পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আরতিদেবী বলেন, ‘গ্র্যান্ডমা ইউনিভার্স’-এর মঞ্চে তিন রাউন্ড ধরে চলে এই প্রতিযোগিতা। প্রথম রাউন্ডে তিনি পড়েছিলেন ব্রাইডাল জুয়েলারি ও লেহেঙ্গা। দ্বিতীয় রাউন্ডে ছিল নাচ। সেখানেও কেল্লাফতে। হিন্দিগানের সঙ্গে ধ্রুপদী নাচে আসর জমিয়ে দিয়েছেন। এই নাচের মাধ্যমে আরতি চাটলানি বুঝিয়েছেন, কীভাবে একজন ঠাকুমা তাঁর নাতি-নাতনিদের আবদার পূরণ করেন। এই নাচের জন্য তিনি তাঁর নাতি-নাতনিদের সঙ্গে ছবি তুলেছেন। নাচের এক ফাঁকে সেগুলো দেখিয়েছেন। এই নাচের জন্য তিনি যে ধরনের সরঞ্জাম ব্যবহার করেছেন, তা একেবারেই ভিন্ন। মঞ্চে আরতিদেবী কখনও নার্ভাস হননি। পুরোটা সময় ছিলেন আত্মবিশ্বাসী।
কিন্তু কীভাবে? উত্তরে এই ঠাকুমা জানিয়েছেন, ‘এখানে আসার সময় আমার
স্বামী বলেছিলেন, ‘অন্য সব কিছু ভুলে যাও। কেবল উপভোগ কর।’ আর আমি শুধু সেই কাজটাই করেছি। শুধু উপভোগ করেছি।’ বিচারকরা আরতিদেবীকে বলেছেন, ‘লম্বা, ফিট ও স্মার্ট’। ২০১৯ সালে এই মুকুট উঠেছিল স্পেনেরই সাবেল হেরেরো দালমাওয়ের মাথায়। তিনি ৩ সন্তানের মা, পেশায় আইনজীবী ওরিয়েল রিয়াল এস্টেট ও মডেলিং এজেন্সির মালিক।