গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
আমার নিজের পছন্দ সুতির শাড়ি, যা গায়ে লেগে থাকে। ফুলে থাকবে না। আর যেসব শাড়ি চট করে পরে ফেলা যায়, সেগুলোই বেশি কাছের। র সিল্ক, তসর, টাঙ্গাইল সবই ভালো লাগে। সাধারণত শাড়ি পরতে আমার কোনও অসুবিধেই হয় না। কেউ যদি নিয়মিত পরে তাহলেই কিন্তু অভ্যাস হয়ে যায়। তখন আর শাড়ি পরতে পারব কি না, এই চিন্তাটা থাকে না। ভয় পাওয়ার কিছু নেই, এটা এত কঠিন কোনও বিষয় নয়। শাড়ি পরে ম্যারাথন দৌড়তেও পারব আমি! পৃথিবীর কত মহিলা তো কত কঠিন কাজ করছেন শাড়ি পরেই। আমি তো সবসময় পিন করেও পরি না, তাতে কিছু এলোমেলো হয় না। আমার পুরনো শাড়িও ভালো লাগে। ঠাকুমার সাদা-কালো, নরম একটা ঢাকাই শাড়ি আছে, যেটা আমার খুব কাছের। সিলভার আর ব্ল্যাক বর্ডার দেওয়া আর একটা পার্পল শাড়ি আছে। সেটা আমার মাসির। স্কুল পাশ করে মাসি পেয়েছিলেন। আমার এই দু’টো শাড়ি এত ভালো লাগে যে যখন-তখন সুযোগ পেলেই পরে ফেলি। ফ্যাশন রিপিট-এর ঝুঁকি থাকলেও ওগুলো বারবার পরতে আমার ক্লান্তি নেই। আমার মায়ের শাড়ির সংগ্রহও দেখার মতো। সেগুলোও ভালোবাসি। তবে রংচঙে শাড়ির চেয়ে অফ হোয়াইট, গোল্ডেন, আইভরি, সাদা-কালো আমায় টানে বেশি।