কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
সম্প্রতি ২৪ বছর বয়সি শিবাঙ্গীর একটি অনুষ্ঠানে যৌথ নৌ অভিযানে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। তিনি বলেন, এটা একটা বড় ঘটনা। আমাদের প্রত্যেকেরই বড় দায়িত্ব রয়েছে। আমি জানি, আমাকে ভালো করতে হবে।
২০১৮ সালে এদেশের নৌ-অ্যাকাডেমিতে নিজের মৌলিক প্রশিক্ষণ শেষ করেন শিবাঙ্গী। এরপর আমাদের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য কেরালার কোচিতে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সেখানে তিনি ভারতীয় নৌবিমান স্কোয়ারড্রন, দ্য আইএনএস ৫৫০-এ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।
আমাদের দেশের নৌবাহিনী ১৯৯২ সালের আগে পর্যন্ত নারীদের শুধুমাত্র চিকিৎসা করার অনুমোদনই দিয়েছিল। এবার ডরনিয়ার বিমানের ডানায় ভর করে আকাশে চক্কর কাটবেন শিবাঙ্গী। পরিবহণ ও নৌ জরিপে এই বিমানটি কাজ করছে। এই বৈমানিক (শিবাঙ্গী) জানান, আমরা এটি উদ্ধার অভিযানে ব্যবহার করব। আমাদের দেশের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য বিহারের মুজফ্ফরপুরে বড় হয়ে উঠেছেন শিবাঙ্গী। তরুণ বয়স থেকেই তিনি পাইলট হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন।
তিনি জানান, ‘আমার বয়স যখন ১০ বছর তখন একদিন আমি দাদার বাড়িতে ছিলাম। সেখানে কয়েকজন মন্ত্রী সাধারণ মানুষজনের সঙ্গে দেখা করতে আসতেন। এইসব ঘটনা দেখতে একদিন আমি দাদার সঙ্গে সেখানে গেলাম। তখন একজন লোককে দেখলাম যিনি বিমান চালাতেন। সেই ঘটনা আমাকে পাইলট হতে উৎসাহিত করেছিল।’