কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
৩৭ বছরের এই সাংবাদিক ‘নিউজহাব’-এ কর্মরতা। সদ্য প্রাইম টাইমে খবর পড়ার সুযোগ পেয়ে দীর্ঘদিনের স্বপ্নপূরণ হল তাঁর। সেদিন সাধারণভাবে যাঁর খবর পড়ার কথা ছিল, তাঁর পরিবর্তে ডাক পান ওরিনি। আর সুযোগ পেয়ে নিজেই হয়ে উঠলেন খবর। সৌজন্যে তাঁর মুখের ওই ট্যাটু। যা ‘মাওরি’ সম্প্রদায়ের মহিলাদের শরীরে দেখতে পাওয়া যায়। নিউজিল্যান্ডের আদিবাসী মাওরি সম্প্রদায়ের এই ট্যাটু ওরিনির মুখে কীভাবে এল?
ওরিনি জানিয়েছেন, ২০১৭-এ ওই ট্যাটু করিয়েছেন তিনি। তার আগেই ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে নিজের আসল পরিচয় জানতে পেরেছিলেন। নিজে মাওরি সম্প্রদায়ভুক্ত হওয়ার কারণেই ওই পদক্ষেপ করেছিলেন। প্রাইম টাইম নিউজ বুলেটিনে মাওরি ফেস ট্যাটু নিয়ে কোনও মহিলার সংবাদপাঠ এই প্রথম। এই ঘটনায় আপ্লুত ওরিনি। মুখের এই ট্যাটু নিয়ে তিনি গর্বিতও বটে।
ওরিনির কথায়, ‘আমাদের প্রজন্মের জন্য এটা একটা বড় জয়। আমি পরবর্তী দশ প্রজন্মকে বলতে চাই, নিজের সংস্কৃতি, পরিচয় কখনও তোমাকে পিছিয়ে দেবে না। বরং এটাই তোমার শক্তি হিসেবে ব্যবহার করে সকলের জন্য ভালো কাজ করো। আমাদের, মাওরিদের জন্য এটা অবশ্যই একটা নতুন পথ।’