Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

ব্রজবিরহ

ব্রজবাসী সব শ্রীকৃষ্ণবিরহ কাতর। শ্রীকৃষ্ণ ব্রজবিরহে মম্মাহত, ব্রজজনের কাতরতার কথা ভাবিয়া অধিকতর ব্যথাহত। যাহাতে এই বিরহ-বেদনা বিন্দুমাত্র ঘুচিতে পারে এমত কোন সুষ্ঠু উপায় পরিদৃষ্ট হইতেছে না। যদুনাথের এখন মথুরা ছাড়া সম্ভব নয়। ব্রজজনের ব্রজের বাতাবরণ ছাড়া সম্ভব নয়। এই দুই অসম্ভবতার মধ্যে মুক্ত কেবল একটি বিকল্প—মাঝে মাঝে সংবাদ পাঠান। এটি অতি মন্দের মধ্যে একটু ভাল। মরুভূমির মধ্যে পান্থপাদপ। সংবাদ লইতে ও পাঠাইতে যোগ্য ব্যক্তির প্রয়োজন। মথুরার কৃষ্ণপ্রিয়দের শিরোমণি শ্রীমান্‌ উদ্ধব। তাই যোগ্যতম ব্যক্তিকেই প্রেরণ করা হইতেছে।
শ্রীকৃষ্ণের খুল্লতাত দেবভাগের আত্মজ শ্রীমান্‌ উদ্ধব। বাল্যাবধি উদ্ধব কৃষ্ণভক্ত। বয়স তার যখন মাত্র পাঁচ, তখন হইতে সে কৃষ্ণপূজায় নিবিষ্টচিত্ত। কৃষ্ণকে না খাওয়াইয়া সে অন্ন পান মুখে তুলে না। বাল্যে যখন কৃষ্ণের ধ্যানে বসিত সেই বালক, তখন লুপ্ত হইয়া যাইত তার বাহ্যস্মৃতি। আহারের জন্য তাহার মা ডাকিতেন, সাড়া মিলিত না। ভক্তগণ উদ্ধবকে আখ্যা দিয়াছেন ‘হরিদাসবর্ঘ্য’। শ্রীশুকদেব উদ্ধবকে “বুদ্ধিসত্তম” বলিয়াছেন। মনুষ্যসমাজে উদ্ধব রত্ন। সাক্ষাৎ বৃহস্পতির শিষ্য, সুতরাং পাণ্ডিত্যে তুলনাবিহীন। শ্রীকৃষ্ণের তিনি একাধারে মন্ত্রী, সখা, দয়িত। যাদবেরা সকলেই গভীর শ্রদ্ধা করেন উদ্ধবকে, তাঁহার কথার উপরে কেহ কথাটি কয় না। সকলেই জানেন উদ্ধব কখনও ভুল করেন না। ভ্রম প্রমাদ নাই উদ্ধব মহারাজের সমগ্রজীবনের মধ্যে কোনও জায়গায়। অতি সুতীক্ষ্ণ বিচারকৌশল উদ্ধবের, অতি সুনিপুণ তাঁহার কৃষ্ণভক্তি। উদ্ধবের জুড়ি নাই। উদ্ধবের দেহের বর্ণ, অঙ্গের সৌষ্ঠব, অঙ্গের চেষ্টা গতিবিধি, মুদ্রাভঙ্গী প্রত্যেকটি শ্রীকৃষ্ণচন্দ্রের অনুরূপ, সর্ব্বতোভাবেই সাদৃশ্যপূর্ণ। শ্রীকৃষ্ণের প্রসাদী দ্রব্য ছাড়া অন্য দ্রব্য উদ্ধব গ্রহণই করেন না। তাঁহার দেহের বসন ভূষণ, মালা চন্দন সকলই পূর্ব্বে শ্রীকৃষ্ণ কর্তৃক গৃহীত, পরে পরিত্যক্ত অর্থাৎ তাঁহার প্রসাদীকৃত। প্রসাদী বস্ত্রালঙ্কারে বিভূষিত উদ্ধবকে হঠাৎ দেখিয়া শ্রীকৃষ্ণ বলিয়া ভ্রান্তি জন্মে। যেখানে শ্রীকৃষ্ণেরই যাওয়া একান্ত প্রয়োজন, সেখানে প্রতিনিধি স্বরূপ অপর কাহাকেও যাইতে হইলে একমাত্র উদ্ধবই সর্ব্বতোভাবে যোগ্য ব্যক্তি।
কংসবধের পর উপবীত ধারণ করিয়া গুরুগৃহে গমন করেন শ্রীকৃষ্ণ। চৌষট্টি প্রকার বিদ্যা অতি অল্পকালে আয়ত্ত করিয়া সবেমাত্র ফিরিয়াছেন মথুরায়। পূর্ব্বে প্রত্যহ শ্রীবৃন্দাবনের সংবাদ পাইতেন ও পাঠাতেন। নন্দরাজ ভৃত্যের হাতে দিয়া নিত্য ক্ষীর নবনী পাঠাতেন গোপালের জন্য। ঐ ভৃত্যের মাধ্যমে ব্রজের সংবাদ মথুরায় ও মথুরার সংবাদ ব্রজে একটু একটু পৌঁছিত। এই সংবাদটুকুরও আদান প্রদান বন্ধ হইয়া গিয়াছে শ্রীকৃষ্ণের গুরুগৃহে যাইবার পর। গুরুগৃহ হইতে ফিরিয়া আসা অবধি বৃন্দাবনের ভাবনা অস্থির করিয়া তুলিয়াছে শ্রীকৃষ্ণকে। ঐ বেদনা শতগুণ বর্দ্ধিত হইয়াছে প্রভাতে যমুনায় অবগাহন করিতে গিয়া। রাজকার্য্য করিতে পারিতেছেন না শ্রীকৃষ্ণ রাজসভায় বসিয়া। উঠিয়া গেলেন রাজকার্য্য অসমাপ্ত অবস্থায় রাখিয়া। ইসারায় ডাকিলেন প্রিয় উদ্ধবকে অন্দরের দিকে। নিজ গোপন প্রকোষ্ঠে গিয়া বসিলেন উদ্ধবের হাতে হাত দিয়া “গৃহীত্বা পাণিনা পাণিম্‌।”
ডঃ মহানামব্রত ব্রহ্মচারীর ‘উদ্ধব-সন্দেশ’ থেকে 
09th  January, 2020
স্বামীজী 

আলমোড়ায় অবস্থানকালে আর একদিন স্বামীজী হিন্দু সভ্যতার চিরন্তন উপকূলে—আধুনিক চিন্তাতরঙ্গরাজির বহুদূর ব্যাপী প্লাবনের প্রথম ফলস্বরূপ রঙ্গদেশে যে-সকল উদার হৃদয় মহাপুরুষের আবির্ভাব হইয়াছিল, তাঁহাদিগের কথা বলিয়াছিলেন। রাজা রামমোহন রায়ের কথা আমরা ইতিপূর্বেই নৈনিতালে তাঁহার মুখে শুনিয়াছিলাম। 
বিশদ

প্রার্থনা 

মানুষের জীবন নিত্য অভাব ও অভিযোগ ও প্রয়োজনে পরিপূর্ণ, সুতরাং তার কামনা থাকেই, কেবল দেহে প্রাণে নয়, কিন্তু মনে এবং আধ্যাত্মিক সত্তাতেও। যখন সে জানে যে জগৎ চলছে কোন উচ্চশক্তির নিয়ন্ত্রণে, তখন সে ঐ উচ্চশক্তির কাছে তার অভাব পূরণের জন্য প্রার্থনা জানায়, যাতে তার জীবনের বন্ধুর পথে ও কঠিন সংগ্রামে ভগবৎ সাহায্য ও আশ্রয় লাভ করতে পারে। 
বিশদ

16th  January, 2020
আত্মদর্শন

উদ্ধব, আমি সর্বজীবের অধীশ্বর। নিখিল জগৎ আমাতে অধিষ্ঠিত। তুমি সংযমী হইয়া সমাচিত-চিত্ত হও, পরমাত্মায় আত্মদর্শন কর—‘‘আত্মন্যাত্মানমীক্ষস্ব’’। তুমি আত্মস্থ হও, আত্মানুভবে সন্তুষ্ট থাক। আগন্তুক কোন বিঘ্ন-বিপদ্‌ তোমাকে বিহত করিতে পারিবে না— ‘‘আত্মানুভবতুষ্টাত্মা নান্তরায়ৈর্বিহন্যসে।।’’ 
বিশদ

15th  January, 2020
 ব্রহ্মসত্তা

যাহা স্পন্দশীল, তাহা ক্রিয়াশীল, ব্রহ্মে তাহাই উত্থিত। ঐ ক্রিয়াশীল অবস্থাই কলন করেন অর্থাৎ ধারণ করেন সর্ব্ববিধ সৃষ্টিকে। “কল নাশনে কল ধারণে”। ক্রিয়াশীলা শক্তির গুণ-কার্য্যানুযায়ী নাম শাস্ত্রে রহিয়াছে তাই “কালী”, এবং যাহা ক্রিয়াশূন্য অথচ ক্রিয়াময়-সর্ব্ব অবস্থাকে আপন হৃদয়ে দিয়া স্বয়ং আছেন নির্ব্বিকার ভাবে অবস্থিত; স্পন্দশূন্য ঐ শবরূপে তিনিই হইতেছেন “শিব”—আমাদের আলোচনার চরম ও পরম বিষয়-সেই নিরাকার নির্ব্বিকার সর্ব্বব্যাপী পরম ব্রহ্ম।
বিশদ

14th  January, 2020
মিলারেপা 

শিষ্যদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয়রা নিবেদন করলেন, ‘প্রভু আমরা আপনার অন্তিম আদেশ ও নির্দেশের প্রয়াসী। এই মরদেহ পরিত্যাগ করে আপনি কোন্‌ লোকে অবস্থান করবেন সে কথা জানবার জন্যে আমাদের কৌতূহল হয়েছে। প্রার্থনার কালে আপনাকে আমরা কোন্‌ লোকে স্মরণ করবো? আপনার শেষ আদেশ বা অনুজ্ঞা যদি কিছু থাকে তাও আমরা জানতে চাই।’ 
বিশদ

13th  January, 2020
প্রত্যক্ষানুভূতিই ধর্ম্ম 

ভক্তের পক্ষে এই সকল শুল্ক বিষয় জানার প্রয়োজন, কেবল নিজ ইচ্ছাশক্তিকে দৃঢ় করা মাত্র। এতদ্ব্যতীত উহাদের আর কোন উপযোগিতা নাই। কারণ তিনি এমন এক পথে বিচরণ করিতেছেন, যাহা শীঘ্রই তাঁহাকে যুক্তির কুহেলিকাময় ও অশান্তিপ্রদ রাজ্যের সীমা ছাড়াইয়া প্রত্যক্ষানুভূতির রাজ্যে লইয়া যাইবে; তিনি শীঘ্রই ঈশ্বরকৃপায় এমন এক অবস্থায় উপনীত হন, যেখানে পাণ্ডিত্যাভিমানিগণের প্রিয় অক্ষম যুক্তি অনেক পশ্চাতে পড়িয়া থাকে, আর বুদ্ধির সাহায্যে অন্ধকারে বৃথান্বেষণের স্থানে প্রত্যক্ষানুভূতির উজ্জ্বল দিবালোকের প্রকাশ হয়।  
বিশদ

12th  January, 2020
দস্যুর সাধুত্বে উত্তরণ 

ভগবান শ্রীহরিচাঁদ মানব জন্ম গ্রহণ করে নিজে আত্মসমর্পণ করে জীবকে আত্মসমর্পণ শিক্ষা দিলেন। নিজে হরিনামে আত্মসমর্পণ করে নামে প্রেমে মাতোয়ারা হয়ে দিন যাপন করতে লাগলেন, পুত্র কন্যা ঘর সংসার সব কিছু বিস্মৃত হয়ে সর্বদা নাম সুধা পানে মত্ত হলেন। ভক্তগণ চাঁদের চতুর্দিকে তারকা মণ্ডলীর ন্যায় তাঁকে ঘিরে নাম সুধা পান করতে লাগলেন। 
বিশদ

11th  January, 2020
 মিলা

 কোন কোন ভাগ্যবান মিলার মুখের পানে চেয়ে থাকতে থাকতে প্রত্যক্ষ করে জ্যোতিসমুদ্রে জ্যোতির্ময়ের আবির্ভাব—আকাশজোড়া মেঘের মত সুবিশাল, আদিত্যের মত বর্ণ—স্নিগ্ধ নয়নাভিরাম পরমানন্দের রূপ। বিশদ

10th  January, 2020
চতুষ্টয়

বর, অভয়, অসি ও মুণ্ড মায়ের চারিহাতে। উহাদের রহস্য আর কিছুই নহে—ইহারা উপায় চতুষ্টয়-সাম, দান, ভেদ ও দণ্ডের প্রতীক। বর শোভিত একটি বাহু সামের, অভয় শোভিত অপরটি দানের, অসি শোভিত বাহুটি ভেদনীতির ও মুণ্ডধৃত অন্য বাহুটি দণ্ডদানেরই চিহ্ন স্বরূপ। উক্ত উপায় চতুষ্টয় জননী তাঁহার বিশ্বরাষ্ট্র প্রতিপালন করেন ও শাসন করেন প্রিয় বচনে। ইহাই সামনীতি। 
বিশদ

08th  January, 2020
মননক্রিয়া

মানবধর্মের সংজ্ঞা নির্দেশ করে যোগবাশিষ্ঠতে বলা হয়েছে: ‘তরুলতাও জীবনধারণ করে, পশুপক্ষীও জীবনধারণ করে, কিন্তু সে-ই প্রকৃতরূপে জীবিত যে মননের দ্বারা জীবিত থাকে।’ অন্যান্য জীবজন্তু ও গাছপালা থেকে মানুষের এইখানেই তফাত। মনের জীবন মননক্রিয়া এবং সেই জীবনেই মনুষ্যত্ব। 
বিশদ

07th  January, 2020
অহিংসা 

প্রশ্ন। ‘অহিংসা পরমো ধর্ম্মঃ’ বলে কেন? আমরা তো দেখতে পাই, হিংসা না করলে বাঁচাই কঠিন। অহিংসা যদি ধর্ম্ম হয়, তবে পূজায় বলিদানের ব্যবস্থা কেন? তা’ কি হিংসা নয়?
শ্রীশ্রীঠাকুর (অনুকূলচন্দ্র)। 
বিশদ

06th  January, 2020
  যোগবাশিষ্ট

বৈরাগ্যের ভাব জাগাইবার জন্য যোগবাশিষ্টের মতো আর কোন পুস্তক নাই। বিরল কোন বৈরাগ্যবান্‌, বা মুমুক্ষু আছেন, যে যোগবাশিষ্ট পড়েন না। যোগবাশিষ্টের সহায়ে বিরাগী মন মুহূর্ত্তের ভিতর অন্তর্জগতে চলিয়া যায়। বৈরাগ্যমূলক এই অপূর্ব গ্রন্থখানা পড়িতে পড়িতে মৃত্যুর চিত্র, ক্ষণভঙ্গুর এই সংসারের চিত্র চোখের সামনে ভাসিতে থাকে। বিশদ

05th  January, 2020
 অর্দ্ধনারীশ্বর

 যাঁহার অস্তিত্বে আমাদের অস্তিত্ব, যাঁহার শক্তিতে কার্য্যকরী সমস্ত শক্তি আমাদের মধ্যে সঞ্চারিত, সেই অনির্ব্বণীয় আত্মাব্রহ্ম অর্দ্ধনারীশ্বররূপে আছেন জীবে জীবে। তিনিই জনক তিনিই জননী! লীলা করিতেই তিনি স্ত্রীপুরুষভাবে ভাবিত হইয়া হইয়াছেন অনন্ত জীবমিথুনের স্রষ্ট্রা। অতএব আমরা বলিতে পারি তাঁহার সত্তায় আমরা সত্তাবান। বিশদ

04th  January, 2020
সকলের মা

একদিন রাসবিহারী মহারাজ শ্রীমাকে প্রশ্ন করিয়াছিলেন: “মা তুমি কি সকলের মা?” শ্রীমা বলিয়াছিলেন: “হ্যাঁ”। মহারাজ পুনরায় জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন: “এইসব ইতর জীবজন্তুরও?” শ্রীমা একটু গম্ভীরভাবে উত্তর দিয়েছিলেন: “হ্যাঁ, ওদেরও”। শ্রীমার মধ্যে সর্বভূতে ঈশ্বারানুভূতির ভাব লক্ষ্য করিয়া রাসবিহারী মহারাজ আনন্দে আত্মহারা হইয়াছিলেন। 
বিশদ

03rd  January, 2020
ভক্ত 

একবার একজন ভক্ত জপ করিয়াও মনে শান্তি পাইতেছে না বলিয়া শ্রীমার নিকট দুঃখ প্রকাশ করে এবং মন্ত্র জপ না করিলে শ্রীগুরুর অনিষ্ট হয় বলিয়া সে মন্ত্র শ্রীমাকে প্রত্যর্পণ করিতে চাহিল। তাহা শুনিয়া শ্রীমা বলিলেন: “দেখ, একি কথা! তোমাদের জন্য যে আমি ভেবে ভেবে অস্থির হলুম।  
বিশদ

02nd  January, 2020
“তুমি আমার আনন্দময়ী”

 একদিন দক্ষিণেশ্বরে শ্রীরামকৃষ্ণদেব নিজের ঘরের চৌকির উপর বসিয়া আছেন, এমন সময়ে শ্রীমা ঘর ঝাঁট দিতে দিতে হঠাৎ তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন: “আমি তোমার কে”? অন্তর্যামী শ্রীশ্রীঠাকুর কোনরকম চিন্তা না করিয়াই উত্তর দিলেন: “তুমি আমার আনন্দময়ী”। হৃদয়রাম নিকটেই ছিলেন।
বিশদ

01st  January, 2020
একনজরে
সংবাদদাতা, গঙ্গারামপুর: যে রাধে সে যেমন চুলও বাঁধে, তেমনি যিনি চোর-ডাকাত-অপরাধীর পিছনে ছুটে বেড়ান, তিনি আবার সাহিত্যচর্চাও করেন। হরিরামপুর থানায় কর্তব্যরত পুলিস কর্মী তাপস মণ্ডল ডিউটির চাপ সামলেও সামান্য যেটুকু অবসর পেয়েছেন, তাতেই একটি বই লিখে ফেলেছেন।   ...

ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল।  ...

জীবানন্দ বসু, কলকাতা: গত কয়েক মাস ধরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তথা রাজ্য সরকারের সঙ্গে অহি-নকুল সম্পর্ক তৈরি হয়েছে রাজ্যপালের। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় তাঁর সঙ্গে দেখা করায় সমঝোতার আবহ তৈরি হলেও পরবর্তীকালে নানা ইস্যুতে ফের সংঘাতের বাতাবরণ ফিরে এসেছে।  ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কথা রাখতে ব্যর্থ মোহন বাগান কর্তারা। তাঁরা আনতে পারলেন না নতুন ইনভেস্টর কিংবা স্পনসর। শেষ পর্যন্ত এটিকের সঙ্গে সংযুক্তিকরণের পথেই হাঁটতে হল ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ আগমনের সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৪১: মহান বিপ্লবী সুভাষচন্দ্র বসুর মহানিষ্ক্রমণ
১৯৪২: মার্কিন মুষ্টিযোদ্ধা মহম্মদ আলির জন্ম
১৯৪৫: গীতিকার ও চিত্রনাট্যকার জাভেদ আখতারের জন্ম
২০১০: কমিউনিস্ট নেতা তথা পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯. ২০ টাকা ৭২.৩৪ টাকা
পাউন্ড ৯০.১৯ টাকা ৯৪.৫৮ টাকা
ইউরো ৭৭.১০ টাকা ৮০.৮৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪০, ৩৯৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৮, ৩২৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৮, ৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৬, ৩০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৬, ৪০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২ মাঘ ১৪২৬, ১৭ জানুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, সপ্তমী ২/৪০ দিবা ৭/২৮। চিত্রা ৪৭/৪ রাত্রি ১/১৩। সূ উ ৬/২৩/৭, অ ৫/৯/৫১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৮/৩২ গতে ১০/৪১ মধ্যে পুনঃ ১২/৫০ গতে ২/১৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে অস্তাবধি। বারবেলা ৯/৪ গতে ১১/৪৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৮ গতে ১০/৭ মধ্যে। 
২ মাঘ ১৪২৬, ১৭ জানুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, সপ্তমী ১২/৪/১৯ দিবা ১১/১৫/২৬। হস্তা ০/৩/৫ প্রাতঃ ৬/২৬/৫৬ পরে চিত্রা নক্ষত্র দং ৫৬/৯/৪১ শেষরাত্রি ৪/৫৩/৩৪। সূ উ ৬/২৫/৪২, অ ৫/৮/৫৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৮ মধ্যে ও ৮/৩২ গতে ১০/৪৩ মধ্যে ও ১২/৫৫ গতে ২/২৩ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩ গতে ৮/৪৭ মধ্যে ও ৩/৪৪ গতে ৪/৩৬ মধ্যে। কালবেলা ১০/২৬/৫৫ গতে ১১/৪৭/১৯ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/২৮/৮ গতে ১০/৭/৪৩ মধ্যে । 
মোসলেম: ২১ জমাদিয়ল আউয়ল 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: নানাভাবে অর্থ আগমনের সুযোগ। বৃষ: নতুন কাজের সুযোগ। মিথুন: বিদেশ ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৯৪১: মহান বিপ্লবী সুভাষচন্দ্র বসুর মহানিষ্ক্রমণ১৯৪২: মার্কিন মুষ্টিযোদ্ধা মহম্মদ আলির ...বিশদ

07:03:20 PM

অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ভারত ৩৬ রানে জিতল 

09:55:34 PM

অস্ট্রেলিয়া ২৩৫/৫ (৪০ ওভার), টার্গেট ৩৪১ 

08:50:02 PM

অস্ট্রেলিয়া ১৫১/২ (২৬ ওভার), টার্গেট ৩৪১

07:46:57 PM

অস্ট্রেলিয়াকে ৩৪১ রানের টার্গেট দিল ভারত 

05:12:00 PM