বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
আগামী ২৮ জুলাই, ১৮৭ পার্ক স্ট্রিটের ‘জানুস’-এ মঞ্চস্থ হতে চলেছে ‘ম্যাকবেথ বাদ্য’-র শততম রজনী। এই প্রথম ‘ব্ল্যাক থিয়েটার’-এর অনুপ্রেরণায়। মনীশের নতুন খোঁজ, নতুন ভাবনার সঙ্গে একাত্ম হতে অবশ্যই দেখা দরকার ‘ম্যাকবেথ বাদ্য’র একক মঞ্চাভিনয়। ম্যাকবেথের বিয়োগান্তক বিরোধ, অসঙ্গতি, দ্বন্দ্ব – সবকিছু মূর্ত হয়ে উঠবে শিল্পীর শরীরী বিভঙ্গে, নাচের ছন্দে। ইতিমধ্যেই বিশ্বের দরবারে, ১৬টি আন্তর্জাতিক থিয়েটার উৎসবে মঞ্চস্থ এবং উচ্চ প্রশংসিত হয়েছে মনীশের এই নাটকটি। ইউরোপ এবং এশিয়ার বিভিন্ন নাট্য উৎসবে ৭৫টি শো হয়েছে। এই অক্টোবরে জিম্বাবোয়েতে অনুষ্ঠিত হতে চলা নাট্য উৎসবে আমন্ত্রিত হয়েছেন মনীশ এবং তার ‘ম্যাকবেথ বাদ্য’। অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ‘ওদিন থিয়েথ্রেট অফ ইউজেনিও বারবা’ এবং ‘থিয়েটার ডু সোলেইল অফ অ্যারিনে নোওচিন-এতে মঞ্চস্থ হয়েছে ‘ম্যাকবেথ বাদ্য’।
জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্তরে সমাদৃত, আলোচিত এবং প্রশংসিত শেক্সপিয়র অনুপ্রাণিত মনীশের ‘ম্যাকবেথ বাদ্য’-র শততম শো টি দেখা যাবে আগামী ২৮ জুলাই, এই কলকাতায়। ঠিক আগের দিন অর্থাৎ ২৭ জুলাই, জ্ঞান মঞ্চে মঞ্চস্থ হবে কসবা অর্ঘ্য’র নতুন প্রযোজনা ‘ফ্র্যাঙ্কেন্স্টাইন’। এটি একক অভিনয়ের এক নতুন দিক উন্মোচন করবে। ভারতীয় সংগীত এবং শরীরী অভিনয়ের এক সার্থক মেলবন্ধন ঘটতে চলেছে। ফ্র্যাঙ্কেন্স্টাইনকে ঘিরে ঘনিয়ে ওঠা রাজনীতি,অস্থিরতার সঙ্গে আজকের দ্বিচারিতা, অসহিষ্ণুতাকে একসূত্রে বেঁধেছেন মনীশ। তাঁর সেই ভাবনা, সেই ভাষা, বক্তব্য, অনুরণিত হবে মঞ্চে। নতুন আঙ্গিকে, নতুন উপস্থাপনার মধ্যে দিয়ে। এই প্রথম বাংলা থিয়েটারে ফ্র্যাঙ্কেন্স্টাইনকে নিয়ে এলেন মনীশ।