Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

 ভক্তি

 যেদিন থেকে তাঁর মনে ভক্তি ভাবের উদয় হয়েছে সেই দিন থেকে তাঁর ‘তম’ ভাবেরও অবসান হয়েছে। তাঁর মনে এই ভাবের উদয় হল, হে প্রভু, আমার এমন ভাগ্য কবে হবে, যে দিন তোমাকে নিজগৃহে এনে আমার ধন জন সব কিছু তোমার শ্রীচরণে সমর্পণ করে ধন্য হব। এই রূপ ভাবতে ভাবতে একদিন চোখের জলে ভেসে ওড়াকান্দি ধামে গিয়ে উপস্থিত হলেন। হরিচাঁদের চরণে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করে কাতর ভাবে বলতে থাকেন, হে প্রভু, দয়া করে এই অধমের গৃহে তুমি কবে পদার্পণ করবে। হরিচাঁদ বলেন, ওরে স্বরূপ আমি’ত তোর গৃহে যেতেই চাই, কিন্তু বাছা তোর গৃহে এক বিধবা রমণী আছে সে তোর অন্নেই পালিত। বাছা স্বরূপ, সেই রমণীর জন্যই আমি তোর গৃহে যেতে পারি না। মেয়েটি খুবই রূপবতী আমি জানি কিন্তু তার অঙ্গে শ্বেত রোগ আছে, তোর গৃহে এক অন্নভুক্তা হয়ে থাকলেও তুই সে খবর রাখিস না, সেই মেয়ে সর্বদা বস্ত্র দ্বারা ঢেকে রাখে। সেই মেয়েকে যদি মা বলে ডাকতে পারিস তবেই তুই আমাকে তোর গৃহে নিতে পারবি। আমি গেলে সর্বসমক্ষে যদি তুই তাকে মা বলে ডাকিস তবে তাঁর অঙ্গের শ্বেত রোগও সম্পূর্ণ সেরে যাবে। বাছা হরিভক্ত হয়েছিস এখন রিপুজয় করতে পারলেই সর্বসিদ্ধি লাভ হয়। হরিচাঁদের মুখে এহেন বাক্য শ্রবণ করে অশ্রুজলে ভেসে স্বরূপ তাঁর শ্রীচরণে লুটিয়ে পড়লেন। ক্রন্দনরত বাষ্পরুদ্ধস্বরে বলতে থাকেন, বাবাগো, আমার জন্ম জন্মান্তরের সৌভাগ্য যে, তোমার মত দয়ানিধির দয়া লাভ করেছি। বাবাগো, তুমি নিজ মুখে দিন ধার্য করে দাও কবে তুমি তোমার এই দাসের গৃহে গমন করবে।
হরিচাঁদ দিন ধার্য্য করে দিলেন। হরিচাঁদের শ্রীমুখের আদেশ পাওয়া মাত্র স্বরূপ মহোৎসবের আয়োজনে ব্যস্ত হলেন। যেখানে যত হরিভক্ত আছেন তিনি একযোগে সকলকে আমন্ত্রণ জানালেন। নির্ধারিত দিনে হরিচাঁদ দেড়শতাধিক হরিভক্ত সঙ্গে নিয়ে পাইকডাঙ্গা অভিমুখে যাত্রা করলেন। মৃত্যুঞ্জয় দশরথ, গোলক, হীরামন গোস্বামী প্রমুখ প্রধান প্রধান ভক্তগণ অগ্রে অগ্রে চলেছেন। নামের প্লাবনে দেশ গ্রাম প্লাবিত করে তাঁরা ফুকুরা গ্রামে এসে উপস্থিত হলেন। সেই গ্রামে ঈশ্বর অধিকারী নামে একজন ব্রাহ্মণ ভক্ত বাস করেন, তিনি একখণ্ড ছিন্ন কন্থা গলায় দিয়ে দন্তে একগাছি তৃণ ধারণ করে অবারিত অশ্রু ধারায় বক্ষ স্থল প্লাবিত করে প্রভুর গমন পথে দীনহীন কাঙাল ভাবে দাঁড়িয়ে আছেন। মুখে তাঁর কোন ভাষা নেই কিন্তু তাঁর মনোবাসনা ভক্তবৃন্দ নিয়ে প্রভু তাঁর গৃহে পদার্পণ করুন। তাঁর সেই ভাষাহীন কাতর আবেদনে প্রভুর মনে দয়ার সঞ্চার হল। তিনি ভক্তগণের নিকট জিজ্ঞাসা করলেন তোরা বলতো কি করি, ঠাকুর বাড়ীতে কি যাওয়া উচিৎ। ঠাকুরের আজ্ঞা পেয়ে ভক্তগণ উল্লাসে হরিধ্বনি দিয়ে সংকীর্তনরতাবস্থায় অধিকারী গোস্বামীর গৃহ প্রাঙ্গণে উঠে নাম সংকীর্তনে মত্ত হলেন। অধিকারীর গলায় যে ছেঁড়া কাঁথা ছিল হীরামন সেই কাঁথা নিজ মস্তকে বেঁধে হরিবোল হরিবোল বলে নৃত্য ফিরতে লাগলেন। কীর্তন সাঙ্গ হলে জলযোগান্তে সকলে পুনরায় পাইকডাঙ্গা যাত্রার উদ্যোগ করতে লাগলেন। হরিচাঁদ ভক্তগণে ডেকে বলেন, ওরে হীরামনের মনোভাব বুঝিস কিছু? অধিকারীর ছিল্লকন্থা মস্তকে বেঁধে দীনহীন সেজে নৃত্য করে ফিরছে। ওর মনের ভাব আমি প্রভুর দাসানুদাস, পথচলার বাধা বিপত্তি আমার উপর দিয়েই যাক প্রভু নিশ্চিন্তে পশ্চাতে আসুন। আমি প্রভুর দীনহীন বার্তাবাহক তাই’ত মস্তকে ছিন্নকন্থা বেঁধে নিজের দৈন্যতার বার্তা দিচ্ছে। হীরামন তাঁর ইচ্ছানুযায়ী অগ্রে গমন করুক, তদ্‌পশ্চাতে অধিকারীর পশ্চাতে আমি আনন্দিত মনে গমন করি। আমার পশ্চাতে দশরথ, মৃত্যুঞ্জয় তদ্‌পশ্চাতে ভক্তগণ নেচে গেয়ে আসুক, গোলক চলুক তাঁর ইচ্ছামত। তিনি বলেন, অধিকারী তুমি আমার অগ্রে থেকে তুমি গান শুরু করো, ভক্তগণ তোমার সঙ্গে দোহারী করে নেচে গেয়ে চলুক। এই ভাবে সকলে স্বরূপের গৃহে গিয়ে উপস্থিত হও। হরিচাঁদের নির্দেশ মত অধিকারী তাঁর সুমধুর উচ্চ কণ্ঠে গান ধরলেন এবং পশ্চাতের ভক্তগণ সেই সংগীতের সঙ্গে সুর মিলিয়ে গাইতে লাগলেন।
শ্রীমতী মীরা হালদারের ‘শ্রী শ্রী হরিলীলা কথামৃত’ থেকে
15th  November, 2019
মহোৎসব

বরানগর মঠের ত্যাগব্রতীরা প্রথম থেকে শ্রীরামকৃষ্ণের জন্মদিন উপলক্ষ্যে উৎসব পালন করতেন। সে উৎসবে ত্যাগী ও গৃহী ভক্তেরা সমানভাবে অংশ নিতেন। শশী মহারাজ দীর্ঘসময় ধরে পূজার্চনায় মগ্ন হতেন। ভক্তেরা প্রসাদের আয়োজন করতেন, ভজন-কীর্তনে উৎসব-প্রাঙ্গণ মুখরিত হত। বিশদ

জীবন

জীবনের প্রত্যেকটী অধ্যায়েই প্রলোভন আসে। যুবকের নিকটে যৌবনোচিত প্রলোভন, বৃদ্ধের নিকটে বৃদ্ধজনোচিত প্রলোভন আসিয়া থাকে, এমন জীবন নাই, যে জীবনে প্রলোভন নাই, পদস্খলনের সম্ভাবনা নাই! কিন্তু যৌবনে যে প্রলোভনে টলে নাই, বার্দ্ধক্যের প্রলোভন তাহাকে কমই কাবু করিতে পারে।
বিশদ

18th  April, 2024
গুরু

“ত্রিতাপদগ্ধ জীবকে যিনি শান্তির পথে, ভগবানের দিকে নিয়ে যান তিনিই গুরু। গুরু ও শিষ্যের সম্বন্ধ পারমার্থিক পিতা-পুত্র ভাব। ঐহিক পিতা জন্ম দেন, পিতৃঋণ, বংশরক্ষা, শ্রাদ্ধাদির দ্বারা শোধ করা যায়। কিন্তু গুরু অবিদ্যা থেকে উদ্ধার করেন বলে তাঁর ঋণ শোধ করা যায় না—সর্বস্ব অর্পণ করেও না।
বিশদ

16th  April, 2024
সংসার

গ্যাসের আলো নানা স্থানে নানা ভাবে জ্বলছে, কিন্তু এক আধার হতে আসছে। নানা দেশের নানা জাতির ধার্মিক লোক সেই এক পরমেশ্বর হতে আসছে।
বিশদ

15th  April, 2024
নববর্ষ

আজ নববর্ষের প্রাতঃসূর্য এখনো দিক্‌প্রান্তে মাথা ঠেকিয়ে বিশ্বেশ্বরকে প্রণাম করেনি—এই ব্রাহ্মমুহূর্তে আমরা আশ্রমবাসীরা আমাদের নূতন বৎসরের প্রথম প্রণামটিকে আমাদের অনন্তকালের প্রভুকে নিবেদন করবার জন্যে এখানে এসেছি। এই প্রণামটি সত্য প্রণাম হোক। বিশদ

14th  April, 2024
শিব গুরু

যে-তুমি জ্ঞান-স্বরূপ,/ চিরশুদ্ধ, চিরমুক্ত, চিরন্তন সাক্ষী-স্বরূপ,/যে-তুমি গুণাতীর, বাক্যমনাতীত—/ সেই তোমাকে, আমার সত্য গুরু তুমি,/ একমাত্র তোমাকে আমার নমস্কার। বিশদ

13th  April, 2024
আত্মজ্ঞান

পার্বতী একবার প্রশ্ন করলেন—আত্মজ্ঞান লাভের উপায় কী? প্রশ্নটি করলেন লোকশিক্ষার উদ্দেশ্যে যাতে সাধকেরা উপকৃত হন। সাধনা সংক্রান্ত এত সূক্ষ্ম প্রশ্ন করবার মতো বৌদ্ধিক বিকাশ সে যুগের মানুষদের মধ্যে ছিল না। বিশদ

12th  April, 2024
রামকৃষ্ণ পরমহংস ও ব্রাহ্মসমাজ

আমাদের পূজনীয় আচার্য ব্রহ্মানন্দ যখন বেলঘরিয়া উদ্যানে নির্জ্জন সাধন ভজন করিবার জন্য গমন করিয়াছিলেন, সেই সময়ে আমরা অনেকেই পরমহংসদেবের সহিত পরিচিত হইয়াছিলাম। আমাকে তিনি বড়ই স্নেহ করিতেন।
বিশদ

11th  April, 2024
শিষ্য

গোস্বামীপ্রভুর কোনো শিষ্য বৃন্দাবনে থাকলে বা কোনো শিষ্যের শ্রীধামে আগমন হ’লে তিনি দিব্যদৃষ্টিতে তা বুঝতে পেরেই গুরুভাইয়ের নিকট উপস্থিত হতেন এবং তাঁর মঙ্গলাদি সকল বিষয়ে খোঁজ নিতেন। “মেরা গুরুভাই” বলতে বলতে তাঁর মুখে আনন্দের জোয়ার বয়ে যেত।
বিশদ

10th  April, 2024
সত্য

সত্য-প্রতিষ্ঠার চেষ্টা ব্রহ্মচর্য্যের পরম-সহায়ক। সত্যই ব্রহ্ম,—ইহা শাস্ত্রের নির্দ্দেশ, ইহা মুনিগণের উপলব্ধি। সত্যে যে বিচরণ করে, ব্রহ্মে বিচরণ তার কেন কঠিন হইবে? সত্যে দৃঢ় প্রতিষ্ঠা অর্জ্জন কর। যে পরের প্রাপ্যের প্রতি অন্যায় ও লুব্ধ দৃষ্টি দেয় না, তাহার পক্ষে সত্যে সুদৃঢ় হওয়ার পথ সুগম। বিশদ

09th  April, 2024
শ্রীকৃষ্ণ

শ্রীমান্‌ উদ্ধব প্রস্তুত হইলেন ব্রজে যাইবার জন্য শ্রীকৃষ্ণের আদেশ শিরে লইয়া। সখার অঙ্গ স্পর্শ করিয়া কহিলেন উদ্ধব,—“প্রিয়! তুমি যন্ত্রী, আমি যন্ত্র। যন্ত্রী যেমন নিজগুণেই যন্ত্রে তোলে সুরের ঝঙ্কার, তেমনি তুমিই করাইয়া লইবে আমাদ্বারা তোমার মনোমত কার্য্য।”
বিশদ

08th  April, 2024
ভক্ত ও ভগবান

জীবনে শ্রীভগবানের পূর্ণাঙ্গ পরিচয় লাভ হলেই প্রয়াণকালে তাঁকে স্মরণে রাখা সম্ভব। অষ্টম অধ্যায়ের প্রারম্ভে অর্জুনের প্রশ্নের উত্তরে তাই শ্রীভগবান সংক্ষেপে দুটি শ্লোকে তাঁর পাঁচটি বিভাবের পরিচয় দিয়েছেন। মূলে সেই অক্ষর পরম, যিনি ‘ব্রহ্ম’, যিনি ‘স্ব’। বিশদ

07th  April, 2024
ধর্ম

আজকাল ধর্মের আন্দোলন প্রায় সর্বত্রই কিছু না কিছু দেখিতে পাওয়া যায়। বিশেষরূপে ইংরাজী শিক্ষিত লোকেরাও আজকাল নাস্তিকতা অবলম্বন না করিয়া কোন না কোনরূপে ধর্মান্দোলনে যোগ দিতেছেন। যাঁহারা ধর্মচর্চা করেন, তাঁহাদের মধ্যে বিভিন্ন প্রকৃতির লোক দেখিতে পাওয়া যায়।  বিশদ

06th  April, 2024
সাধনা

সাধনার সোপান-পরম্পরার সঙ্গে একান্তভাবে সংযুক্ত ও অখণ্ড মালিকার মতো সুগ্রথিত শ্রীমদ্‌ভগবদ্‌গীতার যে অর্থের অনুধাবন করছি, এবং সেই অর্থের অনুধাবন করতে করতে আমরা এখন যে অবস্থায় এসে পৌঁছেছি, তাকে আমরা একটি উপমার সাহায্যে বুঝবার চেষ্টা করতে পারি। বিশদ

05th  April, 2024
সন্ন্যাস

সন্ন্যাসের প্রাক্‌কালে শুদ্ধানন্দ আলমোড়াতে স্বামী নিরঞ্জনানন্দজীর সহায়তায় বেশ কিছুদিন ধ্যান-ভজন ও তপস্যাদিতে কাটাইয়াছেন। এই সময়ের স্মৃতি-প্রসঙ্গে তিনি উত্তরজীবনে জনৈক সন্ন্যাসীকে এক পত্রে লিখিয়াছিলেন,—“ঐ সময়ে তাঁহার (নিরঞ্জনানন্দজীর) সঙ্গে আমার অনেক কথা হইত।
বিশদ

04th  April, 2024
ঈশ্বর প্রতিমার উপাসনা বিজ্ঞান

ওঁ তৎসবিতু র্বরেণ্যং ভর্গোদেবস্য ধীমহি (ঋগ্বেদ)। সমগ্র জগতে যত সজ্জন আছেন তাহাদিগকে দুই শ্রেণীতে ভাগ করা যায়—নিরীশ্বর নৈতিক ও সেশ্বর নৈতিক। যাঁহারা পরমাত্মা আত্মা প্রভৃতি আধ্যাত্মিক তত্ত্বে বিশ্বাস করেন না নিন্দাও করেন না কিন্তু মানুষের নৈতিক চরিত্র বিশুদ্ধ করিয়া সমাজে কল্যাণ করিতে সচেষ্ট এবং নিজেরা সচ্চরিত্র তাঁহারা সকলেরই বন্দনীয়।
বিশদ

03rd  April, 2024
একনজরে
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১৮ বছর। তবু রাজ্যে তৈরি হয়নি পুলিস কমপ্লেন সেন্টার। ফলে এবার স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতি ...

বাচ্চার জন্য দুধ গরম করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ। আর সেই আগুনে তিনটি বাড়ি ভস্মীভূত হল। জলের অভাবে আগুন নেভাতে পারলেন না বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভরতপুর থানার গোপালপুর গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ...

বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...

পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
লোকসভা নির্বাচন ২০২৪: চেন্নাইতে ভোট দিলেন সুপারস্টার রজনীকান্ত

10:53:32 AM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪: জয়পুরে ভোট দিলেন উপ-মুখ্যমন্ত্রী দিয়া কুমারী

10:53:02 AM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪: চেন্নাইতে ভোট দিলেন অভিনেতা বিজয় সেতুপথি

10:52:15 AM

ছত্তিশগড়ের বিজাপুরে বোমা বিস্ফোরণে জখম এক সিআরপিএফ জওয়ান

10:50:45 AM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪: গ্যাংটকে ভোট দিলেন সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাং

10:50:39 AM

কোচবিহারের তুফানগঞ্জে অশান্তি
কোচবিহারের তুফানগঞ্জে ভোটকে কেন্দ্র করে অশান্তি। তুফানগঞ্জ দুই নং ব্লকের ...বিশদ

10:48:34 AM