প্রচারের আলো নেই ওড়িশার এই গ্রামে। আছে শুধু শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ। জিরাং থেকে ঘুরে এসে লিখলেন নন্দিতা মিত্র।
লু বইছে চারদিকে। এই সময় সুস্থ থাকার অঙ্ক, মেপে খাওয়া ও শরীরকে ঠান্ডা রাখা। কী কী পানীয় থাকবে রুটিনে? হদিশ দিলেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হল পাথুরিয়াঘাটা রাজবাড়ি। পুরনো বনেদি এই বাড়িকে বরাবর সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছিল। কলকাতার প্রাচীন ঐতিহ্যকে আজও বহন করে আসছে পাথুরিয়াঘাটার খিলাত ভবন।
বাংলাদেশে কেমন করে উদ্যাপিত হয় পয়লা বৈশাখ? ঘুরে এসে বর্ণনায় তাপস কাঁড়ার।
কাঞ্চনজঙ্ঘার বরফাবৃত শোভা অথবা লাল নীল হলুদ অর্কিডের বাহার— যে সৌন্দর্যেই মাততে চান, কালিম্পঙে তা ষোলো আনা সম্ভব। বর্ণনায় মধুছন্দা মিত্র ঘোষ।
ভারতের নির্ভরযোগ্য বৈদ্যুতিন সামগ্রীর ব্র্যান্ড এলজি ইলেকট্রনিক্স নিয়ে এল এলজি মুডআপ রেফ্রিজারেটর। ফ্যাশন ডিজাইনার গৌরী ও নয়নিকার উপস্থিতিতে এই নতুন মডেলটি প্রকাশ্যে আনল সংস্থা।
দোলের দিনে কীভাবে যত্ন নেবেন নিজের? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখলেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
আইটিসি লিমিটেডের ইনস্ট্যান্ট নুডল ও পাস্তা ব্র্যান্ড সানফিস্ট ইপ্পি শুরু করেছে ‘ইপ্পি বেটার ওয়ার্ল্ড: ক্রিয়েট ম্যাজিক’ নামে এক নতুন উদ্যোগ। প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ এবং তা পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে তোলা ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ।
পৌরাণিক গল্প আর নৈসর্গিক দৃশ্যে মোড়া সীতামারি। ঘুরে এসে বর্ণনায় তনুশ্রী কাঞ্জিলাল মাশ্চরক।
কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
স্বাদে-গন্ধে প্রিমিয়াম কফি টাটা-র
• শীতের মরশুমে নতুন কফি বাজারজাত করল টাটা। ‘টাটা কফি গ্র্যান্ড প্রিমিয়াম’ নামে এই কফিতে ১০০ শতাংশ কফি ব্লেন্ড মিলবে, যাতে কফির গন্ধ অক্ষুণ্ণ থাকে। স্বাদ ও গন্ধে যা গ্রাহকদের মন কাড়বে বলে সংস্থার আশা। এই উপলক্ষে একটি প্রচারছবিও প্রকাশ্যে এনেছে টাটা। গ্র্যান্ড প্রিমিয়াম কফির দানা থেকে কাপে যাওয়ার যে ধাপ, তা নিয়েই তৈরি এই ছবিটি। এই উপলক্ষে টাটা কনজিউমার প্রোডাক্টসের (ভারত ও দক্ষিণ এশিয়া) প্রেসিডেন্ট পুনিত দাস বলেন, ‘ভারতের বাজারে কফিপ্রেমীদের মনে আলাদা জায়গা করে নিতে টাটা আগ্রহী। তাই ফ্লেভার লকড বিনের উপর আমরা জোর দিয়েছি।’ যে কোনও ই-কমার্স স্টোর বা বড় দোকানে এই কফির প্যাকেট পাবেন। ৫০ গ্রাম ওজনের জারের দাম পড়ছে ১৭০ টাকা।
বিএনজি-র খাদ্যরসিকে থিম কলকাতা
• ভোজনরসিকদের রসনাতৃপ্তিতে এবছরও এগিয়ে এল বিএনজি হোটেল ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট। সম্প্রতি ‘খাদ্যরসিক ২০২৩’ উৎসব পালন করল এই প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা। নিউ টাউন কোল ভবন সংলগ্ন বিএনজি ক্যাম্পাসেই এই উৎসব চলে। এই বছর থিম ছিল ‘কলকাতা স্পেশাল’। কলকাতার নানা জায়গার প্রসিদ্ধ বিভিন্ন খাবার ছিল তালিকায়। থিমের সঙ্গে তাল মিলিয়েই সেজে উঠেছিল উৎসবের চত্বর। স্ট্রিট ফুড বিভাগে ভিক্টোরিয়ার ঝালমুড়ি, ডেকার্স লেনের ঘুগনি, টোস্ট, ধর্মতলার আলুকাবলি, আর্মহাস্ট স্ট্রিটের তেলেভাজা, ফেয়ারলি প্লেসের লুচি-আলুরদম ছিল। চা-কফির ভাঁড়ার সেজেছিল বইপাড়ার স্বাদে। মেন কোর্সে ছিল পার্ক সার্কাসের বিরিয়ানি, খিদিরপুরের নিহারি ও রুমালি রুটি, বড়বাজারের নবরত্ন কোর্মা, শোভাবাজারের ফিশ কবিরাজি ইত্যাদি। চাইনিজপ্রেমীদের জন্য ছিল কলকাতার চাইনিজ খাবারের বিশেষ স্টল। মিষ্টির মধ্যে চিৎপুরের ফিরনি ও ভবানীপুরের মিষ্টি দইও ছিল। খাওয়াদাওয়া ছাড়াও আয়োজিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, যাতে অংশ নেয় ছাত্রছাত্রীরা। উপস্থিত ছিলেন রাজারহাট-নিউ টাউনের বিধায়ক তাপস চট্টোপাধ্যায়, বিধাননগরের ডেপুটি মেয়র অনীতা মণ্ডল, বিধাননগর কর্পোরেশনের উপদেষ্টা বিনু মণ্ডল ও ম্যাকাউট-এর উপাচার্য সৈকত মৈত্র প্রমুখ। কলকাতার নামী সব হোটেলের কর্মীও এই উৎসবে শামিল হয়েছিলেন।
কাঁকুড়গাছিতে তানিশ্ক-এর স্টোর সাজল নবরূপে
• কলকাতার কাঁকুড়গাছিতে নিজেদের আইকনিক স্টোরকে নতুনরূপে সাজিয়ে তুলল তানিশ্ক। স্টোরটির উদ্বোধন করেন টাইটান কোম্পানি লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট (মার্কেটিং অ্যান্ড রিটেল) অরুণ নারায়ণ। সোনা, হীরে, সলিটেয়ার ও প্ল্যাটিনাম মিলিয়ে প্রায় পাঁচ হাজারেরও বেশি নকশার গয়না এখানে মিলবে। যেমন: তানিশ্ক-এর এক্সক্লুসিভ কালেকশন ‘ছোঝা’, সুবর্ণ সাম্রাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত ‘আলেখ্য’, ডায়মন্ড কালেকশন ‘রিদমস অব রেন’ ও ‘কালার মি জয়- দ্য কার্নিভাল এডিট’— সবই মিলবে এক ছাদের তলায়। ৫৭০০ বর্গফুট এলাকা জুড়ে তৈরি এই স্টোরটি ৩০৮, সিআইটি রোড, স্কিম ৬-এম, ফুলবাগান কাঁকুড়গাছিতে অবস্থিত। অরুণ নারায়ণের মতে, ‘পূর্বাঞ্চলে ৪৫তম স্টোরটি পুনরায় চালু করতে পেরে আমরা আনন্দিত। গ্রাহকদের সর্বোত্তম পরিষেবা দেওয়ার পথে আমরা আত্মবিশ্বাসী।’
শীতের সম্ভার আনল দেবারতি’স কালেকশন
• নিজের বুটিক ‘দেবারতি’স কালেকশন’-এ শীতকালীন পোশাকের কালেকশন আনলেন কলকাতা ক্যানাল রোডের ডিজাইনার দেবারতি দেবরায়। আজরাখ, ইন্ডিগো সিল্ক ও ইক্কতের নানা পোশাকের পাশাপাশি হাকোবা নকশারও সম্ভার মিলবে এখানে। এছাড়া কাশ্মীরি শাল, কাশ্মীরি জ্যাকেট, ভেলভেট সেট, শ্রাগ, উলেন কুর্তিও মিলবে এই কালেকশনে। লাল, কমলা, নীল, হলুদ সহ নানা রঙের সমাহারে সেজেছে এই কালেকশন। সম্প্রতি অভিনেত্রী সৌমিলি বিশ্বাস শীতের এই কালেকশন উদ্বোধন করেন। দাম শুরু ৩৯৯ টাকা থেকে।
• শীতের মরশুমে নতুন কফি বাজারজাত করল টাটা। ‘টাটা কফি গ্র্যান্ড প্রিমিয়াম’ নামে এই কফিতে ১০০ শতাংশ কফি ব্লেন্ড মিলবে, যাতে কফির গন্ধ অক্ষুণ্ণ থাকে। স্বাদ ও গন্ধে যা গ্রাহকদের মন কাড়বে বলে সংস্থার আশা। এই উপলক্ষে একটি প্রচারছবিও প্রকাশ্যে এনেছে টাটা। গ্র্যান্ড প্রিমিয়াম কফির দানা থেকে কাপে যাওয়ার যে ধাপ, তা নিয়েই তৈরি এই ছবিটি। এই উপলক্ষে টাটা কনজিউমার প্রোডাক্টসের (ভারত ও দক্ষিণ এশিয়া) প্রেসিডেন্ট পুনিত দাস বলেন, ‘ভারতের বাজারে কফিপ্রেমীদের মনে আলাদা জায়গা করে নিতে টাটা আগ্রহী। তাই ফ্লেভার লকড বিনের উপর আমরা জোর দিয়েছি।’ যে কোনও ই-কমার্স স্টোর বা বড় দোকানে এই কফির প্যাকেট পাবেন। ৫০ গ্রাম ওজনের জারের দাম পড়ছে ১৭০ টাকা।
বিএনজি-র খাদ্যরসিকে থিম কলকাতা
• ভোজনরসিকদের রসনাতৃপ্তিতে এবছরও এগিয়ে এল বিএনজি হোটেল ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট। সম্প্রতি ‘খাদ্যরসিক ২০২৩’ উৎসব পালন করল এই প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা। নিউ টাউন কোল ভবন সংলগ্ন বিএনজি ক্যাম্পাসেই এই উৎসব চলে। এই বছর থিম ছিল ‘কলকাতা স্পেশাল’। কলকাতার নানা জায়গার প্রসিদ্ধ বিভিন্ন খাবার ছিল তালিকায়। থিমের সঙ্গে তাল মিলিয়েই সেজে উঠেছিল উৎসবের চত্বর। স্ট্রিট ফুড বিভাগে ভিক্টোরিয়ার ঝালমুড়ি, ডেকার্স লেনের ঘুগনি, টোস্ট, ধর্মতলার আলুকাবলি, আর্মহাস্ট স্ট্রিটের তেলেভাজা, ফেয়ারলি প্লেসের লুচি-আলুরদম ছিল। চা-কফির ভাঁড়ার সেজেছিল বইপাড়ার স্বাদে। মেন কোর্সে ছিল পার্ক সার্কাসের বিরিয়ানি, খিদিরপুরের নিহারি ও রুমালি রুটি, বড়বাজারের নবরত্ন কোর্মা, শোভাবাজারের ফিশ কবিরাজি ইত্যাদি। চাইনিজপ্রেমীদের জন্য ছিল কলকাতার চাইনিজ খাবারের বিশেষ স্টল। মিষ্টির মধ্যে চিৎপুরের ফিরনি ও ভবানীপুরের মিষ্টি দইও ছিল। খাওয়াদাওয়া ছাড়াও আয়োজিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, যাতে অংশ নেয় ছাত্রছাত্রীরা। উপস্থিত ছিলেন রাজারহাট-নিউ টাউনের বিধায়ক তাপস চট্টোপাধ্যায়, বিধাননগরের ডেপুটি মেয়র অনীতা মণ্ডল, বিধাননগর কর্পোরেশনের উপদেষ্টা বিনু মণ্ডল ও ম্যাকাউট-এর উপাচার্য সৈকত মৈত্র প্রমুখ। কলকাতার নামী সব হোটেলের কর্মীও এই উৎসবে শামিল হয়েছিলেন।
কাঁকুড়গাছিতে তানিশ্ক-এর স্টোর সাজল নবরূপে
• কলকাতার কাঁকুড়গাছিতে নিজেদের আইকনিক স্টোরকে নতুনরূপে সাজিয়ে তুলল তানিশ্ক। স্টোরটির উদ্বোধন করেন টাইটান কোম্পানি লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট (মার্কেটিং অ্যান্ড রিটেল) অরুণ নারায়ণ। সোনা, হীরে, সলিটেয়ার ও প্ল্যাটিনাম মিলিয়ে প্রায় পাঁচ হাজারেরও বেশি নকশার গয়না এখানে মিলবে। যেমন: তানিশ্ক-এর এক্সক্লুসিভ কালেকশন ‘ছোঝা’, সুবর্ণ সাম্রাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত ‘আলেখ্য’, ডায়মন্ড কালেকশন ‘রিদমস অব রেন’ ও ‘কালার মি জয়- দ্য কার্নিভাল এডিট’— সবই মিলবে এক ছাদের তলায়। ৫৭০০ বর্গফুট এলাকা জুড়ে তৈরি এই স্টোরটি ৩০৮, সিআইটি রোড, স্কিম ৬-এম, ফুলবাগান কাঁকুড়গাছিতে অবস্থিত। অরুণ নারায়ণের মতে, ‘পূর্বাঞ্চলে ৪৫তম স্টোরটি পুনরায় চালু করতে পেরে আমরা আনন্দিত। গ্রাহকদের সর্বোত্তম পরিষেবা দেওয়ার পথে আমরা আত্মবিশ্বাসী।’
শীতের সম্ভার আনল দেবারতি’স কালেকশন
• নিজের বুটিক ‘দেবারতি’স কালেকশন’-এ শীতকালীন পোশাকের কালেকশন আনলেন কলকাতা ক্যানাল রোডের ডিজাইনার দেবারতি দেবরায়। আজরাখ, ইন্ডিগো সিল্ক ও ইক্কতের নানা পোশাকের পাশাপাশি হাকোবা নকশারও সম্ভার মিলবে এখানে। এছাড়া কাশ্মীরি শাল, কাশ্মীরি জ্যাকেট, ভেলভেট সেট, শ্রাগ, উলেন কুর্তিও মিলবে এই কালেকশনে। লাল, কমলা, নীল, হলুদ সহ নানা রঙের সমাহারে সেজেছে এই কালেকশন। সম্প্রতি অভিনেত্রী সৌমিলি বিশ্বাস শীতের এই কালেকশন উদ্বোধন করেন। দাম শুরু ৩৯৯ টাকা থেকে।
