Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

ভক্ত-ভগবান

অন্ধকার হলো সত্যিকারের নিরাকার ব্রহ্ম। আর অন্ধকার থেকে যে আলো সৃষ্টি হলো উনি ভক্ত-ভগবান রূপে সকলের মাঝে লীলা করছেন। স্ব-প্রকাশ জ্যোতি হলেন ব্রহ্ম, যাঁর মধ্যে সকল রূপগুণ প্রকাশমান। জ্ঞান ছাড়া কিছুই প্রকাশ হতে পারে না। এই জ্ঞানই হলো সকল রূপের প্রকাশক। তিনি কেমন এবং তাঁর কর্ম কি—এই জ্যোতিই তাঁর একমাত্র প্রকাশক। এই জ্ঞানই হলো পুরুষ-প্রকৃতি, যার দ্বারায় তুমি-আমি ভাব বিদ্যমান।
এক ভক্ত জ্যোতির ধ্যান করতো। আত্মবিম্ব জ্যোতিকে জানবার জন্য সে খুবই ব্যাকুল হয়ে পড়লো। গুরুদেব তার অবস্থা বুঝতে পেরে তার নিকট উপস্থিত হলেন। ভক্ত সেবাধর্ম ত্যাগ দিবারাত্র জ্যোতির ধ্যানে মগ্ন। গুরুদেব তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য তাকে ডাকলেন। কিন্তু ভক্তের ধ্যান ভঙ্গ হলো না। তাই গুরুদেব ফিরে গেলেন। তিনি আশ্রমে এসে আসনে বসে ভক্তের মঙ্গল কামনা করতে লাগলেন। ওদিকে ভক্তের ধ্যান যখন গাঢ় হলো তখন ওই আত্মবিম্ব জ্যোতি থেকে রাজরাজেশ্বরী রূপে জ্যোতির্ময়ী মাতৃরূপ তার সম্মুখে উপস্থিত হলেন। মা ওই ভক্তকে বললেন, তুমি যাঁকে অন্বেষণ করছো ওই জ্যোতি আমিই। মায়ের বাণী শ্রবণ করবার পরই ভক্তের ধ্যান ভঙ্গ হলো এবং আনন্দে তার হৃদয় ভরে উঠলো। ভক্ত (শিষ্য) তখন গুরুর অন্বেষণে বের হলো। গুরুর সাক্ষাৎ পেয়ে তার উপলব্ধির কথা বলতে গিয়ে আবার তার সমাধি হলো। কিছুক্ষণ পর তার সমাধি ভঙ্গ হলে বাহ্যিক জ্ঞান ফিরে এলো। গুরুদেব শিষ্যকে বললেন—যা ব্যাটা, তোর জনম ধন্য। তোকে আর এ সংসারে আসতে হবে না। তোর মনের নির্বাণ হয়েছে। শিষ্য গুরুর কথা শুনে কিছুই বুঝতে পারলো না। সে গুরুদেবকে জিজ্ঞেস করলো—“গুরুদেব নির্বাণ কার হলো এবং সে কে? আমি এসব কিছুই বুঝতে পারছি না। আমি এমন কি অন্যায় করলাম যে আমি আর আপনার কাছে স্থান পাব না?” শিষ্যের কথা শুনে গুরুদেব বললেন—“ওরে ব্যাটা, তুই তো খুব চালাক, তুই গুরুকে জানতে চাস। তবে শোন, তুই যা পেয়েছিস সে সবই অর্পণ করতে হবে, তারপর গুরুর কৃপায় সব জানতে পারবি। তবে একটা কথা জেনে রাখ্‌, গুরুকে জানতে পারলে আর কিছু জানার বাকি থাকবে না।” তারপর শিষ্য গুরুদেবকে জিজ্ঞেস করলো—“গুরুদেব, আমাকে দয়া করে বলুন, আমি কি গুরুকে উপলব্ধি করতে পারবো?” তখন গুরুদেব বললেন—“গুরুকে জানা খুবই কঠিন। কারণ গুরু হলেন মূল, আর মূলকে জানা অনেকেরই ভাগ্যে হয় না। গুরুকে জানতে হলে ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বর এবং ব্রহ্ম-আত্মা-ভগবান সকলকেই জানতে হবে। তুই এক কাজ কর, তুই আজ থেকে ভগবানের সাধনায় রত হ। তা হলে ভগবানের কৃপায় ধীরে ধীরে গুরুর মহিমা সবই উপলব্ধি করতে পারবি। তোর মন যদি গুরুমুখী হয় তবে তোর আর কিছুই জানতে বাকি থাকবে না।” তাই বলি—ভক্তের ভাব এমনই হওয়া উচিত, যার ফলে ভগবান ছাড়া তার আর কোন কিছুতেই জানার প্রবৃত্তি না থাকে। এর ফলে ভগবানও ওই ভক্ত ছাড়া থাকতে পারবেন না। যেমন—বৃন্দাবনে যে সব ভক্ত ছিল, তারা কেউই কৃষ্ণ ছাড়া থাকতে পারতো না। তারফলে বৃন্দাবনে ওই সময় ভাবের জোয়ার বয়ে গিয়েছিল। ওই বৃন্দাবনের ভক্তগণের জন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নয়ন জলে শ্যামকুণ্ডের সৃষ্টি হয়েছিল। এদিকে শ্রীকৃষ্ণের জন্য শ্রীমতি রাধার নয়ন জলে রাধাকুণ্ডের সৃষ্টি হয়েছিল। হয়তো তোমরা বলবে যে রাধা ছাড়া বৃন্দাবনে কি আর কোন ভক্ত ছিল না! রাধার মতো অনেকেই ছিল, কিন্তু কেউই আর বৃন্দাবনের রাধা হতে পারেনি। তাই রাধাকে নিয়ে সখীগণের বৃন্দাবন লীলা। বৃন্দাবনে যে লীলা হয়েছিল তা শুধু বৃন্দাবনের ভক্তদের জন্যই হয়নি, তা সমস্ত মানুষের শিক্ষার জন্যই হয়েছে। কিন্তু মানুষ ওই লীলাকে ভুল বুঝেছে। যেমন—ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে যে যোগ শিক্ষা দিয়েছিলেন তা সকল মানুষকে লক্ষ্য করেই। মানুষ কিন্তু উলটো বুঝে কর্ম শুরু করে দিল। তারা গীতা পাঠ করে ভগবানের কর্ম শেষ করতে বসলো। আজকাল সকলেই বলে যে গীতা একটি বড় গ্রন্থ, কিন্তু গীতা পাঠ করে কতজন বড় হয়েছে বা কতজন ত্যাগী এবং জ্ঞানী হয়েছে? আসল কথা গীতা একটি পবিত্র গ্রন্থ। একে না বুঝে শুধু মুখস্থ করলে কি হবে? অর্জুন বলতে সকল মানুষকেই বোঝায়। কিন্তু অনেকের ধারণা, অর্জুন একটি মানুষের নাম। এই ধারণা নিয়ে মানুষ গীতাকে গল্প গ্রন্থ ভেবে মুখস্থ করে বসে আছে।
শ্রীশ্রী আচার্য জ্ঞানেশ্বরদেব প্রণীত ‘জ্ঞানেশ্বরোপনিষদ্‌’ (৪র্থ খণ্ড) থেকে
02nd  June, 2020
 মৃত্যু

মৃত্যুকে মানুষ ভয় করে কেন? মৃত্যুর পরে কি অবস্থা হবে, সে তা জানে না। জীবনে যে নিশ্চিত নিরাপত্তা গড়ে উঠেছে, তাকে ছেড়ে সে মৃত্যু-পরবর্তী অনিশ্চিত অবস্থায় যেতে রাজি নয়। আস্তিকেরা যখন মরতে ভয় পায় তখন তার মধ্যে একটা যুক্তি থাকতে পারে—মৃত্যুর পর স্বর্গে না নরকে যাবে, এই ভেবে আস্তিকেরা ভয় পেতে পারে।
বিশদ

সুখ বা আনন্দ কি?

সুখ বা আনন্দ কি, এটি বোঝার জন্যেই ঠাকুর রূপোর গড়গড়ায় তামাক খেয়েছিলেন, পেঁয়াজ মুখে দিয়ে এদিক-ওদিক করেছিলেন। ঘটনা দুটির মধ্যে গভীর তাৎপর্য রয়েছে। ঠাকুর আমাদের এর মাধ্যমে সচেতন করতে চেয়েছেন, আমরাও যেন সুখ কি তা নিয়ে বিচার করি।
বিশদ

04th  June, 2020
ভবিষ্যতের জন্যে দুশ্চিন্তা

 ভবিষ্যতের আশংকায় আমরা যে দুঃখ পাই, তার মূল কারণ নিরাপত্তার চাহিদা থেকে ভয় (fear of insecurity)। আমাদের মানসিক নির্ভরতাই এর জন্যে দায়ী। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভরশীল হওয়া, স্ত্রী-পুত্র-আত্মীয়দের ওপর নির্ভর করা, কোনো মতবাদকে জোর করে আঁকড়ে ধরে থাকার পেছনে আছে এই মানসিক নির্ভরতা, এবং মানুষ আশা করে যে, এভাবে ভরসা করে সে চিরদিন নিরাপদ থাকবে।
বিশদ

03rd  June, 2020
আত্মকেন্দ্রিক

জীবনে কৃতিময় অহং বিলুপ্তিই বিজ্ঞানী মৃত্যু। অনন্ত জন্ম-মৃত্যুর শৃঙ্খল হইতে নিজেকে মুক্ত করিতে প্রথমেই প্রয়োজন বিজ্ঞানী মৃত্যুর। দেহত্যাগ তো আর মৃত্যু নয়, উহা দেহান্তর মাত্র। বিশদ

01st  June, 2020
ব্যাধি

ব্যাধির আক্রমণে নত হইয়া পড়িও না, ব্যাধি দেহধারী-মাত্রেরই হয়। যে উন্নত লক্ষ্য তোমার জীবনের পথগতি নিয়মিত করিতেছে, সেই লক্ষ্যে পৌঁছিতে হইলে দেহের ধর্ম্মকে অস্বীকার করিয়া আত্মার শক্তিতে শক্তিমান্‌ হইতে হইবে।
বিশদ

31st  May, 2020
একাগ্রতার শক্তি

 একাগ্রতাই—যুদ্ধ এবং ব্যবসা বাণিজ্য; সংক্ষেপে মানুষের যে কোন ব্যবহারিক কাজে—সকল শক্তির মূল রহস্য। সুনির্দিষ্ট চিন্তা করার ক্ষমতা তোমার নিজস্ব, তাকে দর্শন করা, আয়ত্তে আনা ও ঈশ্বরের মুখোমুখি হওয়ার ক্ষমতাও তোমার নিজের ‘হাতে’।
বিশদ

30th  May, 2020
 আত্মা-অনাত্মা

  যথার্থ জ্ঞানের দ্বারা জীবের অবিদ্যারূপ উপাধির বিনাশ হয়, অন্য কোন উপায়ে ইহার নাশ হয় না। ব্রহ্মের সহিত আত্মার একাত্বানুভবই জ্ঞান, শ্রুতি ইহা বলেন। আত্মা কি, অনাত্মাই বা কি, এই বিচার যথাযথ ভাবে করিতে পারিলে আত্মজ্ঞানের উৎপত্তি হয়। অতএব জীব ও ব্রহ্মের স্বরূপ বিচারের দ্বারা নির্ণয় করা কর্তব্য। বিশদ

29th  May, 2020
 আসক্তি

যে-সকল মূঢ়ব্যক্তি তীব্র আসক্তির বশে বিষয়ভোগে প্রমত্ত থাকে, তাহারা স্ব স্ব কর্মফলের দ্বারা চালিত হইয়া কখনও বা পশু, তির্যক প্রভৃতি জীবযোনিতে জন্মগ্রহণ করে; আবার কখন স্বর্গাদি লোকের সুখভোগ করে। (এইভাবে তাহারা জন্মমৃত্যুরূপ সংসার দুঃখ ভোগ করিতে থাকে)। বিশদ

28th  May, 2020
অমৃতকথা 

কর্ম সম্বন্ধে সাধারণ লোকের স্পষ্ট ধারণা না থাকিলেও ইহা অধিকাংশ লোকেই বিশ্বাস করে যে এই সংসার প্রপঞ্চের এবং ব্যাপক দুঃখ জঞ্জালের মূল একমাত্র কর্ম। এই বিশ্বাস যে অমূলক তাহা নহে। তবে ইহা স্পষ্টরূপে বোধগম্য হওয়া উচিত।  বিশদ

27th  May, 2020
অমৃতকথা 

আহা, দেশে গরিব-দুঃখীর জন্য কেউ ভাবে না রে! যারা জাতির মেরুদণ্ড, যাদের পরিশ্রমে অন্ন জন্মাচ্ছে, যে মেথর-মুদ্দাফরাশ একদিন কাজ বন্ধ করলে শহরে হাহাকার রব ওঠে— হায়! তাদের সহানুভূতি করে, তাদের সুখে-দুঃখে সান্ত্বনা দেয়, দেশে এমন কেউ নেই রে!   বিশদ

26th  May, 2020
অমৃতকথা 

বাংলার বিশেষ সম্পৎ শক্তির উপাসনা। গৌড়ীয়া-বিদ্যা তন্ত্রের আর এক নাম। বর্ত্তমানে তন্ত্রবিষয়ে গবেষণা বা আলোচনা নাই বলিলেই হয়। আত্মভোলা বাঙালী জাতি নিজ সম্পদ্‌ সম্বন্ধে যদিও একেবারে উদাসীন, তাহা সত্ত্বেও তন্ত্রের সাধনার ধারা একেবারে মৃত নহে।   বিশদ

25th  May, 2020
ব্রহ্মতত্ত্ব

  বেদ ও উপনিষদের মর্মবাণীর মধ্যে ভারতের শাশ্বত সনাতন ধর্মের ভাবটি বিদ্যমান। এই উপনিষদ-ভিত্তিক ‘ব্রহ্মতত্ত্ব’ বা ‘আত্মতত্ত্ব’ই হল বেদের সার। এই ‘আত্মতত্ত্বে’র আলোচনামূলক গ্রন্থই ‘বেদান্ত’।
বিশদ

24th  May, 2020
প্রণবের উপাসনা

প্রণবই ব্রহ্ম, পুনশ্চ প্রণবই ব্রহ্ম লাভের উপায়। বেদান্তশাস্ত্রে প্রণবই উপায় ও উপেয়রূপে বর্ণিত। কঠোপনিষৎ শুনাইলেন—প্রণবই পরব্রহ্মোপাসনার শ্রেষ্ঠ আলম্বন বা প্রতীক—ইহা জানিলে ব্রহ্মলোকে মহীয়ান্‌ হওয়া যায়। বেদসমূহ অবিরুদ্ধ ভাবে যে অভীষ্ট বস্তুর প্রতিপাদন করেন, সকল তপস্যা যাঁহার প্রাপ্তির উপায়স্বরূপ এবং যাঁহার জন্য মানুষ ব্রহ্মচর্য্য অবলম্বন করে, তাঁহা হইল ‘ও” বা প্রণব।
বিশদ

23rd  May, 2020
প্রণবশক্তি

 আলোকতরঙ্গ ও নাদতরঙ্গ উভয়েরই আছে প্রচণ্ড, অভাবনীয় গতি—ইহা আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত। যেখানে গতি, সেখানেই শক্তি। সমস্ত জ্যোতিঃ, সমস্ত নাদের যেমন এক মৌলিক উৎস আছে, সমস্ত শক্তিরও তেমনি এক মহাকারণ আছেন, তিনিই প্রণব।
বিশদ

22nd  May, 2020
প্রণবের মাত্রা

 কোন কোন উপনিষদে প্রণবের ত্রিমাত্রার কথা, এবং কোন কোন উপনিষদে প্রণবের চারি মাত্রার উল্লেখ দেখা যায়। অ+উ+ম—ত্রিমাত্রা হইল এই; এতদতিরিক্ত আর এক চতুর্থ মাত্রা প্রণবে আছে। বিশদ

21st  May, 2020
 ব্রহ্মশক্তি

  আজকাল মানুষের মধ্যে একটা অবস্থা এসেছে—ফাঁকি দিয়ে সব কর্ম জয় করবো। এ পথে কিভাবে সব কিছু সুন্দর হবে? আমার মনে হয়, অতীতে যে পথ ধরে ভারতবর্ষে একটি সভ্যতা এসেছিল, যে সভ্যতার মধ্যে সুন্দর শিক্ষা, সুন্দর ভাবধারা প্রকাশিত হয়েছিল, সে পথেই আজ সকলকে আসতে হবে, নতুবা ভারতবর্ষকে আর রক্ষা করা যাবে না। আর সে পথ হলো অধ্যাত্ম পথ। বিশদ

20th  May, 2020
একনজরে
  নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: মাসখানেক হল চালু হয়েছে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ কোভিড হাসপাতাল। চালু হয়েছে করোনা রোগীদের সুপার স্পেশালিটি ব্লক বা এসএসবি বাড়ি। কিন্তু, এরই মধ্যে কোভিডে মৃত ব্যক্তির মোবাইল উধাও হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ জমা পড়েছে মেডিক্যালের সিকিউরিটি অফিসারের ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: লকডাউনে দেশের সর্বত্র গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলি আটকে রয়েছে। ব্যতিক্রম নয় প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রও। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের কর্তাদের চিন্তা বাড়িয়েছে দেশীয় প্রযুক্তিতে প্রথম তৈরি হতে চলা ...

সংবাদদাতা, হরিশ্চন্দ্রপুর: বৃহস্পতিবার মালদহে তিনজনের মৃত্যু হল বজ্রপাতে। তাঁরা হরিশ্চন্দ্রপুর-১ ব্লকের বাসিন্দা। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতরা হলেন বিনু ওঁরাও (৫৫), সুলতান আহমেদ (২৩) ও মিঠু কর্মকার (৩৩)। বিনুর বাড়ি বাইশা গ্রামে। সুলতানের বাড়ি নারায়ণপুর গ্রামে ও মিঠুর বাড়ি দক্ষিণ ...

  নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনার দাপটে বিভিন্ন দেশ থেকে ফেরা পেশাদার ব্যক্তিদের জীবিকার সংস্থান করে দিতে উদ্যোগ নিল কেন্দ্রীয় সরকার। এঁদের জন্য তথ্যভাণ্ডার তৈরি করে নিয়োগকারী সংস্থা, রাজ্য সরকার এবং বণিকসভাগুলিকে পাঠানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৩২: শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃতের রচনাকার মহেন্দ্রনাথ গুপ্তের (শ্রীম) মৃত্যু
১৯৩৬: অভিনেত্রী নূতনের জন্ম
১৯৫৯: শিল্পপতি অনিল আম্বানির জন্ম
১৯৭৪: অভিনেতা অহীন্দ্র চৌধুরির মৃত্যু
১৯৭৫ - মার্কিন অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলির জন্ম
১৯৮৫: জার্মান ফুটবলার লুকাস পোডোলোস্কির জন্ম

04th  June, 2020


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.৭৪ টাকা ৭৬.৪৫ টাকা
পাউন্ড ৯৩.১৩ টাকা ৯৬.৪৪ টাকা
ইউরো ৮৩.২২ টাকা ৮৬.৩১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

দৃকসিদ্ধ: ২২ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ৫ জুন ২০২০, শুক্রবার, পূর্ণিমা ৪৯/২৮ রাত্রি ১২/৪২। অনুরাধা নক্ষত্র ২৯/৩১ অপঃ ৪/৪৪। সূর্যোদয় ৪/৫৫/১২, সূর্যাস্ত ৬/১৪/৩২। অমৃতযোগ দিবা ১২/১ গতে ২/১৪ মধ্যে। রাত্রি ৮/২২ মধ্যে পুনক্ষ ১২/৩৮ গতে ২/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৩/২৯ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/১৫ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৫ গতে ১০/১৫ মধ্যে।
২২ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ৫ জুন ২০২০, শুক্রবার, পূর্ণিমা ১/১। অনুরাধা নক্ষত্র অপরাহ্ন ৫/১২। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৬। অমৃতযোগ দিবা ১২/৬ গতে ২/৪৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/২৯ মধ্যে ও ১২/৪২ গতে ২/৪৮ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৬ গতে ১১/৩৬ মধ্যে কালরাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/১৬ মধ্যে।
১২ শওয়াল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: শেয়ার বা ফাটকাতে লাভ হবে। বৃষ: ব্যবসায় শুভ। মিথুন: কর্মে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
বিশ্ব পরিবেশ দিবস১৯১০: মার্কিন লেখক ও হেনরির মৃত্যু১৯৬১: ভারতের টেনিস ...বিশদ

07:03:20 PM

রাজ্যে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৯৪ 
রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২৭২ জনের শরীরে মিলল করোনা ...বিশদ

07:03:39 PM

করোনা: ইরানে একদিনে আক্রান্ত ২৮৮৬ জন
 

ইরানে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন আরও ২৮৮৬ জন। মৃত্যু ...বিশদ

05:40:15 PM

উত্তরপাড়ায় রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক থেকে লুট ১৮ লক্ষ টাকা 
উত্তরপাড়ায় একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক থেকে লুট হল ১৮ লক্ষ টাকা। ...বিশদ

04:29:00 PM

দুর্যোগ নিয়েও রাজনীতি করা হচ্ছে: মমতা 

04:20:00 PM