Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

  গুরু

 ধর্মরাজ্যে এগোতে হলে পথটাকে ভালবাসার চেষ্টা কর। ভালবাসা না এলে এগোনা যাবে না। পথটা ভালো না লাগলে সবই বৃথা। কারণ, একটা পথ ধরে তো এগোতে হবে। যে রূপ ভাল লাগে, যাঁর প্রতি একটা আকর্ষণ বোধ ক’রছো, তাঁকেই ভালবাসতে চেষ্টা কর। গুরুকে ধর।
জপ প্রার্থনা এসব যদি লোকের কল্যাণের জন্য সংকল্প ক’রে বসে না-ও করা হয়, তবু আধ্যাত্মিক শক্তির প্রভাব সূক্ষভাবে স্বতঃস্ফূর্ত হয়ে কাজ করবে। সূর্য উঠলে যেমন আলো আপনি ছড়ায়, তেমনি যারা আধ্যাত্মিকতায় প্রতিষ্ঠিত হয় তাদের প্রভাব আপনিই ছড়ায়। হিমালয়ের সাধুরা আলাদা ক’রে কিছু করুন আর নাই করুন। তাঁদের অবস্থিতিতেই জগতের কল্যাণ সাধিত হচ্ছে। আবার সংসারেও দেখা যায়—এক এক জন সৎ-মানুষের প্রভাব এমনি যে, তাঁরা থাকতেই বাড়িতে একটা দিব্যভাব ধর্মের ভাব একটা কল্যাণের ভাব থাকে। অনেক বাড়িতেই দেখা যায় একজন বয়স্ক মানুষ, তিনি নিজে হয়তো কিছুই করতে পারেন না, কিন্তু তাঁর ব্যক্তিত্বের প্রভাবেই তিনি সকলকে ধ’রে আছেন আর তাঁর চলে যাওয়া-মাত্র সব যেন ভেঙ্গে যায়।
ইতিহাস আর কাব্যে একটা মস্ত বড় পার্থক্য আছে। ইতিহাস Matter of fact-কে তুলে ধ’রে নিছক ঘটনাটুকু দিচ্ছে। কিন্তু কাব্য— ইতিহাস ছাড়া আরও কিছু। সেখানে শুধু ঘটনা নয়। ঘটনার অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য বা স্বরূপটা তুলে ধরা হয়। একজন আর একজনকে একটা আঘাত করল। ইতিহাস শুধু ঐ ঘটনাটুকু ব’লেই চুপ করবে। কিন্তু কাব্য সেই আঘাতের পেছনে কি উদ্দেশ্য, কি প্রয়োজন, কি তাৎপর্য, সবটা ফুটিয়ে তুলবে।
ইন্দ্রিয় দ্বারা দেখার পরে অনুভূতির রাজ্যের জিনিস তুলে ধরে কাব্য। তাই কাব্য নিছক ইতিহাসের সীমা বা গণ্ডীকে ছাড়িয়ে যায়। গভীর অন্তর্দৃষ্টির সাহায্যে এবং কল্পনার আশ্রয় নিয়ে সে ঘটনার মধ্যেও একটা কিছু নূতন জিনিস খুঁজে বার ক’রে তার নিজস্ব অবদান রেখে দেয়। তাছাড়া, রসসৃষ্টিটা কাব্যের একটা মস্তবড় দিক। কাব্যের ভিতর থাকে রস, যেটা কবির নিজস্ব সৃষ্টি। শুধু ইতিহাস নিয়ে যারা মাথা খোঁড়াখুঁড়ি করে তারা ঠিক রসের আস্বাদ পায় না।
চৈতন্যঘনসত্তা ভগবান পৃথিবীতে নেমে আসেন সৃষ্টির সঙ্গে তাল মিলিয়ে।
‘ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে’—এটাও যেমন সত্য, তেমনি এটাও মস্ত বড় সত্য যে, পিতার মধ্যে লুকিয়ে আছে শিশুর শিশুত্ব। পরিণত বয়সেও এই শিশুত্বটি বীজাকারে থেকে যায়; দেখা যায়, বার্ধক্যের অসহায়তার মানুষ শিশুর মতোই হয়ে যায়, শিশু আর বৃদ্ধে বিশেষ প্রভেদ থাকে না। এটা হচ্ছে সেই আদি শিশুত্বের কথা, অর্থাৎ যে শিশুত্ব নিয়ে সে এই জগতে প্রথম এসেছিল। সাধনার চরম কথা এই শিশুত্ব-অর্জন। কারণ, ভগবান নিজেই হলেন বিরাট শিশু।
বাইরের প্রকৃতির সঙ্গে শরীরের যেমন একটা যোগ আছে, তেমনি মনেরও একটা যোগ আছে। কিন্তু সাধকের মনটাকে এমন একটা স্তরে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে যেখানে প্রকৃতির চঞ্চলতা মনের ওপর কোনও অদিব্য প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। বরং সেই দিব্য মনের রঙে প্রকৃতিই রেঙে উঠবে। সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না যে-কোনও ভাবই থাকুক না, সবই থাকবে দিব্যভাবে ভাবিত।
সামান্য ফুলগাছ তৈরি করতে কত পরিশ্রম দরকার, কত জিনিস দরকার—ভালো মাটি, সার, আলো, জল, মালী— কত কি চাই। আর মানুষ তৈরি করতে গেলে কি এমনি-এমনি হবে? আধারও চাই, পরিবেশও চাই, তবে তো সদ্‌গুরুর কৃপা কাজ করবে।
দেখ বাবা, দেবস্বপ্ন সত্য। এগুলো তাঁর কৃপা। সব সময় যে স্বপ্নের গভীর অর্থ থাকবে এমন কোনও কথা নয়। অনেক ক্ষেত্রে হয়তো অর্থ থাকে, আবার অনেক ক্ষেত্রে শুধু কৃপা করার জন্যই তিনি দর্শন দেন। ভক্তকে এগিয়ে নেবার জন্য আকর্ষণ করার জন্যই স্বপ্নে কৃপা করেন।
প্রাণ-শক্তিকে জাগানোর জন্য নাম-শক্তিই যথেষ্ট। কুণ্ডলিনী জাগানোর চেষ্টা আর ওইসব ক্রিয়ার কোনও দরকার নেই।
চেষ্টা করার ইচ্ছা হারিয়ে গেলে জোর ক’রে আনতে হবে, সেটাই তো চেষ্টা, সেটাই তো পুরুষকার।
Struggle আছে মানেই এগিয়ে যাওয়া আছে। Struggle না থাকলে বলা যায় এগোনোটা থেমে গেছে। Struggle বা সংগ্রাম হচ্ছে আধ্যাত্মিক জীবনের মূল কথা।
শ্রীঅর্চনাপুরী’র ‘ছড়ানো মুক্তো’ থেকে
08th  May, 2019
স্বপ্নের কথা

প্রশ্ন: কেন আমরা স্বপ্নের কথা ভুলে যাই? 
কেননা তুমি সর্বদা একই জায়গাতে স্বপ্ন দেখ না। আর তোমার সত্তার একই অংশ সর্বদা স্বপ্ন দেখ না ও স্বপ্নে একই স্থানে থাক না। যদি তুমি তোমার সত্তার সকল অংশের সঙ্গে সংযোগ রাখতে পারতে—সচেতনভাবে, সোজাসুজি, অবিরাম তাহলে তোমার স্বপ্নের সব বৃত্তান্ত তোমার মনে থাকত।
বিশদ

মন ও মন্ত্র 

মনকে যা ত্রাণ করে তার নাম মন্ত্র। মনকে ত্রাণ করতে হলে এমন একটা-কিছুর আশ্রয় নিতে হয় যা মন থেকে পৃথক, যা মনের অতীত, যা মন নয়। সাধক ও তাঁর মনের মধ্যে মন্ত্র হ’ল, প্রথম আবির্ভাবে, এক তৃতীয় শক্তি-স্বরূপ। পরিশেষে অবশ্য, মন্ত্রই একমাত্র শক্তি হিসেবে বিরাজ করেন; সাধক ও তাঁর মনের শক্তি— এ দুটি ক্রমশ মন্ত্র-শক্তিতেই বিলীন হয়। 
বিশদ

14th  May, 2019
‘বাউল’

 ‘বাউল’ শব্দটি ‘বাতুল’ শব্দের অপভ্রংশ। ‘বাতুল’ শব্দ ত্রূমশঃ রূপান্তরিত হয়ে ‘বাউল’শব্দে পরিণতি প্রাপ্ত হয়েছে। ‘বাউল’ শব্দের প্রকৃত মর্মার্থ হল-বাহ্যজ্ঞান রহিত উন্মাদ। অর্থাৎ যিনি বাহ্য ইন্দ্রিয়ের চেতনাশূন্য, বিষয়বুদ্ধি রহিত ভগবৎ প্রেমে পাগল। আর এই ভাবমুখী প্রেমোন্মাদ মানুষকেই ‘বাউল’ বলা হয়।
বিশদ

13th  May, 2019
সমস্ত জীবনই এক শিক্ষা

সমস্ত জীবনই এক শিক্ষা—কম-বেশি সজ্ঞানভাবে, কম-বেশি স্বেচ্ছায় অনুসৃত। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে এই শিক্ষা আলোর দিকটি প্রকাশ করবার সহায় হয়, কারও ক্ষেত্রে বিপরীত, অর্থাৎ অন্ধকারের দিক। অবস্থা ও পারিপার্শ্বিকী যদি অনুকূল হয় তাহলে অন্ধকার সরে যায়, হয় আলোরই বৃদ্ধি। অন্য পক্ষে ঘটে বিপরীত।
বিশদ

12th  May, 2019
অমৃতকথা 

দেহ ও মন এই দুইটী যন্ত্র-সহায়ে তোমার আভ্যন্তরীণ শক্তিপুঞ্জ প্রয়োজিত এবং অভিব্যঞ্জিত হইতেছে। দেহ যদি একটী দশ-মর্দ্দা হইয়া থাকে, মন তাহা হইলে একটি বিশ-মর্দ্দা। “মারো ধাক্কা হেইয়োঁ”—বলিয়া দশ-মর্দ্দা দিয়া ধাক্কা দাও, গায়ে তৎক্ষণাৎ জোর আসিবে, কার্য্য-সিদ্ধি ত’ হইবেই।   বিশদ

11th  May, 2019
কার্য

জানার বিষয় হল তিনটি: গ্রহীতা, গ্রহণ ও গ্রাহ্য, অন্য পরিভাষায় পুরুষ, ইন্দ্রিয় এবং ভূত। অর্থাৎ যে গ্রহণ করছে অর্থাৎ জানছে বা দেখছে সেই হল কর্তা বা গ্রহীতা, যা দিয়ে দেখছে তাকেই বলে করণ বা ইন্দ্রিয় এবং যা দেখছে অর্থাৎ বিষয় বা ভূতবর্গ তাকে বলে কার্য। বিশদ

10th  May, 2019
ধর্ম

 বিশ্বের সকল ধর্মবেত্তারা নিজ নিজ ধর্মানুশাসনে নিবিষ্ট ও বোধিদীপ্ত হয়ে জগতের অনেক কল্যাণ সাধন করেছেন।আজ জগতে যা কিছু শুভকর, তা এঁদেরই অনুপ্রেরণা ও সাধনার ফল। জগৎ একই স্রষ্টার করুণাধারায় প্রবাহিত। এই প্রবহমান জগতে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীর আনুগত্য সেই একই স্রষ্টার প্রতি বিভিন্ন নামে ও ধ্যানে। বিশদ

09th  May, 2019
মোড় ঘুরিয়ে দাও

 ‘মোড় ঘুরান’—দু’টি শব্দ, একটি অর্থবহ কথা। অর্থের বৈচিত্র্যে কথাটি অনুধাবনযোগ্য। রাস্তায় চলতে চলতে মোড় ঘুরি। জীবনযুদ্ধে জয়ী হ’তে জীবনের কত মোড় ঘুরাই। কখনো মোড় ঘুরতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়ি। কত অনিশ্চয়তা, কত ব্যর্থতা এই জীবনকে ঘিরে।
বিশদ

07th  May, 2019
  ভাব

যে মহানাম লাভ করিয়াছ, তাহাকেই ভেলাস্বরূপ জ্ঞান। তাহা অবলম্বনেই সংশয়-সাগরের পরপারে পৌঁছিবে। দৃঢ় চিত্তে ভেলাবলম্বন কর। তরঙ্গ-বিক্ষোভে টলিয়া পড়িও না। নামের বলে তোমাদের মধ্যে মহাশক্তি ও মহাভাব জাগিয়া উঠিবে।
বিশদ

06th  May, 2019
ক্ষুধা 

ক্ষুধিত আতুর যেমন করিয়া ধনীর দুয়ারে তাকাইয়া থাকে, আমি তোমাদের মুখপানে তেমনি সতৃষ্ণ নয়নে চাহিয়া আছি, তোমাদের জীবন পরার্থে উৎসর্গীকৃত হইয়া যেদিন তপঃশুদ্ধ হইবে, হে সন্তান, সেইদিনই তোমরা আমার ক্ষুধা তৃষ্ণা যথার্থ মিটাইতে পারিবে। স্বার্থের প্রতি দৃষ্টিহীন, সুখের প্রতি লক্ষ্যহীন, বিঘ্নের প্রতি ভ্রূক্ষেপহীন জীবন লইয়া যে দিন তোমরা মায়ের ক্রোড় জুড়িয়া বসিবে, প্রকৃতই সেদিন আমার সর্ব্বাঙ্গ শীতল হইবে।  
বিশদ

05th  May, 2019
 হিন্দুধর্ম

হিন্দুধর্ম সম্বন্ধে কিছু ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। অনেকে মনে করে থাকেন এ ধর্ম দুর্বোধ্য ও অযৌক্তিক। এরূপ মনে করার কারণ এর বিশালত্ব, যা অনায়াসলভ্য নয়। কতগুলি বিশ্বজনীন মৌলিক সত্য রয়েছে এবং বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে নিরূপিত সে সত্যের উপর হিন্দুধর্ম প্রতিষ্ঠিত। এ যেন বিশাল এক অশ্বত্থ বৃক্ষ।
বিশদ

04th  May, 2019
 কর্ম

কতকগুলি কার্য আছে, সেগুলি যেন অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কর্মের সমষ্টি। যদি আমরা সমুদ্রতটে দণ্ডায়মান হইয়া শৈলখণ্ডের উপর তরঙ্গভঙ্গের ধ্বনি শুনিতে থাকি, তখন উহাকে কি ভয়ানক শব্দ বলিয়া বোধ হয়! কিন্তু তবু আমরা জানি, একটি তরঙ্গ প্রকৃতপক্ষে লক্ষ লক্ষ অতি ক্ষুদ্র তরঙ্গের সমষ্টি। বিশদ

03rd  May, 2019
আবরণশক্তির বশীভূত পুরুষ

আবরণশক্তির বশীভূত পুরুষকে অভাবনা অর্থাৎ বিচারের অভাব ত্যাগ করে না; সে সর্বদা বিচারহীন হইয়া অবস্থান করে। যদি কখনও বিচার করে তো সে বিপরীত ভাবনার বশীভূত হয়—অর্থাৎ দেহ প্রভৃতি যে সকল অনিত্য বস্তু আত্মা নয়, সে সকলকে আত্মা বলিয়া ভাবিতে থাকে।
বিশদ

01st  May, 2019
শিক্ষা 

চোখ-বাঁধা বলদকে যেমন কলুর ঘানীতে জুড়িয়া দিলে তার গত্যন্তর নাই; ইচ্ছায় হউক, অনিচ্ছায় হউক, টানিতেই হইবে। এই কথা কেবল তোমার পক্ষেই খাটিবে, তাহা নহে; বস্তুতঃ সমগ্র দেশ জুড়িয়া খুঁজিলেও ইহার ব্যতিক্রমস্থল পাওয়া শক্ত।  
বিশদ

30th  April, 2019
অধ্যাত্ম-বিজ্ঞানী শ্রীরামকৃষ্ণ

একটা কথা প্রায়ই শোনা যায়—জড় বিজ্ঞানের মতো কোন কিছু প্রমাণিত না হলে গ্রহণ করা চলে না। অর্থাৎ সবকিছু ইন্দ্রিয় প্রত্যক্ষ হওয়া চাই। ধর্ম বা ঈশ্বর ভাবনায় এরূপ প্রমাণের দাবী বেশ জোরদার। এই পরিদৃশ্যমান জগতে খালি চোখে বা যন্ত্রের সাহায্যে স্থূল বা সূক্ষতর বস্তু দেখা যায়।
বিশদ

29th  April, 2019
জ্ঞান

 ধর্মের শিক্ষা মানবকে বিনয়ী করে। ধর্মের জ্ঞান মানবকে মহান করে। মানবের এই জ্ঞানকে জীবনে যোজনা করতে হবে। এই জানা যদি জীবনে না যুক্ত হয়, তাহলে সমস্তই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। কিন্তু যদি এটা জীবনে যোজনা বা অনুশীলন করা যায়, তাহলেই এর সার্থকতা।
বিশদ

28th  April, 2019
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: ভোট শেষ হয়ে গিয়েছে গত ৬ এপ্রিল। কিন্তু, এখনও হাওড়া জেলায় ভোটের চুলচেরা বিশ্লেষণ নিয়ে ব্যস্ত জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। কোন বিধানসভা এলাকা থেকে কত লিড আসবে বা কোন বিধানসভা কেন্দ্রে ফল খারাপ হতে পারে, তা নিয়ে ব্লক ...

বিএনএ, মালদহ: মালদহের হবিবপুর বিধানসভা উপনির্বাচনে প্রার্থী দিয়ে নিজেদের অস্তিত্ব প্রমাণের চেষ্টা করলেও প্রচারে এখনও সেভাবে সাড়া ফেলতে পারল না কংগ্রেস। নির্বাচনী এলাকাজুড়ে দেওয়াল লিখন ...

 রোম, ১৪ মে: বয়স ৩৭, ঝুলিতে রয়েছে ২০টি গ্র্যান্ডস্ল্যাম খেতাব। রজার ফেডেরার এখনও টেনিস উপভোগ করছেন। তিনি আরও ম্যাচ খেলতে চান। মে মাসের শেষে ফরাসি ...

ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮১৭: ধর্মীয় সংস্কারক ও দার্শনিক দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম
১৮৫৯: নোবেলজয়ী ফরাসি পদার্থ বিজ্ঞানী পিয়ের কুরির জন্ম
১৯০৫: কবি ও লেখক অন্নদাশঙ্কর রায়ের জন্ম
১৯৬৭: অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিতের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৬৫ টাকা ৭১.৩৪ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৭৪ টাকা ৯২.৯৯ টাকা
ইউরো ৭৭.৭৩ টাকা ৮০.৭২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৮১৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,১৩৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৬০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৭,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৭,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩১ বৈশাখ ১৪২৬, ১৫ মে ২০১৯, বুধবার, একাদশী ১৩/৫৮ দিবা ১০/৩৬। উত্তরফাল্গুনী ৫/৩৯ দিবা ৭/১৬। সূ উ ৫/০/৩৬, অ ৬/৫/১৮, অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৯/১১ গতে ১১/৭ মধ্যে পুনঃ ৩/২৮ গতে ৫/১৩ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৯ গতে ৯/০ মধ্যে পুনঃ ১/২২ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৩ গতে ১/১১ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৮ মধ্যে।
৩১ বৈশাখ ১৪২৬, ১৫ মে ২০১৯, বুধবার, একাদশী ১০/৫১/২১ দিবা ৯/২১/২২। উত্তরফাল্গুনীনক্ষত্র ৩/২৩/৩৫ দিবা ৬/২২/১৬ পরে হস্তানক্ষত্র ৫৯/৫৮/৫১, সূ উ ৫/০/৫০, অ ৬/৬/৪২, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/৮ মধ্যে ও ১/৪৭ গতে ৫/২০ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৪৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে, বারবেলা ১১/৩৩/৪৬ গতে ১/১২/১ মধ্যে, কালবেলা ৮/১৭/১৮ গতে ৯/৫৫/৩২ মধ্যে, কালরাত্রি ২/২৭/১৮ গতে ৩/৩৯/৪ মধ্যে। 
৯ রমজান
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: সৎ পরামর্শ মতো চললে ভালো হবে। বৃষ: বুঝে শুনে বিনিয়োগ করলে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮১৭: ধর্মীয় সংস্কারক ও দার্শনিক দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম১৮৫৯: নোবেলজয়ী ফরাসি ...বিশদ

07:03:20 PM

বন্ধ হলদিয়া বন্দর 
শ্রমিক বিক্ষোভে স্তব্ধ হয়ে হলদিয়া বন্দর। বন্দর বন্ধ হওয়াতে অচলাবস্থা ...বিশদ

10:17:37 PM

এমন নির্বাচন কমিশন জম্মে দেখিনি: মমতা
বিজেপি যা বলছে নির্বাচন কমিশন তাই করছে। এমন নির্বাচন কমিশন ...বিশদ

09:22:00 PM

 অমিত শাহর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত: মমতা

09:17:27 PM

জরুরী সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী 

09:16:21 PM