একটু টক একটু ঝাল একটু নোনতায় জমে যাক গরমের সন্ধে। বিভিন্ন ধরনের চাট এবার বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন। রেসিপি দিলেন 
পাঞ্জাবের আঞ্চলিক রান্নার ঘরোয়া পদ নিয়ে তাজ নিউটাউনে চলছে ‘সাদা কসবা’ ফুড ফেস্ট। দায়িত্বে রয়েছেন শেফ 
আজ আমাদের অতিথি মহিলা শেফ নীতিকা কুথিয়ালা। হিমাচলপ্রদেশের এই কন্যাটি হোম কিচেন চালান। পরবর্তীতে রেস্তরাঁ খোলারও বাসনা রয়েছে। হিমাচলের স্বল্প পরিচিত রান্নার স্বাদ কলকাতাবাসীকে চেনাতেই সম্প্রতি কলকাতায় এসেছিলেন তিনি। শিখিয়ে দিলেন জনপ্রিয় একটি হিমাচলি পদ।
মাস ফাল্গুন হলেও রোদের তাপ তীব্র। এমন সময় শরীরকে ঠান্ডা রাখতে আহারে আনুন ফলের বাহার। ফল দিয়ে কয়েক রকম স্যালাডের রেসিপি জানালেন মনীষা দত্ত।
এই রেস্তরাঁয় পাবেন খাবারের মাধ্যমে দেশ বিদেশের মিলমিশ। সেখান থেকে দু’টি রেসিপি জানালেন কর্ণধার আনন্দ পুরী।
ক্ষীরের মালপোয়া : উপকরণ: ময়দা ৩ টেবিল চামচ, দুধ ২ কাপ, চিনি ১ কাপ, খোয়া ক্ষীর গ্রেট করা কাপ, মৌরি চা চামচ, সাদা তেল ডিপ ফ্রাইয়ের মতো।
দক্ষিণ ভারতীয় রান্না চাখতে চলুন সংকল্প রেস্তরাঁয়। এখানকার ধোসা, ইডলি তো বটেই, এমনকী ফিল্টার কফিও অনবদ্য। মেনু থেকে দু’টি রেসিপি জানালেন কর্ণধার বিবেক বনসল ও সৈকত বনসল।
আকাশে বাতাসে রঙের ছোঁয়া। এসেছে বসন্ত। দোল উপলক্ষে শহর ও শহরতলির হোটেলে মেনুর বাহার। খবরে শেরী ঘোষ।
বিদ্যালাভের পক্ষে দিনটি উত্তম। ব্যবসার উন্নতি, পেশায় সুনাম। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
চটপট রান্না করা যায়, অথচ স্বাদে ষোলো আনা। এমন খাবার পাবেন সেরিনিটি রেস্তরাঁয়। মেনু থেকে দু’টি সহজ রেসিপি জানালেন কর্ণধার অপর্ণা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সেরিনিটি রেস্তরাঁর কর্ণধার দুই মহিলা— অপর্ণা বন্দ্যোপাধ্যায় ও মঞ্জুলা রায়। হঠাৎ রেস্তরাঁ খোলার ইচ্ছে হল কেন? অপর্ণা জানালেন, আলাদা করে রান্না করতে ভালোবাসতেন বলে নয়। বরং নতুন ধরনের পদ পরিবেশন করার তাগিদেই রেস্তরাঁ খোলার কথা ভেবেছিলেন। ভিন্ন স্বাদ অর্থাৎ এমন খাবার যা চট করে পাওয়া যায় না। বিদেশি মেনুর উপর ভরসা করে তাঁরা নতুন স্বাদ আনলেন রেস্তরাঁয়। স্কুল চত্বরে হোটেল। ফলে দামের দিকটাও একটু খেয়াল রাখতে হয়েছিল বইকি, জানালেন তিনি। বাচ্চাকে স্কুলে পৌঁছে অনেক সময় মায়েরা কোথাও বসার ঠাঁই পান না। গোটা সময় রাস্তায় ঘুরতে হয় তাঁদের। সেক্ষেত্রে মায়ের আড্ডার আস্তানা হিসেবেই রেস্তরাঁর পরিকল্পনা করেন তাঁরা। সেই মতো মেনুতে এমন খাবার রেখেছেন যা চটজলদি পরিবেশন করা যায়।
সুইস ফন্দু
উপকরণ: সুইস চিজ ১৫০ গ্রাম, ময়দা ২৫ গ্রাম, মাখন ২৫ গ্রাম, জায়ফল-জয়িত্রী সামান্য, সরষে গুঁড়ো ১ চিমটে, হেভি ক্রিম ১০০ গ্রাম, ফ্রেঞ্চ ব্রেড কিউব করে কেটে রোস্ট করে নেওয়া ২ স্লাইস, নুন ও মরিচ গুঁড়ো স্বাদ মতো।
পদ্ধতি: একটা পাত্রে মাখন গলিয়ে নিন। তাতে ময়দা দিয়ে ভাজুন। তারপর দুধ দিন। স্যসটা যেন মোলায়েম হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। কোনও ডেলা থাকলে চলবে না। এরপর এই স্যসে একে একে কোরানো সুইস চিজ ও হেভি ক্রিম মেশান। তারপর ফ্রেঞ্চ ব্রেড বাদে বাকি সব উপকরণ মিশিয়ে দিন। ক্রমাগত নাড়তে নাড়তে স্যসটা ঘন করে নিন। এবার একটা ফন্দু বোলে ঢেলে নিন এই স্যস। রোস্ট করা ব্রেড সহযোগে পরিবেশন করুন। চিকেন, চিজ বল ইত্যাদি সহযোগেও পরিবেশন করতে পারেন। ফন্দু বোল এমনই একটা পাত্র যার তলায় আগুন দেওয়া থাকে। সারাক্ষণ গরম থাকে বলে স্যস তরল থাকে। ফলে ফন্দু সব সময়ই ওই পাত্রে পরিবেশন করতে হবে না হলে চিজ স্যস জমে যাবে।
মেক্সিকান সিজলার
উপকরণ: ভাত ১৫০ গ্রাম, লাল ও হলুদ বেলপেপার মিলিয়ে ৭৫ গ্রাম, সুইট কর্ন ৫০ গ্রাম, বিন, গাজর, ব্রকোলি টুকরো করে কাটা সব মিলিয়ে ৫০ গ্রাম, ডাইস করে কাটা চিকেন ১০০ গ্রাম, রসুন কুচি ৩০ গ্রাম, অলিভ অয়েল ৫০ গ্রাম, টম্যাটো ১টা, নুন ও মরিচ স্বাদ মতো, টম্যাটো পিউরি ১০০ গ্রাম।
পদ্ধতি: তেলে রসুন ফোড়ন দিন। তাতে সব সব্জি ভেজে নিন। নুন ও মরিচ মেশান। চাইলে চিলি ফ্লেক্সও দিতে পারেন। এবার এই মিশ্রণে ভাত, টম্যাটো পিউরি মেশান। একটা স্যাশলিক স্টিকে চিকেন, বেলপেপার, পেঁয়াজ ও টম্যাটো কুচি গেঁথে নিন। বার বি কিউ স্যস মাখিয়ে তা গ্রিল করে নিন। এবার একটা হট প্লেট বা সিজল প্লেটে সব্জি মেশানো ভাতের বেড তৈরি করুন। তার উপর স্যাশলিক স্টিক রেখে পরিবেশন করুন।
সেরিনিটি রেস্তরাঁর কর্ণধার দুই মহিলা— অপর্ণা বন্দ্যোপাধ্যায় ও মঞ্জুলা রায়। হঠাৎ রেস্তরাঁ খোলার ইচ্ছে হল কেন? অপর্ণা জানালেন, আলাদা করে রান্না করতে ভালোবাসতেন বলে নয়। বরং নতুন ধরনের পদ পরিবেশন করার তাগিদেই রেস্তরাঁ খোলার কথা ভেবেছিলেন। ভিন্ন স্বাদ অর্থাৎ এমন খাবার যা চট করে পাওয়া যায় না। বিদেশি মেনুর উপর ভরসা করে তাঁরা নতুন স্বাদ আনলেন রেস্তরাঁয়। স্কুল চত্বরে হোটেল। ফলে দামের দিকটাও একটু খেয়াল রাখতে হয়েছিল বইকি, জানালেন তিনি। বাচ্চাকে স্কুলে পৌঁছে অনেক সময় মায়েরা কোথাও বসার ঠাঁই পান না। গোটা সময় রাস্তায় ঘুরতে হয় তাঁদের। সেক্ষেত্রে মায়ের আড্ডার আস্তানা হিসেবেই রেস্তরাঁর পরিকল্পনা করেন তাঁরা। সেই মতো মেনুতে এমন খাবার রেখেছেন যা চটজলদি পরিবেশন করা যায়।
সুইস ফন্দু
উপকরণ: সুইস চিজ ১৫০ গ্রাম, ময়দা ২৫ গ্রাম, মাখন ২৫ গ্রাম, জায়ফল-জয়িত্রী সামান্য, সরষে গুঁড়ো ১ চিমটে, হেভি ক্রিম ১০০ গ্রাম, ফ্রেঞ্চ ব্রেড কিউব করে কেটে রোস্ট করে নেওয়া ২ স্লাইস, নুন ও মরিচ গুঁড়ো স্বাদ মতো।
পদ্ধতি: একটা পাত্রে মাখন গলিয়ে নিন। তাতে ময়দা দিয়ে ভাজুন। তারপর দুধ দিন। স্যসটা যেন মোলায়েম হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। কোনও ডেলা থাকলে চলবে না। এরপর এই স্যসে একে একে কোরানো সুইস চিজ ও হেভি ক্রিম মেশান। তারপর ফ্রেঞ্চ ব্রেড বাদে বাকি সব উপকরণ মিশিয়ে দিন। ক্রমাগত নাড়তে নাড়তে স্যসটা ঘন করে নিন। এবার একটা ফন্দু বোলে ঢেলে নিন এই স্যস। রোস্ট করা ব্রেড সহযোগে পরিবেশন করুন। চিকেন, চিজ বল ইত্যাদি সহযোগেও পরিবেশন করতে পারেন। ফন্দু বোল এমনই একটা পাত্র যার তলায় আগুন দেওয়া থাকে। সারাক্ষণ গরম থাকে বলে স্যস তরল থাকে। ফলে ফন্দু সব সময়ই ওই পাত্রে পরিবেশন করতে হবে না হলে চিজ স্যস জমে যাবে।
মেক্সিকান সিজলার
উপকরণ: ভাত ১৫০ গ্রাম, লাল ও হলুদ বেলপেপার মিলিয়ে ৭৫ গ্রাম, সুইট কর্ন ৫০ গ্রাম, বিন, গাজর, ব্রকোলি টুকরো করে কাটা সব মিলিয়ে ৫০ গ্রাম, ডাইস করে কাটা চিকেন ১০০ গ্রাম, রসুন কুচি ৩০ গ্রাম, অলিভ অয়েল ৫০ গ্রাম, টম্যাটো ১টা, নুন ও মরিচ স্বাদ মতো, টম্যাটো পিউরি ১০০ গ্রাম।
পদ্ধতি: তেলে রসুন ফোড়ন দিন। তাতে সব সব্জি ভেজে নিন। নুন ও মরিচ মেশান। চাইলে চিলি ফ্লেক্সও দিতে পারেন। এবার এই মিশ্রণে ভাত, টম্যাটো পিউরি মেশান। একটা স্যাশলিক স্টিকে চিকেন, বেলপেপার, পেঁয়াজ ও টম্যাটো কুচি গেঁথে নিন। বার বি কিউ স্যস মাখিয়ে তা গ্রিল করে নিন। এবার একটা হট প্লেট বা সিজল প্লেটে সব্জি মেশানো ভাতের বেড তৈরি করুন। তার উপর স্যাশলিক স্টিক রেখে পরিবেশন করুন।
