Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

তবু কেন কন্যা সম্প্রদান? 

কন্যা সম্প্রদান আজকের যুগে কতটা যুক্তিযুক্ত? বিশ্লেষণ করলেন মহিলা পুরোহিত নন্দিনী ভৌমিক। তাঁর মুখোমুখি কমলিনী চক্রবর্তী।

আজ নারী শিক্ষিত। আজ নারী স্বনির্ভর। তবু আজও নারী স্বাধীন নয়। শিক্ষা ও স্বনির্ভরতা তাহলে নারীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে ব্যর্থ! সনাতন প্রথামতে আজও তাই বিবাহের মন্ত্রে কন্যাকে সম্প্রদান করা হয় পাত্রের কাছে। অর্থাৎ পিতার কাছ থেকে নারী চলে যায় স্বামীর দায়িত্বে। আগেকার দিনে এই রীতি যদি বা সমর্থন করা যেত, এখন তো তা কোনওমতেই সমর্থনযোগ্য নয়। তবু প্রথাগত বিবাহের এই দিকটি নিয়ে ততটা প্রশ্ন ওঠে কি আমাদের সমাজে? মেয়েরাও কি এই নিয়ে আদৌ ভাবে? আজকের আধুনিক সমাজে কন্যা সম্প্রদান কি সত্যিই প্রয়োজনীয়? সাক্ষাৎকারে এমনই নানা প্রশ্নের উত্তর দিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগের অধ্যাপিকা তথা মহিলা পুরোহিত নন্দিনী ভৌমিক।
 আজকের আধুনিক সমাজেও কি কন্যা সম্প্রদান প্রথা যুক্তিযুক্ত?
 প্রথমেই বলে রাখি, বিয়েতে কন্যা সম্প্রদানের প্রথা বৈদিক যুগে ছিল না। পরবর্তীকালে নারী যখন শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হতে শুরু করে, বাল্য বিবাহের রীতি যবে থেকে প্রচলিত হয়ে ওঠে আমাদের সমাজে, তবে থেকেই কন্যা সম্প্রদান প্রথাও চালু করা হয়। এক্ষেত্রে প্রথার পক্ষে বা বিপক্ষে কিছু বলার আগে সমাজের একটা চিত্র কল্পনা করে নেওয়া দরকার। তখন মেয়েদের আট-নয় বছরে বা তার চেয়েও ছোট বয়সে বিয়ে দেওয়া হতো। স্বামীটি কিন্তু সেই তুলনায় বয়স্ক। কলেজে পাঠরত তো বটেই, অনেকক্ষেত্রে আবার চাকরিও করে। বয়সের এই বিপুল ফারাকে স্বামী যে তার ছোট স্ত্রীয়ের দায়িত্ব নেবে সেটাই তো স্বাভাবিক। আর না নিলেও তো চলবে না, আট বছরের বালিকা কি নিজের দায়িত্ব নিতে পারে? এই অবস্থায় বাবার হাত থেকে মেয়েকে স্বামীর হাতে তুলে দেওয়া বা সম্প্রদান করার রীতি সমর্থনযোগ্যই বটে। কিন্তু ক্রমশ সমাজ বদলেছে। বাল্য বিবাহের রীতি আজ আর প্রচলিত নয়। মেয়েরাও এখন শিক্ষিত ও স্বনির্ভর। সেক্ষেত্রে আজকের দিনে কন্যা সম্প্রদান যে নেহাতই অমূলক তা বলাই বাহুল্য।
 সমাজের চোখে মেয়েরা কি তবে দানের বস্তু?
 একেকটা সময় একেকরকমভাবে মানুষের মূল্যায়ন করে। আর সময় যত পালটায়, মানুষের চিন্তাধারাও ততই বদলায়। তবে কন্যাকে সম্প্রদান করার অর্থ কখনওই দান নয়, বরং কন্যার ভার বা দায়িত্ব পিতার হাত থেকে স্বামীর হাতে সমর্পণ। এই ভার তুলে দেওয়া বা দায়িত্ব অন্যকে সমর্পণ করার রীতি কারও অপছন্দ হতেই পারে। তাই বলে এটা ধরে নেওয়া ঠিক নয় যে কন্যাকে সম্প্রদান করা হতো বলেই তাকে সমাজ দানের বস্তু হিসেবে দেখত। আর এখন তো সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি অনেকটাই বদলে গিয়েছে। কন্যাকে দানের বস্তু হিসেবে দেখা হলে ঘরে ঘরে কন্যাই একমাত্র সন্তান হতে পারত কি?
 নারীকে কি কখনও বাবা, কখনও স্বামী, কখনও বা পুত্রের অধীনে বলেই মনে করা হয়?
 খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। ভারতীয় মনোভাব অনুযায়ী এখনও নারীর ওপরেই সংসার সামলানোর দায়িত্ব বর্তায়। আগে মেয়েরা শুধুই অন্দরমহলের বাসিন্দা ছিলেন। শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হয়ে রাঁধার পরে খাওয়া আর খাওয়ার পরে রাঁধা নিয়েই ছিল তাঁদের জীবন। সেই সময় নারীকে রক্ষা করার দায়িত্ব ছিল পুরুষের কাঁধে। এখন আর তেমন পরিস্থিতি নেই। মেয়েরা শিক্ষিত তো বটেই, অনেকক্ষেত্রেই স্বনির্ভরও। তবু সংসার পালনের মূল দায়িত্ব কিন্তু আজও মেয়েদের ওপরেই পড়ে। আর ছেলেরাও এখনও দায়িত্ব নেওয়ার অভ্যাসটা ঝেড়ে ফেলতে পারেনি। তাই সমাজ আজও নারীর অরক্ষিত রূপের সঙ্গেই অভ্যস্ত। আমাদের সমাজ এখনও ততটা উদার হতে পারেনি। তাই মেয়েরাও সম্পূর্ণ স্বাধীনতা পায়নি। এখনও মেয়েরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। আজও মেয়েদের পুরুষরূপী রক্ষাকর্তার প্রয়োজন হয়। তাই এই উন্নততর সমাজে আজও নারী কখনও বাবা, কখনও স্বামী আর কখনও ছেলের অধীনে।
 হিন্দুধর্ম মতে বিবাহে কি কন্যা সম্প্রদান আবশ্যিক?
 হ্যাঁ। গতানুগতিক ধারা অনুযায়ী এই প্রথা আবশ্যিক। তবে হিন্দুধর্ম মতে বিয়ের অনুষ্ঠানে বদল আনা উচিত বলেই আমার মনে হয়। কারণ বৈদিক যুগেও তো হিন্দুধর্ম মতেই বিবাহ হতো এবং তাতে কন্যা সম্প্রদানের রীতি ছিল না। তাহলে এখনকার পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কেন সম্প্রদান আবশ্যিক হবে? তবু আজও পুরোহিতরা মধ্যযুগীয় বিবাহপ্রথাকেই মেনে চলতে ভালোবাসেন। তাই গতানুগতিকতা বজায় রেখে কন্যা সম্প্রদান বিয়ের অঙ্গ হিসেবে চলছে, চলবে।
 প্রথাগত বিবাহে বদল আনার জন্য আপনি কতটা ও কীভাবে সচেষ্ট?
 আমি একা নই, আমাদের চারজনের একটি দল রয়েছে। নাম শুভমস্তু। আমরা সনাতন বৈদিক প্রথা অনুযায়ী বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন করি। কিছু মন্ত্র ও কিছু গানের মধ্য দিয়ে পাত্রপাত্রীর চার হাত এক হয়। আমাদের দলে আমি ছাড়া আরও যাঁরা আছেন তাঁরা হলেন রুমা, সেমন্তী ও পৌলমী।
আমরা কেউই পদবি ব্যবহার করি না। জাতপাতের বিভেদ এড়ানোর জন্যই পদবি বর্জন। রুমা আর আমি দু’জনেই সংস্কৃতের ছাত্রী। মন্ত্র পড়ার দায়িত্ব আমাদের। সেমন্তী আর পৌলমী সঙ্গীত পরিবেশন করেন। রবীন্দ্রনাথের গান ও মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। কিছু আচার আমরা বাদ দিয়েছি। কন্যা সম্প্রদান, কনকাঞ্জলি আমাদের বিবাহ প্রথার অঙ্গ নয়। তাছাড়া বিয়ের অনষ্ঠানে যে শুধুই এওস্ত্রীরাই অংশ নিতে পারবেন, বিধবারা বাদ পড়বেন তাও আমরা মনে করি না। ‘শুভমস্তু’তে আমরা মনে করি বিবাহ নামক পুণ্য অনুষ্ঠানকে আনন্দময় করে তুলতে সকলের সমবেত উপস্থিতি জরুরি। তাছাড়া বিয়েতে আমরা পাত্র ও পাত্রী এবং তাদের পরিবারকে একই আসনে বসাই। বর ও কনের মায়ের উপস্থিতিও আমাদের বিবাহ অনুষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য অংশ।
 হিন্দু নিয়মগুলো ভাঙার সময় বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিলেন?
 যা-ই নতুন, তাকেই বিভিন্ন বাধা অতিক্রম করে আসতে হয়। আমাদেরও হয়েছে। প্রথমদিকে লোকে আমাদের নিয়মগুলো মেনে নেননি। তবে ক্রমশ সময় পাল্টাচ্ছে, লোকের চিন্তাধারা বদলাচ্ছে। এখন পাত্র ও পাত্রী আমাদের এই নতুন ধরনের বিবাহ প্রথা দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন এবং আমরা ক্রমশ সমাজে গৃহীত হচ্ছি।
 মধ্যযুগীয় হিন্দু বিবাহে বদল আনা দরকার এমনটা মনে হল কেন?
 অধ্যাপনা করতে গিয়ে প্রথম এই ভাবনাটা মনে এসেছিল। নতুন প্রজন্মকে ঘাঁটতে ঘাঁটতে, তাদের চিন্তা ভাবনার সঙ্গে মিশতে মিশতে দেখেছিলাম তারা বিভিন্ন প্রথার দিকে আঙুল তুলছে, তা নিয়ে প্রশ্ন করছে। তখনই মনে হয়েছিল মধ্যযুগীয় প্রথাগুলোর বদল দরকার। আর সেই বদলের জন্য আমাদের খুব একটা দূরে যেতে হয়নি। একটু পিছিয়ে গিয়ে বৈদিক বিবাহ প্রথাগুলো ঘেঁটে দেখলাম তা অনেক উন্নত। তখনই এই প্রথায় বিয়ে দেওয়ার কথা মনে হল। তারপর আলাপ আলোচনার মাধ্যমে আমাদের দল গড়ে উঠল। বছর তিনেক আমরা সক্রিয়ভাবে কাজ শুরু করেছি।
 কন্যা সম্প্রদান ব্যতীত বিবাহ পাত্র ও পাত্রীর বাড়িতে কতটা গৃহীত?
 পাত্র ও পাত্রী দু’জনেই এই নতুন প্রথাকে মুক্তহস্তে আলিঙ্গন করেছে। তাদের বাড়ির লোকেরাও অনেকেই উদারভাবে এই প্রথা মেনে নিচ্ছেন। আর আজকের মেয়েরা যে বাবার হাত থেকে স্বামীর হাতে সমর্পিত হতে চায় না তা তো বলাই বাহুল্য।
ছবি: শুভমস্তুর সৌজন্যে  
18th  January, 2020
নেতাজির কাছে নারী-পুরুষ উভয়েই ছিল সমান 

সুভাষচন্দ্র বসুর আজাদ হিন্দ ফৌজে নারী ও পুরুষের ছিল সমান অধিকার। প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে আজাদ হিন্দ বাহিনীর ‘রানি ঝাঁসি রেজিমেন্ট’-এর কথায় সুপ্রকাশ বন্দ্যোপাধ্যায়। 
বিশদ

25th  January, 2020
মানুষকে সহজেই বিশ্বাস করি: শার্লি মোদক 

অনুরাধা ভালোবাসত আবিরকে। কিন্তু আবির খুবই খারাপ মানুষ। সে অনুরাধার ক্ষতি চাইত। ঘটনাচক্রে আবিরের বদলে অনুরাধার বিয়ে হয়ে যায় রণর সঙ্গে। আর এরপর আবির রণর ক্ষতি করতে চায়। অনুরাধা জানতে পারে যে আবির ভালো ছেলে নয়। তারপর থেকেই ক্রমশ তার রণর প্রতি ভালোবাসা জন্মায়। এবং রণকে আবিরের হাত থেকে প্রতি মুহূর্তে বাঁচানোর চেষ্টা করতে থাকে অনুরাধা। এভাবেই ঘটনার ঘাত প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে চলেছে কালার্স বাংলার মেগা ধারাবাহিক ‘চিরদিনই আমি যে তোমার’। আজ আমরা অনুরাধা তথা শার্লি মোদকের মুখোমুখি। 
বিশদ

25th  January, 2020
যুগে যুগে নানারূপে দেবী সরস্বতী 

জ্ঞান ও বিদ্যার দেবী সরস্বতীর সম্বন্ধে বলা হয়েছে, তিনি শ্বেতবর্ণা, শ্বেত পদ্মাসনা, তাঁর দু’হাতে বীণা, পুস্তক ও লেখনী। তিনি বেদ-বেদাঙ্গ বেদান্ত সর্ববিদ্যার অধিষ্ঠাত্রী, তিনি সমস্ত অজ্ঞানতার অন্ধকার দূর করেন, তিনি হংসবাহিনী। 
বিশদ

25th  January, 2020
ম হা কা ব্যে প রি ণ য় 

মহাভারত অনুযায়ী, উদ্দালক পুত্র শ্বেতকেতু বিবাহ-প্রথার প্রবর্তক। এই মহাভারতেই আমরা পেয়েছি আট রকমের বিয়ের সন্ধান। ব্রাহ্মী, দৈব, আর্য, প্রাজাপত্য, আসুর, গান্ধর্ব, রাক্ষস ও পৈশাচ। শুধু মহাভারতেই নয় রামায়ণেও বিয়ে নিয়ে নানা আখ্যান উপাখ্যান রয়েছে। 
বিশদ

18th  January, 2020
বিয়েবাড়ি বদলে যায়! 

বিয়েবাড়ির একটা মিঠে সুবাস থাকে। সেই সৌরভে ভেসে আসে একটা রঙিন প্রজাপতি, তার দুই ডানার মতো একটা দুই পাতার কার্ড টুক করে ফেলে দিয়ে যায় আমাদের চারকোনা ডাকবাক্সে। কার্ডের একেবারে শুরুতে জবা রঙে লেখা ‘প্রজাপতয়ে নমঃ’। কোনও খামে বা লেখা ‘শুভ বিবাহ’, তার নীচে কয়েকটা সিঁদুর আর হলুদের টিপ!  
বিশদ

18th  January, 2020
স্ত্রীর উন্নতিতে অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন স্বামী 

স্ত্রীর আয় বেশি বলে স্বামীকে হীনম্মন্যতা ও নিরাপত্তার অভাবে ভুগতে দেখার দৃশ্য বলিউডের অনেক ছবিতেই রয়েছে। ‘অভিমান’ থেকে শুরু করে ‘ম্যায়, মেরি পত্নী ওউর ওহ’র মতো ছবিতে এমন ঘটনা দেখা যায়। যুক্তরাজ্যের বাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকের গবেষণাতেও এ তথ্য উঠে এসেছে। গবেষণায় ছয় হাজার দম্পতির তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়।  
বিশদ

11th  January, 2020
গ্র্যামির মনোনয়নে নারীরাই জয়ী 

কিছুদিন আগে অবধিও সঙ্গীত বিশ্বে ছিল পুরুষের জয়-জয়কার। দু’বছর আগে তাই গ্র্যামির মঞ্চে বলা হয়েছিল, ‘নারীরা জেগে ওঠো, চিৎকার করে অস্তিত্বের জানান দাও।’ ২০২০ সালের গ্র্যামি মনোনয়নে দেখা গেল, নারীরা জেগে উঠেছে, চিৎকার করেছে। সেই চিৎকারে বর্ণময় হয়ে উঠেছে চারপাশ। 
বিশদ

11th  January, 2020
আশালতা চতুষ্পাঠীতে মেয়েরা সংস্কৃত পড়ছেন 

উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার হাসনাবাদ রেল স্টেশনের পাশে অধ্যক্ষ অনিলকুমার দাশের ‘আশালতা চতুষ্পাঠী’তে মুসলিম, আদিবাসী, হিন্দু, তফসিলি ও খ্রিস্টান মহিলারা খুব আগ্রহ সহকারে সংস্কৃত ভাষা শিক্ষা করছেন। 
বিশদ

11th  January, 2020
শেষ পৌষের বাউলমেলায় 

মাধবের মন্দিরে একসময় আশালতা দাসী, কর্তাল ঠুকে গাইতেন, ‘ওপারে বন্ধু আমার/এপারেতে স্বজন/ মনের ভিতর তুই আমার অতি আপনজন’! সেই ইতিহাসের অজয় নদ! তার তীরে বীরভূমের ইলামবাজারের অদূরে, প্রাচীন কেন্দুলী গ্রাম। এ অঞ্চলের অন্ত‌্যজ শ্রেণীর মেয়েরাও গাইত মাটির গান। 
বিশদ

11th  January, 2020
নবনীতার আলো 

নবনীতা দেবসেনের গল্প, ভ্রমণ বা কবিতায় মন ডুবিয়ে বাস্তবের থেকে বহু বহু দূরে পাড়ি জমান পাঠকরা। তাঁর জন্মদিনের প্রাক্কালে তাঁর প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার্ঘ্য
বিশদ

11th  January, 2020
নারী পাইলটকে স্বাগত জানাল ভারতীয় নৌবাহিনী 

প্রথমবারের মতো কোনও নারী পাইলটকে স্বাগত জানাল আমাদের দেশের নৌবাহিনী। সাব-লেফটেন্যান্ট শিবাঙ্গী নামের ওই নারী যখন একটি বিমানের নিয়ন্ত্রণ হাতে নেন, তখন তা আমাদের দেশের সশস্ত্র বাহিনীর জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক বলেই ধরে নেওয়া হয়েছে। 
বিশদ

04th  January, 2020
নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত মেয়েরা অবহেলার শিকার

নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ছেলে ও মেয়ের চিকিৎসায় হাসপাতালে কোনও পার্থক্য হয় না। তবু তীব্র নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত মেয়ের মৃত্যু বেশি হয়। অন্যদিকে ছেলেশিশু ভর্তি হয় বেশি। গবেষকরা বলছেন, হাসপাতালে ভর্তি করাতে পরিবার ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকতে পারে।  
বিশদ

04th  January, 2020
সর্বকালের সেরা আফ্রিকান কৃষ্ণাঙ্গ কোটিপতি নারী 

যুক্তরাষ্ট্রের টেলিভিশন জগতের খুব পরিচিত মুখ ওপরাহ্‌ উইনফ্রে। মিসিসিপির নিভৃত পল্লিতে ১৯৫৪ সালের ২৯ জানুয়ারি অবিবাহিত এক মায়ের ঘরে জন্ম তাঁর। কেরিয়ারের শুরুতে টেলিভিশন উপস্থাপিকা হিসেবে আগমন তাঁর। আর তাতেই বাজিমাত করেন। ১৯৮০-র দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে তিনি বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন।  
বিশদ

04th  January, 2020
আপসহীন শর্বরী 

বেশ কয়েক বছর আগের ঘটনা, কলকাতা হাইকোর্টে তখনকার প্রধান বিচারপতি জে.এন. প্যাটেল স্বয়ং কথা বলতে চাইলেন সি.আই.ডি-র ইনস্পেক্টর শর্বরী ভট্টাচার্যের সঙ্গে। প্রধান বিচারপতির ডাক পেয়ে শশব্যস্ত হয়ে ছুটলেন শর্বরী। আর্দালি প্রথমে তাঁকে চেম্বারে ঢুকতে দিতে চাননি কিন্তু হাইকোর্টেরই এক আইনজীবীর নজরে পড়ে যান তিনি। 
বিশদ

04th  January, 2020
একনজরে
 ওয়াশিংটন: আরও একবার রেকর্ড ছাড়িয়েছে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইড ও অন্য গ্রিনহাউস গ্যাসের উপস্থিতি। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব ...

 আগ্রা, ২৫ জানুয়ারি: কথায় বলে প্রেমের কোনও বয়স হয়না। এই প্রবাদবাক্যটি ফের একবার বাস্তবে ধরা পড়ল। আর তার ঘটল খোদ তাজমহলেরই শহর আগ্রায়। যার রূপকার ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯২৬: জন লগি বেয়ার্ড লন্ডনে প্রথম টেলিভিশন সিস্টেমকে জনসমক্ষে নিয়ে আসেন
১৯৩৬: জনগণের জন্য লন্ডনে শুরু হল বিবিসি-র সম্প্রচার
১৯৩৯: আমেরিকায় নিয়মিতভাবে টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু
১৭৮২ – বাঁশের কেল্লা খ্যাত বিপ্লবী তিতুমীর তথা সৈয়দ মীর নিসার আলীর জন্ম
১৮৮০ - টমাস আলভা এডিসন বৈদ্যুতিক বাতির বাণিজ্যিক পেটেন্ট করেন।
১৯৬৯: অভিনেতা ববি দেওলের জন্ম
১৯৬৯: চিত্রপরিচালক বিক্রম ভাটের জন্ম
১৯৮৬: বিশিষ্ট সেতারবাদক নিখিল বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
২০০৯: ভারতের অষ্টম রাষ্ট্রপতি আর ভেঙ্কটরামনের মৃত্যু
২০০২ - নাইজেরিয়ার লেগোস শহরে এক বিস্ফোরণে এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত এবং প্রায় ২০ হাজারেরও বেশি মানুন গৃহহীন হন।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৬৪ টাকা ৭২.৩৪ টাকা
পাউন্ড ৯১.৭৩ টাকা ৯৫.০২ টাকা
ইউরো ৭৭.৩৫ টাকা ৮০.৩৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪০,৯৮৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৮,৮৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৯,৪৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৭,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৭,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
26th  January, 2020

দিন পঞ্জিকা

১১ মাঘ ১৪২৬, ২৬ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, (মাঘ শুক্লপক্ষ) দ্বিতীয়া ৫৯/৪৫ শেষ রাত্রি ৬/১৬। ধনিষ্ঠা অহোরাত্র। সূ উ ৬/২১/৫৩, অ ৫/১৬/১৩, অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ গতে ১০/০ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। বারবেলা ১০/২৭ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২৭ গতে ৩/৬ মধ্যে। 
১১ মাঘ ১৪২৬, ২৬ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, দ্বিতীয়া ৫৬/১৭/৫২ শেষরাত্রি ৪/৫৬/৫। ধনিষ্ঠা ৫৮/৫৪/২৯ শেষরাত্রি ৫/৫৮/৪৪। সূ উ ৬/২৪/৫৬, অ ৫/১৪/৫৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/১ গতে ৯/৫৯ মধ্যে ও রাত্রি ৭/৮ গতে ৮/৫১ মধ্যে। কালবেলা ১১/৪৯/৫৬ গতে ১/১১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২৮/৪১ গতে ৩/৭/২৬ মধ্যে।
৩০ জমাদিয়ল আউয়ল 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। বৃষ: নিজের প্রতিভার দ্বারা বিশেষ প্রতিষ্ঠা লাভ করতে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯২৬: জন লগি বেয়ার্ড লন্ডনে প্রথম টেলিভিশন সিস্টেমকে জনসমক্ষে নিয়ে ...বিশদ

07:03:20 PM

গিরিশ পার্ক এলাকায় ১১ মাসের শিশুকে অপহরণের অভিযোগ

04:55:03 PM

আনন্দপুরে একটি বাড়িতে ঢুকে মহিলাকে বেঁধে লুটতরাজ দুষ্কৃতীদের, তদন্তে পুলিস 

04:18:31 PM

৮৩ যাত্রী নিয়ে আফগানিস্তানের গজনিতে ভেঙে পড়ল বিমান

04:15:59 PM

৪৫৮ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

04:11:36 PM