Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

নবনীতার আলো 

আমরা যখন ছোট থেকে বড় হচ্ছিলাম সে সময় চারদিকে আনন্দের এত উপকরণ ছিল না। কিংবা হয়তো ছিল, আমাদের নেহাতই মধ্যবিত্ত ছোটবেলায় সে সবের নাগাল পেতুম না। সেইসব দিনে আশাপূর্ণা দেবীর লেখা পড়তে খুব ভালোবাসতাম। বাড়িতে অসংখ্য বই ছিল, তার অনেকটা ছেঁড়াখোঁড়া। বেশ কিছু উপন্যাসের শেষের পাতা নেই। সেসব পড়তেও খুব একটা অসুবিধে হয়নি। শেষটা না থাকলে অনায়াসে বানিয়ে নিতাম। গল্পের বইয়ে মোড়া সেই ঝলমলে জগৎটাই ছিল আমার একান্ত বিনোদনের স্বপ্নপুরী। কে জানে, বাস্তব জগতের পাশেই বয়ে চলা সেই আশ্চর্য পৃথিবীটার জন্যই হয়তো আমাকে জাগতিক অতৃপ্তি ছুঁলেও, আটকে ফেলেনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় অনেক নতুন কিছুর মতোই চিনতে শিখলাম যাঁর লেখা, তিনিই নবনীতা দেবসেন। একটু দেরিতেই ঘটল ঘটনাটা। সে যাই হোক, আমার এক বন্ধুর মুখে শুনলাম ওঁর একটি কবিতা। সম্ভবত কবিতাটি কুয়ো এবং একটি মেয়ে সংক্রান্ত। কবিতাটি ভালো লেগেছিল খুব। আর তারপরেই পড়লাম ওঁর একটি ভ্রমণকাহিনী ‘করুণা তোমার কোন পথ দিয়ে।’ তবে সেক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাটা শুধুমাত্র আনন্দের হল না। একটা বেদনাও কাঁটার মতো মাথা তুলে দাঁড়াল প্রায় একইসঙ্গে। সেটি হল, কুম্ভমেলা দর্শন আমার ভাগ্যে তখনও ঘটেনি আর আদৌ কখনও ঘটার সম্ভাবনা যে বড় কম।
তারপরে ওঁর আরও অনেক লেখা পড়লাম। মাঝে মাঝে এই প্রশ্নটা মনে আসে। একজন লেখককে একজন পাঠক কীভাবে চিনে নেয়? আমি অন্তত পাঠক হিসেবে বুঝি, একটি পাঠের অভিজ্ঞতাই সেক্ষেত্রে যথেষ্ট হয়ে উঠতে পারে। একবার পড়লেই, যদি কোনও লেখা মনের দরজা, জানলা খুলে সটান ভেতরে ঢুকে পড়ে, তখন তাঁর জন্য আসন না পেতে কোনও উপায় থাকে কি?
এর অনেক পরে একটু-আধটু লিখতে এসে বিষয়টা অন্য চোখে দেখতে শুরু করলাম। এখন তো শেখার তাগিদ আছে। মানে একজন বড় মাপের লেখক কীভাবে চলছেন, দাঁড়াচ্ছেন, মাঝেমাঝে দু-একটা ছোটখাট ধাক্কায় সচেতন করছেন, সবটাই তো নজর করে দেখতে হয়। দেখা এবং গ্রহণ করার সেই পর্বে বারবার মনে হয়েছে এবং এখনও একই কথা মনে হয়, ‘সহজ কথা যায় না বলা সহজে।’ এর পেছনে অবশ্যই বেশ হিসাব-নিকাশ আছে।
এই ক’দিন ‘নবনীতা’ বইয়ের গল্পগুলো আবার পড়লাম। কিছুদিন আগে ‘মা দুর্গা আর তার ছেলেপুলে’ সংক্রান্ত একটি ছোটদের গল্পও পড়েছি। এইসব গল্পে মন ভালো হয়। খারাপ হয়ে থাকা মনের শুশ্রূষার জন্য যেমন কাজে লাগে গান, ঠিক তেমনি এই গল্পেরা মগজের মধ্যে জমে থাকা দূষিত ভাবনাগুলোকে নিমেষে ভাগিয়ে দিয়ে নিজের জায়গা করে নেয়।
আবার ফিরি লেখার কথায়। ওঁর গল্পের ঘোরাফেরা, দাঁড়ানো লক্ষ করতে করতে আমার কেমন যেন ঘুড়ি ওড়ানোর কথা মনে হয়েছিল। সময়মতো লাটাই থেকে সুতো ছাড়া হচ্ছে, ঘুড়িটা উড়ছে, ঠিকমতো প্যাঁচ খেলে আবার নামছে মাটিতে। আকাশে তার পাখনা মেলার পেছনে বসে আছেন এক নিপুণ খেলোয়াড়। তিনি সারাক্ষণ সুতো টানছেন আর সুতো ছাড়ছেন। তবু কোথাও জট পাকাচ্ছে না। গল্পে কোথায় রসের ফল্গু বইবে, সব যেন স্থির হয়ে আছে। প্রতিটি হিসাব ঠিকঠাক। আর দর্জির ফিতেতেও কোনও ভুলচুক নেই। অতিরিক্ত কথা নেই। রসিকতার মাত্রাটিও এমনই যা কখনওই সভ্যতার বেড়া টপকায় না। অথচ পড়ে হাসতেই হবে। হাসি থামবেও না খুব সহজে।
বাংলা সাহিত্যে লেখকের অভাব নেই কোনওকালেই। আগেও অনেকে লিখতেন। এখনও লেখেন। আমি যা পড়েছি, সেইসব আগেকার লেখায় ছোট ছোট কৌতুক থাকত। যাঁরা হাসির গল্পে পারদর্শী তাঁরা ছাড়াও অন্য লেখকদের টানা গদ্যের ফাঁকে ফাঁকে থাকত অমলিন হাসির ছোঁয়া। বড় উপন্যাসের দুরন্ত জটিলতার মধ্যে সেইসব কৌতুকেরা ছিল রঙিন ওড়নায় ঢাকা নববধূর মুখের মতোই আকর্ষণীয়।
এখন এসব কমেই এসেছে। যেভাবে শ্রীমতী দেবসেনের প্রতিটি লেখায় মিশে থাকা অনাবিল রসবোধ, সেরকমটা খুব কমই পাওয়া যায় না কি? কিন্তু গল্পগুলো আবার শুধুমাত্র হাসির গল্প নয়। কিছু অকৃত্রিম স্বীকারোক্তি, কিছু চেনা অথচ অচেনা অভিজ্ঞতার ছবি, আর এক সোজাসাপ্টা জীবন দর্পণ। মনোরঞ্জনের জন্য এখনকার লেখায় যে সবের আমদানি ঘটছে, এইসব গল্পে সে সবের প্রয়োজন পড়েনি কোথাও। ব্যঙ্গ আছে। তীব্র শ্লেষে বিদ্ধ করা আছে। তবু আমাদের প্রাচ্য জীবন দর্শনের গোড়ার কথাটাও কোথায় যেন আছে। লুচি খাওয়ার সময় ময়দায় মেশানো ময়ানটা যেমন নজরে আসে না ঠিক তেমন করেই চিনির রসের নীচে থিতিয়ে পড়া চিনিটাও বুঝতে পারা যায় বইকি। আর এরকম পাকা রাঁধুনির রান্না খেতে খেতে আমার মতো কাঁচা রাঁধুনিদের বারবার একই কথা মনে হয়। আহা! এরকম দু-একটি পদ যদি শিখে নেওয়া যেত!
সর্বাণী বন্দ্যোপাধ্যায় 
11th  January, 2020
চৈত্র সেলের একাল সেকাল

বৈশাখ পয়লার আগে স্মৃতি রোমন্থনে অম্লানকুসুম চক্রবর্তী। 
  বিশদ

13th  April, 2024
বাংলা ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব হারিয়েছে বাঙালির কাছেই

ক্যালেন্ডার বাংলা হোক বা ইংরেজি, এটি অতি প্রয়োজনীয় বস্তু। তবে বর্তমান সময়ে বাংলা ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব অনেক হ্রাস পেয়েছে। কারণ বোধহয় এই ক্যালেন্ডার অনেকেই দেখতে বা পড়তে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন না। বিশদ

13th  April, 2024
স্বামীর অবর্তমানে শ্বশুরবাড়িতে স্ত্রীর অধিকার

বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে আইনি দিক খতিয়ে দেখলেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

06th  April, 2024
চাবুক হাতে আগুনে মেয়ে

১৯৩০-এর ৬ এপ্রিল সমাপন হয় ডান্ডি অভিযান। লবণ সত্যাগ্রহের সেই পদযাত্রার হাত ধরেই আসে আইন অমান্য। বিপ্লবীরক্ত চলকে ওঠে দেশ জুড়ে। তেমনই এক নেত্রী কটকের বিমলপ্রতিভা দেবী। আমরা তাঁকে ভুলতে বসলেও ভোলেনি ইতিহাস। লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
  বিশদ

06th  April, 2024
বিশ্বজয়ের দৌড়ে বাঙালি কন্যে

‘স্ট্রাগল’ শব্দটার সঙ্গে ছোট থেকে পরিচয় বিদিশা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মেয়ে হিসেবে জন্মের পর থেকেই লড়াই শুরু হয়ে গিয়েছে, একথা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর মা। কলকাতায় স্নাতকোত্তর পর্যন্ত পড়াশোনা করা বিদিশা এমন পরিবারে বড় হয়েছেন, যেখানে চাকরি করাটাই ছিল সাফল্য! বিশদ

06th  April, 2024
ভারতের সবথেকে ধনী মহিলা সাবিত্রী 

যিনি রাঁধেন, তিনি চুলও বাঁধেন। সাবিত্রী জিন্দাল এই উপমার আদর্শ উদাহরণ। ফোর্বসের প্রকাশিত তালিকায় ভারতের সবথেকে ধনী মহিলা সাবিত্রী। তাঁর বর্তমান সম্পত্তির পরিমাণ ৩৫৫০ কোটি মার্কিন ডলার। বিশদ

06th  April, 2024
স্বেচ্ছামৃত্যুর আবেদনে ডাচ তরুণী

জোরায়া টের বেকের বয়স ২৮। নেদারল্যান্ডসের একটি ছোট গ্রামে থাকেন। এই ডাচ তরুণী আইনের সাহায্য নিয়ে নিজের জীবন শেষ করে দিতে ইচ্ছুক। এমন খবর শিরোনামে আসতেই জোরায়াকে নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে নানা মহলে। বিশদ

06th  April, 2024
তর্ক-বিতর্ক: বাচ্চার মোবাইল আসক্তির জন্য

চলছে নতুন বিভাগ ‘তর্ক বিতর্ক’। সন্তানের মোবাইল ব্যবহারের নেপথ্যে বাবা-মা। — এই মতের পক্ষে ও বিপক্ষে পাঠকদের মতামত বেছে নিয়েছি আমরা। পরের পর্বে আপনিও জানাতে পারেন আপনার মতামত। বিশদ

30th  March, 2024
স্টেথো গলায় দেশের প্রথম নারী

অখ্যাত গ্রামে ততোধিক অখ্যাত জীবন থেকে উঠে এসেছিলেন তিনি। স্বামীর উৎসাহ আর নিজের জেদ সম্বল করে নজির গড়লেন ডাঃ আনন্দীবাই গোপালরাও জোশি। দেশের প্রথম মহিলা ডাক্তার। কাল তাঁর জন্মদিন। ফিরে দেখলেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

30th  March, 2024
আফগান মেয়েদের পাশে

আফগানিস্তানের বাসিন্দা সোলা মাহফুজের স্কুল যাওয়া বন্ধ হয়ে যায় ২০০৭ সালে। তখন যদিও তালিবানের শাসন নয়। তাঁর এখনও মনে পড়ে, একদল লোক বাড়ির দরজায় এসে বাবাকে শাসিয়ে গিয়েছিল মেয়েকে স্কুলে পাঠালে মুখে অ্যাসিড ঢেলে দেবে নয়তো অপহরণ করবে। বিশদ

30th  March, 2024
নারী উন্নয়নে চামির লড়াই

চামি মুর্মু। বয়স ৫২। ঝাড়খণ্ডের সরাইকেলা খারসাওয়ান জেলার বাসিন্দা। গত ৩৬ বছর ধরে সমাজকর্মী হিসেবে কাজ করছেন। আশপাশের প্রায় ৫০০ গ্রামে ২৮ লক্ষ গাছ লাগিয়েছেন তিনি। চলতি বছর পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হয়েছেন তিনি।  বিশদ

30th  March, 2024
আও খেলো মশান হোলি...

মথুরা, শান্তিনিকেতনের সঙ্গে বারাণসীর হোলিখেলার চরিত্রগত কোনও মিল নেই। কাশীতে শিব নিজেই চিতাভস্ম নিয়ে তাঁর অনুচরদের সঙ্গে হোলিখেলায় মেতে ওঠেন। লিখেছেন সন্দীপন বিশ্বাস।
বিশদ

23rd  March, 2024
খেয়াল থাক শিশুর শখে

সন্তানের পছন্দ ও শখকে উদ্ভট অভ্যেস ভাবছেন? ভুল করছেন না তো কোথাও? লিখেছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

23rd  March, 2024
বৃদ্ধ বাবা-মায়ের যত্নে এই প্রজন্ম উদাসীন

চলছে নতুন বিভাগ ‘তর্ক বিতর্ক’। বয়স্ক মা-বাবার খেয়াল রাখে না এখনকার প্রজন্ম— এই মতের পক্ষে ও বিপক্ষে পাঠকদের লেখা বেছে নিয়েছি আমরা। পরের পর্বে আপনিও জানাতে পারেন আপনার মতামত। বিশদ

16th  March, 2024
একনজরে
একদিকে সুনীল নারিন ও বরুণ চক্রবর্তী। অন্যদিকে রবিচন্দ্রন অশ্বিন, যুজবেন্দ্র চাহাল, কেশব মহারাজরা। মঙ্গলবার ইডেনে কলকাতা নাইট রাইডার্স বনাম রাজস্থান রয়্যালস ম্যাচে স্পিনারদের লড়াই আকর্ষণীয় ...

দেশজুড়ে আদর্শ নির্বচনী আচরণবিধি চলছে। ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার নির্বাচন। ওই দিন জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে ভোট। কিন্তু বিতর্ক বেঁধেছে আবাস যোজনার ফর্ম পূরণকে কেন্দ্র করে। ...

রাজস্থানের সিকারে মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় একই পরিবারের সাতজনের মৃত্যু হল। এর মধ্যে রয়েছেন তিনজন মহিলা ও দু’টি শিশু। জানা গিয়েছে, রবিবার দুপুরে একটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ ...

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাতে মধ্যস্থতা করতে ইউজিসি প্রাক্তন চেয়ারম্যান, নিয়েপা’র অধ্যাপক এবং সেন্ট্রাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যানদের নিয়ে নাগরিক কমিশন গঠিত হল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব কণ্ঠ দিবস
হাজব্যান্ড অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে
১৮৫০:  মাদাম তুসো জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা ম্যারি তুসোর মৃত্যু
১৮৫৩: প্রথম ট্রেন চলল সাবেক বোম্বাইয়ের ভিক্টোরিয়া থেকে থানে পর্যন্ত
১৮৬৭: উড়োজাহাজের আবিষ্কারক উইলবার রাইটের জন্ম
১৮৮৯: অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনের জন্ম
১৯১৬ - রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন
১৯৫১: লেখক অদ্বৈত মল্লবর্মণের মৃত্যু
১৯৬৬: শিল্পী নন্দলাল বসুর মৃত্যু
১৯৭৮: অভিনেত্রী লারা দত্তর জন্
১৯৮৭: বিশিষ্ট অভিনেতা বিকাশ রায়ের মৃত্যু
২০২১: পিডিএফ ও ফটোশপের উদ্ভাবক ও সফটওয়্যার কোম্পানি এডোবির সহ-প্রতিষ্ঠাতা চার্লস গ্যাসকির মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯৭ টাকা ৮৪.০৬ টাকা
পাউন্ড ১০২.৭৫ টাকা ১০৫.৩৮ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৪ টাকা ৯০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪। অষ্টমী ২০/১৫ দিবা ১/২৫। পুষ্যা নক্ষত্র ৫৯/৫৩ শেষ রাত্রি ৫/১৬। সূর্যোদয় ৫/১৯/২৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৩/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ গতে ১০/২০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫২ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪০ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৬ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে ৩/১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৪ গতে ৮/২৮ মধ্যে পুনঃ ১/১১ গতে ২/৪৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/১৯ গতে ৮/৪৫ মধ্যে। 
৩ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪। অষ্টমী অপরাহ্ন ৪/২৮। পুনর্বসু নক্ষত্র দিবা ৬/২৩। সূর্যোদয় ৫/২০, সূর্যাস্ত ৫/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৪ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ১/১২ গতে ২/৪৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২০ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। 
৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
রামনবমী নিয়ে তৃণমূলকে তোপ মোদির

04:51:05 PM

বাংলার বিকাশ মোদির অগ্রাধিকার: মোদি

04:51:00 PM

প্রবল গরমে সোনারপুরে মৃত্যু প্রৌঢ়ার
প্রবল গরমে ‘পুড়ছে’ বাংলা। এরই মাঝে সোনারপুর এলাকায় গরমের বলি ...বিশদ

04:50:04 PM

বিজেপি বাংলার ৬ কোটি মানুষকে ফ্রি তে রেশন দিচ্ছে: মোদি

04:49:58 PM

গত ১০ বছরে যা হয়েছে তা ট্রেলর: মোদি

04:49:10 PM

রায়গঞ্জে জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

04:46:00 PM