কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
হাসপাতালে ভর্তি হওয়া নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ছেলে ও মেয়ের অনুপাত প্রায় সমান ছিল। কিন্তু মারাত্মক তীব্র নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত মেয়ের সংখ্যা ছিল অনুপাতে বেশি। ভারতীয় উপমহাদেশে চালানো এ হাসপাতালগুলিতে গবেষকরা দেখেছেন, প্রতিবছর বহু শিশুর মৃত্যু ঘটছে নিউমোনিয়ায়। তাঁরা মনে করছেন, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ছেলে ও মেয়ের চিকিৎসায় বৈষম্য করে পরিবার। গবেষকরা তথ্য বিশ্লেষণ করে বলছেন, মা-বাবারা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত মেয়ের চেয়ে ছেলেকে ভর্তি করানোর ব্যাপারে বেশি আগ্রহী। হাসপাতালে ভর্তির সময় দেখা যায়, তীব্র নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হলেই শুধু পরিবার মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তির জন্য নিয়ে আসে। নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত মেয়েশিশুর মৃত্যুর ঝুঁকি ছেলেদের চেয়ে বেশি। অন্যদিকে মারাত্মক তীব্র নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত মেয়েশিশুর মৃত্যু ছেলেদের চেয়ে চার গুণ বেশি। অবহেলাই এর কারণ।
গবেষকরা জানান, এ থেকে সিদ্ধান্তে আসা যায় যে, হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার ক্ষেত্রে লিঙ্গ বৈষম্য আছে এবং এ কারণে চিকিৎসার ফলাফলে পার্থক্য দেখা যায়। গবেষকরা আবার এও দেখেছেন, শিশুদের হাসপাতালে নেওয়ার ক্ষেত্রে মা-বাবার শিক্ষার ভূমিকা আছে। দশম শ্রেণীর বেশি পড়াশোনা করেছেন এমন বাবা মেয়েদের বেশি হাসপাতালে আনেন। মা-বাবা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ছেলে ও মেয়ে শিশুদের ক্ষেত্রে ভিন্ন আচরণ করেন। এ বিষয়ে সামাজিক গবেষণা প্রয়োজন বলে মনে করেন গবেষকরা।