বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
স্কুলের নিচু ক্লাস থেকেই লেখালেখির প্রতি অসম্ভব আকর্ষণ অনুভব করত আদিবা। নিজের সমস্ত অনুভূতি লিপিবদ্ধ করার চেষ্টা করত সে। এবং সেভাবেই তৈরি হতো বিভিন্ন কবিতা। ক্রমশ বয়স বাড়ার সঙ্গেই বোধের প্রসার ঘটেছে তার। আর সেই সঙ্গেই বৃদ্ধি পেয়েছে কল্পনাশক্তিও। এবং সেই সব কল্পনা ও অনুভূতির সাহায্যে তৈরি হয়েছে আদিবার প্রথম একক বই ‘জিল অব পেন’। এর আগেও কয়েকটি বইতে সে অন্যান্য লেখকের সঙ্গে যুগ্মভাবে কাজ করেছে। স্কুল, পড়াশোনা সামলে লেখালেখির সময় বার করে আদিবা। তার কথায়, ‘কাশ্মীরে যখন তখন কারফিউ লাগে, স্কুল বন্ধ হয়ে যায়। সেই সময়গুলো কাজে লাগিয়েই আমি কবিতা লিখি। তাছাড়া গত দু’বছর লকডাউনের সময়গুলোও লেখালেখির কাজই করেছি।’ ২০১৯ সালে অনন্তনাগ জেলায় সাহিত্য পুরস্কার জেতার পর আদিবা লেখালেখিকে পেশা হিসেবে নেওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।