Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

অমলাশঙ্কর ও তাঁর বাহাদুর নাতনি 

চলে গেলেন কিংবদন্তি নৃত্যশিল্পী অমলাশঙ্কর। পৌত্রী শ্রীনন্দাশঙ্করের স্মৃতিচারণায় উঠে এলেন এক অন্য অমলা। সাক্ষাৎকারে কমলিনী চক্রবর্তী।

অমলাশঙ্করের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় হয় ২০০৪ সালে। ‘আমরা মেয়েরা’ পাতার জন্য এই কিংবদন্তি নৃত্যশিল্পীর সাক্ষাৎকার নেওয়ার ভার পড়েছিল আমার ওপর।
নৃত্যশিল্পী অমলাশঙ্কর। বিশ্বজোড়া তাঁর খ্যাতি। এহেন ব্যক্তিত্বের সাক্ষাৎকার নেওয়ার দায়িত্ব পেয়ে আমি একই সঙ্গে রোমাঞ্চিত আবার একটু শঙ্কিতও বটে। মুখোমুখি হতেই অবশ্য সব শঙ্কা কাটিয়ে দিলেন অমলাশঙ্কর স্বয়ং! হাসিমুখে আমার হাত ধরে ঘরে নিয়ে গেলেন তিনি। তারপর অকপটে বললেন, ‘আমার ডান দিকে বোসো। বাঁ কানে শুনতে অসুবিধে হয়। আর প্রশ্নগুলো একটু জোরে জোরে বলবে। আমার বুঝতে সুবিধে হবে।’ অবাক হয়েছিলাম। এত নামী ব্যক্তিত্ব, অথচ কী সরল তাঁর আচরণ! এরপর আরও দু’-একবার অমলাশঙ্করের সঙ্গে কথা বলেছি। আর প্রতিবারই মুগ্ধ হয়েছি তাঁর সহজ, সাবলীল আচরণে। শেষ সাক্ষাৎ হয়েছিল তাঁর শততম জন্মদিনে। তবে তখন আর কথা বলার মতো অবস্থায় ছিলেন না তিনি। গত ২৪ জুলাই, শুক্রবার প্রয়াত হলেন অমলাশঙ্কর। তাঁর পৌত্রী শ্রীনন্দাশঙ্করের স্মৃতিচারণায় উঠে এলেন এক অচেনা অমলা।
 ঠাকুমা অমলাশঙ্কর ঠিক কেমন ছিলেন?
  বিখ্যাত নৃত্যশিল্পী হলেও আমার কাছে তিনি শুধুই ঠাম্মা। আমার সঙ্গে শিশু হয়ে মিশতেন। খেলতেন। আবার ঠাকুমা-নাতনি সুলভ ঝগড়াও করতেন।
 শুনেছি আপনাকে নাকি বিশেষ একটি ডাকনামে ডাকতেন তিনি?
  ডাকতেন তো। আমি ছিলাম ওঁর বাহাদুর নাতনি। আর কেন এমন নাম দিয়েছিলেন জানেন? আমার সঙ্গে তর্কে হেরে যেতেন বলে।
 কী নিয়ে তর্ক হতো আপনাদের?
 যাবতীয় বিষয় নিয়ে তুমুল তর্ক লাগত আমার সঙ্গে ঠাম্মার। হয়তো কারও ব্যবহারে খারাপ লাগল ওঁর। আমাকে বললেই, আমি যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে দিতাম দোষ দু’পক্ষের। ঠাম্মার সেই কথা পছন্দ হতো না। খানিকক্ষণ উনিও তর্ক করতেন আমার সঙ্গে। কিন্তু আমি তো ছাড়ার পাত্রী নই। শেষে রণে ভঙ্গ দিয়ে ঠাম্মা বলতেন, ‘ওরে আমার বাহাদুর নাতনি রে, তোর সঙ্গে কি আমি তর্কে পারি?’
 আপনার সঙ্গে তো ওঁর ভাবও ছিল ভীষণ...
 (থামিয়ে দিয়ে) ওরে বাবা। ভাব বলে ভাব? একেবারে ভীষণ ভাব। ছোটবেলায় ঠাম্মা ছিলেন আমার খেলার সঙ্গী। খেলনাবাটি থেকে শুরু করে সব ধরনের খেলা খেলেছি আমরা দু’জনে। আর শুধু খেলাই বা বলি কেন, গল্পও তিনি দারুণ বলতেন। রূপকথার নয় কিন্তু, নিজের জীবনের অভিজ্ঞতার গল্প।
 তাই নাকি? কী রকম?
  এই যেমন তিনি তাঁর বাবার সঙ্গে ছোটবেলায় কেমন নাচের জন্য যশোর থেকে প্যারিস পাড়ি জমিয়েছিলেন। বাংলাদেশের গ্রাম থেকে একেবারে ইউরোপের ঝলমলে শহর প্যারিস! ভাবলেই রোমাঞ্চ হয়। ঠাম্মা ভীষণ ভালো ফরাসি ভাষা জানতেন। অনেক সময় তাই গল্পের কিছু অংশ ফরাসিতেও বলতেন। আমি মুগ্ধ হয়ে শুনতাম। আবার আমার দাদু উদয়শঙ্করের সঙ্গে শো করার গল্প, এই সবই ঠাম্মা আমায় শোনাতেন। খাব না বলে বায়না করলে, ঠাম্মা হঠাৎ নেচে আমায় ভুলিয়ে খাইয়েও দিতেন।
 ঠাকুমার ব্যক্তিত্বের কোন জিনিসটা সবচেয়ে টানত আপনাকে?
  ঠাম্মা খুব সহজ সরল ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ওঁর সারল্যের প্রতিই বোধহয় সবচেয়ে আকৃষ্ট ছিলাম আমি।

 আপনাদের খুনসুটির কথা একটু বলুন।
  সে অনেক গল্প। বলতে বসলে শেষ হবে না। আমার সঙ্গে ঠাম্মার ছিল মজার সম্পর্ক। এই ভাব তো এই আড়ি। মনে আছে, তখন আমি মুম্বইতে থাকি। আমার বরের সঙ্গে সবেমাত্র আলাপ হয়েছে। বন্ধুত্বের থেকে একটু অন্যদিকে সম্পর্ক ঘুরতেই ঠাম্মার সঙ্গে আলাপ করালাম। কথা বলার পর আমাকে আলাদা ডেকে ঠাম্মা বললেন, ‘তাড়াতাড়ি বিয়ে করে ফেলো। নাহলে আমার ওকে যা পছন্দ হয়েছে, বেশিদিন দেরি করলে কিন্তু আমি বিয়ে করে নেব।’ আমিও এই কথা শুনে বললাম, ‘ও যেন তোমার মতো বুড়িকে বিয়ে করবে...’। মুখের কথা কেড়ে নিয়ে ঠাম্মা বললেন, ‘করতেও পারে, অমলাশঙ্কর বলে কথা।’ এমনই ছিলেন আমার ঠাকুমা।
 উনি তো খুব ভালো রান্না করতেন। ওঁর হাতের কোন রান্না আপনার সবচেয়ে পছন্দ?
  ঠাম্মা যা-ই রাঁধতেন তাই একেবারে অন্যরকম সুস্বাদু হয়ে উঠত। তবে তার মধ্যে আমার আর বাবার (আনন্দশঙ্করের) সবচেয়ে প্রিয় ছিল কন্টিনেন্টাল রান্না। চিকেন ইন হোয়াইট স্যস, স্প্যাগেটি উইথ মিট স্যস, বিটরুট মেয়ো স্যালাড— এইসব রান্নায় ঠাম্মা এক অন্য মাত্রা যোগ করতেন। এ ছাড়াও ঠাম্মার হাতের গুজরাতি ডালও আমার ভীষণ প্রিয় ছিল। রান্না নিয়ে বিভিন্ন রকম এক্সপেরিমেন্ট করতেন ঠাম্মা।
 কী রকম?
  এই যেমন অ্যাভোকাডোর সঙ্গে এটা সেটা মিশিয়ে কিছু একটা বানিয়ে ফেললেন। অথবা খুব প্রচলিত পদে একটু অন্য ধরনের মশলা ব্যবহার করে স্বাদ বদলে দিলেন। এই রকম।
 সাজগোজ করতে ভালোবাসতেন?
  আলাদা করে সাজতেন না, তবে খুব ফিটফাট থাকতেন। লিপস্টিক লাগাতে খুব ভালোবাসতেন। আমি ওঁকে লিপস্টিক এনে দিতাম মুম্বই থেকে। ওয়াইন রং বা বাদামি রঙের শেড, মেরুন ইত্যাদি ওঁর খুব প্রিয় ছিল। ওই এক লিপস্টিক দিয়েই সব রকম মেক আপ সেরে ফেলতেন ঠাম্মা। আঙুলের ডগায় লিপস্টিক নিয়ে চোখের ওপর লাগিয়ে নিতেন। তখন ওটাই হয়ে যেত আই শ্যাডো। অথবা গালে লাগিয়ে ঘষে দিতেন। ওটাই তখন বদলে যেত ব্লাশ অন-এ। এই ছিল ঠাম্মার সাজ। কিন্তু শাড়ির ব্যাপারে খুব সচেতন ছিলেন। তসর খুব ভালোবাসতেন। রঙিন শাড়ি প্রায় পরতেই দেখিনি ওঁকে।
 আপনার চরিত্রের কোন গুণে মুগ্ধ ছিলেন অমলাশঙ্কর?
  বলতে লজ্জা করছে, তবু বলি, ঠাম্মা আমার নাচে মুগ্ধ ছিলেন। যে কোনও স্টেজ শোতে আমায় সামনে রাখতে বলতেন। অথচ বাড়িতে সবচেয়ে খারাপ বোধহয় আমার নাচ। কিন্তু সে কথা ঠাম্মাকে বোঝায় কার সাধ্য? সবসময় বলতেন আমার স্টেজ প্রেসেন্স নাকি দাদুর মতো। ছোটবেলায় না বুঝলেও ক্রমশ কথাটার তাৎপর্য বুঝেছি। এটা যে কত বড় প্রশংসা, তা আমি এখন রন্ধ্রে রন্ধ্রে অনুভব করি।
 আপনার নাচের তালিম কি ঠাকুমার কাছেই শুরু?
  না, না। তখন জীবনটা অত িসরিয়াসলি নিইনি। ছোটবেলায় তো বলিউডের গানই বেশি করতাম। ঠাম্মা কিন্তু সেইসব গানের সঙ্গেও দিব্যি নাচতেন। ওই যে গানটা, ‘ছোটা বাচ্চা জান কে না তুম...’ ওটা তো ঠাম্মার খুব প্রিয় ছিল। কথায় কথায় গানের আর একটি লাইন, ‘তা ধিন ধিন না, না তিন তিন না...’-র সঙ্গে নেচে দেখিয়ে দিতেন। ঠাম্মা খুব শরীর সচেতন ছিলেন। কথা বলতে বলতেই এক্সারসাইজ করে ফেলতে পারতেন। আমরা অবাক হয়ে যেতাম।
 ওঁর সঙ্গে প্রথম যখন আমার আলাপ হয়, তখন নখ দিয়ে ছবি আঁকতেন উনি। এই নেশাটা কবে থেকে ধরেছিল?
  আঁকার ঝোঁকটা কিন্তু নতুন নয়। দাদুর সঙ্গে স্টেজ শো করার সময় স্লাইডগুলো সব ঠাম্মাই বানাতেন। ছায়া সরিয়ে সরিয়ে দৃশ্য বানানো, পেন দিয়ে আঁচড় কেটে ছবি তৈরি এইসব করতে উনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। ক্রমশ আঁকার পরিধি বাড়িয়ে তোলেন ঠাম্মা। নখ দিয়ে ছবি তারই অন্যতম নিদর্শন। ক্যানভাসে রং করে নখ দিয়ে আঁচড় কেটে ছবি তৈরি, এ আমার ঠাকুমার পক্ষেই সম্ভব।
 কখনও রেগে যেতে দেখেছেন ওঁকে?
  রাগ, দুঃখ সবই ছিল। কিন্তু এগুলো কোনওটাই ওঁর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নয়। বরং আমার ঠাকুমা ছিলেন হাসিখুশি, প্রাণবন্ত মানুষ। আমার বাবা মারা যাওয়ার পর সেই হাসি অনেক ম্লান হয়ে গিয়েছিল ঠিকই, তবু বহু দিন পর্যন্ত এক অসম্ভব প্রাণশক্তি ছিল ঠাম্মার মধ্যে। শেষ দিকে যখন কথাও বলতে পারতেন না, তখনও ওঁর মুখের হাসিটা মিলিয়ে যায়নি। ঠাম্মার শেষ সময়ে ওঁর কাছে থাকতে না পারার দুঃখটা আমার চিরজীবন থাকবে। তবু ঠাম্মার হাসিমুখটাই যে আমার স্মৃতিতে থেকে গেল এটাই সান্ত্বনা।

ছবি: শ্রীনন্দাশঙ্করের সৌজন্যে প্রাপ্ত 
01st  August, 2020
মা হওয়ার পর অবসাদ কাটাতে সাইকোথেরাপি

মা হওয়া আনন্দের। কিন্তু সুন্দর অভিজ্ঞতার সঙ্গেই অনেক মা শিকার হন প্রসবোত্তর বিষণ্ণতার। সমস্যা ও সমাধানের খোঁজে ডঃ ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়। বিশদ

20th  April, 2024
ক্রমশ বাড়িয়ে তুলতে হয় মনোযোগ

শিশুকে মনোযোগী করে তুলুন একদম ছোট বয়স থেকেই। কীভাবে? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ শোনালেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

20th  April, 2024
৪০ দিন কমলালেবু খেয়ে বাঁচলেন অ্যান

শুধুমাত্র ফল খেয়ে কি বেঁচে থাকা সম্ভব? তাও আবার যে কোনও একটি ফল? এ নিয়ে তর্ক হতেই পারে। তবে পরীক্ষিত সত্য, একটিমাত্র ফল খেয়ে বেঁচে থাকা সম্ভব। তা প্রমাণ করলেন অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের বাসিন্দা অ্যান অসবোর্ন। টানা ৪০ দিন কমলালেবু খেয়ে বেঁচে রয়েছেন তিনি। বিশদ

20th  April, 2024
মহিলা পরিচালিত বুথ

মহিলাদের সমানাধিকারের দাবি ভারতে নতুন নয়। তাকে মান্যতা দিতেই চলতি লোকসভা নির্বাচনে কান্নুরের মাহে বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিটি বুথ সামলাবেন মহিলা কর্মীরা। প্রিসাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসার, পুলিস, বয়ঃজ্যেষ্ঠ নাগরিক ও শারীরিকভাবে অক্ষম ভোটারদের সাহায্যকারী হিসেবে ন্যাশনাল সার্ভিস স্কিমের স্বেচ্ছাসেবক— সব বিভাগই সামলাবেন মহিলারা। বিশদ

20th  April, 2024
আইএএস অনন্যার প্রেরণা কোহলি

সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে সর্বভারতীয় স্তরের সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার ফল। ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন গত মঙ্গলবার ফলপ্রকাশ করে। এ বছর এই পরীক্ষায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন একজন মহিলা। তেলেঙ্গানার ডোনুরু অনন্যা রেড্ডি। বিশদ

20th  April, 2024
মিস মিসেস ইন্ডিয়া

প্রাক্তন মিস ওয়ার্ল্ড ও বলিউড অভিনেত্রী অদিতি গোভিত্রিকর, রোলি ত্রিপাঠী, নিতু সাহা, টলিউড অভিনেত্রী মৌবনী সরকার সহ একাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে ট্রানিসটিক্স ডাটা টেকনোলজিস প্রাইভেট লিমিটেড-এর পৃষ্ঠপোষকতায় বিশদ

20th  April, 2024
চৈত্র সেলের একাল সেকাল

বৈশাখ পয়লার আগে স্মৃতি রোমন্থনে অম্লানকুসুম চক্রবর্তী। 
  বিশদ

13th  April, 2024
বাংলা ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব হারিয়েছে বাঙালির কাছেই

ক্যালেন্ডার বাংলা হোক বা ইংরেজি, এটি অতি প্রয়োজনীয় বস্তু। তবে বর্তমান সময়ে বাংলা ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব অনেক হ্রাস পেয়েছে। কারণ বোধহয় এই ক্যালেন্ডার অনেকেই দেখতে বা পড়তে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন না। বিশদ

13th  April, 2024
স্বামীর অবর্তমানে শ্বশুরবাড়িতে স্ত্রীর অধিকার

বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে আইনি দিক খতিয়ে দেখলেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

06th  April, 2024
চাবুক হাতে আগুনে মেয়ে

১৯৩০-এর ৬ এপ্রিল সমাপন হয় ডান্ডি অভিযান। লবণ সত্যাগ্রহের সেই পদযাত্রার হাত ধরেই আসে আইন অমান্য। বিপ্লবীরক্ত চলকে ওঠে দেশ জুড়ে। তেমনই এক নেত্রী কটকের বিমলপ্রতিভা দেবী। আমরা তাঁকে ভুলতে বসলেও ভোলেনি ইতিহাস। লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
  বিশদ

06th  April, 2024
বিশ্বজয়ের দৌড়ে বাঙালি কন্যে

‘স্ট্রাগল’ শব্দটার সঙ্গে ছোট থেকে পরিচয় বিদিশা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মেয়ে হিসেবে জন্মের পর থেকেই লড়াই শুরু হয়ে গিয়েছে, একথা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর মা। কলকাতায় স্নাতকোত্তর পর্যন্ত পড়াশোনা করা বিদিশা এমন পরিবারে বড় হয়েছেন, যেখানে চাকরি করাটাই ছিল সাফল্য! বিশদ

06th  April, 2024
ভারতের সবথেকে ধনী মহিলা সাবিত্রী 

যিনি রাঁধেন, তিনি চুলও বাঁধেন। সাবিত্রী জিন্দাল এই উপমার আদর্শ উদাহরণ। ফোর্বসের প্রকাশিত তালিকায় ভারতের সবথেকে ধনী মহিলা সাবিত্রী। তাঁর বর্তমান সম্পত্তির পরিমাণ ৩৫৫০ কোটি মার্কিন ডলার। বিশদ

06th  April, 2024
স্বেচ্ছামৃত্যুর আবেদনে ডাচ তরুণী

জোরায়া টের বেকের বয়স ২৮। নেদারল্যান্ডসের একটি ছোট গ্রামে থাকেন। এই ডাচ তরুণী আইনের সাহায্য নিয়ে নিজের জীবন শেষ করে দিতে ইচ্ছুক। এমন খবর শিরোনামে আসতেই জোরায়াকে নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে নানা মহলে। বিশদ

06th  April, 2024
তর্ক-বিতর্ক: বাচ্চার মোবাইল আসক্তির জন্য

চলছে নতুন বিভাগ ‘তর্ক বিতর্ক’। সন্তানের মোবাইল ব্যবহারের নেপথ্যে বাবা-মা। — এই মতের পক্ষে ও বিপক্ষে পাঠকদের মতামত বেছে নিয়েছি আমরা। পরের পর্বে আপনিও জানাতে পারেন আপনার মতামত। বিশদ

30th  March, 2024
একনজরে
কেউ আছেন পাঁচ বছর, কেউ বা দশ। তাঁরা প্রত্যেকেই বারুইপুরের ‘আপনজন’ হোমের আবাসিক। প্রত্যেকেই প্রবীণ নাগরিক। তাঁদের অনেকেই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। মাঝেমধ্যে কেউ কেউ ...

বিজেপি সহ তামাম বিরোধীদের কোণঠাসা করতে পুরোপুরি কর্পোরেট ধাঁচে প্রচার পরিকল্পনা সাজিয়েছে তৃণমূল। জনসংযোগই হোক বা তারকা প্রচারককে নিয়ে প্রার্থীর বর্ণাঢ্য রোড শো—সবেতেই থাকছে সেই ...

বাড়ি ফেরার পথে এক ব্যক্তিকে পথ আটকে হাঁসুয়া দিয়ে কোপানোর অভিযোগ উঠেছে। সোমবার রাত ৯টা নাগাদ চাঁচল থানার গোয়ালপাড়া এলাকার ...

আট ম্যাচে পাঁচটা পরাজয়। প্লে-অফের পথ ক্রমশ কঠিন হচ্ছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। সোমবার সোয়াই মান সিং স্টেডিয়ামে রাজস্থান রয়্যালসের কাছে ৯ উইকেটে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় পঞ্চায়েতী রাজ দিবস 
১০৬১: ইংল্যান্ডের আকাশে হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়
১২৭১ : মার্কো পোলো তার ঐতিহাসিক এশিয়া সফর শুরু করেন
১৯২৬:  যক্ষার ভ্যাকসিন বিসিজি আবিষ্কার
১৯৪২: মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের মৃত্যু
১৯৪৫ :সোভিয়েত সেনাবাহিনী  বার্লিনে প্রবেশ করে
১৯৫৬: লোকশিল্পী তিজ্জনবাইয়ের জন্ম
১৯৭২: চিত্রশিল্পী যামিনী রায়ের মৃত্যু
১৯৭৩: ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকারের জন্ম
১৯৮৭: বরুণ ধাওয়ানের জন্ম
২০১১: ধর্মগুরু শ্রীসত্য সাঁইবাবার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯০ টাকা ৮৩.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০১.৮৯ টাকা ১০৪.৫০ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৯ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। পূর্ণিমা ০/১৫ প্রাতঃ ৫/১৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪৬/৩০ রাত্রি ১২/৪১। সূর্যোদয় ৫/১৩/০, সূর্যাস্ত ৫/৫৬/৩৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ৯/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৩ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। 
১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র রাত্রি ১২/১। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৫/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৫ গতে ১০/০ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৫ গতে ৩/৪৯ মধ্যে। 
১৪ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বক্তৃতা দিতে দিতে জ্ঞান হারালেন নীতিন গাদকারি
নির্বাচনী জনসভায় বক্তৃতা দিতে দিতে আচমকাই জ্ঞান হারালেন কেন্দ্রীয় সড়ক ...বিশদ

04:41:33 PM

দেবাংশুর প্রচারে উত্তেজনা
নন্দীগ্রামের ভেকুটিয়ায় তমলুক লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্যের প্রচারের সময় ...বিশদ

04:28:51 PM

বর্ধমান পূর্ব ও বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে জনসভায় তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

04:08:00 PM

২৮ এপ্রিল, রবিবার অবধি রাজ্যে বজায় থাকবে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি, জানাল আবহাওয়া দপ্তর

03:45:13 PM

বহরমপুরে জেলাশাসকের দপ্তরে মনোনয়ন জমা দিলেন কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী

03:03:21 PM

এই নির্বাচনে বিজেপি জিতলে আর দেশে নির্বাচন হবে না: মমতা

02:49:42 PM