Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

নেতৃত্বের পরীক্ষা
সমৃদ্ধ দত্ত

তিন মাস পর দেখা যাচ্ছে একটা বিস্ময়কর ট্রেন্ড। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইতে সবথেকে সফল মহিলা রাষ্ট্রপ্রধানরা। আর সংক্রমণ প্রতিরোধে তুলনামূলকভাবে ধাক্কা খেয়েছেন কারা? মূলত সেই পুরুষ শাসকরা যাঁদের প্রবল আমিত্ব বোধ। যাঁরা প্রায় সকলেই ‘ফার রাইট’ অর্থাৎ অতি দক্ষিণপন্থী। যাঁদের উপস্থিতি প্রবল উচ্চকিত। যাঁরা দেশের সাফল্যকে নিজেদের সাফল্য হিসেবেই প্রচার করেন উচ্চস্বরে। উগ্র জাতীয়তাবাদ বা হাইপার দেশপ্রেমের প্রচার এই নেতাদের অন্যতম স্টাইল। এই তালিকায় বিশ্বের শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলির রাষ্ট্রপ্রধানেরা রয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প থেকে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। চীনের জিনপিং থেকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জের বোলসোনারো। রাশিয়ার ভ্লাদিমির পুতিন থেকে ভারতের নরেন্দ্র মোদি। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট তাইপ এরডোগন থেকে স্প্যানিশ প্রধানমন্ত্রী পেড্রো স্যাঞ্চেজ। এই রাষ্ট্রনেতাদের দেশগুলিতে বেড়েই চলেছে করোনার আক্রমণ। এখনও। কমছে না আশঙ্কা। যদিও ভারতের মূত্যুহার তুলনামূলক কম। কিন্তু সংক্রমণ ঊর্ধ্বগামী। ভারতে সবথেকে বড় যে ব্যর্থতা প্রকট হয়েছে, তা হল, দেশের স্বাস্থ্য পরিষেবা চিকিৎসার প্রশাসনিক ম্যানেজমেন্ট চরম বিপর্যস্ত, উপেক্ষিত ও অবহেলিত।
সফলভাবে করোনা ভাইরাসকে আটকে দেওয়া মহিলা রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে এই নেতাদের সবথেকে বড় যে পার্থক্যটি চোখে পড়েছে, সেটি হল, পরামর্শ গ্রহণের প্রক্রিয়া। অর্থাৎ কনসাল্টেশন। মহিলা রাষ্ট্রপ্রধানরা প্রায় প্রত্যেকেই এক্সপার্ট গ্রুপ, বিশেষজ্ঞ মেডিকেল প্রফেশনাল, বিজ্ঞানীদের প্যানেল এবং অন্য সফল দেশের ম্যানেজমেন্টকে দ্রুত প্রয়োগ করেছেন। অন্যদিকে, শক্তিশালী হিসেবে পরিগণিত দক্ষিণপন্থী রাষ্ট্রপ্রধানদের দেখা গিয়েছে প্রধানত নিজেদের ব্যক্তিগত যে অ্যাডভাইসর গোষ্ঠী অথবা পছন্দসই বিশেষজ্ঞ প্যানেল, তাঁদের কথাই অনুসরণ করেছেন। ডিসিশন এবং কাউন্টার ডিসিশন পদ্ধতি মানা হয়নি। ফলে এই তাবৎ দেশগুলিতে করোনা নিয়ে লাগাতার বিভ্রান্তি এবং পরস্পর-বিরোধী মতামত ছড়িয়ে পড়েছে। মার্চ মাসে বলা হয়েছে, একটি পথের কথা। এপ্রিল মাসে বলা হয়েছে, অন্য ফরমুলা। ক্রমাগত পরিবর্তিত মডেলের জেরে সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। দ্রুত ছড়িয়েছে সংক্রমণ। গোটা বিশ্বের মিডিয়া, রাজনীতি, সমাজতত্ত্ব, জেন্ডার অ্যানালিস্টের মধ্যে আপাতত জোরদার আলোচনা চলছে, কেন তথাকথিত শক্তিশালী এবং একক ক্যারিশমাসম্পন্ন রাষ্ট্রনেতারা ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট অপারদর্শী? লেখা হচ্ছে থিসিস। সংবাদমাধ্যমে চলছে সেমিনার, বিতর্ক, নিবন্ধ রচনা।
স্ক্যান্ডিনিভিয়া রাষ্ট্র হিসেবে যাদের বলা হয়, সেখানে একটি তাৎপর্যপূর্ণ প্রবণতা দেখা গেল। পাশাপাশি দেশ। সুইডেনে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যু উদ্বেগজনকভাবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেল। অথচ ফিনল্যান্ড, ডেনমার্ক, নরওয়ে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হল ভাইরাসের সংক্রমণকে। এই তিন রাষ্ট্রই মহিলা প্রশাসক দ্বারা পরিচালিত। ফিনল্যান্ডের সানা মারিনের বয়স মাত্র ৩৪ বছর। এবং মাত্র ৬ মাস আগে তিনি প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। মার্চ থেকে মে দেড় মাসের মধ্যেই এই দেশের করোনা প্রায় নিয়ন্ত্রণে। আবার সব স্বাভাবিক হয়ে যাচ্ছে।
জার্মানির কাছের দেশগুলি তীব্র আতঙ্কে ভুগছে। ইতালি, স্পেন, ব্রিটেন, বেলজিয়াম। অথচ জার্মানির মহিলা চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেল একাই আটকে দিয়েছেন করোনার ভয়াবহতাকে। তিনি লজ্জা পাননি দক্ষিণ কোরিয়া মডেল ফলো করতে। মার্কেল নিজেও বিজ্ঞানী। অনেক কম মৃত্যু তাঁর দেশে। ক্যাটরিন জ্যাকবসদোত্তির আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী। তিনি মার্চ মাসের শুরুতেই ডিকোড জেনেটিকস নামক একটি বায়োফার্মা সংস্থার সঙ্গে সরকারের চুক্তি সম্পাদন করে ফেলেন। এবং ২৪ ঘণ্টা পর থেকেই শুরু হয় ঘরে ঘরে করোনা টেস্টিং। আইসল্যান্ডের সাফল্য কী? ইউরোপের মধ্যে সবথেকে কম মৃত্যুহার এই দেশে। ডেনমার্কের মহিলা প্রধানমন্ত্রী মিট ফ্রেডেরিকসনকে লকডাউনের রোলমডেল বলা হচ্ছে। কারণ, তিনি এক মূহূর্ত সময় নষ্ট করেনি। সবার আগে দেশে লকডাউন ঘোষণা করেছিলেন। আর ঘোষণা করেন ইউনিভার্সাল টেস্টিং। চীন থেকে সবথেকে আগে টেস্টিং কিট অর্ডার করে ডেনমার্ক।
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েন একটি তাৎক্ষণিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। সেটি হল, এয়ারপোর্টে নামলেই মোবাইল ফোন হ্যান্ডওভার করে দিতে হবে সিকিউরিটি এজেন্টদের। সেই ফোনের জিপিএস সিস্টেম ট্র্যাক করে দেখা হচ্ছিল ওই প্যাসেঞ্জার কবে কোথায় ছিলেন। ঠিক সেই লোকেশন ট্রেস করে করে প্যাসেঞ্জারদের কোয়ারিন্টাইনে পাঠানো হয়েছিল। যাতে এয়ারপোর্ট থেকে তাঁরা শহরে ঢুকতেই না পারেন। সাই ইং ওয়েন সরকারের সেই সিদ্ধান্ত অনেক পর অন্য ‘শক্তিশালী’ নেতাদের দেশ অনুকরণ করেছে। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে।
নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিনা আর্ডেনকে দেখা গিয়েছিল, মাঝেমধ্যেই নিজের মোবাইল থেকে একটা ক্যাজুয়াল সোয়েট শার্ট পরে নিজের বাচ্চাকে কোলে নিয়ে ফেসবুক লাইভ টেলিকাস্ট করছেন। কোনও প্রোটোকলের মধ্যেই যাননি তিনি। প্রতিদিন তিনি এই লাইভ করে সরকারের প্রতিটি সিদ্ধান্ত জানাতেন দেশবাসীকে। ফেব্রুয়ারি থেকে আর্ডেন কোয়ারিন্টাইন শুরু করেছেন। নিউজিল্যান্ডে মৃত্যুর সংখ্যা কত? মাত্র ১৮। গোটা বিশ্ব তাঁকে বাহবা দিচ্ছে। নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী এরনা সোলবার্গ নিয়েছেন একটি আশ্চর্য সিদ্ধান্ত। সব রাষ্ট্রপ্রধানরা যেমন বিশেষজ্ঞ অথবা চিকিৎসক ও বিজ্ঞানীদের সঙ্গে পরামর্শ করেন, প্রত্যেকের মতামত নিয়ে অগ্রসর হয়েছেন, নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী এরনা সোলবার্গ এসবের সঙ্গে আরও একটি কাজ করেছেন। সেটি হল, তিনি টিন এজারদের মতামত নিয়েছেন। ১০ বছরের কমবয়সি বাচ্চাদের ‘কী করতে ইচ্ছে করছে’,তাদের কী কী প্রবলেম হচ্ছে এসব জানতে চেয়েছেন সরকারিভাবে। প্রধানমন্ত্রী দু’টি প্রেস কনফারেন্স করেছেন, যেখানে অ্যাডাল্ট সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষেধ। শুধুই ১৮ বছরের কম বয়সি নাগরিক স্কুলপড়ুয়াদের ডাকা হয়েছিল সেই প্রশ্নোত্তরে। তাদের বলা হয়েছিল, যা সরকারের থেকে জানতে ইচ্ছা হবে অথবা ক্ষোভ প্রকাশ করতে হবে, সেটা প্রধানমন্ত্রীকে সরাসরি বলতে।
এই প্রবণতার পাশাপাশি ট্রাম্প, জি জিনপিং, বরিস জনসন, পুতিন, নরেন্দ্র মোদি, বোলসোনারোর মতো তথাকথিত ক্যারিশম্যাটিক এবং প্রবল শক্তিধর ইমেজসম্পন্ন নেতারা তাঁদের দেশের সংক্রমণকে কেন নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেন না সময়মতো? একটা কমন ফ্যাক্টর হল, এই প্রতিটি রাষ্ট্র দেরি করে রেসপন্স করেছে। অন্য দেশগুলির তুলনায় এই রাষ্ট্রগুলিতে জনসংখ্যা বেশি। সুতরাং অনেক আগে থেকেই সচেতনতা দেখানো উচিত ছিল। কিন্তু এঁরা প্রত্যেকেই আগে থেকে হিসেব কষতে শুরু করেছেন কী করা হলে তাঁর নিজের সাফল্য প্রতিষ্ঠা পাবে। বর্তমান পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের এই নেতাদের মধ্যে সাদৃশ্য হল, এঁরা সকলেই প্রায় একক পার্সোনালিটির ভাবমূর্তিতে বিশ্বাসী। দেশের যে কোনও অ্যাচিভমেন্টকে নিজেদের সফলতা হিসেবে বিবেচনা করেন এবং প্রচারও করেন। আর ব্যর্থতা হলেই বিরোধীদের দিকে অথবা অতীতের অন্য সরকারের ভুল নীতিকে দোষারোপ করেন। এই নেতারা সকলেই প্রায় নিজেদের দলকে গ্রাস করে ফেলেছেন ব্যক্তিগত ইমেজকে দিয়ে। আমেরিকার রিপাবলিকান পার্টি অথবা ভারতের বিজেপির একটি ঩নিজস্ব অস্তিত্ব এবং পরিচিতি ছিল। কিন্তু ক্রমেই এই দলগুলি হয়ে গিয়েছে ট্রাম্পের পার্টি অথবা মোদির দল। ব্রিটেনে বরিস জনসন ক্ষমতায় এসেছেন ব্রেক্সিটকে সমর্থনের জেরে। তাঁরা সকলেই দেশে প্রবল জনপ্রিয়। বিপুল সমর্থন নিয়েই ভোটে জয়ী হয়েছেন। আগামীদিনেও হয়তা জয়ী হবেন। কিন্তু ক্রাইসিস ম্যানেজে যে দক্ষ নন তাঁরা, সেটা প্রমাণিত হচ্ছে। তাঁরা দেশবাসীকে একটি বার্তা দিতে সদা সচেষ্ট। সেটি হল, এতকাল পর এই প্রথম এমন একজন রাষ্ট্রপ্রধান এসেছেন যিনি দেশের স্বার্থই সর্বাগ্রে রাখেন। এই উচ্চকিত দেশপ্রেমের কথা শুনতে এবং ভাবতে অবশ্য‌ই নাগরিকদের ভালো লাগে। কিন্তু সমস্যার উৎপত্তি হচ্ছে ক্রাইসিস এলে। দেখা যাচ্ছে, একের পর এক ক্রাইসিস যখনই আসছে, তখন আর এই স্বঘোষিত শক্তিশালী নেতারা সেটাকে যথেষ্ট ধৈর্য, যোগ্যতা এবং ধীরস্থিরভাবে সামাল দিতে পারছেন না। কিন্তু, একজন নেতার প্রকৃত সাফল্য হল, তিনি ঠান্ডা মাথায় ক্রাইসিস মোকাবিলায় কতটা দক্ষ। সেটিই তাঁর প্রধান পরীক্ষা। তিনি গোটা বছর ধরে নিজেকে শক্তিশালী এবং প্রতিপক্ষকে দুর্বল হিসেবে উচ্চস্বরে প্রচার করে গেলেন। কিন্তু যখন দেখা যাচ্ছে তাঁর কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময় এসেছে, তখন তিনি সেই শক্তির প্রমাণ দিতে পারছেন না। ঠিক এখান থেকেই প্রবল ধাক্কা খাওয়ার সম্ভাবনা ইমেজের।
এখন তাই সবথেকে বড় পরীক্ষা নরেন্দ্র মোদির। চীনের সঙ্গে ভারতের সংঘাত তাঁর কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। এতদিন তিনি ও তাঁর দল জওহরলাল নেহরুকে দুর্বল, ব্যর্থ আখ্যা দিয়ে এসেছেন ১৯৬২ সালে চীনের কাছে পরাজয়ের জন্য। এবার সময় এসেছে তাঁর নিজেকে প্রমাণের। চীনের চরম আগ্রাসনে তিনি কী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন, সেদিকে তাকিয়ে আছে ১৩৫ কোটি দেশবাসী। বিরোধীরা প্রশ্ন তুলবে, জওহরলাল নেহরু অন্তত একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে, চীনের সঙ্গে যুদ্ধ করা হবে। তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে, আমি আমাদের সেনাকে বলেছি চীনকে ছুঁড়ে সীমান্তের এপারে পাঠিয়ে দিতে। সেটা হয়তো ভুল ছিল। ভারত পারেনি, পরাস্ত হয়েছে, এটা ঠিক। কিন্তু সিদ্ধান্তটা অন্তত নেওয়া হয়েছিল। কোনও আপস করা হয়নি। দ্বিধাও নয়। এখন কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে? নেহরুকে অপছন্দ করলেও নেহরুর একটি উচ্চাশার সঙ্গে মোদির সাংঘাতিক মিল। সেটি হল, নেহরু চাইতেন তিনি নিছক ভারতের প্রধানমন্ত্রী নন, একজন বিশ্বস্তরের স্টেটসম্যান হবেন। তাই তিনি নির্জোট নেতা হয়েছিলেন। মোদিরও ওরকম একটি উচ্চকাঙ্ক্ষা আছে। তিনি অবিকল নেহরুর মতোই সর্বদা বিদেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে অতি বন্ধুত্বের প্রমাণ দিতে সদা তৎপর। চীন বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল নেহরুর সঙ্গে। অবিকল এবারও তাই। জি জিনপিং ঠান্ডা মাথায় বিশ্বাসভঙ্গ করেছেন এবং ভারতের ভূমি দখল করতে মরিয়া। সুতরাং চরিত্রগতভাবে মোদির পক্ষে এটা তো মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। কী করবেন তিনি?
কঠোরতায় এখনও রোলমডেল হলেন ইন্দিরা গান্ধী। তিনি কোনও রাষ্ট্রের নেতাদের সঙ্গে বেশি উচ্ছ্বসিত ফোটো সেশন করতেন না। পিতার সঙ্গে গোটা বিশ্ব ঘুরে ঘুরে তাঁর দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ছিল যে, বিদেশনীতি সদা পরিবর্তনশীল। কেউ স্থায়ী বন্ধু নয়, কেউ স্থায়ী শত্রু নয়। একটি বহুল চর্চিত জানা কাহিনী আবার মনে করা যাক। মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হেনরি কিসিংগার ইন্দিরা গান্ধীর বাসভবনে ব্রেকফাস্ট করতে আসার আগে সেনাপ্রধান জেনারেল মানেকশকে ডেকে নিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। কিসিংগারকে তিনি চা খেতে খেতে বলেছিলেন, পাকিস্তানকে বলুন পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালিদের উপর অত্যাচার বন্ধ করতে। ওরা আপনাদের কথা শোনে। আপনারা ব্যবস্থা না নিলে আমাদেরই নিতে হবে। কিসিংগার বলেছিলেন, কী ব্যবস্থা নেবেন? ইন্দিরা গান্ধী হেসে সেনাপ্রধান মানেকশর দিকে আঙুল দেখিয়ে বলেছিলেন, আমি কেন নেব? উনি নেবেন। কিসিংগার স্তব্ধ হয়ে যান এই ইঙ্গিতে! শুধু মুখেই আস্ফালন করেননি ইন্দিরা গান্ধী। সত্যিই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। পাকিস্তানকে জবাব দিয়ে আক্রমণ করে ভারত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানকে ভারতীয় সেনা শুধু পরাজিত করেনি, দেশটাকেই ভেঙে দু’টুকরো করে দেওয়া হয়। এর আগে ১৯৬৭ সালে চীনকেও ভারতীয় সেনা সিকিমে চরম জবাব দিয়ে পরাস্ত করে। তখনও প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ইন্দিরা গান্ধী।
চীনকে কড়া শিক্ষা দেওয়া হোক সেটা অবশ্যই ভারতবাসী চায়। পদ্ধতি কী হবে? কূটনৈতিক? বাণিজ্যিক? নাকি সামরিক? স্থির করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। চীনের বর্তমান আগ্রাসনে ভারত কী সিদ্ধান্ত নেবে সেটাও হবে ইতিহাসেরই অংশ!
26th  June, 2020
আজ থেকে পরীক্ষা শুরু তরুণদের
সমৃদ্ধ দত্ত

আপনাদের কাছে এই আজ থেকে যে মহাযুদ্ধ শুরু হচ্ছে, সেটি সবথেকে বড় অগ্নিপরীক্ষা। এটা মাথায় রাখবেন। আপনারা অর্থাৎ রাজ্যে রাজ্যে ছড়িয়ে থাকা ভারতীয় রাজনীতির তরুণ প্রজন্ম কতটা যোগ্য, কতটা আপনারা  নিজেদের প্রস্তুত করতে পারলেন এবং আগামী দিনে রাজ্যবাসী আপনাদের উপর কতটা বিশ্বাস, আস্থা কিংবা ভরসা করতে পারবে, মনে রাখবেন, সেই পরীক্ষাটি আজ থেকেই শুরু হচ্ছে। বিশদ

‘আপ রুচি খানা’
মৃণালকান্তি দাস

দ্বারকার ক্ষত্রিয়ভূমিতে মদ্য-মাংসের বারণ ছিল না, তার প্রমাণ মহাভারতে আছে। আর অযোধ্যার পথেঘাটে ছিল সুরা-মদের ছড়াছড়ি। বলে গিয়েছেন বাল্মীকি।
বিশদ

18th  April, 2024
লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বনাম ছাপ্পান্ন ইঞ্চির ভাঁওতা
সন্দীপন বিশ্বাস

নমস্কার, আমি আপনার ব্যাঙ্কের ম্যানেজার বলছি। আপনার অ্যাকাউন্টে একটু আগে একটা বিদেশি লটারির পুরস্কার বাবদ ১৫ লক্ষ টাকার পুরস্কার ঢুকেছে। কিন্তু অ্যাকাউন্টে একটা সমস্যা থাকায় টাকাটা ঢুকছে না। আপনার কাছে একটা ওটিপি নম্বর যাচ্ছে, সেটা আমাকে বলে দিলেই আপনার অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা ঢুকে যাবে।  বিশদ

17th  April, 2024
লক্ষ্য উত্তরবঙ্গ: মমতার প্রকল্প আছে, মোদির?
শান্তনু দত্তগুপ্ত

রাস্তাঘাটে আম জনতার সঙ্গে কথা বলছেন সঞ্চালক। প্রত্যেকের জন্য প্রশ্ন একটিই, গত ১০ বছরে নরেন্দ্র মোদি সরকারের এমন তিনটি কাজ বলুন, যার মাধ্যমে আপনি সরাসরি উপকৃত হয়েছেন।
বিশদ

16th  April, 2024
এক জাতি, এক নির্বাচন: সন্দেহজনক তত্ত্ব
পি চিদম্বরম

ইস্তাহার হল একটি লিখিত ঘোষণা। তাতে থাকে মানুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি সম্পর্কে কিছু ইচ্ছা এবং মতামত। এই প্রসঙ্গেই মনে আসে ১৭৭৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ঘোষণা এবং ১৯৪৭-এর ১৪-১৫ আগস্ট জওহরলাল নেহরুর সেই বিখ্যাত ‘ভাগ্যদেবতার সঙ্গে অভিসারের সংকল্প’ ভাষণের মতো দৃষ্টান্তগুলি।
বিশদ

15th  April, 2024
৪০০ নামুমকিন, তবু মরিয়া ‘গোয়েবলস’
হিমাংশু সিংহ

নির্বাচন কত বড় ‘মাইন্ড গেম’ তার অকাট্য প্রমাণ এবারের লড়াই। নরেন্দ্র মোদি জানেন, কোনও অঙ্কেই ৪০০ আসন জেতা সম্ভব নয়। দক্ষিণ ভারত না সাথ দিলে ৩০০ অতিক্রম করাও কঠিন। উত্তর ভারতে দু’-চারটে রাজ্যে হিসেব না মিললে ২০০-র আগেই কিংবা সামান্য ওপরে থমকে যেতে পারে বিজেপির রথ। বিশদ

14th  April, 2024
আমে-দুধে মেশায় আইএসএফ এখন ‘আঁটি’
তন্ময় মল্লিক

ডুবন্ত মানুষ বাঁচার আশায় খড়কুটোকেও আঁকড়ে ধরে। একুশের নির্বাচনে সেই আশায় ডুবন্ত সিপিএম আইএসএফকে আঁকড়ে ধরেছিল। বাংলার রাজনীতিতে টিকে থাকার জন্য ব্রিগেডের জনসভায় অধীর চৌধুরীকে সরিয়ে দিয়ে আইএসএফ নেতা আব্বাস সিদ্দিকীর হাতে মাইক্রোফোন তুলে দিয়েছিলেন মহম্মদ সেলিম। বিশদ

13th  April, 2024
অশ্বমেধের ঘোড়া বনাম এক নারীর লড়াই
সমৃদ্ধ দত্ত

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক জীবন ৫০ বছরে পা দিল। ৫০ বছর ধরে তাঁর রাজনৈতিক ও সামাজিক উত্থান এক চমকপ্রদ ঐতিহাসিক রেফারেন্স। বিশেষত পুরুষতান্ত্রিক ভারতীয় রাজনীতিতে এক নারী হিসেবে ক্রমে শীর্ষে পৌঁছনো প্রায় বিরল। বিশদ

12th  April, 2024
ইতিহাসমেধ যজ্ঞের শেষ পরিণতি কী?
মৃণালকান্তি দাস

সদ্য ক্ষমতায় বসা নরেন্দ্র মোদি সরকারের মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী তখন স্মৃতি ইরানি। ২০১৪-র অক্টোবর মাস। দিল্লির মধ্যপ্রদেশ ভবনে মন্ত্রীকে ডেকে এনে প্রায় সাত ঘণ্টা বৈঠক করেছিলেন আরএসএস নেতারা। বৈঠকে সুরেশ সোনি, দত্তাত্রেয় হোসাবোলে ছাড়াও শিক্ষাক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত সঙ্ঘের বিভিন্ন শাখার নেতারাও উপস্থিত ছিলেন।
বিশদ

11th  April, 2024
অর্থ পরে, আগে আস্থা ফেরান মোদি
হারাধন চৌধুরী

পূর্ববর্তী দুটি লোকসভা নির্বাচনের আগে নরেন্দ্র মোদি প্রতিশ্রুতি দিয়ে বাজিমাত করেছিলেন। এবার তাঁর প্রচারের ক্যাচলাইন ‘গ্যারান্টি’। কখনও কখনও তিনি শুধু ‘গ্যারান্টি’তেই থেমে নেই, ‘গ্যারান্টিরও গ্যারান্টি’ দিচ্ছেন! পুরো শরীরী ভাষা উজাড় করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলে চলেছেন, ‘আজ পুরা হিন্দুস্থান জানতা হ্যায়, দুনিয়া ভি মানতা হ্যায়, মোদি কি গ্যারান্টি মতলব গ্যারান্টি পুরা হোনে কি গ্যারান্টি!’
বিশদ

10th  April, 2024
ফ্যাক্টর নারীশক্তি, গ্যারান্টিও
শান্তনু দত্তগুপ্ত

জওহরলাল নেহরুর হাতে সময় যে বেশি নেই, তার আভাস অনেক আগে থেকেই পেয়েছিলেন কংগ্রেসের ‘বস’রা। তাই বছর দুয়েক ধরে নিজেদের গুছিয়ে নিতে পেরেছিলেন। বরং সময় দেননি লালবাহাদুর শাস্ত্রী। কে হবেন প্রধানমন্ত্রী? বিশদ

09th  April, 2024
বিপন্ন সাংবিধানিক নৈতিকতা
পি চিদম্বরম

দুর্নীতির অভিযোগে একজন কর্তব্যরত মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেপ্তার একইসঙ্গে আইনি, রাজনৈতিক এবং সাংবিধানিক সমস্যা। এটা আরও এমন একটা বিষয় যা সংবিধানের লিখিত বয়ানবহির্ভূত এবং এর সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছে সাংবিধানিক নৈতিকতার দিক। 
বিশদ

08th  April, 2024
একনজরে
কানাডার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সোনা চুরির ঘটনা। পুলিসের জালে দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত সহ ৬। গত বছর টরেন্টোর প্রধান বিমানবন্দর থেকে ৪০০ কেজির সোনার বার ও ...

বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...

বাচ্চার জন্য দুধ গরম করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ। আর সেই আগুনে তিনটি বাড়ি ভস্মীভূত হল। জলের অভাবে আগুন নেভাতে পারলেন না বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভরতপুর থানার গোপালপুর গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ...

পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ফুলবাগান এলাকায় গার্ডরেল ভেঙে দুই শিশু সহ ৩ জনকে ধাক্কা মারল গাড়ি, উত্তেজনা

05:37:51 PM

মহারাষ্ট্রের রত্নাগিরিতে রোড শো গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্তের

05:16:34 PM

গুয়াহাটিতে র‌্যালি অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার

05:09:34 PM

পুনের আহমেদনগর রোডে একটি শপিং মলে অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে দমকলের ৬ টি ইঞ্জিন

04:59:21 PM

বিয়ে সেরেই ভোট দিতে ছুটলেন নবদম্পতি
জম্মু-কাশ্মীরের উধমপুরের একটি বুথে হঠাৎই বেধে গেল হইচই। ভোটের দিন ...বিশদ

04:43:36 PM

মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধপরিস্থিতি: আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ভারত ও তেল আভিভের মধ্যে বিমান পরিষেবা বন্ধ রাখল এয়ার ইন্ডিয়া

04:39:42 PM