাধারণ মানুষ বেশ ভয় পান। কিন্তু শতকরা ৮০ শতাংশ মানুষের ক্ষেত্রেই শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভেন্টিলেশন লাগে না। তাই করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ মানেই কিন্তু মৃত্যু নয়...।
তবে করোনা কক্ষের মধ্যে অনেকগুলি অনুভূতি একত্রে বাস করে। রোগীদের চোখেমুখে যেমন মৃত্যুভয় ফুটে ওঠে, স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যেও কাজ করে একটা অসহায়তা। কেননা,এই ভাইরাসের কোনও প্রতিষেধক এখনও পর্যন্ত আবিষ্কার হয়নি। যা চিকিৎসা চলছে, সবই পরিস্থিতির উপর বিচার করে পরীক্ষামূলকভাবে। কিছু ক্ষেত্রে আশার আলো দেখা গেলেও, বেশিরভাগটাই একটা শেষ চেষ্টা করে দেখার প্রবণতা।
আর একটা দিক হল, পরিবারের থেকে দূরে থাকার সর্বগ্রাসী যন্ত্রণা। রোগীদের আত্মীয়-স্বজন সবাই কোয়ারেন্টাইনে। তাই তাঁদের পক্ষে হাসপাতালে আসা অসম্ভব। যাঁরা বন্ধুস্থানীয় ব্যক্তি, তাঁদেরও করোনা কক্ষে ঢোকার অনুমতি নেই। অর্থাৎ, অসুস্থতার মধ্যে প্রিয়জনের পাশে পরিবারের কেউই উপস্থিত থাকতে পারছেন না। চিকিৎসকের সঙ্গে বেশিরভাগ সময় যোগাযোগ স্থাপন হয় টেলিফোন কিংবা ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে। কিন্তু বাড়ির লোকের কাছে খবরাখবর পৌঁছে দিতে এই দূরভাষ মাধ্যম অনেক সময়ইকাজ করতে চায় না মানসিকভাবে। মানে, যে রোগী মুমূর্ষু, বাঁচার আশা খুব কম, তাঁদের বাড়ির লোককে এই সংবাদ ওইভাবে কি দেওয়া যায়! যে পরিবারের মানুষের সঙ্গে একবারও সাক্ষাৎ হয়নি, তাঁদের কাছে মৃত্যু সংবাদ শুধু টেলিফোনের মাধ্যমে কি পৌঁছে দেওয়া উচিত?
এতো গেল রোগী বা তাঁর পরিবারের কথা। চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মীদের অনুভূতি, যন্ত্রণাটা কীরকম? গোটা দিন করোনা আক্রান্তের সেবা-শুশ্রূষা করার পর দিনের শেষে তাঁদের মনে প্রশ্ন উঠছে, বাড়ির লোকের কাছে আমরা এই ভাইরাসকে বয়ে নিয়ে যাচ্ছি না তো! কারণ, চিকিৎসা করতে করতে অনেক সময় কিছু স্বাস্থ্যকর্মী নিজেরাই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। তাই, পরিবার-পরিজনের থেকে দূরে থাকার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন অনেকে। ফলে প্রিয়জন ও কর্তব্যের মধ্যে এক অদ্ভূত দোটানায় ভুগতে থাকেন তাঁদের অনেকেই। এ এক নিষ্ঠুর রোগ, নির্মম সমাজচিত্র। এরকম আগে কখনও দেখিনি।
খুব অল্প সময়ের মধ্যে পৃথিবী অনেকটা পাল্টে গিয়েছে। একদিকে মৃত্যুভয়, অন্যদিকে অর্থাভাব। কবে সবকিছু স্বাভাবিক হবে, সেটা ভেবেই এখন মানুষ হাঁপিয়ে উঠছে। দেশে আক্রান্তের লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে, এটা তথ্য যেমন উড়িয়ে দেওয়া যায় না, তেমনই মানুষকে একটা সময় কাজে ফিরতেই হবে, এই কঠোর বাস্তবকেও উপেক্ষা করা যায় না। তাই সতর্ক থাকার সময় এসেছে।খোলা বাজার থেকে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বদ্ধ কামরা, যেখানে অনেক মানুষের সমাগম, সেখানে সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই মেট্রো রেল, লাইব্রেরি, অফিস ইত্যাদি জায়গায় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে অনেক বেশি।আশেপাশে দেখতে পাচ্ছি, মাস্ক পরে এক অদৃশ্য উৎসাহের সূচনা হয়েছে। কিন্তু শুধু মাস্ক পরলেই সুরক্ষিত থাকা যাবে না। রোগ প্রতিরোধের বাকি দু’টো স্তম্ভের কথা মানুষ প্রায়ই ভুলে যাচ্ছেন। মনে রাখবেন, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও হাত ধোয়ার বিকল্প কিন্তু মাস্ক পরা নয়।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সমস্ত ভাইরাসের ক্ষমতা হ্রাস পায়। এখন প্রয়োজন সেই সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করার মনের জোর। আর আগামী বেশ কিছু মাস এই নতুন জীবনধারাকেই স্বাভাবিক বলে মেনে নেওয়ার অধ্যবসায়...।
 কনসালটেন্ট ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন
24th  May, 2020
আমরি বাংলা ভাষা
অনুপ বন্দ্যোপাধ্যায়

রোজকার মতো প্রাতঃভ্রমণ সেরে চায়ের দোকানে এসে বসলেন চণ্ডীবাবু। কাগজের দিকে হাত বাড়াতে যাচ্ছিলেন। আর মধ্যেই আমাকে দেখে বলে উঠলেন—
গুড মর্নিং স্যর, হ্যাপি বেঙ্গলি নিউ ইয়ার। বিশদ

14th  April, 2024
রহস্যময় গম্ভীরা

পুরীর গম্ভীরায় জীবনের শেষ আঠারোটা বছর কাটিয়েছিলেন শ্রীচৈতন্যদেব। অন্তর্ধানের আগে মহাপ্রভু অন্তিমবারের মতো বের হয়েছিলেন সেখান থেকেই। সেই গম্ভীরা ঘুরে ইতিহাস-রহস্যের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার। বিশদ

07th  April, 2024
জিপিও ২৫০

বুধবারের দুপুরবেলা। দোল-হোলি পর্বের টানা ছুটি কাটিয়ে এবার ছন্দে ফেরার পালা। কিন্তু একটু বড় ছুটি পেলেই মানুষের মতো শহরটাকেও জড়িয়ে ধরে আলস্য। অফিস-কাছারি খুলতেই আড়মোড়া ভাঙছে শহর। রাস্তাঘাটে অবশ্য তেমন ভিড় নেই। বিশদ

31st  March, 2024
অন্ধকূপেই ডাকঘরের জন্ম

শহরের বুক থেকে ইংরেজদের পুরনো কেল্লার সীমানা মুছে গিয়েছে কবেই। ফিকে হয়ে এসেছে নবাব সিরাজদ্দৌলার কলকাতা আক্রমণ, প্রথম যুদ্ধজয় এবং অন্ধকূপ হত্যার স্মৃতি। এমনটাই যে হবে, আগেই অনুমান করতে পেরেছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও ইংরেজরা।
বিশদ

31st  March, 2024
নানা রঙের দোল

বারসানায় এখন পা-টুকু নিশ্চিন্তে রাখার জো নেই! দেহাতি, দক্ষিণ ভারতীয়, বাঙালি, বিদেশি কে নেই সেই বিখ্যাত ভিড়ে। প্রায় সবার মাথায় রংবেরঙের পাগড়ি। কারও হাতে আবির, তো কারও ক্যামেরা। একসপ্তাহ ধরে চলছে রঙখেলা। হোলি... লাঠমার।
বিশদ

24th  March, 2024
 ‘যত মত তত পথ’
পূর্বা সেনগুপ্ত

দক্ষিণেশ্বরের দেবালয়। বিরাট বারান্দার এক কোণের ঘরে বসে ভক্তসঙ্গে ধর্মপ্রসঙ্গ করছেন শ্রীরামকৃষ্ণ। দেবালয়ের পাঁচ টাকা মাইনের পুরোহিত হলে কি হবে...মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা রাণী রাসমণি থেকে তাঁর জামাই মথুরবাবু, সকলেই তাঁকে সমীহ করে চলেন। বিশদ

17th  March, 2024
ওপেনহাইমার ও যুদ্ধবাণিজ্য

কয়েক ঘণ্টার মাত্র অপেক্ষা। লস এঞ্জেলসের আলো ঝলমলে ডলবি থিয়েটারে শুরু হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফিল্মি শোবিজ—অস্কার। এবারের অস্কার হুজুগে সারা পৃথিবীর সংবাদ শিরোনামে ‘ওপেনহাইমার’। ক্রিস্টোফার নোলানের এই সিনেমার সঙ্গেই অতীতকে ফিরে দেখলেন মৃন্ময় চন্দ।
বিশদ

10th  March, 2024
এলিট ইতিহাস
কলহার মুখোপাধ্যায়

সে নিজেই একটা ইতিহাস! তবু বেলা না যেতে খেলা তব গেল ঘুচে। তখন নাইট ক্লাব, হুক্কা বার, হ্যাং আউট, শপিং মলের কথা শোনালে মানুষ ভাবতো তামাশা করছে।
বিশদ

03rd  March, 2024
স্বেচ্ছামৃত্যু
 

গ্রিক ভাষায় ‘ইউ’ মানে ভালো আর ‘থ্যানেটোজ’ মানে মৃত্যু। দুইয়ে মিলে ইউথ্যানেশিয়া বা স্বেচ্ছামৃত্যু। গত বছর ভারতে আইনসিদ্ধ হয় প্যাসিভ ইউথ্যানেশিয়া। আইনত বৈধ হলেও, সেই পদক্ষেপকে ঘিরে দানা বাঁধছে সংশয়। স্বেচ্ছামৃত্যুর ইতিবৃত্ত খতিয়ে দেখলেন মৃন্ময় চন্দ
বিশদ

25th  February, 2024
আ’মরি বাংলা ভাষা

আসছে আরও একটা একুশে ফেব্রুয়ারি। হোয়াটসঅ্যাপ যুগে ক্রমে গুরুত্ব হারাচ্ছে দিনটি। তবুও বাংলা ভাষা বেঁচে আছে। থাকবেও। অসম ও বাংলাদেশ ঘুরে এসে লিখেছেন সুখেন বিশ্বাস। বিশদ

18th  February, 2024
সরস্বত্যৈ নমো নমঃ
কৌশিক মজুমদার

আমাদের নয়ের দশকের মফস্বলে উত্তেজনার খোরাক বলতে খুব বেশি কিছু ছিল না। বিশেষ করে আমরা যারা সেকালে ছাত্র ছিলাম, তাদের জন্য। মাস্টারমশাই আর অভিভাবকদের গণ ছাতাপেটাইয়ের ফাঁকে বুধবার সন্ধ্যায় টিভিতে চিত্রহার আর রবিবার সকালের রঙ্গোলিতে কিছু বস্তাপচা গান বাদে গোটা হপ্তাটাই কৃষিকথার আসর আর ‘খবর পড়ছি দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়’-এর মতো নেহাত নিরেস ছিল। বিশদ

11th  February, 2024
কুল খেতে মানা
সন্দীপন বিশ্বাস

স্কুল থেকে ফেরার পথে বিন্তির চোখে পড়ল, বাজারে বিক্রি হচ্ছে বড় বড় কুল। পাশে রয়েছে আপেল কুল, টোপা কুল। তাই দেখে তার জিভে জল এসে গেল। মনে হল, কেটে নুন দিয়ে মেখে খেলে বিকেলটা জমে যাবে। মায়ের কাছে সে আবদার করল, ‘আমায় একটু কুল কিনে দাও না মা!’  বিশদ

11th  February, 2024
নেতাজির বিমা কোম্পানি
সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত

১৯৪১ সাল। শীতের সন্ধ্যা। ঢাকা শহরের নবাবপুর অঞ্চলে এক ব্যক্তি ঘুরছেন। রাত্রি নামার আগে তাঁকে গন্তব্য পৌঁছতেই হবে। কিন্তু রাস্তায় কারও কাছে ঠিকানা জানার হুকুম নেই। চারদিকে পুলিসের জাল বিছানো। নবাবপুর রোডের কাছে রায় কোম্পানির বিখ্যাত বিলাতি মদের দোকানের সামনে এসে চোখ পড়ল একটি বাড়ির দরজায়। বিশদ

04th  February, 2024
আইএনএ’র বিপ্লবী ডাক্তার
বিশ্বজিৎ মাইতি

‘অস্থায়ী হাসপাতালের বেডে কাতরাচ্ছেন শয়ে শয়ে মরণাপন্ন রোগী। চিকিৎসক ও নার্সদের দাঁড়ানোর ফুরসত নেই। আচমকাই সাইরেন বেজে উঠল। মুহূর্তের মধ্যে দৈত্যের মতো আওয়াজ তুলে হাজির যুদ্ধবিমান। প্রাণের ভয়ে পাশের পরিখায় ঝাঁপিয়ে পড়লেন অনেকে। বিশদ

04th  February, 2024
একনজরে
শহরজুড়ে ফ্লেক্স-ব্যানার। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের ধাক্কায় শহর মুড়েছে প্লাস্টিকের পতাকা এবং আরও কিছু প্লাস্টিকের তৈরি প্রচার সামগ্রীতে। ভোট মিটলে সেগুলির প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। হয়ে ওঠে বর্জ্য। রাস্তার ধারে পড়ে থাকে। ...

বাচ্চার জন্য দুধ গরম করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ। আর সেই আগুনে তিনটি বাড়ি ভস্মীভূত হল। জলের অভাবে আগুন নেভাতে পারলেন না বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভরতপুর থানার গোপালপুর গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ...

বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...

পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পুনের আহমেদনগর রোডে একটি শপিং মলে অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে দমকলের ৬ টি ইঞ্জিন

04:47:49 PM

বিয়ে সেরেই ভোট দিতে ছুটলেন নবদম্পতি
জম্মু-কাশ্মীরের উধমপুরের একটি বুথে হঠাৎই বেধে গেল হইচই। ভোটের দিন ...বিশদ

04:43:36 PM

মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধপরিস্থিতি: আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ভারত ও তেল আভিভের মধ্যে বিমান পরিষেবা বন্ধ রাখল এয়ার ইন্ডিয়া

04:39:42 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): দুপুর ৩ টে পর্যন্ত আলিপুরদুয়ারে ৬৬.২৩ শতাংশ, কোচবিহারে ৬৫.৫৪ শতাংশ ও জলপাইগুড়িতে ৬৭.২৮ শতাংশ ভোট পড়ল

04:33:34 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): দুপুর ৩ টে পর্যন্ত মেঘালয়ে ৬১.৯৫ শতাংশ, মিজোরামে ৪৯.১৪ শতাংশ, নাগাল্যান্ডে ৫১.৭৩ শতাংশ, পুদুচেরীতে ৫৮.৮৬ শতাংশ ও রাজস্থানে ৪১.৫১ শতাংশ, সিকিমে ৫২.৭২ শতাংশ ভোট পড়ল

04:30:18 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): দুপুর ৩ টে পর্যন্ত লাক্ষাদ্বীপে- ৪৩.৯৮ শতাংশ, জম্মু ও কাশ্মীরে- ৫৭.০৯ শতাংশ, মধ্যপ্রদেশে- ৫৩.৪০ শতাংশ, মহারাষ্ট্রে- ৪৪.১২ শতাংশ, মণিপুরে- ৬৩.০৩ শতাংশ ভোট পড়ল

04:25:12 PM