Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

নির্মাণশিল্পী বিশ্বকর্মা
সন্দীপন বিশ্বাস

জরাসন্ধ তখন প্রবল প্রতাপান্বিত। বারবার মথুরা আক্রমণ করছিলেন। কিন্তু সপ্তদশ প্রচেষ্টাতেও মথুরা জয় করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়নি। তাই ফের তিনি মথুরা আক্রমণের প্রস্তুতি নিতে লাগলেন। কৃষ্ণ অবশ্য জানতেন জরাসন্ধ কিছুতেই মথুরা জয় করতে পারবেন না। কিন্তু বারবার আক্রমণের ফলে রাজ্যের সুস্থিতি নষ্ট হতে বসল। ব্যবসা বাণিজ্যে মন্দা ভাব দেখা দিল। বিশেষ করে যাদবরা মনে করতে লাগলেন, যে কোনও দিন জরাসন্ধ মথুরা জয় করতে পারেন। রাজ্যের মানুষের এই অবিশ্বাস ও আশঙ্কা বেড়ে উঠছে দেখে কৃষ্ণ সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি তাঁর নতুন রাজধানী স্থাপন করবেন। সেইমতো তিনি বাহন গরুড়ের পিঠে চড়ে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখছেন। তাঁর বিশেষভাবে পছন্দ হল দ্বারাবতী অঞ্চলটি। তিনি বিশ্বকর্মাকে ডেকে সেখানে একটি প্রাসাদ এবং জনপদ নির্মাণ করতে বললেন।
কিন্তু বিশ্বকর্মা সেখানে গিয়ে দেখলেন জায়গাটি তেমন প্রশস্ত নয়। তাই তিনি কৃষ্ণের কাছে এসে বললেন, ‘আরও একটু জায়গা না হলে বড় জনপদ গড়ে তোলা যাবে না।’ কৃষ্ণ ভাবতে লাগলেন, তাহলে কি অন্য কোথাও তাঁর নতুন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করবেন? এমনসময় বিশ্বকর্মাই তাঁকে পরামর্শ দিয়ে বললেন, ‘আপনি সমুদ্রকে বলুন উনি যদি আরও কিছুটা জায়গা দেন, তবে আমি সেখানে নগরী গড়ে তুলতে পারব।’ বিশ্বকর্মার কথা শুনে কৃষ্ণ বসলেন সমুদ্রদেবতার পুজোয়। সমুদ্রদেবতা তুষ্ট হয়ে উপস্থিত হলেন তাঁর সামনে। কৃষ্ণ তাঁকে বললেন, ‘আমি দ্বারাবতীতে একটি নগরী প্রতিষ্ঠা করতে চাই। তার জন্য ওখানে অনেকটা স্থলভূমি চাই। আপনি যদি আমাকে কিছু জমি দান করেন, তবে আমি বিশ্বকর্মাকে দিয়ে ওখানে একটি নগরী এবং আমার একটি প্রাসাদ নির্মাণ করতে পারি।’ সমুদ্রদেব বললেন, ‘তাই হবে। আপনি বিশ্বকর্মাকে বলে দিন উনি যেন প্রাসাদ এবং নগর পরিকল্পনার কাজ করে ফেলেন।’
এরপর সমুদ্র অনেকটা সরে গিয়ে দ্বাদশ যোজন জমি দান করলেন এবং বিশ্বকর্মা সেখানে দ্বারকা নগরী নির্মাণ করলেন। অসাধারণ শিল্পসুষমা মণ্ডিত প্রাসাদ নির্মাণও করলেন। সেই প্রাসাদ দেখে তাক লেগে গিয়েছিল স্বর্গের দেবতাদেরও। মর্ত্যধামে কি না স্বর্গের থেকেও সুন্দর প্রাসাদ! এই ঈর্ষায় অনেক দেবতাই কাতর হয়েছিলেন।
সেই ঈর্ষার বশেই দেবরাজ ইন্দ্র চাইলেন তিনিও একটি প্রাসাদ নির্মাণ করবেন, যার তুল্য ত্রিলোকে আর কিছুই থাকবে না। অগত্যা তিনি ডাকলেন বিশ্বকর্মাকে। সব কথা বললেন। বিশ্বকর্মা তাঁর জন্য একটি অনিন্দ্যসুন্দর প্রাসাদ নির্মাণ করলেন। কিন্তু তা ইন্দ্রের পছন্দ হল না। তাই সেই প্রাসাদ ভেঙে আবার এক নতুন প্রাসাদ রচনা করেন বিশ্বকর্মা। সেটিও ইন্দ্রের ভালো লাগল না। অতঃপর আবার সেটি ভেঙে তিনি আরও একটি নতুন প্রাসাদ নির্মাণ করেন। এবারও ইন্দ্র বললেন, ‘আমি চাই আরও সুন্দর এক প্রাসাদ, যার তুলনা এই ভূমণ্ডলে নেই।’ একথা শুনে বিপাকে পড়ে গেলেন বিশ্বকর্মা। তিনি বুঝতে পারলেন এভাবে ইন্দ্রকে সন্তুষ্ট করা সম্ভব নয়। তাই তিনি গেলেন ব্রহ্মার কাছে। ব্রহ্মা সব কথা শুনে তাঁকে বিষ্ণুর কাছে যেতে বললেন। তাঁর কাছে গিয়ে সব কথা বললেন বিশ্বকর্মা। বিষ্ণু ভেবে দেখলেন, আসলে ইন্দ্র মোহে এবং ঈর্ষায় ডুবে আছেন। সেটি আগে দূর করা দরকার।
তখন তিনি এক বালকের রূপ ধরে ইন্দ্রের কাছে গেলেন। বিষ্ণুকে ইন্দ্র চিনতে পারলেন না। তিনি বালককে বললেন, ‘এখানে কেন এসেছ?’ বালকরূপী বিষ্ণু বললেন, ‘আপনাকে দেখতে এসেছি এবং আপনার প্রাসাদ কত সুন্দর, তা দেখতে এসেছি।’ ইন্দ্র বললেন, ‘আমি ইন্দ্র। তুমি চেনো আমাকে?’
বিষ্ণু বললেন, ‘হ্যাঁ। আপনি ইন্দ্র, সেটা আমি জানি। আমি অনেক ইন্দ্রকে জানি। আপনার আগে অনেক ইন্দ্র ছিলেন, তাঁদের অনেক সুন্দর প্রাসাদ ছিল। আপনার পরেও অনেক ইন্দ্র আসবেন, তাঁদেরও অনেক সুন্দর প্রাসাদ হবে। সুতরাং এই জগতে অগণ্য ইন্দ্রের সমাহার। তাঁদের অসংখ্য প্রাসাদ। কোন প্রাসাদটা বেশি সুন্দর তার তুলনা কী করে সম্ভব!’
চিন্তায় পড়ে গেলেন ইন্দ্র। সত্যিই তো! তখন বিষ্ণু ইন্দ্রকে তাঁর রূপ দর্শন করালেন। ইন্দ্র বুঝলেন তিনি এক আত্মমোহে এবং ঈর্ষায় ডুবে আছেন। বিষ্ণু তাঁকে বোঝালেন, ‘বিশ্বকর্মা যে প্রাসাদ তৈরি করেন, তার আর দ্বিতীয়টি হয় না। তার তুলনা সে নিজেই। আর আপনি জেনে রাখুন, এ ব্রহ্মাণ্ডে সবই অনিত্য। আজ যা আছে, কাল তা নেই। শত শত ইন্দ্রের মধ্যে আপনি একটি কণামাত্র। একজন ইন্দ্রের চোখের পলকে একজন মানুষের মৃত্যু হয়। ব্রহ্মের একটি চোখের পলকে ইন্দ্রের মৃত্যু হয়। বিষ্ণুর চোখের একটি পলকে ব্রহ্মের মৃত্যু হয়। শিবের চোখের একটি পলকে বিষ্ণুর মৃত্যু হয়।’ ইন্দ্র হাত জোড় করে বললেন, ‘আমি সব বুঝেছি ভগবান। আমায় ক্ষমা করুন। এরপর বিশ্বকর্মা তাঁর জন্য তুলনারহিত এক প্রাসাদ নির্মাণ করে দেন।
বিশ্বকর্মা শিবের জন্যও প্রাসাদ নির্মাণ করে দিয়েছিলেন। শিবের সঙ্গে পার্বতীর বিয়ের পর বিশ্বকর্মা এক স্বর্ণপ্রাসাদ নির্মাণ করেন। সেই প্রাসাদের গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিবভক্ত লঙ্কেশ্বর রাবণ। রাবণ সেই প্রাসাদ দেখে চমৎকৃত। তিনি শিবকে বললেন, ‘আমিও একটি এমন প্রাসাদ নির্মাণ করতে চাই।’ শিব তাঁকে বললেন, ‘তুমি গিয়ে বিশ্বকর্মাকে অনুরোধ কর।’ তখন রাবণের অনুরোধে এবং শিবের সুপারিশে বিশ্বকর্মা লঙ্কায় রাবণের জন্য স্বর্ণপুরী নির্মাণ করেন। সেই প্রাসাদের একটি গৃহ এতই সুন্দর যা মেঘের মতো উন্নত, কাঞ্চনে ভূষিত, মনোহর এবং রাক্ষসাধিপতির প্রতাপের অনুরূপ।
বিশ্বকর্মা পঞ্চপাণ্ডবের জন্য নির্মাণ করেছিলেন ইন্দ্রপ্রস্থ। খাণ্ডবপ্রস্থে ধৃতরাষ্ট্র পাণ্ডবদের যে এক টুকরো জমি দিয়েছিলেন সেখানে কৃষ্ণের অনুরোধে বিশ্বকর্মা ইন্দ্রপ্রস্থ নির্মাণ করেন। বলা হয়, এই ইন্দ্রপ্রস্থই পরবর্তীকালে কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের পথ প্রশস্ত করেছিল।
ইন্দ্রপ্রস্থ ছিল এক মায়ানগরী। দেখে মনে হতো সর্বত্রই টলটলে জল। ভূমি এবং জলাশয়ের পার্থক্য বোঝাই যেত না। পাণ্ডবদের নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে সেই মায়ানগরীতে এসে অভিভূত কৌরবরা। ভূমি আর জলের মায়া বুঝতে না পেরে জলাশয়ে পড়ে যান দুর্যোধন। তাই দেখে হেসে উঠেছিলেন দ্রৌপদী। এতে রুষ্ট হয়ে দুর্যোধন প্রতিজ্ঞা করেন, এই অপমানের প্রতিশোধ তিনি নেবেনই। সেই প্রতিজ্ঞাই দুর্যোধনকে রাজসভায় দ্রৌপদীকে অপমান করতে উৎসাহ দিয়েছিল। আর সেটাই কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের কারণ হয়ে উঠেছিল।
রামচন্দ্র যখন লঙ্কায় রাবণকে বধ করতে যাওয়ার জন্য সমুদ্রবন্ধন করছিলেন, তখন বারবার তিনি ব্যর্থ হচ্ছিলেন। এতে কুপিত হয়ে রাম সমুদ্রকে বান মারতে গেলে তিনি উঠে এসে রামচন্দ্রকে হাত জোড় করে বলেন, ‘রক্ষা করুন। আমাকে মারবেন না। আপনার সঙ্গেই আছেন বিশ্বকর্মার পুত্র নল। তিনিও একজন শিল্পী। তিনি আপনাকে সমুদ্রবন্ধনে সাহায্য করতে পারেন।’ এরপর বিশ্বকর্মার পরামর্শে নল সেতুবন্ধন করেন।
অর্থাৎ, প্রাসাদ, নগরী, জনপদ এমনকী সেতু পর্যন্ত নির্মাণ করেছিলেন বিশ্বকর্মা। পাশাপাশি আধুনিক অস্ত্রভাবনার প্রকাশও আমরা পাই বিশ্বকর্মার মধ্যে। তিনি যেমন বাস্তুবিজ্ঞানে দক্ষ ছিলেন, তেমনই অস্ত্রবিজ্ঞানে ছিলেন অদ্বিতীয়। নানা অস্ত্রে তিনি দেবতাদের শক্তিশালী করে তুলেছিলেন। যথার্থই তিনি ছিলেন আয়ুধ-প্রজ্ঞ।
একবার দুই অসুর ভাই সুন্দ এবং উপসুন্দের অত্যাচারে দেবতারা কাতর হয়ে উঠলেন। তাঁরা তখন দিশাহারা হয়ে ব্রহ্মার শরণাপন্ন হলেন। ব্রহ্মা অনেক ভেবে দেখলেন, বিশ্বকর্মা ছাড়া এই সংকট থেকে দেবতাদের কেউই উদ্ধার করতে পারবেন না। তাই তিনি বিশ্বকর্মার কাছে গিয়ে বললেন, ‘আপনি এমন এক শক্তির প্রকাশ ঘটান, যে শক্তি সুন্দ-উপসুন্দকে বধ করে দেবলোককে রক্ষা করতে পারবে।’ বিশ্বকর্মা অনেক চিন্তা করে দেখলেন কোনও একক শক্তি ওই অসুর ভ্রাতৃদ্বয়কে হত্যা করতে অপারগ। তখন তিনি ব্রহ্মাণ্ডের সর্ববস্তুর অন্তঃস্থ কণা শক্তি নিয়ে তিলে তিলে গড়ে তুললেন এক নারী শক্তি। তিনিই তিলোত্তমা। তাঁর এই সৃষ্টি যেন আজকের পরমাণু শক্তির নির্মাণকেই মনে করিয়ে দেয়।
বিশ্বকর্মার কন্যা সংজ্ঞা বিয়ে করেন সূর্যদেবকে। কিন্তু সূর্যের তাপে কিছুতেই তাঁর কাছে যেতে পারছিলেন না। একথা জানতে পেরে বিশ্বকর্মা সূর্যের মোট তাপকে সমান আটটি ভাগে ভাগ করেন। তার মধ্য থেকে একটি দান করেন সূর্যকে। বাকিগুলির তেজ থেকে বিভিন্ন অস্ত্র নির্মাণ করে। সেগুলি হল বিষ্ণুর চক্র, মহাদেবের ত্রিশূল এবং কার্তিকের তির ধনুক এবং অন্যান্য দেবতাদের নানা অস্ত্র। এছাড়া তিনি দুটি মহাধনুও নির্মাণ করেন। একটি তিনি দেন শিবকে এবং অন্যটি দেন বিষ্ণুকে। শিবকে তিনি যে ধনুটি দিয়েছিলেন, সেটিই হরধনু নামে খ্যাত। সেই হরধনু ভেঙে রামচন্দ্র সীতাকে বিয়ে করেছিলেন। আর বিষ্ণু তাঁর ধনুটি দিয়েছিলেন পরশুরামকে। সেটি দিয়ে তিনি এ বিশ্বকে একুশবার নিঃক্ষত্রিয় করেন। পরে সেই ধনু দিয়েই বিষ্ণু পরশুরামের গর্বকে সংহার করেন। দেবী দুর্গা যখন অসুর বধের জন্য যাত্রা করেছিলেন, তখন তিনি দেবীকে দিয়েছিলেন তাঁর কুঠার এবং তাঁর মহাশক্তিশালী কবচ।
আবার তিনি এক বিমানও নির্মাণ করেছিলেন। কুবেরকে ব্রহ্মা যে পুষ্পক রথ প্রদান করেছিলেন সেটি নির্মাণ করেন বিশ্বকর্মাই। এই রথ নির্মাণের মধ্যেই আছে আজকের বিমান ভাবনার প্রকাশ। কুবেরকে পরাস্ত করে রাবণ সেই রথ হস্তগত করেছিলেন।
দেবতারা একবার অসুরদের অত্যাচারে কাতর। তাদের নেতা বৃত্রাসুর। তাদের আক্রমণে পরাজিত দেবরাজ ইন্দ্র স্বর্গচ্যুত হলেন। অসুররা দেবলোক অধিকার করে সেখানে অনাচার সৃষ্টি করল। এর থেকে পরিত্রাণের উপায় কী? বিষ্ণুর কাছ থেকে জানা গেল নৈমিষারণ্যে ধ্যানরত মহামুনি দধীচি যদি তাঁর অস্থি দান করেন, তবে সেই অস্থি দিয়ে নির্মিত অস্ত্রেই অসুরদের বিনাশ হবে। ইন্দ্র গিয়ে দধীচিকে সে কথা বলতেই তিনি যোগবলে দেহত্যাগ করলেন। সেই দেহ থেকে অস্থি এনে ইন্দ্র বিশ্বকর্মাকে দিলেন। বিশ্বকর্মা সেই অস্থি দিয়ে দুটি বজ্র বানালেন। একটির নাম শোভনকর্মা এবং অপরটির নাম সুপ্রেরণীয়। সেই দুটি বজ্র দিয়ে ইন্দ্র বৃত্রাসুর এবং অন্যান্য অসুরদের বধ করলেন।
দেবশিল্পী বিশ্বকর্মা হলেন ‘দেবানাং কার্য্যসাধক’। অর্থাৎ দেবতার সকল কর্মের সাধক ঩তিনিই। এখানে কর্ম মানে শিল্প বা সৃষ্টিকে বোঝানো হয়েছে। একই সঙ্গে বোঝানো হয়েছে, তাঁকে ব্যতীত দেবতাদের কোনও কর্ম সম্পন্ন হওয়া সম্ভব নয়। তিনি শিল্পের দেবতা। তিনি কর্মের দেবতা। দেবলোকে বা মর্ত্যলোকে তিনি বহু কিছু নির্মাণ করেছেন, যা পরে আর কখনও তৈরি হয়নি। মূলত বিশ্বকর্মা ছাড়া দেবতাদের কোনও শক্তির কথা ভাবাই যায় না। কিংবা তাঁদের বিলাসব্যসনের কথাও ভাবা যায় না।
বিশ্বকর্মার হাতে আমরা দেখি হাতুড়ি, ছেনি, আবার কখনও তুলাদণ্ড। এগুলি একদিকে যেমন নির্মাণের প্রতীক, তেমনই আবার শিল্পসৃষ্টির ক্ষেত্রে পরিমাপের হিসেবটিকেও মুখ্য হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে। তুলাদণ্ডের একটি হল জ্ঞানের প্রতীক এবং অন্যটি হল কর্মের প্রতীক। জ্ঞান এবং কর্মের মিশ্রণেই আসে সাফল্য।
শতপথ ব্রাহ্মণ থেকে জানা যায়, বিশ্বকর্মা মাঝেমাঝেই সর্বমেধ যজ্ঞ করতেন। সেই যজ্ঞে তিনি বিশ্বের সবকিছুকে আহুতি দিতেন। সমস্ত জীবকূলকেও তিনি আহুতি দিতেন। সবশেষে সেই যজ্ঞে তিনি নিজেকেও আহুতি দিতেন। এইভাবেই বিশ্ব ধ্বংস হয়ে যেত। আর সেই যজ্ঞের আগুন থেকেই জেগে উঠতেন স্বয়ং বিশ্বকর্মা। আবার তিনি নতুন করে জীব ও জগতের সৃষ্টি করতেন। নতুন প্রাণ, নতুন জগৎ। এভাবেই ধ্বংসের পরে সৃষ্টি, আর সৃষ্টির পরে ধ্বংস আসে। আর বিশ্বকর্মা আমগ্ন থাকেন সৃষ্টির বিরচনে। কাল, যুগ, পর্ব সব এভাবেই তাঁর হাত ধরেই এগিয়ে চলে। আর তিনি থেকে যান সমস্ত সৃষ্টির অগোচরে। মানুষের মধ্য দিয়ে তিনি আজও নতুন জগৎ, শহর, নগর, জনপদ, বিজ্ঞানের নানা আবিষ্কার করে চলেছেন। মানুষ এবং বিশ্বকর্মা যেন কোথাও গিয়ে একাকার হয়ে যান।

গ্রাফিক্স সোমনাথ পাল
সহযোগিতায় উজ্জ্বল দাস 
15th  September, 2019
পুজোর ফুলের যন্ত্রণা
বিশ্বজিৎ মাইতি

 বিশ্বজিৎ মাইতি: হাওড়া‑খড়্গপুর রেলওয়ে শাখার বালিচক স্টেশন। মার্চ মাসের এক শুক্রবারের সকালে বেশ কয়েকজনকে ধরেছেন টিটি। বিনা টিকিটে ট্রেন সফর। তাঁদের মধ্যে এক যুবকের হাতে গোটা চারেক বস্তা। হাতে একগুচ্ছ ব্যাগ। গাল ভর্তি দাড়ি। উসকো-খুসকো চুল। পরনে নানান দাগে ভর্তি জামা ও হাফপ্যান্ট। করুণ চোখে আচমকাই নিজের মানিব্যাগ টিটির মুখের সামনে দেখিয়ে ধরা গলায় বলল, ‘স্যার একটা টাকাও নেই। পুরো শরীর চেক করে দেখুন...।
বিশদ

22nd  September, 2019
ভো-কাট্টা

বিশ্বকর্মা পুজোর সঙ্গে ঘুড়ি ওড়ানোটা সমার্থক হয়ে গিয়েছে। বিশ্বকর্মা পুজো মানেই আকাশজোড়া ঘুড়ির আলপনা। অসংখ্য ঘুড়ির ভেলায় যেন স্বপ্ন ভাসে। বহু কৈশোর আর যৌবনের মাঞ্জায় লেগে আছে ঘুড়ি ওড়ানোর স্মৃতি। যে ছেলেটা কোনওদিন সকাল দেখেনি, সেও বিশ্বকর্মা পুজোর দিনে সূর্য ওঠার আগেই ঘুড়ি-লাটাই নিয়ে ছাদে উঠে যায়।  
বিশদ

15th  September, 2019
আগুন বাজার
বীরেশ্বর বেরা

 ‘কেন? আপনি যে পটল বেচছেন, এমন পটল তো আমরা ৩০-৩২ টাকায় কিনছি!’ গ্রাম্য যুবক তাঁর আপাত-কাঠিন্যের খোলস ছেড়ে সহজ হয়ে গেলেন হঠাৎ। তেলের টিনের উপর চটের বস্তা বেঁধে টুলের মতো বসার জায়গাটা এগিয়ে দিয়ে বললেন, ‘বসুন তাহলে, বলি। বিশদ

08th  September, 2019
সমাপ্তি
সমৃদ্ধ দত্ত

মহাত্মা গান্ধীর প্রকাশিত রচনাবলীর খণ্ড সংখ্যা ৯০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। এ পর্যন্ত জওহরলাল নেহরুর লেখা নিয়ে প্রকাশিত যত রচনা আছে, তা প্রায় ৫০ খণ্ড অতিক্রান্ত। বাবাসাহেব আম্বেদকরের সারা জীবনের যাবতীয় রচনা সমন্বিত করে এখনও পর্যন্ত ১৬টি খণ্ডসংবলিত রচনাবলী প্রকাশ পেয়েছে। 
বিশদ

01st  September, 2019
রাজীব ৭৫
মণিশঙ্কর আইয়ার

 ছিয়াশি সালের ডিসেম্বর। অঝোরে তুষারপাত হচ্ছে। আমরা যাচ্ছি কাশ্মীর। কিন্তু একটা সময় আর্মি জানাল, আর যাওয়া সম্ভব নয়। এত তুষারপাতে হেলিকপ্টার ওড়ানো যাবে না। তাহলে? যাব কী করে? বাকিরাও বলল, দিল্লি ফিরে চলুন। কিন্তু প্রধাননমন্ত্রী বললেন, তা হয় না। যাব যখন বলেছি যেতে হবে। লোকেরা অপেক্ষা করে থাকবে যে!
বিশদ

25th  August, 2019
শতবর্ষে  সারাভাই
মৃন্ময় চন্দ

চন্দ্রযান-২’র সাফল্যে গর্বিত ভারত। অভিজাত মহাকাশ ক্লাবের সদস্যদেশগুলির সঙ্গে ভারত আজ এক পংক্তিতে। মহাকাশ গবেষণায় ভারতের ঈর্ষণীয় সাফল্যের রূপকার নিঃসন্দেহে ক্ষণজন্মা বিরল প্রতিভাধর মিতভাষী এক বিজ্ঞানী—বিক্রম সারাভাই। একার হাতে যিনি গড়ে দিয়ে গেছেন ভারতের বিপুলা মহাকাশ সাম্রাজ্য। ১২ই আগস্ট ছিল তাঁর জন্মশতবার্ষিকী। বিশদ

18th  August, 2019
জয় জওয়ান

ঝুঁকি শব্দটি যখনই উল্লেখ করা হয়, তখনই তার সঙ্গে আবশ্যিকভাবে যুদ্ধের বিষয়টি এসে পড়ে। কিন্তু শুধু যুদ্ধে নয়, ঝুঁকি রয়েছে প্রশিক্ষণ পর্বেও। একজন যুদ্ধবিমানের পাইলটকে নানাভাবে তৈরি হতে হয়। আকাশপথে সেই প্রশিক্ষণ যখন শুরু হয়, তখন প্রতিটি স্তরেই ঝুঁকি থাকে। সেগুলো অতিক্রম করে সাফল্য পাওয়াই একজন পাইলটের কাছে চ্যালেঞ্জ। বিশদ

11th  August, 2019
জাতীয়তাবাদ ও রবিঠাকুর 
সমৃদ্ধ দত্ত

জাতীয়তাবাদের সংজ্ঞা তাঁর কাছে আলাদা। বিশ্বাস করতেন, গ্রামই ভারতের চেতনা। সম্পদ। তাই শুধু ইংরেজ বিরোধিতা নয়, রবিঠাকুরের লক্ষ্য ছিল ভারতের উন্নয়ন। ভারতবাসীর উন্নয়ন। তাঁদের স্বনির্ভর করে তোলা। অন্যরকম তাঁর স্বদেশপ্রেম। আরও এক ২২ শ্রাবণের আগে স্মরণ এই অন্য রবীন্দ্রনাথকে। 
বিশদ

04th  August, 2019
গণহত্যার সাক্ষী
মৃণালকান্তি দাস

এ এক হিবাকুশার গল্প। পারমাণবিক বোমা হামলার পর হিরোশিমা ও নাগাসাকির যারা বেঁচে গিয়েছিলেন, তাদের বলা হয় হিবাকুশা। তাঁরা কেউই হিবাকুশা হতে চাননি, চেয়েছিলেন আর দশজন স্বাভাবিক মানুষের মতোই সুন্দর একটা জীবন কাটাতে। কিন্তু ‘ফ্যাট ম্যান’ ও ‘লিটল বয়’ নামে দুটি অভিশাপ তছনছ করে দিয়েছিল তাঁদের সাজানো সংসার, সাজানো স্বপ্ন সহ সবকিছু। তেমনই একজন হিবাকুশা সাচিকো ইয়াসুই। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কেড়ে নিয়েছিল তার সর্বস্ব...।
বিশদ

28th  July, 2019
বদলের একুশ
জয়ন্ত চৌধুরী

 একুশে জুলাই। শহিদ স্মরণ। তৃণমূলের বাৎসরিক শহিদ তর্পণ। গত আড়াই দশকের বেশি সময় ধরে এটাই চল। ঝড়-জল-বৃষ্টি-বন্যা সবই অপ্রতিরোধ্য একুশের আবেগের কাছে। তাই কেন একুশ, এই প্রশ্নের চাইতে অনেক বেশি জায়গা দখল করে রয়েছে এই দিনকে ঘিরে বাঁধনহারা উচ্ছ্বাস।
বিশদ

21st  July, 2019
অচেনা কাশ্মীর
ফিরদৌস হাসান

 ২০১৪ সালের পর এই প্রথম এত তুষারপাত হয়েছে উপত্যকায়। সাদায় মুখ ঢেকেছিল ভূস্বর্গ। আর তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাল্লা দিয়েছিল পর্যটনও। বরফঢাকা উপত্যকার নৈসর্গিক দৃশ্য উপভোগ করার সুযোগ কে-ই বা হাতছাড়া করতে চায়! তাই তো জানুয়ারিতে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কোলাহলে উপত্যকা গমগম করছিল।
বিশদ

14th  July, 2019
জল সঙ্কট 

কল্যাণ বসু: দুধ সাদা ধুতি পাঞ্জাবি, মাথায় নেহরু টুপি, গলায় মালা ঝুলিয়ে মন্ত্রী দু’হাত জোড় করে হাসিমুখে মঞ্চের দিকে যাচ্ছেন। চারদিকে জয়ধ্বনি, হাততালি। মঞ্চে উঠে মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে মন্ত্রী বলতে শুরু করেছেন সবে।  বিশদ

07th  July, 2019
জগন্নাথের ভাণ্ডার
মৃন্ময় চন্দ

‘রথে চ বামনং দৃষ্ট, পুনর্জন্ম ন বিদ্যতে’। অর্থাৎ, রথের রশি একবার ছুঁতে পারলেই কেল্লা ফতে, পুনর্জন্ম থেকে মুক্তি। আসলে সর্বধর্মের সমন্বয়ে বিবিধের মাঝে মিলন মহানের এক মূর্ত প্রতিচ্ছবি এই রথযাত্রা। সেই কারণেই নিউজিল্যান্ডের হট প্যান্টের গা ঘেঁষে সাত হাত কাঞ্চীপূরমীয় ঘোমটা টানা অসূর্যমপশ্যা দ্রাবিড়ীয় গৃহবধূও শামিল হন রথের রশি ধরতে। অর্কক্ষেত্র, শঙ্খক্ষেত্র আর শৈবক্ষেত্রের সমাহারে সেই মিলন মহানের সুরটিই সতত প্রতিধ্বনিত নীলাচলে। তাই নীলাচলপতির দর্শনে অক্ষয় বৈকুণ্ঠ লাভের আশায় ভিড়ের ঠেলায় গুঁতো খেতে খেতে চলেন সংসার-বঞ্চিত বাল্যবিধবারা। একই মনোবাসনা নিয়ে চলেছেন অন্ধ, চলেছেন বধির, চলেছেন অথর্ব।
বিশদ

30th  June, 2019
স্টেফির হাফ সেঞ্চুরি
প্রীতম দাশগুপ্ত

 মার্টিনা নাভ্রাতিলোভা, ক্রিস এভার্টরা নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার লড়াই শুরু করেছেন তখন। ঠিক একই সময়ে জার্মানির অখ্যাত শহর ব্রুয়ে বেড়ে উঠছিল স্টিফানি মারিয়া গ্রাফ। ১৯৬৯ সালের ১৪ জুন জার্মানির ম্যানহাইনে জন্ম স্টিফানির। মেয়ের দুষ্টুমি বন্ধের দাওয়াই হিসেবে স্টিফানির বাবা পিটার তার হাতে ধরিয়ে দিয়েছিলেন একটা পুরনো টেনিস র‌্যাকেট।
বিশদ

23rd  June, 2019
একনজরে
বিজয় বর্মন, কুমারগ্রাম, সংবাদদাতা: কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ শহরের বুকে পারিবারিক এবং সর্বজনীন মিলে প্রায় পঁচিশটি দুর্গাপুজো আয়োজিত হয়। তবে বিগ বাজেটের দুর্গাপুজো কিন্তু এই শহরে হাতেগোনা। শহরের পুজোর উদ্যোক্তারা ইতিমধ্যেই মণ্ডপ বানানোর কাজ শুরু করে দিয়েছেন।  ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: খড়্গপুরে কারখানার সম্প্রসারণ করতে চায় টাটা মেটালিক্স। রাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই তার জন্য প্রয়োজনীয় ছাড়পত্র দিয়েছে। সোমবার বেঙ্গল চেম্বার অব কমার্সের বার্ষিক সাধারণ সভায় এসে এ কথা জানালেন রাজ্যের অর্থ ও শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র। এর ফলে আরও ৬০০ ...

 জম্মু, ২৩ সেপ্টেম্বর (পিটিআই): জম্মু ও কাশ্মীরে বিজেপি ও আরএসএস নেতা খুনে অভিযুক্ত তিন জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করল পুলিস। নাসির আহমেদ শেখ, নিশাদ আহমেদ এবং আজাদ ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: মশার আঁতুড়ঘর হিসেবে সল্টলেকে নয়া আতঙ্ক থানাগুলি। সম্প্রতি বিধাননগর পুরসভার পক্ষ থেকে সল্টলেক পূর্ব থানায় বিশেষ অভিযান চালানো হয়। তাতেই ধরা পড়েছে, থানার বিল্ডিং এবং ক্যাম্পাসের চারপাশে একাধিক জায়গায় জমা জল রয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্তশত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত সাফল্য।প্রতিকার: ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৪৭: বাংলার প্রথম র‌্যাংলার ও সমাজ সংস্কারক আনন্দমোহন বসুর জন্ম
১৯৩২: চট্টগ্রাম আন্দোলনের নেত্রী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মৃত্যু
১৯৩৫: অভিনেতা প্রেম চোপড়ার জন্ম
১৯৪৩: অভিনেত্রী তনুজার জন্ম
১৯৫৭: গায়ক কুমার শানুর জন্ম 

23rd  September, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.১৪ টাকা ৭১.৮৪ টাকা
পাউন্ড ৮৭.০৪ টাকা ৯০.২৩ টাকা
ইউরো ৭৬.৭৭ টাকা ৭৯.৭৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৩২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৩৬০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৬,৯০৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৬,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৭,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ আশ্বিন ১৪২৬, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, দশমী ২৮/৩ অপঃ ৪/৪২। পুনর্বসু ১২/৩৪ দিবা ১০/৩১। সূ উ ৫/২৯/১৭, অ ৫/২৮/৩৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/১৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ১১/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/৫২ গতে ৮/৪১ মধ্যে পুনঃ ৯/২৯ গতে ১১/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১/২৯ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৪/৪০ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৬/৫৯ গতে ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৮ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/৫৯ গতে ৮/২৮ মধ্যে।
 ৬ আশ্বিন ১৪২৬, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, দশমী ১৫/৩৮/২২ দিবা ১১/৪৪/৩১। পুনর্বসু ৩/২৭/১৪ দিবা ৬/৫২/৪, সূ উ ৫/২৯/১০, অ ৫/৩০/৩০, অমৃতযোগ দিবা ৬/২১ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ১১/০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪১ গতে ৮/৩০ মধ্যে ও ৯/২০ গতে ১১/৪৮ মধ্যে ও ১/২৭ গতে ৩/৬ মধ্যে ও ৪/৪৫ গতে ৫/২৯ মধ্যে, বারবেলা ৬/৫৯/২০ গতে ৮/২৯/৩০ মধ্যে, কালবেলা ১/০/০ গতে ২/৩০/১০ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/০/২০ গতে ৮/৩০/১০ মধ্যে।
২৪ মহরম

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। বৃষ: শেয়ার বাজারে আজ কিছুটা বিনিয়োগ করতে পারেন। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯৩২: স্বাধীনতা সংগ্রামী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মৃত্যু১৯৪৮: হোন্ডা মোটরস কোম্পানির প্রতিষ্ঠা১৯৫০: ...বিশদ

07:03:20 PM

হাওড়ায় আত্মঘাতী পঞ্চম শ্রেণীর পড়ুয়া 
স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে শৌচাগারে আত্মঘাতী হল পঞ্চম শ্রেণীর এক ...বিশদ

08:54:53 PM

দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পাচ্ছেন অমিতাভ বচ্চন 

07:26:05 PM

হরিপালের নন্দকুঠিতে পথ দুর্ঘটনায় মৃত ৩ 
মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিনজনের। আহত হয়েছেন আরও তিনজন। ...বিশদ

06:28:27 PM

চোটের জেরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট দল থেকে ছিটকে গেলেন জসপ্রিত বুমরাহ 
অনুশীলনের সময় চোট পেলেন ভারতের তারকা পেসার জসপ্রিত বুমরাহ। চিকিৎসকরা ...বিশদ

05:17:56 PM