যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
গ্রীষ্মের শুরুতে ত্বকের কেমন যত্নের প্রয়োজন?
গ্রীষ্ম মানেই রোদের দাপট। তাই ত্বককে সজল রাখুন। দিনে দু’বার ওয়াটার বেসড ক্লেনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। তারপর তা ময়েশ্চারাইজ করুন। বেরতে হলেই মুখে সানস্ক্রিন লাগান। বাইরে থেকে ফিরে মুখ ধোয়ার পর যে কোনও হাইড্রেটিং মিস্ট লাগিয়ে নিতে হবে। গোলাপ জলও ব্যবহার করতে পারেন।
গরমকালে চুল ও স্ক্যাল্পের দেখভালের রুটিনটা কেমন হবে?
গরমে চুলের ডগা ঘেমে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। স্ক্যাল্প তৈলাক্ত হলে এই সমস্যা আরও বেশি মাত্রায় ভোগায়। ফলে চুল ও স্ক্যাল্প পরিষ্কার রাখা জরুরি। যাঁদের খুবই তৈলাক্ত ত্বক (স্ক্যাল্প) তাঁরা রোজ শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। তারপর তা সম্পূর্ণ শুকিয়ে নেবেন। এছাড়াও স্ক্যাল্পে একটা প্যাকও লাগাতে পারেন সপ্তাহে একবার। ১ চা চামচ মধু, ১ চা চামচ চিনি, ১ টেবিল চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার, ১ টেবিল চামচ নারকেল তেল আর কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েল একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। তারপর তা সম্পূর্ণ স্ক্যাল্পে মেখে নিন। পাঁচ মিনিট ধরে মাসাজ করে এই প্যাক স্ক্যাল্পে লাগাবেন। তারপর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলবেন। গরমকালে চুলে যত বেশি প্রাকৃতিক জিনিস দিয়ে যত্ন নেবেন চুল ততই ভালো থাকবে।
গরমে প্রচণ্ড ঘাম হলে কী করা উচিত?
এক্ষেত্রে ক্লেনজিং ও স্ক্রাবিং জরুরি। ওয়াটার বেসড ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। বেশি ঘাম হলে রুমালে না মুছে ব্লটিং পেপারে মুখ মুছবেন। চুলের ক্ষেত্রেও এই সময় ব্লো ড্রাই, কার্লিং টং, ফ্ল্যাট আয়রন ইত্যাদি ব্যবহার না করাই ভালো।
শুষ্ক ও তৈলাক্ত ত্বকে গরমকালের আদর্শ স্কিন প্যাক কী?
ত্বক শুষ্ক হলে গ্রীষ্মকালে একটা বিশেষ প্যাক লাগাতে পারেন। ১টা অ্যাভোকাডো কোরানো, ১ টেবিল চামচ টক দই, ১ চা চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। তারপর তা মুখে লাগিয়ে কুড়ি মিনিট রেখে দিন। অল্প গরম জলে মুখ ধুয়ে নিন। ত্বক যদি তৈলাক্ত হয় তাহলে ১ টেবিল চামচ মুলতানি মাটির সঙ্গে পরিমাণ মতো অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ও কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে নিন। দশ মিনিট মুখে লাগিয়ে তারপর মুখ ধুয়ে ফেলুন।