বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
দিনে একবার বা দু’বার চোখ ধুতে হবে ঠান্ডা জলে। ধোয়ার সময় পাঁচবার চোখে জলের ঝাপটা দেবেন। তারপর চোখ হালকাভাবে মুছে নেবেন।
চোখ পরিষ্কার করার জন্য জলই ভালো। চোখে হাত দেবেন না। চোখ চুলকালেও তা ধুয়ে নেবেন। যদিও বা চোখে হাত দেন, তাহলে তার আগে হাত ভালো করে ধুয়ে নেবেন।
করোনার সময় চোখের জন্য চশমাই ভালো। কনট্যাক্ট লেন্স একেবারেই পরবেন না। এতে বারবার চোখে হাত লাগে। সেটা এই সময় একদমই করা উচিত নয়।
চোখের যত্ন নিতে চশমা খুবই উপকারী। বিশেষত এই সময় চোখে চশমা পরলে তা বাড়তি প্রোটেকশন পায়। অতএব চোখ খারাপ না হলেও পাওয়ারলেস চশমা পড়ুন ক্ষতি নেই। আর সানগ্লাস তো এই সময় অবশ্যই ব্যবহার করবেন। বাইরে বেরলে রোদ চশমা চোখকে আরামও দেবে আবার জীবাণুর হাত থেকে রক্ষাও করবে।
চোখের নীচের কালো দাগ বা ডার্ক সার্কেল আটকাতে ঘুম অনবদ্য। দিনে অন্তত ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা ঘুম খুবই দরকার।
অনেক সময় বয়স বাড়লে চোখ ভিতর দিকে ঢুকে যায়। এটা অবশ্য এড়ানোর খুব একটা উপায় থাকে না, কারণ চোখের চারপাশের সাপোর্টিং টিস্যুগুলো অকেজো হয়ে যায় বলেই চোখ ভেতরে ঢুকে যায়।
মনে রাখবেন মুখশ্রী বজায় রাখতে চোখের যত্ন অতি দরকারি। আর কসমেটিক ট্রিটমেন্টের পাশাপাশি চোখের সাধারণ এই খেয়ালগুলো রাখাও প্রয়োজন। তাহলেই দেখবেন আপনার চোখ কথা বলছে।