Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

ধর্মীয় গোঁড়ামির কাছে কি শেষে
হার মানবে করোনা বিরোধী লড়াই?
হিমাংশু সিংহ

এই ভয়ঙ্কর মহামারীর দিনে দিল্লির নিজামুদ্দিনে লকডাউন ভেঙে প্রায় সাড়ে তিন হাজার মানুষের জমায়েত থেকে মানবসভ্যতার কী লাভ হল? কিংবা গত বৃহস্পতিবার বালুরঘাটে রামনবমীর ভিড়ে ঠাসা মেলায়? সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের রামমন্দিরের সামনে মানুষের লম্বা লাইনে? উত্তর একটাই, লাভ কিছুই হবে না। হতে পারে না। শুধু দেশটাই বরবাদ হবে, মহামারী ছড়াবে, মানুষের রোগভোগ বাড়বে, বেশ কয়েকশো মানুষ শুধু আক্রান্তই হবেন না, মারাও যাবেন বেমালুম। গরিব মানুষের দেশে যা দস্তুর। কিন্তু কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষের জন্য এতবড় একটা লড়াই না শেষে হাতের বাইরে চলে যায়, আশঙ্কা এটাই। যার প্রকাশ ইতিমধ্যেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শুরুও হয়ে গিয়েছে। আমাদের রাজ্যেও ওই সমাবেশের থেকে ৭৩ জন ঢুকেছেন। তাঁদের অনেককেই এখনও চিহ্নিত করা বাকি। স্বাস্থ্যদপ্তর খুঁজে বার করার চেষ্টা চালালেও, কাজটা মোটেই খুব সহজ নয়। এক্ষেত্রে কুশিক্ষার অন্ধকারে মুখ ঢেকে করোনা আক্রান্তরা গা ঢাকা দেবেন, তাতে চমকে ওঠার কী আছে? কিন্তু এতে তো বিপদ বাড়বে। কমবে না। এসবই প্রমাণ করছে, আমাদের এই গরিব দেশে বিজ্ঞান নয়, ডাক্তাররা নয়, ধর্মই শেষ কথা বলে এবং অন্যায়ভাবে যাবতীয় ন্যায় অন্যায়ের হিসেব উল্টে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে এই কঠিন সময়ে দাঁড়িয়েও।
নিজামুদ্দিনে তবলিগ-ই-জামাতের সমাবেশ হয়েছিল সদ্যসমাপ্ত মার্চ মাসে দু’দফায়। প্রথমটা ১৩ থেকে ১৫ মার্চ ও পরেরটা ২০-২১ মার্চ। যখন এই সমাবেশ চলছে তখন চীন পেরিয়ে শুধু ইউরোপ নয়, ইরানসহ একাধিক মুসলিমপ্রধান দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনা সংক্রমণ। মানুষ মারাও যাচ্ছেন। উপস্থিত ধর্মগুরুদের তা না জানার কথা নয়। এ দেশের সরকারের তরফেও ক্রমাগত সতর্ক করা হচ্ছে। এমনকী, জাতির উদ্দেশে পরপর ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নানা কড়া পদক্ষেপের কথাও শুনিয়েছেন। অথচ সব জেনেও প্রশাসনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে, সরকারি নির্দেশ অমান্য করে ওই সমাবেশের পরও দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে আগত মৌলবিরা অনেকেই সেখানে থেকে যান। খোলাখুলি মেলামেশাও করেন। সরকারিভাবে লোকসংখ্যাটা সাড়ে তিন হাজার বলা হলেও বেসরকারি হিসেব বলছে, ওখানে সবমিলিয়ে ৯ হাজার লোক ছিলেন। তাহলে কী দাঁড়াল? একটা ছোট্ট ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে গোটা দেশবাসীকে। ২১ দিনের লকডাউনের কষ্ট স্বীকারের পরেও গত কয়েক দিনের হিসেব থেকে পরিষ্কার, একদিনে দিল্লিতে যত লোক আক্রান্ত হয়েছে তার সিংহভাগই নিজামুদ্দিনের ওই তবলিগ-ই-জামাতের সমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের ছোঁয়া থেকেই। এককথায়, ওই একটা ভুল গোটা দেশের করোনা পরিস্থিতিকে আরও ভয়াবহ করে তুলছে। আরও তুলবে। যখন এই লেখা লিখছি তখনও পর্যন্ত ওই অবৈধ সমাবেশ থেকে দেশের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে গিয়ে প্রায় ৬০০ লোকের শরীরে এরা করোনার বিষ ঢুকিয়ে দিয়েছে। সংখ্যাটা প্রতিমুহূর্তে শুধু বাড়ছেই না, একেবারে লাফিয়ে বাড়ছে। সঙ্গতভাবেই প্রশ্ন উঠছে, কিছু হাল্কা ছেলেমানুষি মনোভাব আর ধর্মীয় গোঁড়ামির কাছে কি শেষে হার মানবে করোনা বিরোধী লড়াই? আজ শতাব্দীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর মহামারীর সামনে দাঁড়িয়ে এই প্রশ্নটা অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক।
কথায় বলে, যা ধারণ করা হয়, তাহাই ধর্ম। মন্ত্রোচ্চারণ, আজান, ঈশ্বর-আল্লা যে নামেই তাঁকে ডাক না কেন, আসলে ভিন্ন ভিন্ন রূপে সর্বশক্তিমানেরই পুজো করি আমরা। তাছাড়া আর কিছুই নয়। আজ গোটা পৃথিবী যখন সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলার শপথ নিয়েছে, তখন এই বেআইনি ধর্মীয় সমাবেশের উদ্দেশ্য কী? ধর্মপ্রচার না অন্যকিছু? আমাদের মতো ধর্মপ্রাণ দেশে এমন প্রশ্ন তোলাটা নিঃসন্দেহে কিছুটা বাড়াবাড়ি। কিন্তু পরিস্থিতিটা বিবেচনা করুন। যে ছোঁয়াচে মারণ ভাইরাসে ইতালি-স্পেন ধরাশায়ী। দু’টি দেশ মিলিয়েই ২২ হাজারের বেশি লোক মারা গিয়েছে। ৯/১১-এর ভয়ঙ্কর ঘটনাতেও আমেরিকায় এত মানুষের মৃত্যু হয়নি। ইতিমধ্যেই প্রাণহানি আগের বারের দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে। লাদেন যা পারেনি, ভয়ঙ্কর আইএস যা পারেনি চীনের ভাইরাস তাই করে দেখাচ্ছে ইউরোপ ও আমেরিকায়। বিশ্বের প্রায় ২০০ দেশের সর্বত্র মৃত্যু মিছিল চলছে। লাদেনকে পাকিস্তানে গিয়ে মেরে এসেছিল মার্কিন সেনা, কিন্তু করোনাকে কে মারবে? এ তো অদৃশ্য এক জৈব লড়াই চলছে। এত বড় ও ব্যাপক যুদ্ধের জন্য আগাম কোনও প্রস্তুতিও সেই অর্থে ছিল না মানবজাতির। বিজ্ঞানীরা শুধু মারণ ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছেন। পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম যুদ্ধবিমান তৈরিতে জোর দিয়েছেন, কিন্তু এখন তো এই বিশ্বব্যাপী মহাযুদ্ধে ওই সব আধুনিক অস্ত্রের কোনও প্রয়োজনই নেই। এখন তাই টনক নড়েছে। সবাই অতি সাধারণ ভেন্টিলেটর আর মাস্ক তৈরিতে মন দিয়েছে গোটা পৃথিবী। প্রথম বিশ্বেরই যদি অবস্থা এমন করুণ হয়, তাহলে আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের অবস্থা তো সহজেই অনুমান করা যায়। এমনকী আইআইটির কৃতীরাও সব ছেড়ে আজ সাধারণ ভেন্টিলেটর তৈরিতে মন দিয়েছেন। গোটা বিশ্বকে যে অস্ত্র বিক্রি করে, একে অপরের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়ে নিরাপদ দূরত্ব থেকে ফায়দা লোটে সেই আমেরিকাও চূড়ান্ত দিশাহারা! আর আমরা মনের সুখে রাস্তায় বসে আড্ডা মারছি, গুলতানি করছি, জোর করে চায়ের দোকান খোলাচ্ছি, রাজা উজির মারছি! কিন্তু এর পরিণাম কী ভয়ঙ্কর হতে পারে, সে ব্যাপারে মাথাও ঘামাচ্ছি না। ওই যে কথায় বলে, ‘ইগনোরেন্স ইজ ব্লিস’ বা অজ্ঞতা সতত সুখের, তাই প্রত্যক্ষ করছি সদা আনন্দে থাকা মনের সুখে রোজ সকালে বাজার করা বাঙালির আচরণেও।
মনে রাখতে হবে, যে তিনটি দেশের নাম করলাম, সেই আমেরিকা, ইতালি ও স্পেনের চিকিৎসা ব্যবস্থা আমাদের চেয়েও উন্নত, লোকসংখ্যাও অনেক কম। পরিকাঠামোও ভালো। তাদেরই হিমশিম অবস্থা।
সেই পটভূমিতে দাঁড়িয়ে যদি আমরা এখনও সতর্ক না হই, কথায় কথায় লকডাউন অমান্য করি, তাহলে সঙ্কট বাড়তে বাধ্য। আর একবার যদি আমাদের
মতো বিপুল জনঘনত্বের দেশে পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যায়, তাহলে শেষপর্যন্ত মৃতের সংখ্যা গোনার লোক থাকবে তো?
05th  April, 2020
মহামারীর কাছে আমরা কেন এত অসহায়?
মৃণালকান্তি দাস

 কেমন যেন স্লো মোশনের একটা সিনেমার দৃশ্যের ভিতরে ঢুকে পড়েছি আমরা! গোটা দুনিয়াটাই হঠাৎ করে যেন আটকে গিয়েছে এক জায়গায়। মানুষের থেকে অনেক ক্ষমতাবান কিছু একটা যেন স্তব্ধ করে দিয়েছে সবকিছু। চীন, ইতালি, স্পেন ছাড়িয়ে মার্কিন মুলুকেও ঝাঁপিয়ে পড়েছে সেই ক্ষমতাবান অদৃশ্য শত্রু।
বিশদ

নাগরিক সমাজকেও প্রস্তুত রাখা প্রয়োজন
বিশ্বনাথ চক্রবর্তী

 করোনার ভয়াবহ বিপর্যয় কতদিন ধরে চলবে তা নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না চিকিৎসা বিজ্ঞানের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা। আজ সারা পৃথিবীটাই করোনায় আক্রান্ত। শুধু ইউরোপেই মৃতের সংখ্যা প্রায় ৫০ হাজার।
বিশদ

করোনাকালেও অব্যাহত পাকিস্তানের নষ্টামি
হারাধন চৌধুরী

 গত ১৬ মার্চ কুখ্যাত জঙ্গি সংগঠন আইসিস তার সদস্য ও অনুগামীদের ইউরোপ সম্পর্কে হুঁশিয়ার করে বলেছিল—‘‘দি ল্যান্ড অফ দি এপিডেমিক!’’ লন্ডন থেকে তাদের ‘অ্যাডভাইজারি’ ছিল যে: বিশ্ব মহামারীর এই নতুন কেন্দ্রে তাদের কেউ যেন আপাতত পা না-রাখে এবং ইউরোপে অবস্থানকালে কেউ যদি ইতিমধ্যেই করোনা সংক্রামিত হয়ে গিয়ে থাকে তবে সে/তারা যেন কোনওভাবেই সংগঠনে এসে ভিড়ে না-যায়।
বিশদ

09th  April, 2020
ড্রেনের জল পরীক্ষা করেই গোষ্ঠী সংক্রমণের আগাম হদিশ মিলতে পারে
মৃন্ময় চন্দ

 নোভেল করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে সারা বিশ্ব প্রকম্পিত। রোগটির চালচলন বিজ্ঞানী বা চিকিৎসক মহলে মোটেই পরিচিত নয়। শুধু চীন কেন, আমেরিকা, ইতালি, স্পেন, ইরান—সর্বত্রই বয়স্কদের উপর বেশি আঘাত হানতে শুরু করেছিল এই মারণ ভাইরাস।
বিশদ

09th  April, 2020
করোনার পরেও আছে এক অন্ধকার সময়
সন্দীপন বিশ্বাস

 কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য তখন যক্ষ্মারোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসারত। তাঁর ওই অবস্থা নিয়ে সাহিত্যিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় একটি অসাধারণ কবিতা লিখেছিলেন। ‘আমরা চাঁদা তুলে মারব কীট/... বসন্তে কোকিল কেশে কেশে রক্ত তুলবে সে কীসের বসন্ত!’
বিশদ

08th  April, 2020
জরুরি দ্রুত এবং ব্যাপক জনমুখী পদক্ষেপ
সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

করোনা ভাইরাস ভারতীয় অর্থনীতির সামনে একই সঙ্গে একটা বড় ধাক্কা এবং কিছুটা সুযোগ দিয়ে গেল। এমনিতেই বৃদ্ধির হার কমতে কমতে ৪ থেকে সাড়ে ৪ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছিল। আশা করা যাচ্ছিল এবার হয়তো সেটা ৫ শতাংশের কাছে পৌঁছবে।
বিশদ

08th  April, 2020
গ্যালারি শো কতদিন?
খাবার জুটবে তো?
শান্তনু দত্তগুপ্ত

 ব্যবসার কাজে হংকং গিয়েছিলেন বেথ এমহফ। কাজ সেরে পার্টি... তারপর দেশে ফেরা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। শিকাগো হয়ে যখন মিনিয়াপোলিস ফিরলেন, ততক্ষণে উপসর্গ দেখা দিয়েছে। দুই, চার, ১৬, ২৫৬... বাড়তে শুরু করল সংখ্যা। সর্দি, কাশি, জ্বর... মৃত্যু। এটাই ছিল চক্র। বিশদ

07th  April, 2020
যাও সুখের সন্ধানে যাও
অতনু বিশ্বাস

 সাম্প্রতিক ভারত সফরের দ্বিতীয় দিনে মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প তখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে ব্যস্ত। মার্কিন ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প গিয়েছিলেন দিল্লির একটি সরকারি স্কুলে। পূর্বনির্ধারিত ‘হ্যাপিনেস ক্লাস’-এ যোগ দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের সুখের ক্লাস দেখতে। বিশদ

07th  April, 2020
এখন সবাই জেলবন্দি
পি চিদম্বরম

 বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে, করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) ২০৫টি দেশ আক্রান্ত হয়েছে। ভাইরাস হল সংক্রমণ ঘটাতে পটু এক ধরনের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বস্তু, যা কেবলমাত্র প্রাণীদেহের জীবিত কোষের ভিতরে প্রবেশ করে নিজের প্রতিলিপি ক্রমান্বয়ে বাড়িয়ে চলে। বিশদ

06th  April, 2020
আত্মঘাতী খেলা
তন্ময় মল্লিক

লড়াইটা আমরা কি ক্রমশই কঠিন করে ফেলছি। লকডাউন ঘোষণার পর সপ্তাহ ঘুরতে না ঘুরতেই লড়াইকে হাল্কা চালে নেওয়ার প্রবণতা স্পষ্ট। আর সেটা এই মুহূর্তে রুখে দিতে না পারলে সর্বনাশ অনিবার্য। ইতালি, আমেরিকা, স্পেনের রিপ্লে দেখতে হবে ভারতেও। প্রথমদিকে লকডাউন মানার যে মানসিক দৃঢ়তা আমরা দেখাতে পেরেছিলাম, দিন দিন তা শিথিল হচ্ছে।
বিশদ

04th  April, 2020
হাঁটার গল্প
সমৃদ্ধ দত্ত 

অনেকবার আবেদন করেও আধার কার্ড পায়নি রতু লাল। রেশন কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ড যুক্ত না করা হলে রেশনও পাওয়া যায় না। সুতরাং সে রেশন পায় না। তার খুব দুঃখ ছিল, সরকারের কোনও কাগজ তার কাছে নেই বলে। সেই কষ্ট ঘুচল। অবশেষে করোনা ভাইরাসের দৌলতে এই প্রথম সরকারিভাবে একটি স্বীকৃতি পেল রতু লাল। কোনও কাগজ, সার্টিফিকেট নয়। আরও স্পষ্ট, আরও সোজাসুজি।   বিশদ

03rd  April, 2020
তাল কেটে দিল দিল্লি একাই
হারাধন চৌধুরী

একটি মাত্র শব্দ। করোনা। সারা পৃথিবীর শিরোনাম দখল করেছে। খবরের কাগজের প্রথম পাতা। বিনোদনের পাতা। খেলার পাতা। টেলিভিশনের নিউজ চ্যানেল। সব রকম সোশ্যাল মিডিয়া। এমনকী সরকারি, বেসরকারি বিজ্ঞাপনগুলিও আজ করোনাময়! সকাল থেকে ঘুমোতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত আমাদের কুশলাদি বিনিময়ের বিস্তৃত সংস্কৃতিতেও করোনা ভাগ বসিয়েছে পুরোমাত্রায়।  বিশদ

02nd  April, 2020
একনজরে
রাজীব সরকার, শিলিগুড়ি, বিএনএ: করোনার প্রকোপে উত্তরবঙ্গের চা শিল্প। কোভিড-১৯’র কারণে দেশজুড়ে লকডাউন চলছে। পাশাপাশি উৎপাদনও প্রভাব পড়েছে। এই দু’য়ের কারণে বিপুল ক্ষতির মুখে দার্জিলিংয়ের ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনার প্রভাবে গৃহবন্দি প্রত্যেকেই। সাধারণ কিংবা অসাধারণ, রেহাই নেই কারও। জরুরি পরিষেবার সঙ্গে সংযুক্ত ব্যক্তিরা অবশ্য কর্মব্যস্ত। কোভিড-১৯’এর চ্যালেঞ্জ টপকে কর্তব্যরত তাঁরা। ...

  নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: এবছর দেশজুড়ে সোনার চাহিদা ৩০ শতাংশ কমবে বলে মনে করছে স্বর্ণশিল্প মহল। তাদের বক্তব্য, এদেশের সোনার মূল চাহিদা তৈরি হয় বিয়েকে ...

  আগামী ৩ মে নিট হচ্ছে না। আয়োজক সংস্থা এনটিএ যদিও বা বলেছে, মে মাসের শেষ সপ্তাহে নিট হতে পারে, বর্তমান পরিস্থিতি যা পূর্বাভাস দিচ্ছে, তাও হওয়া কঠিন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মলাভের যোগ রয়েছে। ব্যবসায়ী যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা দুযবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৯৭: স্বাধীনতা সংগ্রামী ও পশ্চিমবঙ্গের তৃতীয় মুখ্যমন্ত্রী প্রফুল্লচন্দ্র সেনের জন্ম
১৯০১: কবি ও সাহিত্যিক অমিয় চক্রবর্তীর জন্ম
১৯৩১ - বিশিষ্ট লেখক নিমাই ভট্টাচার্যের জন্ম
১৯৬৪: বিশিষ্ট শেফ সঞ্জিব কাপুরের জন্ম
১৯৭৩: ব্রাজিলের ফুটবলার রবার্তো কার্লোসের জন্ম
১৯৮৬: অভিনেত্রী আয়েষা টাকিয়ার জন্ম
১৯৯৫: চতুর্থ প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাইয়ের মৃত্যু
২০১৫: অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট অধিনায়ক রিচি বেনোর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৫.৫৪ টাকা ৭৭.২৬ টাকা
পাউন্ড ৯২.৯৫ টাকা ৯৬.২৭ টাকা
ইউরো ৮১.৪৭ টাকা ৮৪.৫২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

দৃকসিদ্ধ: ২৭ চৈত্র ১৪২৬, ১০ এপ্রিল ২০২০, শুক্রবার, (চৈত্র কৃষ্ণপক্ষ) তৃতীয়া ৪০/১৯ রাত্রি ৯/৩২। বিশাখা ৪১/১৫ রাত্রি ৯/৫৫। সূ উ ৫/২৪/৪০, অ ৫/৫১/২১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ মধ্যে পুনঃ ৭/৫৫ গতে ১০/২৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৩ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১২ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৩ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৬ গতে ৩/৫২ মধ্যে। বারবেলা ৮/৩১ গতে ১১/৩৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৪ গতে ১০/১০ মধ্যে।
২৭ চৈত্র ১৪২৬, ১০ এপ্রিল ২০২০, শুক্রবার, তৃতীয়া ৫১/১২/২৪ রাত্রি ১/৫৪/৫৪। বিশাখা ৫১/৫৩/২৭ রাত্রি ২/১১/১৯। সূ উ ৫/২৫/৫৬, অ ৫/৫২/৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ মধ্যে ও ৭/৫৫ গতে ১০/২৪ মধ্যে ও ১২/৫৩ গতে২/৩২ মধ্যে ও ৪/১১ গতে ৫/৫২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২৩ গতে ৮/৫৬ মধ্যে ও ৩/৭ গতে ৩/৫৩ মধ্যে। বারবেলা ৮/৩২/২৯ গতে ১০/৫/৪৫ মধ্যে, কালবেলা ১০/৫/৪৫ গতে ১১/৩৯/১ মধ্যে।
১৬ শাবান

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮৯৭: স্বাধীনতা সংগ্রামী ও পশ্চিমবঙ্গের তৃতীয় মুখ্যমন্ত্রী প্রফুল্লচন্দ্র সেনের জন্ম১৯০১: ...বিশদ

07:03:20 PM

করোনা: বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ছাড়াল 
করোনায় আক্রান্ত হয়ে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১ লক্ষ ...বিশদ

09:48:00 PM

করোনা: অন্ধ্রপ্রদেশে নতুন করে আক্রান্ত হলেন ১৬ জন, মোট আক্রান্ত ৩৮১ 

09:34:22 PM

লকডাউনের নিয়ম ভাঙার অভিযোগে জম্মু ও কাশ্মীরে গ্রেপ্তার ১১০ জন 

09:27:00 PM

করোনা: ঘরের বাইরে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক, নির্দেশ পাঞ্জাব সরকারের 

09:25:42 PM

করোনা: তামিলনাড়ুতে আক্রান্ত আরও ৭৭ 
তামিলনাড়ুতে করোনায় আক্রান্ত হলেন আরও ৭৭ জন। মৃত্যু হয়েছে ১ ...বিশদ

07:27:33 PM