রাত পোহালেই নতুন বছর। শুভ সূচনায় বেশিরভাগ মহিলাই শাড়ি পরতে পছন্দ করেন। উষ্ণ দিনে কেমন শাড়ি চলছে, খোঁজ নিলেন অন্বেষা দত্ত।
মুখের ঘাম নিয়ন্ত্রণ করবেন কীভাবে? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখলেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
গ্রীষ্মের শুরুতেই ওয়ার্ডরোব সাজিয়ে ফেলুন পছন্দসই লিনেন পোশাকে। ক্যাজুয়াল থেকে ফর্মাল, সব পোশাকেই তা মানানসই। জানালেন কমলিনী চক্রবর্তী।
চোখের মেকআপের আগে সতর্কতা কেমন হবে? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
দু’দিন পরে রঙের উৎসব। কীভাবে সাজবেন? লিখছেন কমলিনী চক্রবর্তী।
গরমে চুলের পরিচর্যা কীভাবে করবেন? বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন অন্বেষা দত্ত।
গ্রীষ্মের নানাবিধ প্রিন্ট দিয়ে ফ্যাশন করতে পারেন। লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
ত্বকের দেখভালে কাজে লাগাতে পারেন টম্যাটো। রূপ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ জানাচ্ছেন কমলিনী চক্রবর্তী।
মরশুম বদলের সঙ্গেই ত্বক ও চুলের যত্নের ধরন বদলান। শেহনাজ হুসেন-এর সঙ্গে কথা বলে লিখলেন কমলিনী চক্রবর্তী।
সম্প্রতি বলিউড তারকা সইফ আলি খানের পোশাক ডিজাইন করলেন অভিষেক রায়। কেমন ছিল সেই অভিজ্ঞতা, কথা বললেন অন্বেষা দত্ত।
ডাব ও নারকেল জল দিয়ে চুলের যত্নের হদিশ দিলেন বিশেষজ্ঞ। লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
শাড়ি বা অন্য পোশাকের সঙ্গে বেছে নিন মানানসই বেনারসি জ্যাকেট। কেমন সেই সাজ?
বেনারসির নকশা ও রূপের নানারকম নিয়ে মতামত জানালেন বিশেষজ্ঞরা।
ভালোবাসা থেকে ভালো থাকার হদিশ দিলেন জয়া আহসান। শুনলেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
নকশায় মাতৃভাষা মায়ের মুখে প্রথম শোনা ভাষা শুধুই ঐতিহ্যের নয়, ফ্যাশনিস্তাদের দুনিয়ায় তা সাজেরও অঙ্গ। দুই ফ্যাশন ডিজাইনারের সঙ্গে সেই নিয়ে আলোচনায় মনীষা মুখোপাধ্যায়।
কোথাও শাড়ির গায়ে বাংলা হরফ, আবার কোথাও বাংলা কবিতা ও রাবীন্দ্রিক আঁকিবুঁকিতে উড়ছে আঁচল। বর্ণমালাকে ভালোবেসে তার নকশা শাড়ির জমিনে ফুটিয়ে তোলা ফ্যাশন দুনিয়ায় খুব নতুন নয়। এই হরফকে আপন করে প্রথমে ব্লক প্রিন্টের মাধ্যমে তা শাড়ি বা অন্য পোশাকে ফুটিয়ে তোলার কাজ চলত। পরে সেই নকশার বুনন ও পদ্ধতিতেও এসেছে পরিবর্তন। ব্লকের নকশা বেশ প্রচলিত হওয়ায় অনেকেই এমন হরফ পোশাকে বসানোর জন্য টেকসই জারদৌসির কাজকে বেছে নিয়েছেন। যেমন কলকাতার ডিজাইনার ইরানি মিত্র। নিজের নামেই ব্র্যান্ড ‘ইরানি মিত্র’। তবে শুধু শাড়িতেই নয়, শাল ও জ্যাকেটেও জারদৌসি কাজের বর্ণমালা হরফ ছাপিয়ে নকশা বোনেন তিনি।
ইরানি জানালেন, তাঁর শুরুটা ঠিক অন্যদের কনসেপ্ট দেখে তাঁতিদের দিয়ে ব্লক বানিয়ে হয়নি। বরং ২০২০-র ভ্যালেন্টাইন’স ডে-র আগে তিনি একটি নজিরবিহীন ঘোষণা করেন। ‘নিজের ফেসবুক পেজে জানাই প্রিয় মানুষের জন্য বাংলায় দু’তিন পঙ্ক্তি প্রিয় কথা লিখে দিতে। পছন্দসই পঙ্ক্তি পোশাকের বুননে ফুটে উঠবে দাতার নাম সহ,’ বলেন ইরানি। এই অভিনব ঘোষণায় কয়েকশো লেখা জমা পড়ে। সেখান থেকেই বেছে নিয়ে শাল ও জ্যাকেটে সেসব লেখা জারদৌসির কাজে ফুটিয়ে তোলেন তিনি। তাঁর নিজস্ব ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুক পেজ থেকে অর্ডার দেওয়া যায় ব্র্যান্ড ইরানি মিত্র। বাজেট ২৫০০-৩৫০০ টাকা হলেই এমন জ্যাকেট মিলবে। শাল শুরু ৬০০০ টাকা থেকে। ইরানি যেমন জারদৌসি কাজে এমন বর্ণমালা ফুটিয়ে তোলেন, ‘নক্স দ্য লেবেল’-এর গৌরী ও সন্দীপ সাহা আবার এখনও ব্লকেই আস্থা রাখেন। তবে গৌরীর মতে, ‘বর্ণমালা বলতে কিন্তু শুধুই বাংলা বর্ণ নয়, বরং যে কোনও মাতৃভাষার হরফকেই আমার পোশাকে ঠাঁই দিয়েছি। বাংলা, অসমীয়া, ককবরক, মণিপুরি, হিন্দি নানা ভাষার আধিপত্য রয়েছে পোশাকে।’ সেই মতোই শাড়ি, ব্লাউজ ও ব্যাগে ফুটে উঠেছে নানা হরফের খেলা। নিজে হরফের নকশা এঁকে তা তাঁতিদের দিয়ে ব্লক প্রিন্ট করিয়ে শাড়িতে ছাপানোর কাজ বছর চারেক ধরেই করে আসছেন গৌরী সাহা। নকশা আঁকা থেকে পোশাক তৈরি সারতে প্রায় দিন ৮-১০ সময় লাগে। ২০০০-৩০০০ টাকা বাজেট হলেই পাবেন এমন পোশাক ও ব্যাগ। অর্ডার করতে পারেন নক্স-এর ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম পেজ ও www.nakshthelabel.com-এ। যোগাযোগ: ইরানি মিত্র, ৯৮৩০৫৯১৯৭৩,
নক্স দ্য লেবেল, ৯৯২০২৪০৩৯৯
কোথাও শাড়ির গায়ে বাংলা হরফ, আবার কোথাও বাংলা কবিতা ও রাবীন্দ্রিক আঁকিবুঁকিতে উড়ছে আঁচল। বর্ণমালাকে ভালোবেসে তার নকশা শাড়ির জমিনে ফুটিয়ে তোলা ফ্যাশন দুনিয়ায় খুব নতুন নয়। এই হরফকে আপন করে প্রথমে ব্লক প্রিন্টের মাধ্যমে তা শাড়ি বা অন্য পোশাকে ফুটিয়ে তোলার কাজ চলত। পরে সেই নকশার বুনন ও পদ্ধতিতেও এসেছে পরিবর্তন। ব্লকের নকশা বেশ প্রচলিত হওয়ায় অনেকেই এমন হরফ পোশাকে বসানোর জন্য টেকসই জারদৌসির কাজকে বেছে নিয়েছেন। যেমন কলকাতার ডিজাইনার ইরানি মিত্র। নিজের নামেই ব্র্যান্ড ‘ইরানি মিত্র’। তবে শুধু শাড়িতেই নয়, শাল ও জ্যাকেটেও জারদৌসি কাজের বর্ণমালা হরফ ছাপিয়ে নকশা বোনেন তিনি।
ইরানি জানালেন, তাঁর শুরুটা ঠিক অন্যদের কনসেপ্ট দেখে তাঁতিদের দিয়ে ব্লক বানিয়ে হয়নি। বরং ২০২০-র ভ্যালেন্টাইন’স ডে-র আগে তিনি একটি নজিরবিহীন ঘোষণা করেন। ‘নিজের ফেসবুক পেজে জানাই প্রিয় মানুষের জন্য বাংলায় দু’তিন পঙ্ক্তি প্রিয় কথা লিখে দিতে। পছন্দসই পঙ্ক্তি পোশাকের বুননে ফুটে উঠবে দাতার নাম সহ,’ বলেন ইরানি। এই অভিনব ঘোষণায় কয়েকশো লেখা জমা পড়ে। সেখান থেকেই বেছে নিয়ে শাল ও জ্যাকেটে সেসব লেখা জারদৌসির কাজে ফুটিয়ে তোলেন তিনি। তাঁর নিজস্ব ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুক পেজ থেকে অর্ডার দেওয়া যায় ব্র্যান্ড ইরানি মিত্র। বাজেট ২৫০০-৩৫০০ টাকা হলেই এমন জ্যাকেট মিলবে। শাল শুরু ৬০০০ টাকা থেকে। ইরানি যেমন জারদৌসি কাজে এমন বর্ণমালা ফুটিয়ে তোলেন, ‘নক্স দ্য লেবেল’-এর গৌরী ও সন্দীপ সাহা আবার এখনও ব্লকেই আস্থা রাখেন। তবে গৌরীর মতে, ‘বর্ণমালা বলতে কিন্তু শুধুই বাংলা বর্ণ নয়, বরং যে কোনও মাতৃভাষার হরফকেই আমার পোশাকে ঠাঁই দিয়েছি। বাংলা, অসমীয়া, ককবরক, মণিপুরি, হিন্দি নানা ভাষার আধিপত্য রয়েছে পোশাকে।’ সেই মতোই শাড়ি, ব্লাউজ ও ব্যাগে ফুটে উঠেছে নানা হরফের খেলা। নিজে হরফের নকশা এঁকে তা তাঁতিদের দিয়ে ব্লক প্রিন্ট করিয়ে শাড়িতে ছাপানোর কাজ বছর চারেক ধরেই করে আসছেন গৌরী সাহা। নকশা আঁকা থেকে পোশাক তৈরি সারতে প্রায় দিন ৮-১০ সময় লাগে। ২০০০-৩০০০ টাকা বাজেট হলেই পাবেন এমন পোশাক ও ব্যাগ। অর্ডার করতে পারেন নক্স-এর ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম পেজ ও www.nakshthelabel.com-এ। যোগাযোগ: ইরানি মিত্র, ৯৮৩০৫৯১৯৭৩,
নক্স দ্য লেবেল, ৯৯২০২৪০৩৯৯
