Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

ইতিহাসে টালা
দেবাশিস বসু

‘টালা’ কলকাতার অন্যতম প্রাচীন উপকণ্ঠ। ১৬৯০ সালের ২৪ আগস্ট জব চার্নক নেমেছিলেন সুতানুটিতে। ১৬৯৩ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি মারা যান। অর্থাৎ তিনি সুতানুটিতে ছিলেন জীবনের শেষ আড়াই বছর। তাঁর মৃত্যুর প্রায় পাঁচ বছর পরে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সাবর্ণ চৌধুরীদের কাছ থেকে গোবিন্দপুর, কলকাতা ও সুতানুটি গ্রাম তিনটির জমিদারি স্বত্ব কিনে নেয়। তবে এর মধ্যে টালা ছিল না। পলাশি যুদ্ধের পর ব্রিটিশদের প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি হল। ব্যবসা-বাণিজ্য ফুলে ফেঁপে উঠতে শুরু করল। তাদের সঙ্গী হয়ে বাঙালি এবং অন্যান্য জাতির লোকজন প্রচুর কাজকর্ম শুরু করলেন। ফলে গোটা অঞ্চলটি জুড়ে কর্মসংস্থানের জোয়ার এল। মানুষ ক্রমশ বেড়ে চলায় স্থান সংকুলানের জন্য তাঁরা ছড়িয়ে গেলেন আশপাশের অন্যান্য গ্রামে। তারপরই কোম্পানি মোট ৫৫টি গ্রামকে শহরতলির স্বীকৃতি দিল। নাম রাখল ‘এস্টেট অব পঞ্চান্ন গ্রাম’।
গোবিন্দপুর, কলকাতা ও সুতানুটি-এই তিনটি গ্রামকে চাকার মতো ঘিরে ছিল ওই ৫৫টি গ্রাম। উত্তরে গঙ্গার ধারে ডিহি সিঁথি থেকে শুরু করে চিৎপুর। তারপর পূর্ব দিকে এগিয়ে এবং দক্ষিণ দিকে ঘুরে বাগজোলা, দক্ষিণ পাইকপাড়া, উল্টোডাঙা, বাহির-সিমলা, শুঁড়া, কুলিয়া, শিয়ালদহ, এন্টালি, তপসিয়া, শ্রীরামপুর, চক্রবেড়িয়া, ভবানীপুর হয়ে মনোহরপুর (যাকে এখন আমরা মনোহরপুকুর বলে থাকি) হয়ে আদিগঙ্গার ধারে এই ৫৫টি গ্রাম শেষ হয়েছে। যে এলাকাগুলির নাম বললাম, সেগুলি ছিল এক একটা ডিহি, অর্থাৎ রাজস্ব সংগ্রহের কেন্দ্র। প্রত্যেকটি ডিহির অধীনে ছিল একাধিক গ্রাম। ডিহি চিৎপুরের মধ্যে ছিল চারটি গ্রাম - চিৎপুর, বীরপাড়া, টালা এবং কেলেদা। কেলেদার পরবর্তীকালে আদুরে নাম হয় কালিন্দী। টালা কখনওই পুরনো কলকাতার অঙ্গ ছিল না। ছিল পুরনো কলকাতার শহরতলির সদস্য। ফলে টালা কখনওই বর্ধিষ্ণু ছিল না। কিন্তু এই টালাতে অষ্টাদশ শতকে বড় বড় জমিদার বা প্রভাবশালী ব্যক্তিদের বিরাট বসতবাড়ি ও বাগানবাড়ি ছিল।
টালা নামটি বড় অদ্ভুত। নগেন্দ্রনাথ বসু তাঁর বিখ্যাত ‘বিশ্বকোষ’-এ দাবি করেছিলেন, বিখ্যাত ‘নীলামওয়ালা’ টালা (Tulloh) সাহেবের নামেই নামকরণ হয়েছে। কিন্তু তত্ত্বটি মানা মুশকিল। কেননা, পলাশির যুদ্ধের পরই টালার নাম পাওয়া গিয়েছিল। অষ্টাদশ শতকের গোড়ার দিকে বা তারও আগে টালার নাম শোনা গিয়েছে। একইসঙ্গে এও বলা উচিত, একটা প্রাচীন দলিল অনুযায়ী, গ্রামকে টালা নয়, ‘তালা’ বলা হয়েছে। প্রাচীন গ্রামবাংলায় ‘তালা’ বলে অনেক গ্রাম রয়েছে। যেমন কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের পূর্বপুরুষরা সাগরদাঁড়ির আগে যশোরের তালা গ্রামে থাকতেন। ‘তালা’ নামের অর্থ যেখানে অনেক তালগাছ রয়েছে। সেখান থেকে তালা শব্দটি উঠে এসেছে। ইংরেজি উচ্চরণের ঠেলায় তালা শব্দটি টালা হয়ে গিয়েছে।
এবার আসি টালা সেতুর প্রসঙ্গে। চিৎপুর রেল ইয়ার্ডের উপরে তৈরি হয় এই সেতু। প্রশ্ন হল, কেন প্রয়োজন হল এই সেতুর? যখন সেতু তৈরি হয়নি, তখন রেললাইন পেরতে হতো বাসিন্দাদের। দু’ধারে দু’টি রেলগেট ছিল। সেগুলির দায়িত্বে ছিলেন দু’জন গেটম্যান। পাইকপাড়া রাজবংশের কুমার ইন্দ্রচন্দ্র সিংহ ছিলেন দারুণ বিলাসী এবং শৌখিন। প্রতিদিন বিকেলে তিনি চার ঘোড়া বিশিষ্ট চৌঘুড়ি গাড়িতে চেপে ময়দানে হাওয়া খেতে যেতেন। কিন্তু লেভেল ক্রসিংয়ে আটকে গেলে মেজাজ হারিয়ে ফেলতেন তিনি। আর রোষের মুখে পড়তেন গেটম্যানরা। ঘোড়ার চাবুকের ঘা পড়ত তাঁদের পিঠে। তাই তাঁর গাড়ির আওয়াজ পেলেই গেটম্যানরা লেভেল ক্রসিং খুলে দিয়ে ভয়ে পালিয়ে যেতেন। একদিন এমনই কারণে দুর্ঘটনায় পড়ল ইন্দ্রচন্দ্রের চৌঘুড়ি। ফাঁকা মালগাড়ির ধাক্কায় তাঁর গাড়ির সামনের দু’টি ঘোড়া কাটা পড়ে। সেগুলিকে পরে কবর দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে বাকি দু’টি ঘোড়াকে নিয়ে অবিচল মনোভাবে চলে যান কুমারসাহেব। কিন্তু কোম্পানি বিষয়টি হাল্কাভাবে নেয়নি। চাবুকের ভয়ে গেট খুলে রাখার বিষয়টি কোম্পানি লাটবাহাদুরকে জানাল। লাটবাহাদুর ইন্দ্রচন্দ্রের ওই কাণ্ডকে ‘র‌্যাশ অ্যাক্ট’ বা দুঃসাহসিক কাজ বলে কটাক্ষ করলেন। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে যান কুমারসাহেব। মেজাজি ইন্দ্রচন্দ্র সঙ্গে সঙ্গে রেললাইনের উপরে সেতু তৈরি করার জন ১০ হাজার টাকা চাঁদা দেন। রেললাইনের উপর দিয়ে তৈরি হয়ে গেল আস্ত একটি সেতু। সেই সেতু দিয়েই কুমারসাহেব মনের আনন্দে চৌঘুড়ি চেপে হাওয়া খেতে যেতেন। কোম্পানিও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল। একটি কোড়া বা চাবুকের জন্য সেতুটি তৈরি হওয়ায় সেটিকে দীর্ঘদিন ধরে প্রবীণ-বৃদ্ধরা ‘এক কোড়ার পুল’ বলতেন। পরে সেটির নাম হল টালা সেতু। আবার এই সেতু দিয়েই টিটাগড়-কামারহাটি এলাকার বিহারি সম্প্রদায়ের মানুষ গোরু পারাপার করতেন। তাই কেউ কেউ বলতেন, ‘কাউ ক্রসিং ব্রিজ’। জনসাধারণের জন্য এই সেতু খুলে দেওয়া হয় ১৯৩৬ সালে। পরবর্তীকালে শ্যামপুকুর রাজবাড়ির সামনে খুন হওয়া ফরওয়ার্ড ব্লক নেতা হেমন্ত কুমার বসুকে শ্রদ্ধা জানাতে ১৯৭৩ সালের ৫ অক্টোবর ওই সেতুর নামকরণ হয় হেমন্ত বসু সেতু।
বিশ শতকের পঞ্চাশের দশকের শেষ দিকে বা ষাটের দশকের গোড়ায় একটি ডবল ডেকার বাস সেতুর রেলিং ভেঙে নীচে পড়ে যায়। তখন ওই সেতু সংস্কার এবং সম্প্রসারণ করে ১৯৬৪ সালে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়। অর্থাৎ এখন আমরা যে সেতু দেখি, তার বয়স ৫৬ বছর। মানুষ তো ৫৮ বা ৬০ বছর বয়সে কর্মজীবন থেকে অবসর নেয়। আমাদের টালা সেতুও অবসর নিল ৫৬ বছর বয়সে।
 লেখক কলকাতা বিষয়ক গবেষক।
09th  February, 2020
দ্বিশতবর্ষে শম্ভুনাথ পণ্ডিত
রজত চক্রবর্তী

 আজ থেকে দু’শো বছর আগে, ১৮২০ সালে জন্মেছিলেন শম্ভুনাথ। কাশ্মীরি পণ্ডিত পূর্বপুরুষদের আদি বাসস্থান ছিল লখনউ। শম্ভুনাথের বাবা সদাশিব পণ্ডিত ভাগ্যান্বেষণে চলে এসেছিলেন কলকাতায়। কলকাতায় শম্ভুনাথের জন্ম হলেও তাঁর কৈশোর কেটেছে লখনউয়ে। সেখানে তাঁর পড়াশোনা শুরু। বিশদ

22nd  March, 2020
বা ঙা লি র বঙ্গবন্ধু
মৃণালকান্তি দাস

তিনি বাঙালিকে শুধু বাঙালি জাতীয়তাবাদে ঐক্যবদ্ধ করেননি, বাঙালির আর্থিক, সাংস্কৃতিক মুক্তির জন্য তাঁদের প্রস্তুত করেছিলেন। তাঁর হাত ধরেই জন্ম হয়েছিল স্বাধীন বাংলাদেশের। শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলার আপামর জনতা তাঁকে অভিহিত করেছিলেন বঙ্গবন্ধু নামে। জন্মশতবর্ষে ফিরে দেখা তাঁর জীবন সংগ্রামকে।  বিশদ

15th  March, 2020
সমান অধিকারের দিন 

সমানাধিকার। আন্তর্জাতিক নারী দিবসে এটাই হোক একমাত্র লক্ষ্য। যেখানে প্রত্যেক নারীকে যথাযোগ্য সম্মান দেওয়ার জন্য থাকবে না আলাদা কোনও দিন। শিক্ষা, সচেতনতার মাধ্যমে দূর হোক বৈষম্য 
বিশদ

08th  March, 2020
উদ্বোধন ১২১
স্বামী শিবার্চনানন্দ

১৮৯৯ সালের জানুয়ারি মাসে পথচলা শুরু ‘উদ্বোধন’-এর। স্বামী বিবেকানন্দের প্রবল উৎসাহ আর পরামর্শে দিনরাত এক করে এই পত্রিকা সম্পাদনার দায়িত্ব সামলেছিলেন স্বামী ত্রিগুণাতীতানন্দ। পেরিয়ে গিয়েছে ১২১টি বছর। এখনও বাঙালির মননে অমলিন রামকৃষ্ণ দর্শনকে জনমানসে ছড়িয়ে দেওয়ার এই অনন্য প্রয়াস।  বিশদ

01st  March, 2020
দেশবন্ধু
সমৃদ্ধ দত্ত

গান্ধীজির একের পর এক অনুগামীকে নিজের দিকে টেনে আনতে সক্ষম হলেও, তাঁর সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হয়নি একবিন্দুও। আবার তাঁকেই দীক্ষাগুরু হিসেবে স্থির করেছিলেন সুভাষচন্দ্র বসু। জন্মের সার্ধশতবর্ষে ফিরে দেখা সেই চিত্তরঞ্জন দাশকে। বিশদ

23rd  February, 2020
পথদ্রষ্টা ফালকে
সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

‘রাজা হরিশ্চন্দ্র’-এর হাত ধরে পথচলা শুরু হয় প্রথম ভারতীয় পূর্ণাঙ্গ কাহিনীচিত্রের। ভারতীয় জাতীয়তাবাদের সঙ্গেও ফালকের নাম অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িয়ে গিয়েছে। ৭৫তম মৃত্যুবার্ষিকীতে এ দেশের সিনেমার পথদ্রষ্টাকে ফিরে দেখা। 
বিশদ

16th  February, 2020
মহাশ্বেতা 

সন্দীপন বিশ্বাস: ‘সরস্বতী পুজো।’ শব্দ দুটো লিখে ল্যাপটপের কি-বোর্ড থেকে হাতটা সরিয়ে নিল শুভব্রত। চেয়ারে হেলান দিয়ে বাইরে চোখ। রাত এখন গভীর। আর কয়েকদিন পরেই সরস্বতী পুজো। এডিটর একটা লেখা চেয়েছেন। পুজো নিয়ে স্পেশাল এডিশনে ছাপা হবে। সাহিত্যিক হিসেবে শুভর একটা খ্যাতি আছে। 
বিশদ

02nd  February, 2020
শতবর্ষে জনসংযোগ
সমীর গোস্বামী

অনেকে মজা করে বলেন, সেলুনে যিনি হেয়ার স্টাইল ঠিক করেন, তিনি অনেক সময় বিশিষ্ট মানুষের কানেও হাত দিতে পারেন। জনসংযোগ আধিকারিক বা পিআরও’রাও খানিকটা তেমনই। প্রচারের স্বার্থে তাঁরা কেবল সাহসের উপর ভর করে অনেক কিছু করতে পারেন। মনে পড়ছে, বহু কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বা গণ্যমান্য ব্যক্তিকে কোনও কিছু উদ্বোধনের সময় ফিতে কাটতে দিতাম না। 
বিশদ

26th  January, 2020
অনন্য বিকাশ 

পাহাড়ী স্যান্যাল থেকে উত্তমকুমার সবাই ছিলেন তাঁর অভিনয়ের গুণমুগ্ধ ভক্ত। হেমেন গুপ্তের ‘৪২’ ছবিতে এক অত্যাচারী পুলিস অফিসারের ভূমিকায় এমন অভিনয় করেছিলেন যে দর্শকাসন থেকে জুতো ছোঁড়া হয়েছিল পর্দা লক্ষ্য করে। এই ঘটনাকে অভিনন্দন হিসেবেই গ্রহণ করেছিলেন তিনি। সেই অপ্রতিদ্বন্দ্বী অভিনেতা বিকাশ রায়কে নিয়ে লিখেছেন বেশ কিছু সিনেমায় তাঁর সহ অভিনেতা ও মণীন্দ্রচন্দ্র কলেজের বাংলা বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান অধ্যাপক ডঃ শঙ্কর ঘোষ।  
বিশদ

19th  January, 2020
যদি এমন হতো! 
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়

যদি এমন হতো? সিমুলিয়ার দত্ত পরিবারে নরেন্দ্রনাথ এসেছেন, ধনীর আদরের সন্তান; কিন্তু শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব পৃথিবীতে আসেননি। তাহলে নরেন্দ্রনাথ কি স্বামী বিবেকানন্দ হতেন! মেধাবী, সাহসী, শ্রুতিধর এই সুন্দর যুবকটি পিতাকে অনুসরণ করে হয়তো আরও শ্রেষ্ঠ এক আইনজীবী হতেন, ডাকসাইটে ব্যারিস্টার, অথবা সেই ইংরেজযুগের সর্বোচ্চ পদাধিকারী, ঘোড়ায় চাপা ব্রাউন সাহেব— আইসিএস। ক্ষমতা হতো, সমৃদ্ধি হতো।
বিশদ

12th  January, 2020
সেলুলয়েডের শতবর্ষে হিচকক 
মৃন্ময় চন্দ

‘Thank you, ….very much indeed’
শতাব্দীর হ্রস্বতম অস্কার বক্তৃতা। আবার এটাও বলা যেতে পারে, মাত্র পাঁচটি শব্দ খরচ করে ‘ধন্যবাদজ্ঞাপন’।
হ্যাঁ, হয়তো অভিমানই রয়েছে এর পিছনে।
বিশদ

05th  January, 2020
ফিরে দেখা
খেলা

আর তিনদিন পরেই নতুন বছর। স্বাগত ২০২০। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে পুরনো বছরকেও। তাই ২০১৯ সালের বেশকিছু স্মরণীয় ঘটনার সংকলন নিয়ে চলতি বছরের সালতামামি। 
বিশদ

29th  December, 2019
ফিরে দেখা
বিনোদন

আর তিনদিন পরেই নতুন বছর। স্বাগত ২০২০। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে পুরনো বছরকেও। তাই ২০১৯ সালের বেশকিছু স্মরণীয় ঘটনার সংকলন নিয়ে চলতি বছরের সালতামামি।  
বিশদ

29th  December, 2019
ফিরে দেখা
রাজ্য 

আর তিনদিন পরেই নতুন বছর। স্বাগত ২০২০। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে পুরনো বছরকেও। তাই ২০১৯ সালের বেশকিছু স্মরণীয় ঘটনার সংকলন নিয়ে চলতি বছরের সালতামামি।   বিশদ

29th  December, 2019
একনজরে
নারা, ৩১ মার্চ (এপি): জাপানের একটি বিখ্যাত শহর নারা। বসন্ত এলেই চেরি ফুলে সেজে ওঠে এই ঐতিহ্যবাহী শহরটি। কিন্তু বিগত বছরগুলির মতো এবছর সেখানে পর্যটকদের কোলাহল শোনা যাচ্ছে না।   ...

সংবাদদাতা, মালদহ: মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও করোনা পরীক্ষার দাবি উঠেছে। ইতিমধ্যেই এ ব্যাপারে জেলা কংগ্রেসের পক্ষ থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছে জেলা প্রশাসনের কাছে।   ...

মেলবোর্ন, ৩১ মার্চ: গাড়ি থেকে চুরি গেল অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট দলের অধিনায়ক টিম পেইনের ওয়ালেট। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার হোবার্টে। করোনার জেরে গোটা অস্ট্রেলিয়া জুড়ে চলছে লকডাউন। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনা পরিস্থিতিতে রাজ্য সরকারকে আর্থিক সাহায্য করার লক্ষ্যে তৃণমূল বিধায়কদের কাছ থেকে দলীয় তহবিলে ১০ হাজার টাকা করে চেয়েছেন মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাড়তি অর্থ পাওয়ার যোগ রয়েছে। পদোন্নতির পাশাপাশি কর্মস্থান পরিবর্তন হতে পারে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ পক্ষে থাকবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

এপ্রিল ফুলস ডে
১৬২১- শিখ ধর্মের নবম গুরু তেগ বাহাদুরের জন্ম,
১৮৮৯- রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের প্রতিষ্ঠাতা কে বি হেডগেওয়ারের জন্ম,
১৯৩৭- মহম্মদ হামিদ আনসারির জন্ম,
১৯৪১- ক্রিকেটার অজিত ওয়াদেকারের জন্ম,
১৯৮৪- ক্রিকেটার মুরলী বিজয়ের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.৬৪ টাকা ৭৬.৩৬ টাকা
পাউন্ড ৭৬.৩৬ টাকা ৯৪.৮৪ টাকা
ইউরো ৮১.৭৩ টাকা ৮৪.৭৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

১৮ চৈত্র ১৪২৬, ১ এপ্রিল ২০২০, বুধবার, (চৈত্র শুক্লপক্ষ) অষ্টমী ৫৫/১৯ রাত্রি ৩/৪১। আর্দ্রা ৩৪/৫০ রাত্রি ৭/২৯। সূ উ ৫/৩৩/১, অ ৫/৪৮/১১, অমৃতযোগ দিবা ৭/১২ মধ্যে পুনঃ ৯/৩৮ গতে ১১/১৬ মধ্যে পুনঃ ৩/২১ গতে ৪/২৯ মধ্যে। রাত্রি ৬/৩৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে ১০/৩০ মধ্যে। বারবেলা ৮/৩৬ গতে ১০/৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪১ গতে ১/১৩ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৩৬ গতে ৪/৪ মধ্যে।
১৮ চৈত্র ১৪২৬, ১ এপ্রিল ২০২০, বুধবার, অষ্টমী ৪১/১৫/৩৫ রাত্রি ১০/৪/৫৮। আর্দ্রা ২২/৩০/৫২ দিবা ২/৩৫/৫। সূ উ ৫/৩৪/৪৪, অ ৫/৪৮/৩১। অমৃতযোগ দিবা ৭/১২ মধ্যে ও ৯/৩২ গতে ১১/১২ মধ্যে ও ৩/২১ গতে ৫/১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৫৫ মধ্যে ও ১/৩২ গতে ৫/৩৪ মধ্যে। কালবেলা ৮/৩৮/১১ গতে ১০/৯/৫৪ মধ্যে।
 ৭ শাবান

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে 
এপ্রিল ফুলস ডে১৬২১- শিখ ধর্মের নবম গুরু তেগ বাহাদুরের জন্ম১৮৮৯- ...বিশদ

07:03:20 PM

অসমে আরও ৮ জনের শরীরে মিলল করোনা ভাইরাস 

09:36:35 PM

মহারাষ্ট্রে আরও ১ করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যু 

08:36:01 PM

কালিম্পংয়ে কোভিড-১৯-এ মৃত মহিলার ৪ আত্মীয়ও করোনা আক্রান্ত 
করোনা আক্রান্ত হলেন কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত হয়ে মৃত কালিম্পংয়ের মহিলার চার ...বিশদ

08:12:00 PM

রাজ্যে আরও ১ করোনা আক্রান্তের মৃত্যু 
কয়েকদিনের যমে মানুষে টানাটানির ইতি। মৃত্যু হল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ...বিশদ

07:46:00 PM

স্থানীয়দের প্রতিরোধ, ধাপায় হল না করোনায় মৃতের শেষকৃত্য 
স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রতিরোধের জেরে ধাপা শ্মশানে হল না করোনা আক্রান্ত ...বিশদ

07:24:05 PM