Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

লিঙ্গবৈষম্য ও সংস্কার 

ঘটনা এক: সান্ধ্যকালীন এক অনুষ্ঠান বাড়িতে উপস্থিত হয়েছে লোপা। মাঝ বয়েস ছুঁই ছুঁই লোপা এক কন্যাসন্তানের জননী। হাসি, মজা, কথাবার্তায় মহিলা মহলে উপস্থিত বেশ কয়েকজন নীল ষষ্ঠীর ব্রত উপবাসের কথা বলছিলেন। পুত্রসন্তানের জননী বলে কোথাও যেন কৌলীণ্য বেশি তাদের। লোপা চুপ করে না থেকে প্রশ্ন করে বসল, মেয়ের মায়ের জন্য এমন ব্রত উপবাস নেই? উত্তরে আসরে উপস্থিত এক মহিলা বলে উঠলেন ওমা! তুমি জানো না? এই ব্রতর নিয়মে তো বলাই রয়েছে, ‘নীলের ঘরে দিয়ে বাতি/ জল খায় যে পুত্রবতী।’ লোপা হতবাক!
ঘটনা দুই: প্রায়শই মউ শাশুড়ির কাছে মুখঝামটা শোনে গলায় কিছু না পরার জন্য। মউরা দুই জা। মউয়ের ছেলে আর জায়ের মেয়ে। জায়ের মেয়ে হবার পর থেকেই জায়ের কদর কমেছে। মউকে নিয়ে শাশুড়ির আদিখ্যেতার অন্ত নেই। গলায় হার না পরলে ‘ছেলের মায়ের গলা খালি রাখতে নেই। পুত্র সন্তান বংশের প্রদীপ।...’ এদিকে জায়ের হতাশাগ্রস্ত মুখ দেখলে ভীষণ অসহায় লাগে মউয়ের।
উপরে উল্লিখিত ঘটনাগুলো কিন্তু অজ পাড়াগেঁয়ে পরিবেশের নয়। একেবারে খাস শহরের আধুনিক পরিবারের গল্প। ভাবতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। যুগ যুগ ধরে কন্যা অপেক্ষা পুত্র শ্রেষ্ঠ, এই ধারণা নিয়ে চলছে আমাদের সমাজ। মঙ্গল কামনা, রীতি, রেওয়াজ সব ছেলেকে ঘিরে। শিবরাত্রি, ভাইফোঁটা সবেতেই পুরুষতন্ত্রের জয়জয়কার। আজকের দিনেও লিঙ্গবৈষম্যের ধারণা ও অবিচল সংস্কার এবং বিশ্বাস আমাদের সংস্কৃতির ধারক ও বাহক হয়ে আছে।
চাঁদে মানুষ-এর অস্তিত্ব খোঁজা ও বসবাস করার অভিপ্রায় যখন বিজ্ঞানের অগ্রগতি চূড়ান্ত পর্যায়ে আসীন, বৈপ্লবিক সব আবিষ্কার পৃথিবীর বুকে ঘটে চলেছে, তখনও লিঙ্গবৈষম্যের ধারণা থেকে বেরতে পারেনি মানুষ! আজও ছেলে মানে সোনার আংটি। বংশের তিলক। ছেলে মানে পরম্পরার ধারক ও বাহক। ভরসার কাঁধ। আর মেয়ে মানে পরের ঘরের জিনিস, দানের সামগ্রী। এ কথা বললে অত্যুক্তি হয় না যে, কন্যার জন্মের বিপক্ষে থাকা অথবা নারীর যে কোনও স্বাধীনতায় বিরক্ত হওয়া ও তাকে পণ্যযোগ্য ভাবার পক্ষে থাকা নারীরাই পুরুষতন্ত্রের এক শক্তিশালী অস্ত্র। সেই শাণিত অস্ত্রেই নারী সত্তা বধ হয়ে আসছে যুগ যুগান্তর ধরে।
কন্যাসন্তান নিয়ে বিভেদের মনোভাব সর্বত্র। শুরুটা বোধহয় সাধ খাওয়ার দিন থেকেই। বাড়ির গুরুজন স্থানীয় মহিলাদের দেহের গড়ন দেখে ভবিষ্যৎবাণী। সেখানে ছেলে হবে এমন আশ্বাসবাণী থাকলে বাড়িতে খুশির খাওয়া অন্যথায় মুখ কালো। তারপর এল নার্সিংহোম। সমাজের সব স্তরে এক মনোভাব। হাসপাতাল বা নার্সিংহোমে অ্যাটেনডেন্ট বার বার প্রসবের পরে ব্যথা যন্ত্রণায় আচ্ছন্ন নারীকে শিশুসন্তানকে দেখিয়ে প্রশ্ন করেন— ‘বলুন তো কী হয়েছে? ম্যাডাম খুশি তো?’ অথবা ‘কষ্টের সন্তান যা হয়েছে তাই ভালো। মেনে নিন।’
আসুন জেনে নেওয়া যাক এ বিষয়ে সমাজতত্ত্ববিদদের মতামত। সমাজতত্ত্বের অধ্যাপক উজ্জ্বলকুমার দাসের কথায়— যেহেতু পুরুষরা ক্ষমতার পরিবৃত্তে ক্ষমতার অবস্থানকে ধরে রেখেছে তাই আমরা পুরুষতান্ত্রিক সমাজ বলে থাকি। তবে সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গিতে বৈষম্য জাতিভেদ, শ্রেণী এবং বর্ণতেও বিদ্যমান। এই সবের মূলে ক্ষমতাতন্ত্র। যে সমস্ত প্রথা, রীতি, নীতি তৈরি হয়েছিল তার সঠিক কারণ আমরা কেউ জানি না। এই সমস্ত কিছুরই দুটো দিক আছে। একটা অন্তর্নিহিত। একটা প্রকাশ্য। এই রীতি রেওয়াজ বা প্রথা কিছুটা মিথের ওপর নির্ভর করে চলে। ঠিক-বেঠিক না ভেবেই। এটা একটা দিক। তবে এ বিষয়ে আরও একটা কথা বলার— সামাজিক মানুষ যখন পুরুষতন্ত্রের মুখপত্র হিসেবে ক্ষমতার বৃত্তে অবস্থান করে, তখন কতটা ক্ষমতার অধিকারী বা অধিকারিণী সেটা জাহির করার জন্যই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তার বহিঃপ্রকাশ ঘটে। একজন শিক্ষিত মহিলা যখন জানেন এই বিশ্বায়নের যুগে নারী এবং পুরুষে বিশেষ প্রভেদ নেই, তবু এমন বৈষম্যমূলক কথা বলেন তখন ধরে নিতে হবে তিনি পুরুষতান্ত্রিকতার শিকার। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা বুঝতে সুবিধা হবে। সার্কাসে জোকার যখন কস্টিউম পরে হেসে খেলা দেখায় তখন সবাই হাসি, মজা উপভোগ করে। কিন্তু কস্টিউমের আড়ালে লুকিয়ে থাকে অব্যক্ত যন্ত্রণা।
এই মুখোশের জোকারের মতোই আমাদের রীতি ও প্রথাগুলো। এগুলো আসল বিষয়টাকে দূরে সরিয়ে রাখে। আমাদের কখনওই মনে থাকে না যে ভাইফোঁটা, নীলের উপাস বা শিবরাত্রির নিয়ম, কন্যাসন্তান পুত্রের বিভেদ বা প্রথা আদতে পুরুষতান্ত্রিক কাঠামোকে জেনে বুঝেও ধরে রেখেছে।
এ তো গেল সমাজতত্ত্বের দৃষ্টিভঙ্গি। এবার জেনে নেওয়া যাক সমাজের নানা শ্রেণীর মহিলারা কী বলছেন এ নিয়ে— উত্তর কলকাতার শ্যামবাজার নিবাসী সাতাত্তর বছর বয়েসি প্রবীণা ছবি ব্যানার্জির কথায়, ‘আজ থেকে প্রায় ষাট বছর আগে আমার প্রথম মেয়ে হওয়ায় শাশুড়ি অত্যন্ত অখুশি হয়েছিলেন। শাশুড়ির তিন ছেলে, এক মেয়ে, তবু পক্ষপাতিত্ব ছেলেদের ওপর। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমার কন্যাসন্তান নিয়ে কোনও আক্ষেপ সে যুগেও ছিল না। আজও নেই। নীলের ব্রত করতে গিয়ে দু’জনের জন্যই মঙ্গলকামনা জানাই। একজন মায়ের কাছে সব সন্তানই সমান আদরের বলে আমি মনে করি।
দমদমের মনুজেন্দ্র দত্ত রোডের বাসিন্দা আল্পনা দত্তের মেয়ে-জামাই, পুত্র-পুত্রবধূ, নাতনি ও স্বামী নিয়ে ভরপুর সংসার। তিনি বললেন, আমি এমন একটা পরিবারের গৃহিণী হিসেবে রয়েছি সেখানে ছেলে-মেয়ের বিভেদ একেবারেই নেই। বরং বিয়ের পর আমার এবং অন্যান্য বউদের ঘটা করে জন্মদিন পালন হতে দেখেছি। আমার দিদিশাশুড়ির সাতবছর বয়েসে বিয়ে হয়েছিল। উনি ছিলেন সারদা মায়ের পালিতা কন্যা। আমাদের দত্ত বাড়িতে তাঁকে মেসে রেখে পড়াশোনা শেখানো হয়েছিল। সুতরাং এই পরিবেশে আমার নিজের মেয়েকে অন্যভাবে দেখার প্রশ্নই নেই। বরং আমি বরাবর আপ্রাণ চেষ্টা করেছি মেয়েকে এবং ছেলের বউকে উপযুক্ত স্বাধীনতা দেওয়ার। আমার মেয়ে তো একাই একশো।
সব শেষে একেটা কথাই বলার, ছেলে না মেয়ে সেই কথা চিন্তা না করে বরং সন্তান হিসেবে তাদের দেখুন। তাহলে বৈষম্যের মনোভাব অচিরেই বিনষ্ট হবে। পিতৃতান্ত্রিক সমাজের বয়ে আনা বিধান আর টিকবে না। এমন দিনের আশাতেই বুক বাঁধে নারী।
তনুশ্রী কাঞ্জিলাল মাশ্চরক 
28th  December, 2019
চৈত্র সেলের একাল সেকাল

বৈশাখ পয়লার আগে স্মৃতি রোমন্থনে অম্লানকুসুম চক্রবর্তী। 
  বিশদ

13th  April, 2024
বাংলা ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব হারিয়েছে বাঙালির কাছেই

ক্যালেন্ডার বাংলা হোক বা ইংরেজি, এটি অতি প্রয়োজনীয় বস্তু। তবে বর্তমান সময়ে বাংলা ক্যালেন্ডারের গুরুত্ব অনেক হ্রাস পেয়েছে। কারণ বোধহয় এই ক্যালেন্ডার অনেকেই দেখতে বা পড়তে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন না। বিশদ

13th  April, 2024
স্বামীর অবর্তমানে শ্বশুরবাড়িতে স্ত্রীর অধিকার

বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে আইনি দিক খতিয়ে দেখলেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

06th  April, 2024
চাবুক হাতে আগুনে মেয়ে

১৯৩০-এর ৬ এপ্রিল সমাপন হয় ডান্ডি অভিযান। লবণ সত্যাগ্রহের সেই পদযাত্রার হাত ধরেই আসে আইন অমান্য। বিপ্লবীরক্ত চলকে ওঠে দেশ জুড়ে। তেমনই এক নেত্রী কটকের বিমলপ্রতিভা দেবী। আমরা তাঁকে ভুলতে বসলেও ভোলেনি ইতিহাস। লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
  বিশদ

06th  April, 2024
বিশ্বজয়ের দৌড়ে বাঙালি কন্যে

‘স্ট্রাগল’ শব্দটার সঙ্গে ছোট থেকে পরিচয় বিদিশা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মেয়ে হিসেবে জন্মের পর থেকেই লড়াই শুরু হয়ে গিয়েছে, একথা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর মা। কলকাতায় স্নাতকোত্তর পর্যন্ত পড়াশোনা করা বিদিশা এমন পরিবারে বড় হয়েছেন, যেখানে চাকরি করাটাই ছিল সাফল্য! বিশদ

06th  April, 2024
ভারতের সবথেকে ধনী মহিলা সাবিত্রী 

যিনি রাঁধেন, তিনি চুলও বাঁধেন। সাবিত্রী জিন্দাল এই উপমার আদর্শ উদাহরণ। ফোর্বসের প্রকাশিত তালিকায় ভারতের সবথেকে ধনী মহিলা সাবিত্রী। তাঁর বর্তমান সম্পত্তির পরিমাণ ৩৫৫০ কোটি মার্কিন ডলার। বিশদ

06th  April, 2024
স্বেচ্ছামৃত্যুর আবেদনে ডাচ তরুণী

জোরায়া টের বেকের বয়স ২৮। নেদারল্যান্ডসের একটি ছোট গ্রামে থাকেন। এই ডাচ তরুণী আইনের সাহায্য নিয়ে নিজের জীবন শেষ করে দিতে ইচ্ছুক। এমন খবর শিরোনামে আসতেই জোরায়াকে নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে নানা মহলে। বিশদ

06th  April, 2024
তর্ক-বিতর্ক: বাচ্চার মোবাইল আসক্তির জন্য

চলছে নতুন বিভাগ ‘তর্ক বিতর্ক’। সন্তানের মোবাইল ব্যবহারের নেপথ্যে বাবা-মা। — এই মতের পক্ষে ও বিপক্ষে পাঠকদের মতামত বেছে নিয়েছি আমরা। পরের পর্বে আপনিও জানাতে পারেন আপনার মতামত। বিশদ

30th  March, 2024
স্টেথো গলায় দেশের প্রথম নারী

অখ্যাত গ্রামে ততোধিক অখ্যাত জীবন থেকে উঠে এসেছিলেন তিনি। স্বামীর উৎসাহ আর নিজের জেদ সম্বল করে নজির গড়লেন ডাঃ আনন্দীবাই গোপালরাও জোশি। দেশের প্রথম মহিলা ডাক্তার। কাল তাঁর জন্মদিন। ফিরে দেখলেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

30th  March, 2024
আফগান মেয়েদের পাশে

আফগানিস্তানের বাসিন্দা সোলা মাহফুজের স্কুল যাওয়া বন্ধ হয়ে যায় ২০০৭ সালে। তখন যদিও তালিবানের শাসন নয়। তাঁর এখনও মনে পড়ে, একদল লোক বাড়ির দরজায় এসে বাবাকে শাসিয়ে গিয়েছিল মেয়েকে স্কুলে পাঠালে মুখে অ্যাসিড ঢেলে দেবে নয়তো অপহরণ করবে। বিশদ

30th  March, 2024
নারী উন্নয়নে চামির লড়াই

চামি মুর্মু। বয়স ৫২। ঝাড়খণ্ডের সরাইকেলা খারসাওয়ান জেলার বাসিন্দা। গত ৩৬ বছর ধরে সমাজকর্মী হিসেবে কাজ করছেন। আশপাশের প্রায় ৫০০ গ্রামে ২৮ লক্ষ গাছ লাগিয়েছেন তিনি। চলতি বছর পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হয়েছেন তিনি।  বিশদ

30th  March, 2024
আও খেলো মশান হোলি...

মথুরা, শান্তিনিকেতনের সঙ্গে বারাণসীর হোলিখেলার চরিত্রগত কোনও মিল নেই। কাশীতে শিব নিজেই চিতাভস্ম নিয়ে তাঁর অনুচরদের সঙ্গে হোলিখেলায় মেতে ওঠেন। লিখেছেন সন্দীপন বিশ্বাস।
বিশদ

23rd  March, 2024
খেয়াল থাক শিশুর শখে

সন্তানের পছন্দ ও শখকে উদ্ভট অভ্যেস ভাবছেন? ভুল করছেন না তো কোথাও? লিখেছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

23rd  March, 2024
বৃদ্ধ বাবা-মায়ের যত্নে এই প্রজন্ম উদাসীন

চলছে নতুন বিভাগ ‘তর্ক বিতর্ক’। বয়স্ক মা-বাবার খেয়াল রাখে না এখনকার প্রজন্ম— এই মতের পক্ষে ও বিপক্ষে পাঠকদের লেখা বেছে নিয়েছি আমরা। পরের পর্বে আপনিও জানাতে পারেন আপনার মতামত। বিশদ

16th  March, 2024
একনজরে
১৩ দিনে জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে চারটি জনসভা ও  একটি রোড শো করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে সভা করে গিয়েছেন দলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক ...

এরাজ্যে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে প্রথম কারখানা খুলবে মাদার ডেয়ারি। তা থেকে সরাসরি কর্মসংস্থান হতে পারে প্রায় ৪০০। কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যাশনাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের ...

আটের দশকের শেষ দিক। নাইজেরিয়া থেকে ভারতীয় ফুটবলে পা রেখেছিলেন দীর্ঘদেহী মিডিও। নাম এমেকা এজুগো। পরবর্তীতে ১৯৯৪ বিশ্বকাপে তিনি দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। ময়দানের তিন প্রধানের ...

প্রথম দফার ভোটে প্রচার পর্ব শেষ হয়েছে বুধবার বিকেলেই। অথচ পশ্চিমবঙ্গের তিনটি আসনের জন্য দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে সভা করলেন না বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা। অদ্ভুতভাবে বাংলার প্রথম দফার ভোটে ব্রাত্য রইলেন হিন্দুত্বের ‘পোস্টার বয়’ যোগী আদিত্যনাথ। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস
১৮০৯: ইউরেশীয় কবি, যুক্তিবাদী চিন্তাবিদ ও শিক্ষক হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিওর জন্ম
১৮৫৩: এশিয়ায় প্রথম ট্রেন চালু হয়
১৮৮৮: সাহিত্যিক হেমেন্দ্রকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৬: অভিনেত্রী ললিতা পাওয়ারের জন্ম
১৯৩০: ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামে অংশ নিয়ে মাস্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে বিপ্লবীরা চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল করে
১৯৫৫ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন পদার্থ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের মৃত্যু
১৯৫৮ - ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ম্যালকম মার্শালের জন্ম
১৯৬২: অভিনেত্রী পুনম ধিলনের জন্ম
১৯৬৩: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ফিল সিমন্সের জন্ম
১৯৭১: কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন
১৯৮০: জিম্বাবুইয়ে স্বাধীনতা লাভ করে
১৯৮১: সুরকার, গীতিকার ও লোকগীতি শিল্পী তথা বাংলার লোকসঙ্গীতের প্রসারে ও প্রচারে যাঁর অবদান অসীম সেই নির্মলেন্দু চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৮৬:  স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা, লোকসভার প্রাক্তন সদস্য অতুল্য ঘোষের মৃত্যু
১৯৯২: ক্রিকেটার কেএল রাহুলের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৮ টাকা ৮৯.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  April, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী ৩০/৩৫ অপরাহ্ন ৫/৩২। অশ্লেষা নক্ষত্র ৬/৩৮ দিবা ৭/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৭/৪৩। সূর্যাস্ত ৫/৫৪/১৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪৪ গতে ৩/১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১০/২০ গতে ১২/৫২ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৫ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৫ গতে ১/০ মধ্যে। 
৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী রাত্রি ৭/৫। অশ্লেষা নক্ষত্র দিবা ৯/৫২। সূর্যোদয় ৫/১৮, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৬ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৭ গতে ১/২ মধ্যে। 
৮ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত পাঞ্জাবের

07:13:17 PM

কপ্টারে করে পুরাতন মালদহে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

04:18:28 PM

৪০৬ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স

03:36:13 PM

পূঃ বর্ধমানের জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করতে কালনায় গেলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

02:56:28 PM

বিজেপি হটাও, দেশ বাঁচাও: মমতা

02:45:58 PM

মোদি জিতলে এটাই শেষ নির্বাচন: মমতা

02:39:36 PM