Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

একরৈখিক সংকীর্ণ প্রচেষ্টা

একেবারে গোড়া কেটে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে মোদি সরকার। ভারতীয় সংবিধানে একক কেন্দ্রীভূত রাষ্ট্রের বদলে যে যুক্তরাষ্ট্রীয় আদর্শে চালিত দেশের অঙ্গীকার লিপিবদ্ধ রয়েছে—তাকে গলা টিপে হত্যা করতে উদ্যত কেন্দ্রের শাসকগোষ্ঠী। এক দেশ, এক ভোট, এক ধর্ম, এক ভাষা, এক সংস্কৃতি, এক দল, এক নেতা, এক সরকার—এ যেন আরএসএসের ভাবধারা মেনে এক স্বৈরাচারীর কণ্ঠস্বর শোনা যাচ্ছে। ভাবনার শুরু মোদি জমানার শুরু থেকেই। ‘এক দেশ, এক ভোট’। এবার এই পরিকল্পনায় সিলমোহর দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। এই পরিকল্পনার প্রথম পর্যায়ে লোকসভা-বিধানসভা, পরের পর্যায়ে পুরসভা ও পঞ্চায়েতের ভোট এক যোগে করার প্রস্তাব করা হয়েছে। যুক্তি হিসেবে বলা হচ্ছে, এতে নির্বাচনী খরচ কমবে। সরকারের কাজের সময় বাড়বে। তাছাড়া ভোটের নির্ঘণ্ট জারি হলে নতুন উন্নয়নের কাজ বন্ধ হয়ে যায়, দেশে একবারই ভোট হলে কাজের গতি অব্যাহত থাকবে। এসব যুক্তি কতটা বাস্তবসম্মত তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে। প্রথমত, বর্তমানে নির্বাচন প্রক্রিয়া অনেকাংশে প্রচার ভিত্তিক, যে কাজে প্রচুর অর্থ ব্যয় করা হয়। ভোটে প্রার্থীদের প্রচারের বহর দেখে বিভিন্ন সময়ে আদালতও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সুতরাং উত্তরোত্তর বাড়তে থাকা নির্বাচনী খরচ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা গেলেই এই উদ্বেগ কমতে পারে। কিন্তু কেন্দ্র সেই সদিচ্ছা দেখাতে নারাজ। দ্বিতীয়ত, বর্তমানে দেশের লোকসভা-বিধানসভা-পুরসভা-পঞ্চায়েতের ভোট আলাদাভাবেই হয়। গত পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় ধরে যদি এই ব্যবস্থাতেই সরকারি কাজ চলতে পারে, তাহলে হঠাৎ করে কেন তা শাসকগোষ্ঠীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়াল? তৃতীয়ত, নতুন ব্যবস্থা কার্যকর করতে হলে শুধু নির্বাচনী বিধি নয়, একইসঙ্গে সংসদ ও বিধানসভার কার্যরীতি ও গঠন নীতিতেও সংশোধন আনতে হবে। এতে শুধু যুক্তরাষ্ট্রীয় নীতিই লঙ্ঘিত হবে না, সংসদীয় ব্যবস্থাতেও বড়সড় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির সম্ভাবনা দেখা দেবে। ফলে এটা পরিষ্কার, বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার তথা শাসকগোষ্ঠী যে একটি একরৈখিক সংকীর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সাধনের চেষ্টা চালাচ্ছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আসলে মোদিবাহিনী চাইছে, বর্তমান সংসদীয় ব্যবস্থাকে বিদায় করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ধাঁচে প্রেসিডেন্ট শাসিত একটি কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা করতে। যাতে ক্ষমতা কুক্ষিগত করা যায়।
বিরোধীদের আপত্তি ঠিক এইখানেই। তাদের মতে, ভারত এক বহুজাতিক, ভাষা, বর্ণ, ধর্ম, সম্প্রদায়, সংস্কৃতির দেশ। তাদের নানা ভাষা, নানা মত, নানা পরিধান। বহুত্বের মধ্যে সমন্বয় হল বৃহত্তর সমাজের ঐক্য সংহতির ভিত্তি। দেশের সংবিধানও এই আধারেই নির্মিত। সংবিধানের দুই অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হল, যুক্তরাষ্ট্রীয় ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা। এই নীতি মেনেই কেন্দ্রে ও রাজ্যগুলির এক্তিয়ার ও কাজ ভাগ করে দিয়েছে দেশের সংবিধান। ভোটেও এর প্রতিফলন দেখা যায়। লোকসভা ভোট হয় দেশের ভালোমন্দ-র দিকে তাকিয়ে। বিধানসভা ভোটের ভাগ্য নির্ধারিত হয় সংশ্লিষ্ট রাজ্যের নিজস্ব বিষয়গুলির উপর দাঁড়িয়ে। অন্যদিকে পুরসভা ও পঞ্চায়েতগুলির ভোট হয় একেবারেই স্থানীয় ইস্যুগুলির ভিত্তিতে। এই সবটা এক ছাঁচে ফেলে দেওয়ার মানে ভারতীয়ের আত্মাকে অস্বীকার করা। বিরোধীদের আশঙ্কা, ‘এক দেশ, এক ভোট’ চালু হলে জাতীয় ইস্যুতে চাপা পড়ে যাবে আঞ্চলিক ইস্যু। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ও জলের মতো টাকা খরচ করে কার্যত ভোট কিনে নিতে চাইবে কেন্দ্রের শাসকদল। সেখানে বিরুদ্ধ স্বরের হয়তো কোনও অস্তিত্বই থাকবে না। এই আশঙ্কা অমূলক নয়।
কিন্তু আদৌ কি এই নতুন ব্যবস্থা কার্যকর করা যাবে? কারণ ‘এক দেশ এক ভোট’ চালু করতে গেলে সংবিধান সংশোধনের জন্য সংসদের দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের সম্মতির প্রয়োজন। এই মুহূর্তে বিজেপি তথা এনডিএ জোটের সেই শক্তি নেই। এনডিএ জোটের সব শরিকদল এই ইস্যুতে সরকারের পাশে দাঁড়াবে—এমন নিশ্চয়তা এখনই কেউ দিতে পারছে না। সুতরাং বলা যায় দিল্লি অনেক দূর। সরকারের প্রাথমিক পরিকল্পনা হল, শীতকালীন অধিবেশনেই এই বিল সংসদে আনা। ২০২৯ সালে লোকসভার সঙ্গে বিধানসভার ভোটও সেরে ফেলা। কিন্তু লোকসভায় বর্তমানে দুই যুযুধান পক্ষের যে বিন্যাস তাতে ওয়াকফ সংশোধনী বিলের মতো এই বিলটিকেও না অনির্দিষ্টকালের জন্য ঠান্ডা ঘরে পাঠিয়ে দিতে হয়। তেমনটা হলে শাসকের উদ্দেশ্য সফল না হওয়ায় নরেন্দ্র মোদিদের মুখ কালিমালিপ্ত হওয়ার সম্ভাবনাই দেখছেন অনেকে।
21st  September, 2024
যুগপৎ উদ্বেগ ও অভয়

সম্প্রতি ড্রাগ টেস্ট বা ওষুধের গুণমানের পরীক্ষায় ডাহা ফেল করেছে বহুল ব্যবহৃত ৫৩টি ব্র্যান্ড। এগুলির কোনওটি অ্যান্টাসিড, কোনওটি-বা ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট হিসেবে পরিচিত এবং রীতিমতো জনপ্রিয়। বিশদ

সংস্কার ও পুনর্গঠন

রাজ্য বন্যার কবলে। প্লাবিত হয়েছে দক্ষিণবঙ্গের ১২টি জেলা। তার ফলে হাজার হাজার ঘরবাড়ি জলমগ্ন হয়েছে। তলিয়েও গিয়েছে কিছু বসতবাড়ি। সব মিলিয়ে দুর্গত মানুষের সংখ্যা ৪০-৫০ লক্ষ! মঙ্গলবার পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, অন্তত ২৮ জনের মৃত্যুও হয়েছে। বিশদ

26th  September, 2024
অভূতপূর্ব সুযোগ

‘মার্কিন সেমিকন্ডাক্টর হাব কলকাতায়, বাইডেনের পাশে দাঁড়িয়ে ঘোষণা মোদির’—সোমবার সংবাদপত্রের প্রথম পাতা দখল করল এমনই একটি শিরোনাম। পরদিন কাগজে পাওয়া গেল আর একটি শিরোনাম, ‘কলকাতায় সেমিকন্ডাক্টর শিল্প নিয়ে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস মুখ্যমন্ত্রীর’। বিশদ

25th  September, 2024
দাম নিয়ন্ত্রণে পথে প্রশাসন

আর জি কর কাণ্ডের জেরে জুনিয়র ডাক্তাররা কর্মবিরতি চালানোয় মাসাধিক কাল ধরে সরকারি হাসপাতালের স্বাস্থ্য পরিষেবা কার্যত লাটে উঠেছিল। সেই অচল অবস্থা কাটলেও দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বন্যা পরিস্থিতি এবং তার কারণে খাদ্যসামগ্রীর দাম বৃদ্ধিতে সিঁদুরে মেঘ দেখছে বঙ্গবাসী। বিশদ

24th  September, 2024
অজুহাতের রাজনীতি

ছ’মাস আটকে রাখার পর গত মার্চ-এপ্রিল নাগাদ শহুরে আবাস প্রকল্পে রাজ্যের প্রাপ্য ৫০০ কোটি টাকা পাঠিয়েছিল কেন্দ্র। আরও খোলসা করে বলা যায়, মোদি সরকার ওই টাকা ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল। এবার আসছে এই প্রকল্পেরই পরবর্তী পর্যায়ের ১৯০ কোটি টাকা।
বিশদ

23rd  September, 2024
পেশাদারিত্ব তলানিতে!

একদা যে সংস্থার তদন্তের নামে অপরাধীদের বুকে কাঁপন ধরত, জনমানসে তার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে অনেক দিন ধরেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ইদানীং দেখা যাচ্ছে, উঠতে বসতে আদালতে ভর্ৎসিত হওয়াটাই প্রায় অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছে সিবিআই! রাজ্যে নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্ত করছে সিবিআই। বিশদ

22nd  September, 2024
বন্যা, বিবেক, স্থায়ী সমাধান

বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, আশ্বিন মাসের আজ ৪ তারিখ। অর্থাৎ মহলয়ার বাকি আর মাত্র দু’সপ্তাহ। ১৬ আশ্বিন (২ অক্টোবর) মহালয়ার চারদিন পর ২১ আশ্বিন (৭ অক্টোবর) দুর্গাপঞ্চমী। অর্থাৎ ধনী-নির্ধন নির্বিশেষে সকল মানুষের বহু প্রতীক্ষিত দুর্গোৎসবের শুরু। বিশদ

20th  September, 2024
ব্যর্থতার ১০০ দিন!

লোকসভা ভোটের আগে নিজের সম্পর্কে তিনি বলেছিলেন, ‘কেউ কেউ আমাকে পাগল বলতে পারে, কিন্তু আমি নিশ্চিত যে, ‘পরমাত্মা’ আমাকে একটি বিশেষ উদ্দেশ্যের জন্য পাঠিয়েছেন।... আমি নিজেকে সম্পূর্ণভাবে ঈশ্বরের কাছে উৎসর্গ করেছি’। বিশদ

19th  September, 2024
পুজোর মুখে বানভাসি মানুষ

অতিগভীর নিম্নচাপের প্রভাবে প্রবল বৃষ্টি হয়েছে টানা কয়েকদিন। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ডিভিসির তরফে আচমকা ছাড়া জল। সোমবার ও মঙ্গলবার দু’দিনে ডিভিসি মোট আড়াই লক্ষ কিউসেক জল ছেড়ে দিয়েছে।
বিশদ

18th  September, 2024
বিচারের দাবি বিবেকহীনের

জুনিয়র ডাক্তারদের টানা কর্মবিরতির ফলে কলকাতায়সহ বাংলায় চিকিৎসা ক্ষেত্রে চরম অচলাবস্থাই কায়েম হয়েছে। খবরকাগজের পাতায় পাতায় মর্মান্তিক সংবাদ। শিরোনামগুলি এইরকম—‘কর্মবিরতির জের, সাপে কাটা তরুণীর মৃত্যুর অভিযোগ এনআরএসে’, ‘ব্রেন টিউমারের রোগীকে নিয়ে এসএসকেএমে অসহায় আত্মীয়রা, ভর্তির জন্য কাতর অনুরোধ’, ‘আর জি করে বিনাচিকিৎসায় মরতে হল ছেলেকে, যুবকের মৃত্যুতে অভিযোগ বাবার!’ বিশদ

17th  September, 2024
এখন লক্ষ্য শুধুই শাস্তি

আর জি কর ইস্যুতে চিকিৎসা ক্ষেত্রে অংশত অচলাবস্থা জারি রয়েছে। বিনা নোটিসে, প্রায়ই অশান্ত হয়ে উঠছে শহর এবং রাজ্যের নানা স্থান। পশ্চিমবঙ্গের সর্ববৃহৎ উৎসব দুর্গাপুজোর বাকি আর মাত্র তিনসপ্তাহ। এটা নিছক কোনও আনন্দ-প্রহর নয়, অর্থনীতিরও একটি বড় চালিকাশক্তি।
বিশদ

16th  September, 2024
কবে কাটবে ‘বন্দিদশা’?

সঞ্জয় সিং, মণীশ সিশোদিয়া, কে কবিতা, হেমন্ত সোরেন, অরবিন্দ কেজরিওয়াল—গত লোকসভা নির্বাচনের আগে এই নামগুলি সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছিল। সৌজন্য, মোদি সরকার। বিশদ

15th  September, 2024
খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি

সল্টলেকে  স্বাস্থ্যভবনের সামনে পাঁচ দফা দাবিতে ধর্নায় বসেছেন সরকারি হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররা। অথচ সেই দাবি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার সরাসরি সম্প্রচারের শর্ত দিয়ে বৈঠক ভেস্তে দিলেন আন্দোলনকারীরাই! এমন নজির এই বাংলায় তো বটেই ভূ-ভারতেও আছে কি না সন্দেহ। বিশদ

14th  September, 2024
সিবিআই কি লক্ষ্যচ্যুত?

আর জি কর-এ তরুণী ডাক্তার-ছাত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার একমাস ইতিমধ্যেই অতিক্রান্ত। অপরাধ সংঘটনের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই, ১০ আগস্ট প্রধান সন্দেহভাজন সঞ্জয় রায়কে কলকাতা পুলিস গ্রেপ্তার করে। বিশদ

13th  September, 2024
রেল দুর্ঘটনার নয়া তত্ত্ব

মানবজীবন হল এক আনন্দ সফর। কেননা মানুষ অন্তত মনে করে, এই গ্রহে যত ধরনের প্রাণী জন্ম নেয়, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আনন্দে বাঁচার সুযোগ পায় তারাই। মানুষের আনন্দ—খেয়ে, পরে, বসবাস করে, জ্ঞান আহরণে, বিনোদনে, এবং সর্বোপরি সুস্থভাবে বেঁচে। বিশদ

12th  September, 2024
চিকিৎসাকেই সর্বোচ্চ মান্যতা

আর জি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে রাজ্যের বড় হাসপাতালগুলিতে টানা যে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে তাতে বহু মানুষ প্রচণ্ড দুর্ভোগে পড়েছেন। বিনামূল্যে ভালো চিকিৎসার জন্য গরিব ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলি কলকাতার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালগুলির উপর চোখ বুজে ভরসা করে। বিশদ

11th  September, 2024
একনজরে
দত্তপুকুরের ফাইবারের তৈরি মূর্তির খ্যাতি বিশ্বজুড়ে। শিল্পীদের তৈরি প্রতিমা ভিনদেশে সুনাম পেয়েছে। প্রতি বছরই দত্তপুকুর থেকে একাধিক দুর্গাপ্রতিমা যায় বিদেশ যায়। দত্তপুকুরের অনিমেষ পাল দীর্ঘদিন ধরে ফাইবারের প্রতিমা তৈরী করেন। ...

মহম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে নতুন সরকার আসার পরে বাংলাদেশে তীব্র ভারত বিরোধী মনোভাব দেখা গিয়েছে। ভারত থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্য ‘সেভেন সিস্টার্স’ বিচ্ছিন্ন করার জিগির দিচ্ছে সে দেশের কট্টরপন্থরী। ...

গাজার পর এবার লেবানন। হামাসের মতোই হিজবুল্লাকে ‘শেষ’ করতে তৎপর ইজরায়েল। এই আবহে গত সপ্তাহ থেকে লেবাননে হিজবুল্লার ঘাঁটি লক্ষ্য করে একের এক হামলা চালাতে শুরু করে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর দেশ। ইতিমধ্যেই শিশু সহ মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ৬০০ জনের। ...

দলের সাংগঠনিক অবস্থা এবং আগামীদিনের কর্মসূচি নিয়ে এক ঘণ্টার উপর আলোচনা করলেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি ও সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার বিকেলে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব পর্যটন দিবস
১৭৬০ - মীর কাশিম মীর জাফরকে গদিচ্যুত করে বাংলার নবাব হন এবং বর্ধমান, মেদিনীপুর ও চট্টগ্রাম জেলা কোম্পানির হাতে তুলে দেন
 ১৮৩৩ -  বিশ্বপথিক রাজা রামমোহন রায়ের মৃত্যু
১৯৪৯  -  বেইজিংকে আনুষ্ঠানিকভাবে চীনের রাজধানী হিসাবে ঘোষণা করা হয়
১৯৫৮ - ভারতীয় হিসাবে প্রথম মিহির সেন ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করেন
১৯০৭ - বিপ্লবী শহিদ ভগৎ সিংয়ের জন্ম
১৯৩২ -  ভারতীয় চিত্রপরিচালক যশ চোপড়ার জন্ম
১৯৮০  -  বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত হয়ে আসছে
১৯৯৮ - জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল (google)এর যাত্রা শুরু
২০০৮ -  বিশিষ্ট ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী মহেন্দ্র কাপুরের মৃত্যু
২০২৩ – বিশিষ্ট চিত্রগ্রাহক সৌম্যেন্দু রায়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৩ টাকা ৮৪.৫৭ টাকা
পাউন্ড ১০৯.৮৬ টাকা ১১৩.৪৫ টাকা
ইউরো ৯১.৬৭ টাকা ৯৪.৮৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৫,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯১,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ আশ্বিন, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪। দশমী ১৯/৩৮ দিবা ১/২১। পুষ্যা নক্ষত্র ৪৯/৩৮ রাত্রি ১/২১। সূর্যোদয় ৫/৩০/২৫, সূর্যাস্ত ৫/২৪/৫৮। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৫ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৩ গতে ৩/৪ মধ্যে পুনঃ ৩/৫০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/১৪ গতে ৯/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫২ গতে ৩/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৫০ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৬ গতে ৯/৫৭ মধ্যে। 
১০ আশ্বিন, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪। দশমী অপরাহ্ন ৪/২৬। পুষ্যা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/৫৪। সূর্যোদয় ৫/৩০, সূর্যাস্ত ৫/২৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/২২ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ২/৫১ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৯ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৪৮ গতে ৩/৮ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/৩০ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৮ গতে ৯/৫৮ মধ্যে। 
২৩ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
তিস্তার জলে বিপর্যস্ত জলপাইগুড়ির বোয়ালমারির নন্দনপুর
জলপাইগুড়ির বোয়ালমারির নন্দনপুরে তিস্তার জল ঢুকছে। এর জেরে বাহিরের চর ...বিশদ

11:54:00 PM

সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে নিগ্রহের অভিযোগ, কর্মবিরতির ডাক জুনিয়র চিকিৎসকদের
সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে নিগ্রহের অভিযোগ উঠল। ...বিশদ

11:44:00 PM

গজলডোবা ব্যারেজ থেকে ২ লক্ষ কিউসেকের বেশি জল ছাড়া হল
সিকিমে প্রবল বৃষ্টি। কালিঝোরা ড্যাম থেকে ছাড়া হচ্ছে জল। গজলডোবা ...বিশদ

11:41:55 PM

প্রবল বৃষ্টিতে জলমগ্ন নেপালের কাঠমাণ্ডু

11:03:00 PM

ভারী বৃষ্টির জেরে মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনীতে দেওয়াল ভেঙে বিপত্তি, মৃত ২, আহত ৩

10:40:00 PM

কোচবিহারের বক্সিরহাটে বেআইনি কয়লা বোঝাই ২টি গাড়ি আটক, গ্রেপ্তার চালকরা

10:04:00 PM