Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

গীতা

গীতায় অষ্টাদশ অধ্যায়ে পাওয়া যায় যে সর্বভূতে হৃদয় প্রদেশে ঈশ্বর বিরাজ করেন এবং সেখান হইতে মায়ারজ্জুর দ্বারা সর্বভূতকে সঞ্চালন করেন। এই স্থলে ‘হৃদয়’ শব্দের কি তাৎপর্য এবং সেখানে ঈশ্বরের অবস্থান কি প্রকার জানিতে ইচ্ছা হয়। সাধকের সাধনপথে হৃদয়ের জ্ঞান কতটা আবশ্যক তাহা আমার জিজ্ঞাস্য। এই হৃদয়ে যে স্থূলদেহের heart শব্দের প্রতিপাদ্য তাহা মনে হয় না। এই হৃদয়বিজ্ঞান অনেকদিন হইতে আয়ত্ত করিতে ইচ্ছা রহিয়াছে কিন্তু ইহার রহস্য ঠিক বুঝিতে পারিতেছি না।
তোমার এই প্রশ্ন অতি উত্তম। প্রতি সাধকের পক্ষে হৃদয়ের জ্ঞান অত্যাবশ্যক। ইহা সকলেই জানে যে, লৌকিক মনুষ্যের জীবনেও হৃদয়কে জানিবার প্রয়োজন আছে। কারণ, সাধারণতঃ জাগ্রৎ, স্বপ্ন ও সুষুপ্তি বুঝিতে হইলে হৃদয়কে বোঝা অত্যন্ত আবশ্যক। কারণ হৃদয় হইতেই নাড়ীজাল প্রসৃত হইয়া সমস্ত দেহে ব্যাপ্ত হইয়াছে। জাগ্রৎ অবস্থায় কতকগুলি নাড়ী হৃদয় হইতে প্রসৃত হইয়া অন্নময় কোষে ইন্দ্রিয়দ্বার পর্যন্ত সঞ্চালিত রহিয়াছে। এই সকল নাড়ীর দ্বারা ইন্দ্রিয়সকল ক্রিয়াশীল হয় এবং রূপরসাদি বাহ্যজগতের সকল বিষয় গ্রহণ করে। অন্নময় কোষ এই প্রকারে হৃদয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।
প্রাণময় কোষও তাহাই। মনোময় কোষ স্বপ্নদর্শনের সহিত সংশ্লিষ্ট। সেখানে হৃদয় অজ্ঞানে আবৃত, কিন্তু মনোবহা নাড়ীর দ্বারা পূর্ণরূপে অধিগত। স্বপ্নজগৎ ইহার অতি সংশ্লিষ্ট। কিন্তু সুষুপ্তিকালে নাড়ীর ক্রিয়া থাকে না। মন হৃদয়ে ডুবিয়া যায়। হৃদয় তখন অজ্ঞানে আচ্ছন্ন। ইহার পর যাহাদের জ্ঞানের কিঞ্চিৎ মাত্র উদয় হইয়াছে তাহাদের ঊর্ধ্ব-মার্গের সহিত সম্বন্ধ ঘটে। তখন হৃদয় হইতে সঞ্চালিত ঊর্ধ্বনাড়ীর দ্বারা তাহারা চালিত হইতে আরম্ভ করে। তখন দেহাত্মবোধ কাটিতে থাকে। তখন সুষুম্নার ক্রিয়া স্পষ্ট ভাবে অনুভূত হইতে থাকে। ভৌতিক আকাশ ও চিত্তাকাশ ভেদ হইয়া যায়। ক্রমশঃ চিদাকাশে প্রবেশ হয়। সাধক তখন মনোময় কোষ হইতে উত্তীর্ণ হইয়া ক্রমশ বিজ্ঞানময় কোষ অধিকার করে। চিদাকোশে অখণ্ড সত্তা অনন্ত রূপে ভাসিতে থাকে। দিব্যরূপ, দিব্যগন্ধ প্রভৃতি প্রকাশ পায়। দেশকালের সীমা তখন আর তাহার দৃষ্টিকে আবদ্ধ করে না। এই ক্রমিক ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে অবস্থাবিশেষে উপর হইতে এক অধোগতির সংযোগ হয়। তখন ইন্দ্রিয়ের ক্রিয়া থাকে না এবং বাহ্য বিষয়ের গ্রহণ হয় না। কিন্তু প্রাণের ক্রিয়া থাকে এবং জীব স্বপ্নজগতে সঞ্চলন করে। জাগ্রত অবস্থার ন্যায় স্বপ্ন অবস্থানেও নাড়ীর ক্রিয়া বহিয়াছে। এই সকল নাড়ী প্রাণময় কোষের সহিত সংশ্লিষ্ট। প্রাণময় কোষ স্বপ্নাবস্থায় ক্রীয়াশীল থাকে। জাগ্রৎ অবস্থায় যেমন ইন্দ্রিয়ের দ্বারা স্থূলজগতের গ্রহণ হয় স্বপ্ন অবস্থায় তেমনি সূক্ষ্মজগতের গ্রহণ হইয়া থাকে। এই উভয় কার্যই নাড়ীর সঞ্চালনমূলক। কিন্তু সুষুপ্তি অবস্থায় মন নাড়ীপথে সঞ্চরণ করে না কিন্তু হৃদয়ে নিষ্ক্রিয়ভাবে সুপ্ত থাকে। তাই ঐ অবস্থায় বাহ্য জগতের বোধ হয় না, আভ্যন্তরীণ জগতেরও বোধ হয় না—কোন বোধই হয় না।
ঐ অবস্থায় মন হৃদয়ে সুপ্ত থাকে। এটি মনের নিষ্ক্রিয় অবস্থা। এখানে অবিদ্যার সম্পূর্ণ প্রভাব। তাহার পর জীবন—যোনিপ্রযত্নের দ্বারা জীবের সুষুপ্তি ভঙ্গ হয়। এইভাবে জাগ্রৎ, স্বপ্ন ও সুষুপ্তির মধ্য দিয়া সংসারচক্র আবর্ত্তিত হয়। কিন্তু যদি কোন ভাগ্যবান পুরুষ জ্ঞানের সন্ধান পাইয়া থাকেন তাহা হইলে বুঝিতে হইবে যে তিনি ঐ জ্ঞানের আলোকে হৃদয়ের অন্ধকার দূর করিতে পারিয়াছেন। এই অবস্থায় মন সুষুপ্ত থাকে না ও জাগ্রৎ হইয়া হৃদয় ভেদ করিয়া ঊর্ধ্বমুখে উত্থিত হয়। শাস্ত্র বলিয়াছেন, ‘শতং চ এক চ হৃদয়স্য নাড্যঃ’—অর্থাৎ হৃদয় হইতে অসংখ্য নাড়ী (শত শব্দের অর্থ অসংখ্য) নিম্নদিকে— চারিদিকে ব্যাপ্ত হইয়াছে। এই সকল নাড়ীর দ্বারা জাগ্রৎ ও স্বপ্ন অবস্থায় জীবনের কার্য নির্বাহ হয়। ইহা অজ্ঞানীর সংসার অবস্থার কথা।
কিন্তু যে ভাগ্যবান পুরুষ জ্ঞানপ্রাপ্ত হইয়াছেন তিনি এই সকল আবর্তে পতিত হন না। তিন ঊর্ধ্বমুখে সুষুম্নার সাহায্যে গতিশীল হন। এই যে বলা হইয়াছে ‘শতং চ একা চ’ এই এক নাড়ীটি হইল ব্রহ্মনাড়ী, ইহার নাম সুষুম্না। ইহা ঊর্ধ্বদিকে অনন্তভাবে ব্যাপ্ত রহিয়াছে। এই নাড়ীর দ্বারা বিজ্ঞানময় কোষ ও আনন্দময় কোষে গতি ও স্থিতি লাভ হয়।
গোপীনাথ কবিরাজের ‘সাধনা ও সিদ্ধি’ থেকে
22nd  March, 2020
 প্রার্থনা

অতীতের পাপের জন্য অকপটে অনুতপ্ত হও এবং ব্যাকুল অন্তরে সর্ব্বমঙ্গলনিলয় শ্রীভগবানের চরণে প্রার্থনা কর মার্জ্জনা, প্রার্থনা কর সবলতা, প্রার্থনা কর নিষ্পাপ সূর্য্যকরপ্রদীপ্ত পুণ্যময় জীবন। অন্ধকার তোমার পাপের জন্ম দিয়াছে, জীবনকে জ্ঞানের আলোকে ঝলসিত করিয়া পাপকে পরাভূত কর।
বিশদ

 সৎকর্ম

 দোষ-গুণ সকলেরই আছে। তা না হলে জন্ম হবে কেন? সৎ কি অসৎ কর্ম— যাই কর, তার ফলভোগ করতে হবে। তবে অসৎকর্মের চেয়ে সৎকর্ম করাই ভাল; সৎকর্ম ভগবানের দিকে নিয়ে যায়।
বিশদ

07th  April, 2020
যুবকগণের প্রতি

 ওরে, ভগবদ্দর্শন না হ’লে কাম একবারে যায় না; তা (ভগবানের দর্শন) হ’লেও শরীর যতদিন থাকে ততদিন একটু আধটু থাকে, তবে মাথা তুলতে পারে না। তুই কি মনে করিস আমারই একেবারে গেছে? এক সময়ে মনে হয়েছিল যে কামটাকে জয় করেছি।
বিশদ

06th  April, 2020
মহাপুরুষদের আচরণের বিভিন্নতা

 শ্রীশ্রীবাবামণি বলিলেন,—এই দুইজন মহাপুরুষের মধ্যে যদি তুলনা শুরু করে, নিশ্চয় তোমার প্রবৃত্তি হবে প্রথমোক্ত মহাপুরুষকে ছোট এবং শেষোক্ত মহাপুরুষকে বড় বল্‌঩তে। যুক্তি দেখাবে—উনি হচ্ছেন, নাসিকা-কুঞ্চনকারী ছুৎমার্গ, আর ইনি হচ্ছেন, সর্ব্বজীবে সমদর্শী প্রেমিক। বিশদ

05th  April, 2020
ভগবান

 ভগবান সর্বময়। সংসারীর পক্ষে তাঁর জীবমূর্তিকে সেবা ও দানই পরম সাধন। কাঠ, পাথর—এসবও জীব (সুপ্ত চৈতন্য)। পশু, পাখি, কীট, পতঙ্গকেও সেবা করবেন। বৃক্ষলতাকে জল দেবেন। এই কাজগুলো ভক্তিভরে করবেন—যেমন ঠাকুরকে স্নান করান—এই ভাব নিয়ে। বিশদ

04th  April, 2020
অমৃতকথা 

স্বাভাবিক অবস্থায় মানুষ যতদিন সাধক অর্থাৎ সে এগিয়ে চলেছে পরমপুরুষের দিকে, মিলেমিশে এক হয়ে যায়নি, ততদিন তার মধ্যে ছোট-বড় ত্রুটি তো থাকবেই। সেই ত্রুটিগুলোর কোনটাকে আমরা বলি পাপ, কোনটাকে পাতক, কোনটাকে প্রত্যবায়।   বিশদ

03rd  April, 2020
অমৃতকথা 

‘ধৃ’ ধাতুর উত্তর ‘মন্‌’ প্রত্যয় করে ‘ধর্ম’ শব্দের উৎপত্তি। ধর্ম মানে যা ধারণ করে থাকে বা যাকে ধারণ করে রাখা হয়। যেমন অগ্নি— অগ্নির ধর্ম দহন করা। প্রতিটি সত্তার ‘ধর্ম’ আছে আর তার দ্বারাই তার অস্তিত্ত্ব সূচিত হয়, অস্তিত্ত্ব নির্ধারিত হয়।   বিশদ

02nd  April, 2020
  ঠাকুর

ঠাকুরই ছদ্মবেশে শান্তির পথ দেখাবার জন্য, মূর্খের সাজে এসেছিলেন। পাণ্ডিত্যের গর্ব্ব চূর্ণ করিবার জন্যই তাঁর আবির্ভাব। হও সরল, মন মুখ এক করে তাঁর চিন্তা কর। এই শরীরেই প্রভুর দর্শন লাভ ক’রে ধন্য হতে হবে তোমাদের। তাঁর নামে অসীম শক্তি অনুভব কর্‌বে।
বিশদ

01st  April, 2020
 ঘুম

শুরুতেই মনে রাখা দরকার যে আমাদের জীবনের এক তৃতীয়াংশেরও বেশী ঘুমের মধ্যে কেটে যায়—কাজেই, যে সময়টা ঘুমে অতিবাহিত করি তার সম্বন্ধে বিশেষভাবে আমাদের দৃষ্টি দেওয়া উচিত।
বিশদ

31st  March, 2020
ভগবান

তোমার জীবনের অর্ঘ্য ভগবানের পায়ে অর্পণ কর। ইহা তোমার জীবনের প্রথম এবং প্রধান কর্ত্তব্য। তার পরে ইহা নির্ম্মাল্য হইয়া জগতের প্রতিজনের সংস্পর্শে আসুক। অকপটে যে জীবন ভগবানে উৎসর্গীকৃত হইয়াছে, সে জীবনের সংস্পর্শে যে যখনি আসুক, নির্ম্মাল্যের পবিত্রতাকে সম্মান করিয়া চলিতে সে বাধ্য হইবে।
বিশদ

30th  March, 2020
 ভগবান

একমাত্র ভগবানে বিশ্বাস করিলেই যে সব গোল মিটিয়া যায়। সাধুদের তোমার প্রতি কৃপা আছেই জানিবে। আর ভগবান্‌ অন্তর্য্যামী, তিনি সকলই দেখিতেছেন। সরল অকপটভাবে তাঁহার কাছে সমস্ত আব্‌দার আবেদন করিবে।
বিশদ

29th  March, 2020
 মানুষের বৃত্তি

মানুষের যে স্বাভাবিক বৃত্তি, স্থিতি, ভাব তৈরী হয় সেটি তৈরী হওয়ার পিছনে কিছু কারণ থাকে, তার মধ্যে আহারও একটি কারণ। কথিত আছে যে, ‘‘যেমন অন্ন খাবে, তেমন মন হবে।’’
বিশদ

28th  March, 2020
 বাসনা

বর্ষাকালে বায়ুর দ্বারা চালিত হইয়া মেঘ যেমন শত অনর্থের সৃষ্টি করে, সেই প্রকাপে মহাশক্তিশালী অহংকার মূলসহিত কর্তিত হইলেও মনের দ্বারা যদি ক্ষণকালের জন্যও স্মৃত হয় তো পুনরায় বাঁচিয়া উঠিয়া শত শত চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে।
বিশদ

27th  March, 2020
 ভাল দিন-খারাপ দিন

 প্রশ্ন: ভাল দিন আর খারাপ দিন কোন্‌টি?
উত্তর:‘যদচ্যুতকথালাপরসপীযূষবর্জিতম্‌।
তদ্দিনং দুর্দিনং মন্যে মেঘাচ্ছন্নৎ ন দুর্দিনম্‌।।’ —(শ্রীমদ্‌ভাগবতম্‌) বিশদ

25th  March, 2020
আলো 

মানুষের সূক্ষ্মদেহের হৃদয়ে সার্চ্চ লাইটের মত আলো আছে। ওই আলোতে সাধারণতঃ নীচের তিনটি পদ্ম আলোকিত থাকে। মূলাধার হতে যখন ওই আলো সংহরণ করা যায়, তখন তন্দ্রাবস্থা আসে; যখন স্বাধিষ্ঠানে আনা যায়, তখন স্বপ্নাবস্থা হয়; যখন মণিপুরে আসে সুষুপ্তি অবস্থা।  
বিশদ

23rd  March, 2020
দক্ষিণেশ্বরে ঠাকুর যখন যেভাবে
ভবতারিণীর পূজা করিতেন

 অগ্রজের মৃত্যুর পর ঠাকুর শ্রীশ্রীজগদম্বার পূজায় অধিকতর মনোনিবেশ করিয়াছেন এবং তাঁহার দর্শনলাভের জন্য যাহাই অনুকূল বলিয়া বুঝিতেছেন তাহাই বিশ্বস্তচিত্তে ব্যগ্র হইয়া সম্পন্ন করিতেছেন। এই সময়ে যথারীতি পূজা সমাপনান্তে দেবীকে নিত্য রামপ্রসাদ প্রমুখ সিদ্ধ ভক্তদিগের রচিত সঙ্গীত সমূহ শ্রবণ করান তিনি পূজাঙ্গের অন্যতম বলিয়া ধারণা করিয়াছিলেন। বিশদ

21st  March, 2020
একনজরে
সংবাদদাতা, তপন: রাষ্ট্রপতি পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষক অমল রায় করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দশ হাজার টাকা দান করলেন। সোমবার তপনের বিডিও সি তামাংয়ের হাতে চেকটি তুলে দিয়েছেন অমলবাবু।  ...

 সঞ্জয় গঙ্গোপাধ্যায়, কলকাতা: করোনা মোকাবিলার পাশাপাশি ডেঙ্গু দমনেরও প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে রাজ্য সরকার। করোনার প্রকোপের মধ্যে ডেঙ্গু যাতে নতুন করে মাথাব্যথার কারণ না হয়, সে ব্যাপারে সোমবারই প্রশাসনকে সতর্ক করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ...

 রিও ডি জেনেইরো, ৭ এপ্রিল: বিশ্ব ফুটবলে এক দশকের বেশি সময় ধরে দাপট দেখিয়ে চলেছেন লায়োনেল মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। তবে অনেকের মতে, এই দুই ...

সংবাদদাতা, কাঁথি: গাছের ডাল কাটতে গিয়ে তা ছিটকে বুকে এসে লাগায় অস্বাভাবিক মৃত্যু হল এক যুবকের। পটাশপুর থানার রামনগর এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে। মৃতের নাম লক্ষ্মণ মাইতি(৩৭)।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৫৭: বাংলার নবাব আলীবর্দী খাঁ মারা যান।
১৭৫৯: ব্রিটিশ বাহিনী ভারতের মাদ্রাজ দখল করে।
১৮৫৭: বারাকপুরে সিপাহি বিদ্রোহের নায়ক মঙ্গল পাণ্ডের ফাঁসি
১৮৯৪: সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯০২: কলকাতায় মূক ও বধির বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯২৯: দিল্লির সেন্ট্রাল অ্যাসেম্বলিতে বোমা ছুঁড়ে ধরা পড়লেন ভগৎ সিং ও বটুকেশ্বর দত্ত
১৯৫০: ভারত পাক চুক্তি স্বাক্ষর করলেন লিয়াকত-নেহরু
১৯৫০: বিপ্লবী হেমচন্দ্র কানুনগোর মৃত্যু
১৯৭৩: স্পেনের চিত্রশিল্পী পাবলো পিকাসোর মৃত্যু
১৯৭৬: ফুটবলার গোষ্ঠপালের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৫.০৯ টাকা ৭৬.৮১ টাকা
পাউন্ড ৯১.৫৭ টাকা ৯৪.৮৬ টাকা
ইউরো ৮০.৬৮ টাকা ৮৩.৭২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

২৪ চৈত্র ১৪২৬, ৭ এপ্রিল ২০২০, মঙ্গলবার, (চৈত্র শুক্লপক্ষ) চতুর্দশী ১৬/২৬ দিবা ১২/২। উত্তরফাল্গুনী ৯/৩০ দিবা ৯/১৫। সূ উ ৫/২৭/২৬, অ ৫/৫০/১৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/৫৭ গতে ১০/২৫ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৩ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৩/২১ গতে ৫/০ মধ্যে। রাত্রি ৬/৩৬ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৬ গতে ১১/১৫ মধ্যে পুনঃ ১/৩৫ গতে ৩/৮ মধ্যে। বারবেলা ৭/০ গতে ৮/৩৩ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৪৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/১৭ গতে ৮/৪৪ মধ্যে।
২৪ চৈত্র ১৪২৬, ৭ এপ্রিল ২০২০, মঙ্গলবার, চতুর্দশী ১৩/৫৮/১৪ দিবা ১১/৪/৯। উত্তরফাল্গুনী ৭/১০/১০ দিবা ৮/২০/৫৫। সূ উ ৫/২৮/৫১, অ ৫/৫০/৫৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫৪ গতে ১০/২৩ মধ্যে ও ১২/৫৩ গতে ২/৩২ মধ্যে ও ৩/২২ গতে ৫/১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৩৭ মধ্যে ও ৮/৫৬ গতে ১১/১৫ মধ্যে ও ১/৩৩ গতে ৩/৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/১/৩৬ গতে ৮/৩৪/২২ মধ্যে, কালবেলা ১/১২/৩৮ গতে ২/৪৫/২৩ মধ্যে।
১৩ শাবান

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে
১৭৫৭: বাংলার নবাব আলীবর্দী খাঁ মারা যান।১৭৫৯: ব্রিটিশ বাহিনী ভারতের ...বিশদ

07:03:20 PM

করোনা পরিস্থিতি নিয়ে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকারের সঙ্গে আড়াই ঘণ্টার বৈঠক মুখ্যসচিবের 

09:27:00 PM

করোনা: বিশ্বে সুস্থ হয়ে গিয়েছেন ৩ লক্ষেরও বেশি রোগী
বিশ্বে করোনা যেমন কেড়ে নিচ্ছে বহু প্রাণ, তেমনি সুস্থও হয়ে ...বিশদ

08:59:28 PM

রামপুরহাটে ঝাড়খণ্ড সীমান্ত সংলগ্ন সুরচিয়া জঙ্গলে আগুন, অকুস্থলে দমকলের ২টি ইঞ্জিন

08:04:00 PM

আজ হুগলি, নদীয়া, বীরভূমে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা 

07:56:00 PM

এবার বিনামূল্যেই হবে করোনা পরীক্ষা, জানাল সুপ্রিম কোর্ট
অনুমোদিত সরকারি বা বেসরকারি ল্যাবে করোনা পরীক্ষা বিনামূল্যে করা হবে। ...বিশদ

07:22:52 PM