বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
পিঙ্ক বা গোলাপি বুথ—আমাদের দেশে এই গোলাপি বুথের অর্থ হল, এগুলো নারীদের দ্বারা পরিচালিত। ভোটের প্রিসাইডিং অফিসার থেকে সাধারণ ভোটকর্মী, এমনকী নিরাপত্তারক্ষী পর্যন্ত প্রত্যেকেই মেয়ে। তবে ভোট পরিচালনায় ১০০ শতাংশ মেয়ে থাকলেও ভোটারদের মধ্যে কিন্তু লিঙ্গভেদ নেই। পুরুষ, নারী এমনকী তৃতীয় লিঙ্গের ভোটাররাও গোলাপি বুধে এসে ভোট দিতে পারেন।
সদ্য সমাপ্ত পশ্চিম ত্রিপুরা লোকসভা কেন্দ্রের অন্যান্য কেন্দ্রে নানা গোলমালের খবর এলেও পিঙ্ক বুথগুলো ছিল একেবারেই শান্ত।
সে রাজ্যের চিফ ইলেকশন অফিসার বা মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক শ্রীরাম তরুণীকান্ত জানিয়েছেন, ‘পশ্চিম ত্রিপুরায় মোট ৩০টি গোলাপি বুথ ছিল ১১ এপ্রিল প্রথম দফার ভোটে। নির্বাচনী প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, এই ৩০টি বুথে কোনও অভিযোগ নেই।’
শ্রীরাম তরুণীকান্ত এই নারী কর্মীদের ভূয়সী প্রশংসা করে আরও জানান, ‘এই ৩০টি বুথে নিযুক্ত কর্মীদের ২৩ এপ্রিল পূর্ব ত্রিপুরার দ্বিতীয় দফার ভোটে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কমিশন।’