Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

সেলেবদের বড়দিন

ক্রিসমাস মরশুমে শীত-উৎসব কানায় কানায় পূর্ণ। কেক পেস্ট্রি কফির গন্ধে মজেছে সবাই। আজ কী করবেন সেলেবরা? তাঁদের শৈশবের বড়দিনই বা কেমন ছিল? তাঁদের সঙ্গে কথায় স্বরলিপি ভট্টাচার্য। 

দিতিপ্রিয়া রায়
আজ বড়দিন। অনেকেরই ছুটি হয়তো। কিন্তু আমার ছুটি নেই। ২৫ ডিসেম্বর শ্যুটিং করে কাটছে। ‘আয় খুকু আয়’-এর শ্যুটিংয়ে কলকাতার বাইরে রয়েছি। ফিরতে ফিরতে হয়তো বছরের শেষ হয়ে যাবে। ৩১ ডিসেম্বর শ্যুটিং সেরে ফিরব সম্ভবত। সেদিনও আর আলাদা করে পার্টি করার এনার্জি  থাকবে না হয়তো। ফলে এবছর ছুটির সময়টা কাজেই কাটবে। অন্যান্য বছরও ২৫ ডিসেম্বর শ্যুটিং থাকত। কিন্তু গত দু’বছর ইচ্ছে করেই শ্যুটিং এড়িয়ে গিয়েছিলাম। এখন মনে পড়ে বেশ নস্টালজিক লাগছে। গত বছর পাহাড়ে বেড়াতে গিয়েছিলাম। তার আগেরবার সমুদ্র। যদি বেড়াতে যেতে না-ও পারি, অন্তত ২৫ ডিসেম্বর রাতটা বাড়ির বাইরে থেকে মজা করতাম। 
বড়দিন মানেই কেক। আমি খুবই কেক খেতে ভালবাসি। শ্যুটিংয়ে এসেও কেক খাচ্ছি। কলকাতায় থাকলে মা বাড়িতে রকমারি কেক বেক করে। এসময় বাড়িতে কেউ এলেও নানারকম কেকই নিয়ে আসে। আমি ফুডি। কিন্তু সেটা নির্ভর করে মুডের উপর। আমি আসলে খুবই মুডি। তবে পরিমাণে অল্প হলেও সব রকমের খাবার খাই। কেক তো বাদ দিতেই পারব না। 
ছোটবেলার বড়দিন মানে আমার কাছে ছিল চার্চে যাওয়া। কলকাতায় বড় হয়েছি। কিন্তু এই সময়টা আজ পর্যন্ত পার্ক স্ট্রিট যাওয়া হয়নি! ক্রিসমাস আর নিউ ইয়ারে পার্ক স্ট্রিট কেমন সাজানো হয়, তা সামনে থেকে দেখিনি। কারণ আমার বন্ধুদের যে গ্রুপটা রয়েছে, তারা প্রত্যেকেই খুব লাজুক। পার্ক স্ট্রিট যাওয়ার থেকে আমাদের মনে হয়, বাড়ি বসে আড্ডা দিলেই তো হয়। সেজন্য আর যাওয়া হয়নি। প্রত্যেকবারই ভাবি যাব, কোনওবার হয়তো নিশ্চয়ই হবে। 

গৌরব চট্টোপাধ্যায়
২৪ ডিসেম্বর রাত থেকেই আমাদের সেলিব্রেশন শুরু। কোনওবার বাইরে যাই, কোনওবার বাড়িতেই থাকি। ৩১-এর রাত যেমন প্রতি বছর বাড়িতেই সেলিব্রেশন হয়। ক্রিসমাস ইভে আমি, স্ত্রী দেবলীনা (কুমার), বন্ধুদের সঙ্গে থাকি। কখনও বাড়ির লোকেরাও থাকেন। ক্রিসমাসে পার্টি করতে ভালো লাগে। তাই ২৫ ডিসেম্বর সকালে ঘুম থেকে উঠতে বেশ দেরি হয়। তারপর কোথাও লাঞ্চে গেলাম বা বিকেলে খুব কাছের মানুষদের নিয়ে কোথাও খেতে গেলাম। এ বছর আমার নতুন মেগা ধারাবাহিক শুরু হয়েছে ‘গাঁটছড়া’। ২৫ ডিসেম্বর সাধারণত শ্যুটিং রাখি না। এ বার কাজ শেষ করে ডিনারে যাব। 
এখন বা গত বেশ কয়েক বছর ক্রিসমাসে যেভাবে পার্ক স্ট্রিট সাজানো হয়, আমার ছোটবেলায় এত সাজানো হতো না। তবে অন্যরকম পরিবেশ থাকত। ক্রিসমাসে পার্ক স্ট্রিটে গিয়ে আনন্দ করতাম। বাবা, মায়ের সঙ্গে যেতাম ফ্লুরিজে। ডিনার করতাম বারবিকিউতে। আর ছিল গ্রেট ইর্স্টান। বাঙালিদের টিপিক্যাল মেনু সুইট কর্ন স্যুপ, ফ্রায়েড রাইস, চিলি চিকেন...। এগুলো খেতাম। 
আমি দার্জিলিংয়ে সেন্ট পলসে পড়েছি। বিয়ের পর দেবলীনাকে নিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে ছিল। ওকে নিয়ে গিয়েছিলামও। আর একটা ইচ্ছে আছে। আমাদের স্কুলে প্রতি বছর লম্বা ছুটি পড়ার আগে সুন্দর করে স্কুল সাজানো হতো। বড়দিনের প্রার্থনা হতো। এখনও হয়। সেটা ওকে দেখানোর ইচ্ছে আছে। দেবলীনা এমনিতে খুব শীতকাতুরে। ও যদি ঠান্ডাটা কন্ট্রোল করতে পারে, তাহলে কোনও একবার ওকে নিয়ে যাব। 
ক্রিসমাসে আর একটা জিনিস মিস করি। নাহুমস থেকে ব্রাউনি নিয়ে আসত বাবা। অনেক বছর সেটা হয়নি। এবছর সেটা নিয়ে আসব। 

কনীনিকা বন্দ্যোপাধ্যায়
আমার মেয়ে কিয়ার বয়স আড়াই বছর। ওকে বাড়িতে রেখেই কয়েক মাস হল শ্যুটিং শুরু করেছি। মা প্রতিদিন কাজে যাচ্ছে, এই ব্যাপারটার সঙ্গে কিয়া মানিয়ে নিচ্ছে ঠিকই, কিন্তু ও আমাকে মিস করে। তাই এখন আমার কাছে একটা দিন ছুটি মানেই সেটা ওর জন্য। সেটাই একটা উৎসবের মতো।  ২৫ ডিসেম্বর, বড়দিনও তাই। আজ শ্যুটিং রাখিনি। আজকের দিনটা কিয়ার।
বাড়িতে একটা ক্রিসমাস ট্রি আছে। সেটা উপর থেকে নামিয়ে সাজিয়েছি। কিয়ার জন্য সান্টাক্লজ এনেছি। মোজা ঝুলিয়েছিলাম। ও যা দেখে, তা যে সত্যি হয়, সেটা বোঝানোর চেষ্টা করেছি। আসলে এখন তো ওকে নিয়ে বেশি বেরতে পারছি না। তাই বাড়িতেই সাজানোর চেষ্টা করেছি। যেদিন ক্রিসমাস ট্রি ছাদ থেকে নিয়ে এলাম, সেদিন কিয়া দেখেই প্রথমে বলল, ‘ক্রিসমাস ট্রি’। তারপর বলল, ‘জিঙ্গল বেল’। কথা বলতে শিখেছে। সান্টাক্লজকে চেনে এখন। 
আমার ছোটবেলার ক্রিসমাস মানে কিন্তু পার্ক স্ট্রিট নয়, নিউ মার্কেট। আমরা যেতাম। ওল্ড নিউ মার্কেটের মাঝখানে বড় ক্রিসমাস ট্রি দিয়ে সাজানো হতো। বাবা-মায়ের সঙ্গে নিউমার্কেট যাওয়া, নাহুমসের কেক খাওয়া নিয়মের মতো ছিল। নাহুমসে গিয়ে দুই বাড়ির জন্য কেক কেনা এখনও আছে। 
কিয়ার হাত ধরে নিজের ছোটবেলাটা ফিরে দেখছি। আমি যেহেতু অল্প বয়সে মা হইনি, সে কারণে এই ফিরে দেখাটা আমাকে মা, বাবার কাছে আবার নিয়ে যাচ্ছে। অল্প অল্প পাওয়া, কিন্তু তাতেই আনন্দ। একটা কথা মনে করিয়ে দিতে চাই। এটা আনন্দের সময়। বাচ্চাদের নিয়ে হয়তো বেরবেন সকলে। বড়রা সচেতন থাকুন। মাস্ক পরুন। বাচ্চাদের যতটা কম সম্ভব ছোঁবেন। ছোট ছোট বিষয়ে সাবধান হলে তবেই আমরা ভালো থাকব। 

 অপরাজিতা আঢ্য
২৫ ডিসেম্বরের জন্য বিশেষ পরিকল্পনা করার সুযোগ পাইনি। গতকালই চেন্নাই থেকে শ্যুটিং সেরে ফিরলাম। ২৫ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারির মধ্যে একটা দিন রাস্তায় যাঁরা থাকেন, তাঁদের খাবার আর কম্বল দিই। বাচ্চাদের খেলনা দিই। এবার হয়তো আজই করতে পারব না। সবে ফিরলাম। আমি যে একা করতে পারি তা নয়, অনেকটা পুঁজি লাগে। অনেকে সাহায্য করেন। উদ্যোগ আমি নিই, কনট্রিবিউশনও থাকে। 
ছোটবেলায় ক্রিসমাস বলতে যেটা মনে পড়ে, বাড়িতে একটা যিশুখ্রিস্টের মূর্তি ছিল। বড়দিনে মা সেটা নামিয়ে দিত, আমরা সাজাতাম। বাড়িতে একটা কেক আনা হতো, সেটা মজা করে খাওয়া, সেটাই আনন্দ। পয়লা জানুয়ারি হাওড়া থেকে বাসে বাবার সঙ্গে কলকাতায় আসতাম। কিন্তু বাসে উঠলেই  শরীর খারাপ হতো। সে জন্য সেভাবে আর আনন্দ করতে পারিনি। 
এই সময়টা কীভাবে সেলিব্রেশন-পার্টি হয়, তা জানতে পারি বিয়ের পর ২০০০ সাল থেকে, পুরোদস্তুর অভিনয় তখন শুরু করেছি। এত রক্ষণশীল পরিবারে বড় হয়েছি, ক্রিসমাস বা নিউ ইয়ার সেলিব্রেশনের কথা শুনেছি, পড়েছি বা সিনেমায় দেখেছি। বাস্তবে অভিজ্ঞতা ছিল না। 
আমার কাছে এই সময়ের সেলিব্রেশন মানে কিন্তু পার্টি নয়। যাঁদের প্রয়োজন, তাঁদের পাশে থাকতে পারাতেই আমার আনন্দ। যাঁদের জন্য কাজ করি, তাঁরা হয়তো জানতে পারেন না। যদি ভালো কাজ করি, তাতে একটা মানুষের উপকার হয়, তার তো একটা পজিটিভ ভাইব তৈরি হয়। সেটা ঠিক আমার কাছে ফিরবে। আমি তো নিজে কিছু করতে পারি না, আমি বিশ্বাস করি, যার কাছে পৌঁছল, তাঁর ভাগ্যে ছিল বলেই আমি করতে পারলাম। সুতরাং তিনি আমাকে সুযোগ করে দিলেন বলে তাঁকে ধন্যবাদ। এটাই আমার ক্রিসমাস গিফট। 

ঋষি কৌশিক
২৫ ডিসেম্বর মানেই পার্টি সিজন। পুরো শীতকাল জুড়েই চলে। আমি বাইরে পার্টি করলেও তা খুব কম, একেবারেই ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের সঙ্গে। বরং হাউজ পার্টিই ভালো লাগে। এই বন্ধুরা সকলেই  ইন্ডাস্ট্রির বাইরের। আমার বাইকিংয়ের বন্ধুরা। একসঙ্গে বাইকে চড়ে ঘুরতে যাই। ওদের সঙ্গে কোনও প্রফেশনাল সম্পর্ক নেই। ওদের সঙ্গেই ক্রিসমাস সেলিব্রেট করব।
এই সময়টা বেড়াতে যেতে ভালোই লাগে। ২০২০তে শেষবার বন্ধুদের সঙ্গে বাইকে পুরুলিয়ায় গিয়েছিলাম। এবার কলকাতাতেই। আমার নতুন ধারাবাহিক ‘সোনা রোদের গান’ শুরু হবে। কাজ চলছে। ক্রিসমাসের কথা উঠলে কেকের কথা বলবই। বাড়িতে বেক করা হয় না। কিনেই খাওয়া হয়। কেক খেতে কার না ভালো লাগে? আমারও দারুণ লাগে। যখন ডায়েট করি, তখন সবটাই মেনটেন করি। আবার ফেস্টিভ সিজনে সব কিছু খাই। তৃপ্তি করে। ডায়েটে থাকা ভালো। কিন্তু সবসময় সেটা অসম্ভব। মনের শান্তির জন্যও তো কিছু করতে হয়। 
আমি তেজপুরের ছেলে। সেখানে কলকাতার মতো ক্রিসমাস সেলিব্রেশন একেবারেই হতো না। খ্রিস্টানদের মধ্যে হতো অবশ্য। এখন অনেকটা বদলেছে। গ্লোবালাইজেশনের পর তেজপুরেও এখন সেলিব্রেশন হয়। কিন্তু যখন আমি থাকতাম, তখন কলকাতার মতো উন্মাদনা ছিল না। স্কুলের ছুটি হয়ে যায়। গির্জা সাজানো হয়। আগে আমাদের বাড়ির পাশেই খ্রিস্টান পরিবার থাকত। ওদের বাড়িতে নিমন্ত্রণ থাকত। আমরা যেতাম। সেসময়ের কথা ভাবলে নস্টালজিক লাগে!
একটাই অনুরোধ করব, ফেস্টিভ সিজন, সকলে আনন্দ করুন। কিন্তু নিরাপদ দূরত্ব মেনে। দুটো বছর করোনার জন্য মানুষের লোকসান হয়েছে। মানুষ একটু রিফ্রেশমেন্ট খুঁজবেই। কিন্তু সাবধান থাকতে হবে। 
 
25th  December, 2021
গৃহকোণে থাক বাঙালিয়ানা

বর্ষবরণের প্রস্তুতি তুঙ্গে। নতুন পোশাক থেকে শুরু করে ঘরের টুকিটাকি সামগ্রী, তালিকা মিলিয়ে চৈত্র সেলে বাজার সেরে ফেলেছেন অনেকেই। কেউ কেউ অপেক্ষা করছেন আজ, দিনভর শেষ মুহূর্তের ‘ফিনিশিং টাচ’-এর! বাঙালির  নিজস্ব  সংস্কৃতির এই উৎসব বড় প্রাণের। তাই ঘর সাজানোর রীতিটিও বেশ প্রাচীন। 
বিশদ

13th  April, 2024
ওপার বাংলায় নববর্ষ

বাংলাদেশে কেমন করে উদ্‌যা঩পিত হয় পয়লা বৈশাখ? ঘুরে এসে বর্ণনায় তাপস কাঁড়ার। বিশদ

13th  April, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

বাজারে আসছে হ্যাভেলস ইন্ডিয়ার লয়েড স্টেলার এয়ার কন্ডিশনার। লয়েড এয়ার কন্ডিশনার তাদের প্রথম ডিজাইনার রেঞ্জের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে সৌরভ এবং ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়কে একসঙ্গে প্রথমবার একটি বিজ্ঞাপনে নিয়ে এসেছে।
বিশদ

13th  April, 2024
ঘুরে আসুন উইকএন্ডে

ইদ থেকে যদি ছুটি পান তাহলে চলুন যাই তাকদা। দার্জিলিং থেকে মাত্র ঘণ্টা দেড়-দুইয়ের ড্রাইভ। নিরিবিলি, নিস্তরঙ্গ এই গ্রামে কয়েকটা দিন আরামে কেটে যাবে। চারদিকে যত দূর চোখ যায় চা বাগানের বিস্তার।
বিশদ

06th  April, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

বৈশাখের প্রাক্কালে গোটা চৈত্র মাস জুড়েই বাঙালির কেনাকাটার মরশুম। জেলা থেকে শহর সর্বত্রই দোকানে দোকানে ভিড়। হাওড়া ময়দান মেট্রোর কাছে নির্ভরযোগ্য বস্ত্রবিপণি রীতা শাড়ি অ্যান্ড গার্মেন্টসও এই কেনাকাটার উৎসবে সেজে ওঠে।
বিশদ

06th  April, 2024
প্রকৃতির সুর বাজে কালিম্পঙে

কাঞ্চনজঙ্ঘার বরফাবৃত শোভা অথবা লাল নীল হলুদ অর্কিডের বাহার— যে সৌন্দর্যেই মাততে চান, কালিম্পঙে তা ষোলো আনা সম্ভব। বর্ণনায় মধুছন্দা মিত্র ঘোষ। বিশদ

30th  March, 2024
 টুকরো  খবর

ভারতের নির্ভরযোগ্য বৈদ্যুতিন সামগ্রীর ব্র্যান্ড এলজি ইলেকট্রনিক্স নিয়ে এল এলজি মুডআপ  রেফ্রিজারেটর। ফ্যাশন ডিজাইনার গৌরী ও নয়নিকার উপস্থিতিতে এই নতুন মডেলটি প্রকাশ্যে আনল সংস্থা। বিশদ

30th  March, 2024
রং খেলায় সাবধানতা

দোলের দিনে কীভাবে যত্ন নেবেন নিজের? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখলেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য। বিশদ

23rd  March, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

আইটিসি লিমিটেডের ইনস্ট্যান্ট নুডল ও পাস্তা ব্র্যান্ড সানফিস্ট ইপ্পি শুরু করেছে ‘ইপ্পি বেটার ওয়ার্ল্ড: ক্রিয়েট ম্যাজিক’ নামে এক নতুন উদ্যোগ। প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ এবং তা পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে তোলা ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ। বিশদ

23rd  March, 2024
পুরাণের গল্পে সমৃদ্ধ  সীতামারি

পৌরাণিক গল্প আর নৈসর্গিক দৃশ্যে মোড়া সীতামারি। ঘুরে এসে বর্ণনায় তনুশ্রী কাঞ্জিলাল মাশ্চরক। বিশদ

16th  March, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

নারীদিবসে এক নারীর জীবনকথার প্রকাশ দেখল সাহিত্যমহল। ৮ মার্চ অভিনেতা ভাস্বর চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিন। আর এই দিনটিকেই বেছে নেওয়া হল ভাস্বরের নতুন বই প্রকাশের দিন হিসেবে।
বিশদ

16th  March, 2024
মাইক্রো আভেন কখন বারণ?

কোন কোন খাবার কীভাবে কখন আভেনে দিলে ক্ষতির পাল্লা কমবে? রইল পরামর্শ। লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

09th  March, 2024
মনমাতানো বেলপাহাড়ির পথে 

 শাল পিয়ালের বন, সেসব ঘিরে উঁচু নিচু টিলা আর মহুয়ার জঙ্গল। এই নিয়েই বেলপাহাড়ি। ঘুরে এসে লিখলেন অরিন্দম ঘোষ। বিশদ

09th  March, 2024
পানেসর আর্ট গ্যালারিতে জীবনের কথা তুলিতে
 

জীবনের নানা অনুভূতির মোচড়। শিল্পী বিশ্বরূপ চৌধুরী এর নাম রেখেছেন ‘প্লাস্টিসিটি অব লাইফ’। সাদা-কালো ছবিতে সেখানে কোথাও ধরা পড়েছে বিমূর্ত মানবজীবন। মানুষে মানুষে সাহায্য, দ্বন্দ্ব, আনন্দ বেদনা ফুটে উঠেছে ৩৩টি ছবির মধ্যে দিয়ে। বিশদ

09th  March, 2024
একনজরে
কানাডার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সোনা চুরির ঘটনা। পুলিসের জালে দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত সহ ৬। গত বছর টরেন্টোর প্রধান বিমানবন্দর থেকে ৪০০ কেজির সোনার বার ও ...

বাচ্চার জন্য দুধ গরম করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ। আর সেই আগুনে তিনটি বাড়ি ভস্মীভূত হল। জলের অভাবে আগুন নেভাতে পারলেন না বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভরতপুর থানার গোপালপুর গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ...

পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ...

শহরজুড়ে ফ্লেক্স-ব্যানার। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের ধাক্কায় শহর মুড়েছে প্লাস্টিকের পতাকা এবং আরও কিছু প্লাস্টিকের তৈরি প্রচার সামগ্রীতে। ভোট মিটলে সেগুলির প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। হয়ে ওঠে বর্জ্য। রাস্তার ধারে পড়ে থাকে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: পাঞ্জাবকে ৯ রানে হারাল মুম্বই

18-04-2024 - 11:50:54 PM

আইপিএল: ২১ রানে আউট হরপ্রীত ব্রার, পাঞ্জাব ১৮১/৯ (১৯ ওভার) টার্গেট ১৯৩

18-04-2024 - 11:46:48 PM

আইপিএল: ৬১ রানে আউট আশুতোষ শর্মা, পাঞ্জাব ১৬৮/৮ (১৭.১ ওভার) টার্গেট ১৯৩

18-04-2024 - 11:36:00 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি আশুতোষ শর্মার, পাঞ্জাব ১৫১/৭ (১৫.৩ ওভার) টার্গেট ১৯৩

18-04-2024 - 11:22:48 PM

আইপিএল: ৪১ রানে আউট শশাঙ্ক সিং, পাঞ্জাব ১১১/৭ (১২.১ ওভার) টার্গেট ১৯৩

18-04-2024 - 11:02:15 PM

আইপিএল: ৯ রানে আউট জীতেশ শর্মা, পাঞ্জাব ৭৭/৬ (৯.২ ওভার) টার্গেট ১৯৩

18-04-2024 - 10:48:50 PM