বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
ছিল। সংবেদ-চন্দননগর ও চন্দননগর কলেজের এনএসএস শাখার স্বেচ্ছাসেবকরা যৌথভাবে চন্দননগর মহকুমার স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও আত্মকর্মসংস্থানে উৎসাহী প্রান্তিক মহিলাদের সমস্যা বিষয়ক সমীক্ষায় লক্ষ করেছে, দক্ষতার অভাব না থাকলেও এদের সাফল্য ও আর্থিকভাবে আত্মনির্ভর হওয়ার পথে প্রধান অন্তরায়, পুঁজি। অনেক ক্ষেত্রেই দক্ষতার সাহায্যে তারা আত্মনির্ভর হয়ে ওঠার স্বপ্ন দেখছে। কিন্তু টাকার অভাবে তা বেশি দূর এগচ্ছে না। এই অবস্থা থেকে প্রান্তিক মহিলাদের উদ্ধার করতে এবং তাদের আত্মনির্ভর করে তুলতে সহজ শর্তে ঋণের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। তাদের সরকারি বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা সম্পর্কেও সচেতন করার উদ্যোগ নিয়েছে কলেজ। উল্লেখ্য, মেলায় পণ্যসামগ্রী নিয়ে উপস্থিত প্রান্তিক মহিলাদের কাঁচামাল ক্রয়ের ক্ষেত্রে আর্থিক সহায়তা করেছে চন্দননগর কলেজের এনএসএস শাখা। সেই পণ্যকে বাজারমুখী করে তোলার ক্ষেত্রেও নানাভাবে প্রচার চালাচ্ছে এই শাখার স্বেচ্ছাসেবকরা। মেলায় উপস্থিত প্রান্তিক মহিলাদের আত্মনির্ভরশীল হওয়ার ক্ষেত্রে যে নানারকম সরকারি সুযোগসুবিধা রয়েছে, সে সম্পর্কে কলেজের অভিজ্ঞ অধ্যাপক-অধ্যাপিকা ও সরকারি আধিকারিকদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে তাদের। এনএসএস শাখার কার্যকরী আধিকারক মোনালি চক্রবর্তীর উদ্যোগে কয়েক মাস যাবৎ মহাবিদ্যালয়ের প্রতিটি বিভাগে শিল্পোদ্যোগ বিষয়ে আলোচনাসভা আয়োজিত হয়েছে। এই আলোচনাগুলিতে ঘুরেফিরে এসেছে আত্মনির্ভরতার প্রশ্নে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের প্রসঙ্গ ও তার সম্ভাবনার কথা। মহাবিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই দিশা মেলা তরুণ প্রজন্মকেও নব দিশা দেখাবে বলে আশাবাদী সংবেদ ও কলেজ কর্তৃপক্ষ।