Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

সন্তানের শিক্ষা ও মা 

শিক্ষিত সমাজ মানেই নারীর অগ্ৰগতি। আর সেই সমাজের জন্য উপযুক্ত নাগরিক তৈরি করতে মায়েদের ভূমিকা তুলনাহীন। মায়ের উল্লেখযোগ্য ভূমিকার কথা এই প্রতিবেদনে।

এগিয়ে চলেছে সমাজ। এগিয়ে চলেছে দেশ। অগ্ৰগতির মূল কান্ডারিই মেয়েরা। মায়েরা। তবু চারদিকে মেয়েদের এত লাঞ্ছনা, অপমান, অত্যাচার দেখে সেই এগিয়ে চলা নিয়ে প্রশ্ন ওঠেই। সত্যি কি আমরা এগচ্ছি?  কিন্তু শিক্ষিত সমাজ মানেই নারীর অগ্ৰগতি। সেই সমাজের জন্য উপযুক্ত নাগরিক তৈরিতে মায়েদের ভূমিকা অনেক। শুধু সংসারের দেওয়াল বন্দি হয়ে নয়, কিংবা কাজের জগতের মূল কান্ডারি হয়েও নয়, সংসার ও চাকরি দুদিকের ভারসাম্য রেখেই চলছেন আজকের মায়েরা।
পরিবার আমাদের ঘর থেকে শুরু হয়ে অনেক বৃহত্তর ক্ষেত্র পর্যন্ত বিস্তৃত । কেউ স্কুলকে বলেন সেকেন্ড হোম। আবার কারও কাছে কর্মজগৎটি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। আসলে সবটাই নির্ভর করে আমরা কতটা সেই পরিবারে পরিবেশে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারছি তার ওপর। সেই মানিয়ে নেওয়া একদিনে হয় না। আমাদের আচরণে যা ফুটে ওঠে তার মূলে রয়েছে কিছু সংস্কার আর শিক্ষা। সংস্কার আর শিক্ষার মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা দরকার। আর সেই কাজটিই আমাদের জীবনে করেন মা। বহু মহাপুরুষ আমাদের জীবনে মায়ের ভূমিকা নিয়ে বহু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। সন্তানের জীবনের প্রথম শিক্ষক তো একজন মা-ই।  আমরা কথায় বলি শিক্ষিত মা পারেন সন্তানকে শিক্ষিত করতে। কিন্তু এক্ষেত্রে শিক্ষিত বিশেষণটির ভুল প্রয়োগ দেখা যায় বহু ক্ষেত্রেই।
সমাজে ঘটমান নানা ঘটনায় আমরা প্রতিনিয়ত খুব গভীরভাবে মর্মাহত। তর্ক-বিতর্কে, তাত্ত্বিক আলোচনায় ভুল বা ঠিকের হিসেব কষতে বসি। কিন্তু ওই যে বললাম আমাদের শরীরে রক্তমজ্জায় যা মিশেছে তা মিশেছেই। তার বহিঃপ্রকাশ তো ঘটবেই আচরণে। অন্ধকারের জটিল চোরাপথে এমন অনেকে হারিয়েছে যারা হয়তো শৈশবে অন্ধকারকে ভয় পেত। অথচ সেই অন্ধকারের পেছনে থাকা আলোর পথটি চেনানোর কাজটি কেউ করেননি তাদের জীবনে। শিশুর হাত ধরে অন্ধকার থেকে আলোয় আনার কাজটি করেন একজন মা। সঠিক সময়ে সঠিক শিক্ষায় তাই মায়ের ভূমিকা প্রচুর।
সমাজবিদ্যার অধ্যাপক অংশুমান সরকারের মতে সুনাগরিক হয়ে ওঠার প্রথম ধাপটিই হয় মায়ের হাত ধরে। আমরা পরিবারের মধ্যে বড় হই। জন্মসূত্রেই মায়ের সঙ্গে বায়োলজিক্যাল অ্যাটাচমেন্ট থাকে।
অনেকের বাবা হয়তো কর্মসূত্রে দূরে থাকেন বা ছেড়ে চলে গিয়েছেন। কিন্তু ব্যতিক্রমী ঘটনা ছাড়া মা সন্তানকে ছেড়ে গিয়েছেন এমন দৃষ্টান্ত বিরল। বাবাও নিঃসন্দেহে অনুভূতিপ্রবণ হন কিন্তু দেখা গিয়েছে তাঁর থেকেও মায়ের অনুভূতি অনেক গুণ বেশি়। মায়ের স্নেহ তাই তুলনাহীন। সন্তান বড় হয়ে সুনাগরিক হয়ে উঠুক, কোন পথে চললে তা সম্ভব হবে, ভুল বা ঠিকের হিসেব এই নিয়েই মায়ের চিন্তা চলতে থাকে সারাক্ষণ। উচিত-অনুচিতের বোধ তৈরি করাটাই মায়ের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। একেই  বলে  সুশিক্ষাদান। অনেকে অবশ্য ভালোবাসতে গিয়ে আদর দিয়ে বাঁদরও তৈরি করেন। সন্তানের স্নেহে অন্ধ হয়ে যান। কিন্তু তা খুবই কম।
সন্তানকে যথার্থ মানুষ তৈরি করাই যদি একজন মায়ের উদ্দেশ্য হয় তাহলে তাঁকে কিন্তু সন্তানের শুধু দৈহিক বৃদ্ধি বা বড় বড় ডিগ্রি লাভের গণ্ডিতে আবদ্ধ থাকলে চলবে না। প্রথম ধাপটিই হবে যাতে সন্তান দৈহিক সুস্থতার সঙ্গে মানসিকভাবেও সুস্থ হয়। যাতে সে পরিবারে, সমাজে সবার সঙ্গে সুন্দরভাবে মিশতে পারে, সবাইকে আপন করে নিতে পারে এবং সমাজও যেন তাকে আপন করে নিতে পারে। জীবনে যেন সে অসামাজিকতার বেড়াজালে আবদ্ধ হয়ে একাকিত্বে না ভোগে। সবাই সন্তানকে হেয় করবে, অবহেলা করবে কিংবা অতিশাসন করবে এটা কোনও মা সহ্য করতে পারেন না। তাই স্কুলের শিক্ষকদের শাসন-তিরস্কারও অনেক ক্ষেত্রে মায়েদের অপছন্দের কারণ হয়। অথচ ব্যতিক্রমী ঘটনা ছাড়া অনেক ক্ষেত্রেই এই শাসন শিক্ষার্থীদের জন্য গঠনমূলক হয়ে উঠতে পারে। যদিও সেটা শিক্ষকের ব্যক্তিত্ব এবং মানসিকতার উপর নির্ভর করে। শুধু সুস্থ সন্তানের জন্ম দিয়ে বড় করে তোলাই নয়, তাকে সমাজে কাঙ্ক্ষিত করে তোলাও মায়ের দায়িত্ব। 
আজকের দিনে যখন সিঙ্গেল পেরেন্টহুড স্বীকৃতি পেয়েছে তখন মায়ের এই দায়িত্বও বেড়েছে বলেই মনে হয়। আগেকার দিনে বৃহত্তর পরিবারে যৌথ সংসারে সন্তান মানুষ করা যতটা সহজ ছিল এখন অণু পরিবারে সেই সুযোগ কমেছে সত্যি। বাবা-মা সন্তানের ছোট্ট বলয়ে তাই মায়ের দায়িত্ব বেড়েছে বললে ভুল হয় না। বাস্তব চিত্র এবং পরিসংখ্যান বলছে কর্মসূত্রে বাবারা যেমনভাবে বাইরে অনেক বেশি থাকেন যেমন কর্মরতা মায়েরাও ঘরে বাইরে কাজে ব্যস্ত থাকেন। উপরে রয়েছে সাংসারিক দায়িত্ব। তাই সন্তান পালনে বাবার ভূমিকা, দায়িত্ব কি তাহলে কমে গেল নাকি?  সমাজরক্ষার দায় মেয়েদের উপর চাপিয়ে দিয়েই খালাস হব আমরা। বহু ঘটনা বলছে মুদ্রার এক পিঠ না দেখে অপর পিঠটিও দেখতে। বিপত্নীক বা ডিভোর্সি বাবাও সুদক্ষভাবে সন্তান মানুষ করছেন। তখন বাবাকেই মায়ের ভূমিকাও পালন করতে হয়। আসলে সব সময় সত্যকে অস্বীকার করা যায় না। এভাবেই তো সমাজ চলছে। আমরা টিঁকে আছি। এসব তাত্ত্বিক কথা উঠবে। জানি এই আলোচনার শেষ নেই। তবু যিনি গর্ভে ধরেছেন তার ব্যাকুলতা একটু হলেও যদি বেশি বলে ধরে নেওয়া হয় খুব কি ভুল হবে? সন্তানের বিশ্বস্ত বন্ধু হয়ে তাই তাকে শৃঙ্খলা মেনে চলতে শেখান যা তার জীবনকে পরিপাটি করে তুলবে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করুন যা দেখে আপনার সন্তানও নীতিগত শিক্ষা পাবে। আপনার সন্তান পৃথিবীতে একা আদরের নয়— এটাই বাস্তব। তাই অতি আবেগে ভুলে যাবেন না। তার জীবন তাকেই  উপভোগ করতে দিন, সঙ্গে দিন মায়ের সঠিক গাইডেন্স। প্রতিটি দিনের শেষে যাতে ঘুমন্ত শিশুর দিকে তাকিয়ে মায়ের পাশাপাশি নিশ্চিন্ত বাবারাও এই স্বপ্নই দেখেন যে, তার সন্তান আগামী পৃথিবীতে নতুন দিকচিহ্ণ  তৈরি করতে সক্ষম হবে।
শেরি ঘোষ 
01st  February, 2020
চৈত্র সেলের একাল সেকাল

বৈশাখ পয়লার আগে স্মৃতি রোমন্থনে অম্লানকুসুম চক্রবর্তী। 
  বিশদ

13th  April, 2024
বাংলা ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব হারিয়েছে বাঙালির কাছেই

ক্যালেন্ডার বাংলা হোক বা ইংরেজি, এটি অতি প্রয়োজনীয় বস্তু। তবে বর্তমান সময়ে বাংলা ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব অনেক হ্রাস পেয়েছে। কারণ বোধহয় এই ক্যালেন্ডার অনেকেই দেখতে বা পড়তে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন না। বিশদ

13th  April, 2024
স্বামীর অবর্তমানে শ্বশুরবাড়িতে স্ত্রীর অধিকার

বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে আইনি দিক খতিয়ে দেখলেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

06th  April, 2024
চাবুক হাতে আগুনে মেয়ে

১৯৩০-এর ৬ এপ্রিল সমাপন হয় ডান্ডি অভিযান। লবণ সত্যাগ্রহের সেই পদযাত্রার হাত ধরেই আসে আইন অমান্য। বিপ্লবীরক্ত চলকে ওঠে দেশ জুড়ে। তেমনই এক নেত্রী কটকের বিমলপ্রতিভা দেবী। আমরা তাঁকে ভুলতে বসলেও ভোলেনি ইতিহাস। লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
  বিশদ

06th  April, 2024
বিশ্বজয়ের দৌড়ে বাঙালি কন্যে

‘স্ট্রাগল’ শব্দটার সঙ্গে ছোট থেকে পরিচয় বিদিশা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মেয়ে হিসেবে জন্মের পর থেকেই লড়াই শুরু হয়ে গিয়েছে, একথা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর মা। কলকাতায় স্নাতকোত্তর পর্যন্ত পড়াশোনা করা বিদিশা এমন পরিবারে বড় হয়েছেন, যেখানে চাকরি করাটাই ছিল সাফল্য! বিশদ

06th  April, 2024
ভারতের সবথেকে ধনী মহিলা সাবিত্রী 

যিনি রাঁধেন, তিনি চুলও বাঁধেন। সাবিত্রী জিন্দাল এই উপমার আদর্শ উদাহরণ। ফোর্বসের প্রকাশিত তালিকায় ভারতের সবথেকে ধনী মহিলা সাবিত্রী। তাঁর বর্তমান সম্পত্তির পরিমাণ ৩৫৫০ কোটি মার্কিন ডলার। বিশদ

06th  April, 2024
স্বেচ্ছামৃত্যুর আবেদনে ডাচ তরুণী

জোরায়া টের বেকের বয়স ২৮। নেদারল্যান্ডসের একটি ছোট গ্রামে থাকেন। এই ডাচ তরুণী আইনের সাহায্য নিয়ে নিজের জীবন শেষ করে দিতে ইচ্ছুক। এমন খবর শিরোনামে আসতেই জোরায়াকে নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে নানা মহলে। বিশদ

06th  April, 2024
তর্ক-বিতর্ক: বাচ্চার মোবাইল আসক্তির জন্য

চলছে নতুন বিভাগ ‘তর্ক বিতর্ক’। সন্তানের মোবাইল ব্যবহারের নেপথ্যে বাবা-মা। — এই মতের পক্ষে ও বিপক্ষে পাঠকদের মতামত বেছে নিয়েছি আমরা। পরের পর্বে আপনিও জানাতে পারেন আপনার মতামত। বিশদ

30th  March, 2024
স্টেথো গলায় দেশের প্রথম নারী

অখ্যাত গ্রামে ততোধিক অখ্যাত জীবন থেকে উঠে এসেছিলেন তিনি। স্বামীর উৎসাহ আর নিজের জেদ সম্বল করে নজির গড়লেন ডাঃ আনন্দীবাই গোপালরাও জোশি। দেশের প্রথম মহিলা ডাক্তার। কাল তাঁর জন্মদিন। ফিরে দেখলেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

30th  March, 2024
আফগান মেয়েদের পাশে

আফগানিস্তানের বাসিন্দা সোলা মাহফুজের স্কুল যাওয়া বন্ধ হয়ে যায় ২০০৭ সালে। তখন যদিও তালিবানের শাসন নয়। তাঁর এখনও মনে পড়ে, একদল লোক বাড়ির দরজায় এসে বাবাকে শাসিয়ে গিয়েছিল মেয়েকে স্কুলে পাঠালে মুখে অ্যাসিড ঢেলে দেবে নয়তো অপহরণ করবে। বিশদ

30th  March, 2024
নারী উন্নয়নে চামির লড়াই

চামি মুর্মু। বয়স ৫২। ঝাড়খণ্ডের সরাইকেলা খারসাওয়ান জেলার বাসিন্দা। গত ৩৬ বছর ধরে সমাজকর্মী হিসেবে কাজ করছেন। আশপাশের প্রায় ৫০০ গ্রামে ২৮ লক্ষ গাছ লাগিয়েছেন তিনি। চলতি বছর পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হয়েছেন তিনি।  বিশদ

30th  March, 2024
আও খেলো মশান হোলি...

মথুরা, শান্তিনিকেতনের সঙ্গে বারাণসীর হোলিখেলার চরিত্রগত কোনও মিল নেই। কাশীতে শিব নিজেই চিতাভস্ম নিয়ে তাঁর অনুচরদের সঙ্গে হোলিখেলায় মেতে ওঠেন। লিখেছেন সন্দীপন বিশ্বাস।
বিশদ

23rd  March, 2024
খেয়াল থাক শিশুর শখে

সন্তানের পছন্দ ও শখকে উদ্ভট অভ্যেস ভাবছেন? ভুল করছেন না তো কোথাও? লিখেছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

23rd  March, 2024
বৃদ্ধ বাবা-মায়ের যত্নে এই প্রজন্ম উদাসীন

চলছে নতুন বিভাগ ‘তর্ক বিতর্ক’। বয়স্ক মা-বাবার খেয়াল রাখে না এখনকার প্রজন্ম— এই মতের পক্ষে ও বিপক্ষে পাঠকদের লেখা বেছে নিয়েছি আমরা। পরের পর্বে আপনিও জানাতে পারেন আপনার মতামত। বিশদ

16th  March, 2024
একনজরে
বাচ্চার জন্য দুধ গরম করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ। আর সেই আগুনে তিনটি বাড়ি ভস্মীভূত হল। জলের অভাবে আগুন নেভাতে পারলেন না বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভরতপুর থানার গোপালপুর গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ...

আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১৮ বছর। তবু রাজ্যে তৈরি হয়নি পুলিস কমপ্লেন সেন্টার। ফলে এবার স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতি ...

কানাডার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সোনা চুরির ঘটনা। পুলিসের জালে দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত সহ ৬। গত বছর টরেন্টোর প্রধান বিমানবন্দর থেকে ৪০০ কেজির সোনার বার ও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: পাঞ্জাবকে ৯ রানে হারাল মুম্বই

18-04-2024 - 11:50:54 PM

আইপিএল: ২১ রানে আউট হরপ্রীত ব্রার, পাঞ্জাব ১৮১/৯ (১৯ ওভার) টার্গেট ১৯৩

18-04-2024 - 11:46:48 PM

আইপিএল: ৬১ রানে আউট আশুতোষ শর্মা, পাঞ্জাব ১৬৮/৮ (১৭.১ ওভার) টার্গেট ১৯৩

18-04-2024 - 11:36:00 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি আশুতোষ শর্মার, পাঞ্জাব ১৫১/৭ (১৫.৩ ওভার) টার্গেট ১৯৩

18-04-2024 - 11:22:48 PM

আইপিএল: ৪১ রানে আউট শশাঙ্ক সিং, পাঞ্জাব ১১১/৭ (১২.১ ওভার) টার্গেট ১৯৩

18-04-2024 - 11:02:15 PM

আইপিএল: ৯ রানে আউট জীতেশ শর্মা, পাঞ্জাব ৭৭/৬ (৯.২ ওভার) টার্গেট ১৯৩

18-04-2024 - 10:48:50 PM