গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
নাসা’র এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২০১৭ সাল থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছে এই নভোচারীরা। সম্প্রতি প্রশিক্ষণ প্রাপ্তদের মধ্যে থেকে ৬ নারী ও ৭ পুরুষকে বাছাই করা হয়। মোট ১৩ সদস্যের এই দলে ১১ জন যুক্তরাষ্ট্রের এবং দু’জন কানাডার। প্রায় ১৮ হাজার আবেদনের মধ্যে থেকেই এই ১৩ জনকে বাছাই করা হয়।
১৯৫৯ সালে তৈরি করা নাসা’র প্রথম নভোচারী দলের নাম অনুসারে এই নভোচারী দলকে ‘মারকুরি-৭’-এর সিলভার পিন প্রদান করা হয়।
সাফল্যের সঙ্গে প্রথম স্পেস ফ্লাইট সম্পন্ন করার পর তাঁরা পাবেন সোনার পিন।
নাসা’র পরিকল্পনা অনুসারে এই দলেরই এক নারী সদস্য প্রথম নারী হিসেবে চাঁদে পা ফেলবেন ২০২৪ সালে। ২০৩০ সালের মধ্যে এই দলকে পূর্ণরূপে প্রস্তুত করে মঙ্গল গ্রহের উদ্দেশে অভিযান পরিচালনার পরিকল্পনা করছে মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি।
এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ‘ডেলি মেইল’।