Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

প্রার্থনা 

মানুষের জীবন নিত্য অভাব ও অভিযোগ ও প্রয়োজনে পরিপূর্ণ, সুতরাং তার কামনা থাকেই, কেবল দেহে প্রাণে নয়, কিন্তু মনে এবং আধ্যাত্মিক সত্তাতেও। যখন সে জানে যে জগৎ চলছে কোন উচ্চশক্তির নিয়ন্ত্রণে, তখন সে ঐ উচ্চশক্তির কাছে তার অভাব পূরণের জন্য প্রার্থনা জানায়, যাতে তার জীবনের বন্ধুর পথে ও কঠিন সংগ্রামে ভগবৎ সাহায্য ও আশ্রয় লাভ করতে পারে। ধর্মীয় রীতিতে ভগবানের কাছে যতই কেন স্থূলভাবে প্রার্থনা করা হোক, যতই কেন স্তবস্তুতির দ্বারা ও নৈবেদ্যাদি উৎসর্গ প্রভৃতি ঘুষ দেওয়ার দ্বারা ভগবানের তুষ্টি সাধনের চেষ্টা করা হোক, যার মধ্যে আধ্যাত্মিক আস্পৃহা প্রায়ই কিছুই থাকে না, তথাপি এ কথা সর্ববাদীসম্মত সত্য যে ভগবৎ প্রার্থনার প্রয়োজন আছে আমাদের সত্তার পক্ষে। প্রার্থনার যে কোন সুফল আছে এতে প্রায়ই সন্দেহ প্রকাশ করা হয়, বলা হয় যে তা অনাবশ্যক এবং নিষ্ফল। এ কথা সত্য যে বিশ্বনিয়ম তার আপন লক্ষ্যের পথে চলবে, কারো ব্যক্তিগত উপরোধে টলবে না, আর এ কথাও সত্য যে যিনি পরাৎপর তিনি তাঁর সর্বজ্ঞ শক্তিতে দেখতে পান যে কখন কি করা দরকার, তিনি মানুষের চিন্তা ও ব্যক্তিগত কামনার দ্বারা জগৎ নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে কোনরূপে প্রভাবিত হতে পারেন না। কিন্তু তথাপি সেটা যান্ত্রিক নিয়ম নয়, সেটা জীবন্ত শক্তির ক্রিয়া এবং সেখানে মানুষের আস্পৃহা ও শ্রদ্ধাবিশ্বাসের স্থান নিতান্ত অনর্থক নয়। প্রার্থনা মানুষের সেই আস্পৃহা ও শ্রদ্ধাবিশ্বাসকেই একটা আকার দেয়। যদিও তা অনেক সময় নিতান্ত স্থূল ও ছেলেমানুষি হয়ে দাঁড়ায়, তথাপি তার মধ্যে একটা তাৎপর্য থাকে এবং কিছু প্রকৃত শক্তিও থাকে। অর্থাৎ তা মানুষের ইচ্ছা ও আস্পৃহা ও শ্রদ্ধাকে ভগবানের চেতন ইচ্ছার সংস্পর্শে এনে একটা সচেতন ও জীবন্ত সম্বন্ধ স্থাপন করে।
প্রথমে যদিও সেই সম্বন্ধ অহংবুদ্ধি প্রণোদিত হওয়াতে নিতান্ত নিম্নস্তরের হয়, কিন্তু তার পরে আমরা তার উচ্চতর আধ্যাত্মিক সত্যে গিয়ে পৌঁছাতে পারি। তখন আর কি চাইছি তা নিয়ে কথা নয়, মানুষের জীবনের সঙ্গে ভগবানের চেতন সংস্পর্শ ও লেনদেন নিয়ে কথা। আধ্যাত্মিকের দিক থেকে এই চেতন সংস্পর্শের শক্তিমূল্য অনেক বেশি। জীবনে আমরা একান্ত আত্মনির্ভর হয়ে যে সংগ্রাম করি, প্রার্থনা তার মধ্যে একটা পূর্ণতর আধ্যাত্মিক অনুভূতি এনে আমাদের শক্তিসমৃদ্ধ করে। শেষ পর্যন্ত সেই প্রার্থনা তার চেয়ে বৃহত্তর সম্বন্ধে গিয়ে বিলীন হয়, অর্থাৎ তার ভিতরকার আস্পৃহা ও শ্রদ্ধাবিশ্বাসই আনন্দের বস্তু হয়ে বড় হয়ে ওঠে। তার অর্থ তখন আরো উচ্চস্তরে গিয়ে উদ্দেশ্যবিহীন ভক্তিতে উপনীত হয়, কোন দাবিদাওয়া ঘুচে গিয়ে তখন তা সহজ ও বিশুদ্ধ ভগবৎ প্রেমে পরিণতি লাভ করে।
মানুষের আত্মা ভগবানের কাছে চায় সাহায্য, চায় আশ্রয় এবং নির্দেশ, চায় সাফল্য—অথবা চায় জ্ঞান, চায় শিক্ষণ, চায় আলো, —কারণ তিনি জ্ঞানসূর্য, —অথবা সে চায় যন্ত্রণা থেকে মুক্তি, ব্যক্তিগত ব্যথাবেদনা অথবা জগৎযন্ত্রণা থেকে মুক্তি, অথবা তার ভিতরকার হেতু থেকে মুক্তি।
মানব আত্মা তার সকল কামনা ও দুঃখের কথা জানায় ভগবতী মাতৃআত্মার কাছে, আর জগন্মাতাও তাই চান, যাতে তিনি তাঁর হৃদয়ের স্নেহ সেখানে ঢেলে দিতে পারেন। মায়ের ওই স্নেহ আপনা হতে আছে বলেই মানব আত্মা তাঁর দিকে ফেরে, কারণ সেখানেই আমাদের আপন গৃহ, জগতের পথে ঘুরে ক্লান্ত হয়ে সেই মাতৃহৃদয়ে গিয়েই আমরা বিশ্রাম পেতে পারি। নিছক যুক্তিবাদী লোকেরা বলবে, ‘‘প্রার্থনা কেন করবে? আস্পৃহার কি দরকার? কিছু তুমি চাইবে কেন? ভগবান যা করতে চান তাই তিনি করবেন এবং তাই তিনি করছেন।’’ অবশ্য এ কথা বলাই বাহুল্য, কিন্তু তথাপি এই যে প্রার্থনা ‘‘ভগবান তুমি প্রকাশ হও’’ এতে তাঁর অভিব্যক্তির মধ্যে একটা স্পন্দন জাগে।
শ্রী অরবিন্দ ও শ্রীমায়ের বাণী সংকলন ‘প্রার্থনা ও মন্ত্র’ থেকে
 
16th  January, 2020
মহাযুদ্ধ 

বীর যোদ্ধা করে তোল আমাদের—আমরা তাই হতে চাই। অতীত আরো বেঁচে থাকতে চায়, তার বিরুদ্ধে যে ভবিষ্যৎ জন্ম নিতে চলেছে তার মহাযুদ্ধ আমরা যেন সফল করে তুলতে পারি—যাতে নূতন সব জিনিসের প্রকাশ হয়, আমরাও তাদের গ্রহণ করবার জন্য প্রস্তুত থাকি। 
বিশদ

26th  January, 2020
 ভগবানলাভ

 ‘ভগবানলাভ’ কথাটির তাৎপর্য কি মহারাজ?
উত্তর: ভগবানের স্বরূপকে জানা এবং তাঁর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ অনুভব করা, এবং ধীরে ধীরে তাঁর ভাবেতে রূপান্তরিত হওয়া। বিশদ

24th  January, 2020
বহিরঙ্গনে 

কিছু মানুষ আছেন, যাঁরা মনে করেন ধর্মের আহ্বান তাঁরা শুনতে পেয়েছেন। তাঁরা সাংসারিক কর্ম ছেড়ে, প্রতিশ্রুত ধর্মপথ অবলম্বন করেন। কেউ বা সাময়িক উদ্দীপনাবশতঃ কোন মঠে গিয়ে বৈরাগ্যের পথ অবলম্বন করতে চান। কিন্তু অনেক সময় এমন দেখা যায়, তাঁদের অনেকেই ধর্ম ও সন্ন্যাসজীবনের জন্য অনুপযুক্ত।  
বিশদ

23rd  January, 2020
শরীরের সঙ্গে মনের কি সম্বন্ধ

ধর্মের গভীর অনুশীলনে ইহা যেমন মনের সহায়ক, আবার মুমুক্ষুকে সহজেই অতীন্দ্রিয় রাজ্যে পৌঁছে দিতে সাহায্য করে। পূর্বাধ্যায়ে আলোচিত সত্যের ন্যায় এতেও কিছুটা সত্যের আভাস পাওয়া যায়। কিন্তু প্রাণায়াম-সাধনার অতি প্রয়োজনীয় শর্তগুলি অসতকতাবশতঃ উপেক্ষা করা হয়ে থাকে।
বিশদ

22nd  January, 2020
কলিতে গোপাল জাগ্রত

কলৌ জাগর্ত্তি গোপালঃ। কলিতে গোপাল জাগ্রত। কোন্‌ সুদূর দ্বাপর যুগে এসেছিলেন ভগবান্‌ নন্দদুলাল ব্রজের গোপাল রূপে। স্থূল দেহে ধূলার ব্রজে লীলা ক’রে গেলেন সেই হারিয়ে যাওয়া শত শত বৎসর আগে। অথচ শাস্ত্র বলছেন—এই কলিতে তিনি বিশেষ ভাবে জাগ্রত। অর্থাৎ কলির জীবের কাছে তিনি বিশেষ ভাবে জাগ্রত। 
বিশদ

21st  January, 2020
ধর্মজীবন

আমরা এ পর্যন্ত যা বলে এসেছি তাতে অনেকে মনে করতে পারেন যে, ধর্মজীবন-প্রস্তুতির সহায়করূপে জ্ঞানচর্চা, কলাবিদ্যা, কার্যকলাপ প্রভৃতির অনুশীলন বুঝি আধ্যাত্মিকতার অপরিহার্য অঙ্গ। এটি অবশ্য একটি অপসিদ্ধান্ত। অনেকেই মনে করেন—বিশেষতঃ যাঁরা ইংলণ্ডের প্রোটেস্টাণ্ট সংস্কৃতিতে পুষ্ট—যে মস্তিষ্ক, হৃদয় ও বাহুর সমন্বিত বিকাশই হচ্ছে আধ্যাত্মিকতা। 
বিশদ

20th  January, 2020
কর্ম

ভারতবর্ষ শাশ্বত সনাতন ধর্মের দেশ। তার অমূল্য সম্পদ আধ্যাত্মিকতা। ভারতের এই অধ্যাত্ম-সম্পদ বিশ্বের দরবারে বহন করে নিয়ে গিয়েছিলেন স্বামীজী, এবং অভেদানন্দজী তা দ্বারে দ্বারে পৌঁছে দিয়েছিলেন।
বিশদ

19th  January, 2020
নীতিবোধের প্রয়োজনীয়তা 

ধর্মপথে ও ধর্মজীবনে নীতিবোধের প্রয়োজনীয়তা কেউ অস্বীকার করে না। বেশিরভাগ মানুষ তর্ক তোলে ধর্মজীবনে সূক্ষ্মানুভূতিলাভের আরও সহজ পথ বর্তমান, যা ধর্মসাধনের পক্ষে অত্যাবশ্যক শর্ত বলে আগেই আমরা উল্লেখ করেছি। অন্ততঃ এরূপ তিনটি পৃথক্‌ উপায়ের উল্লেখ এখানে করা যেতে পারে। 
বিশদ

18th  January, 2020
স্বামীজী 

আলমোড়ায় অবস্থানকালে আর একদিন স্বামীজী হিন্দু সভ্যতার চিরন্তন উপকূলে—আধুনিক চিন্তাতরঙ্গরাজির বহুদূর ব্যাপী প্লাবনের প্রথম ফলস্বরূপ রঙ্গদেশে যে-সকল উদার হৃদয় মহাপুরুষের আবির্ভাব হইয়াছিল, তাঁহাদিগের কথা বলিয়াছিলেন। রাজা রামমোহন রায়ের কথা আমরা ইতিপূর্বেই নৈনিতালে তাঁহার মুখে শুনিয়াছিলাম। 
বিশদ

17th  January, 2020
আত্মদর্শন

উদ্ধব, আমি সর্বজীবের অধীশ্বর। নিখিল জগৎ আমাতে অধিষ্ঠিত। তুমি সংযমী হইয়া সমাচিত-চিত্ত হও, পরমাত্মায় আত্মদর্শন কর—‘‘আত্মন্যাত্মানমীক্ষস্ব’’। তুমি আত্মস্থ হও, আত্মানুভবে সন্তুষ্ট থাক। আগন্তুক কোন বিঘ্ন-বিপদ্‌ তোমাকে বিহত করিতে পারিবে না— ‘‘আত্মানুভবতুষ্টাত্মা নান্তরায়ৈর্বিহন্যসে।।’’ 
বিশদ

15th  January, 2020
 ব্রহ্মসত্তা

যাহা স্পন্দশীল, তাহা ক্রিয়াশীল, ব্রহ্মে তাহাই উত্থিত। ঐ ক্রিয়াশীল অবস্থাই কলন করেন অর্থাৎ ধারণ করেন সর্ব্ববিধ সৃষ্টিকে। “কল নাশনে কল ধারণে”। ক্রিয়াশীলা শক্তির গুণ-কার্য্যানুযায়ী নাম শাস্ত্রে রহিয়াছে তাই “কালী”, এবং যাহা ক্রিয়াশূন্য অথচ ক্রিয়াময়-সর্ব্ব অবস্থাকে আপন হৃদয়ে দিয়া স্বয়ং আছেন নির্ব্বিকার ভাবে অবস্থিত; স্পন্দশূন্য ঐ শবরূপে তিনিই হইতেছেন “শিব”—আমাদের আলোচনার চরম ও পরম বিষয়-সেই নিরাকার নির্ব্বিকার সর্ব্বব্যাপী পরম ব্রহ্ম।
বিশদ

14th  January, 2020
মিলারেপা 

শিষ্যদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয়রা নিবেদন করলেন, ‘প্রভু আমরা আপনার অন্তিম আদেশ ও নির্দেশের প্রয়াসী। এই মরদেহ পরিত্যাগ করে আপনি কোন্‌ লোকে অবস্থান করবেন সে কথা জানবার জন্যে আমাদের কৌতূহল হয়েছে। প্রার্থনার কালে আপনাকে আমরা কোন্‌ লোকে স্মরণ করবো? আপনার শেষ আদেশ বা অনুজ্ঞা যদি কিছু থাকে তাও আমরা জানতে চাই।’ 
বিশদ

13th  January, 2020
প্রত্যক্ষানুভূতিই ধর্ম্ম 

ভক্তের পক্ষে এই সকল শুল্ক বিষয় জানার প্রয়োজন, কেবল নিজ ইচ্ছাশক্তিকে দৃঢ় করা মাত্র। এতদ্ব্যতীত উহাদের আর কোন উপযোগিতা নাই। কারণ তিনি এমন এক পথে বিচরণ করিতেছেন, যাহা শীঘ্রই তাঁহাকে যুক্তির কুহেলিকাময় ও অশান্তিপ্রদ রাজ্যের সীমা ছাড়াইয়া প্রত্যক্ষানুভূতির রাজ্যে লইয়া যাইবে; তিনি শীঘ্রই ঈশ্বরকৃপায় এমন এক অবস্থায় উপনীত হন, যেখানে পাণ্ডিত্যাভিমানিগণের প্রিয় অক্ষম যুক্তি অনেক পশ্চাতে পড়িয়া থাকে, আর বুদ্ধির সাহায্যে অন্ধকারে বৃথান্বেষণের স্থানে প্রত্যক্ষানুভূতির উজ্জ্বল দিবালোকের প্রকাশ হয়।  
বিশদ

12th  January, 2020
দস্যুর সাধুত্বে উত্তরণ 

ভগবান শ্রীহরিচাঁদ মানব জন্ম গ্রহণ করে নিজে আত্মসমর্পণ করে জীবকে আত্মসমর্পণ শিক্ষা দিলেন। নিজে হরিনামে আত্মসমর্পণ করে নামে প্রেমে মাতোয়ারা হয়ে দিন যাপন করতে লাগলেন, পুত্র কন্যা ঘর সংসার সব কিছু বিস্মৃত হয়ে সর্বদা নাম সুধা পানে মত্ত হলেন। ভক্তগণ চাঁদের চতুর্দিকে তারকা মণ্ডলীর ন্যায় তাঁকে ঘিরে নাম সুধা পান করতে লাগলেন। 
বিশদ

11th  January, 2020
 মিলা

 কোন কোন ভাগ্যবান মিলার মুখের পানে চেয়ে থাকতে থাকতে প্রত্যক্ষ করে জ্যোতিসমুদ্রে জ্যোতির্ময়ের আবির্ভাব—আকাশজোড়া মেঘের মত সুবিশাল, আদিত্যের মত বর্ণ—স্নিগ্ধ নয়নাভিরাম পরমানন্দের রূপ। বিশদ

10th  January, 2020
ব্রজবিরহ

ব্রজবাসী সব শ্রীকৃষ্ণবিরহ কাতর। শ্রীকৃষ্ণ ব্রজবিরহে মম্মাহত, ব্রজজনের কাতরতার কথা ভাবিয়া অধিকতর ব্যথাহত। যাহাতে এই বিরহ-বেদনা বিন্দুমাত্র ঘুচিতে পারে এমত কোন সুষ্ঠু উপায় পরিদৃষ্ট হইতেছে না। যদুনাথের এখন মথুরা ছাড়া সম্ভব নয়। ব্রজজনের ব্রজের বাতাবরণ ছাড়া সম্ভব নয়। 
বিশদ

09th  January, 2020
একনজরে
 আগ্রা, ২৫ জানুয়ারি: কথায় বলে প্রেমের কোনও বয়স হয়না। এই প্রবাদবাক্যটি ফের একবার বাস্তবে ধরা পড়ল। আর তার ঘটল খোদ তাজমহলেরই শহর আগ্রায়। যার রূপকার ...

 ওয়াশিংটন: আরও একবার রেকর্ড ছাড়িয়েছে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইড ও অন্য গ্রিনহাউস গ্যাসের উপস্থিতি। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯২৬: জন লগি বেয়ার্ড লন্ডনে প্রথম টেলিভিশন সিস্টেমকে জনসমক্ষে নিয়ে আসেন
১৯৩৬: জনগণের জন্য লন্ডনে শুরু হল বিবিসি-র সম্প্রচার
১৯৩৯: আমেরিকায় নিয়মিতভাবে টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু
১৭৮২ – বাঁশের কেল্লা খ্যাত বিপ্লবী তিতুমীর তথা সৈয়দ মীর নিসার আলীর জন্ম
১৮৮০ - টমাস আলভা এডিসন বৈদ্যুতিক বাতির বাণিজ্যিক পেটেন্ট করেন।
১৯৬৯: অভিনেতা ববি দেওলের জন্ম
১৯৬৯: চিত্রপরিচালক বিক্রম ভাটের জন্ম
১৯৮৬: বিশিষ্ট সেতারবাদক নিখিল বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
২০০৯: ভারতের অষ্টম রাষ্ট্রপতি আর ভেঙ্কটরামনের মৃত্যু
২০০২ - নাইজেরিয়ার লেগোস শহরে এক বিস্ফোরণে এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত এবং প্রায় ২০ হাজারেরও বেশি মানুন গৃহহীন হন।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৬৪ টাকা ৭২.৩৪ টাকা
পাউন্ড ৯১.৭৩ টাকা ৯৫.০২ টাকা
ইউরো ৭৭.৩৫ টাকা ৮০.৩৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪০,৯৮৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৮,৮৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৯,৪৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৭,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৭,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
26th  January, 2020

দিন পঞ্জিকা

১১ মাঘ ১৪২৬, ২৬ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, (মাঘ শুক্লপক্ষ) দ্বিতীয়া ৫৯/৪৫ শেষ রাত্রি ৬/১৬। ধনিষ্ঠা অহোরাত্র। সূ উ ৬/২১/৫৩, অ ৫/১৬/১৩, অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ গতে ১০/০ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। বারবেলা ১০/২৭ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২৭ গতে ৩/৬ মধ্যে। 
১১ মাঘ ১৪২৬, ২৬ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, দ্বিতীয়া ৫৬/১৭/৫২ শেষরাত্রি ৪/৫৬/৫। ধনিষ্ঠা ৫৮/৫৪/২৯ শেষরাত্রি ৫/৫৮/৪৪। সূ উ ৬/২৪/৫৬, অ ৫/১৪/৫৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/১ গতে ৯/৫৯ মধ্যে ও রাত্রি ৭/৮ গতে ৮/৫১ মধ্যে। কালবেলা ১১/৪৯/৫৬ গতে ১/১১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২৮/৪১ গতে ৩/৭/২৬ মধ্যে।
৩০ জমাদিয়ল আউয়ল 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। বৃষ: নিজের প্রতিভার দ্বারা বিশেষ প্রতিষ্ঠা লাভ করতে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯২৬: জন লগি বেয়ার্ড লন্ডনে প্রথম টেলিভিশন সিস্টেমকে জনসমক্ষে নিয়ে ...বিশদ

07:03:20 PM

গিরিশ পার্ক এলাকায় ১১ মাসের শিশুকে অপহরণের অভিযোগ

04:55:03 PM

আনন্দপুরে একটি বাড়িতে ঢুকে মহিলাকে বেঁধে লুটতরাজ দুষ্কৃতীদের, তদন্তে পুলিস 

04:18:31 PM

৮৩ যাত্রী নিয়ে আফগানিস্তানের গজনিতে ভেঙে পড়ল বিমান

04:15:59 PM

৪৫৮ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

04:11:36 PM