Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

কেন্দ্রের দ্বিচারিতা

তাঁর বক্তৃতায় হামেশাই গঙ্গার দূষণমুক্তি নিয়ে নানা পরিকল্পনা ও প্রতিশ্রুতির কথা শোনা যায়। এই সেদিনও ভোটমুখী রাজ্য উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে একটি প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মাথায় কলস নিয়ে তাঁকে গঙ্গায় ডুব দিতেও দেখা গেছে। অথচ প্রাপ্য টাকা না দিয়ে বাংলায় গঙ্গার দূষণমুক্তির পরিকল্পনাকে আটকে দেওয়ার চেষ্টা করছে তাঁরই সরকার! একেই বলে বিমাতৃসুলভ আচরণ। আসলে উত্তরপ্রদেশের ভোট বৈতরণী পেরতে মা গঙ্গাকে নিয়েও রাজনীতি করতে ছাড়ছেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। হিন্দুরা গঙ্গার জলকে পবিত্র মনে করে। মনে করে গঙ্গায় ডুব দিলে বা গঙ্গার জল স্পর্শ করলে যাবতীয় পাপক্ষালন হয়। উত্তরপ্রদেশের ভোটে হিন্দুত্বের তাস খেলেই নির্বাচনে উতরে যেতে চাইছে নরেন্দ্র মোদির দল। অনেকেই মনে করছেন, এই কারণেই উত্তরপ্রদেশে মা গঙ্গার উপরই বড় নির্ভরশীল হয়ে পড়েছেন মোদি। কিন্তু বাংলার ভোটে তো তাঁর দল গোহারান হেরেছে। তাই বাংলার গঙ্গা দূষণ নিয়ে তাঁর কোনও মাথাব্যথাও নেই। বরং গঙ্গা সংস্কারের জন্য প্রকল্পের টাকা না দিয়ে বাংলাকে বঞ্চিতই করছে নরেন্দ্র মোদি সরকার। বলা হয়, দূষণের বিচারে বিশ্বের প্রথম পাঁচটি নদীর মধ্যে অন্যতম গঙ্গা। উত্তরপ্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গের মতো কয়েকটি রাজ্যের লাইফ লাইনও গঙ্গা। এই জাতীয় নদীর পবিত্রতা রক্ষায় তার দূষণমুক্তির জন্য ১৯৮৫ সালে রাজীব গান্ধীর সময়ে গঙ্গা অ্যাকশন প্ল্যান প্রকল্পটি হাতে নেয় কেন্দ্রীয় সরকার। ক্রমাগত বহুমুখী সংস্কার ও সংশোধনের মাধ্যমে গঙ্গার জলকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখাই ছিল ওই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য। পরবর্তীকালে এই প্রকল্পটিকে বাড়তি মাত্রা দিতে মোদি এর নাম পরিবর্তন করেন, নমামি গঙ্গে প্রকল্প। গঙ্গা দূষণ রোধে প্রকল্পটির গুরুত্ব বুঝে মোদি সরকার এর বাজেট বরাদ্দও বাড়িয়ে দেয় কয়েকগুণ। লক্ষ্য স্থির হয় ২০২০ সালের মধ্যে গঙ্গা দূষণমুক্ত হবে। কিন্তু সেই ঘোষণাই সার। একাধিক শহরের বর্জ্য বুকে নিয়ে গঙ্গা বইছে একইভাবে। গঙ্গা দূষণ কমাতে মোদি সরকার সত্যিই কতটা আগ্রহী তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। আরও প্রশ্ন উঠছে, যোগীর উত্তরপ্রদেশে গঙ্গার সংস্কারে কেন্দ্র যতটা উৎসাহী, ততটা তৎপরতা কি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলার জন্য দেখা যায়? কারণ দূষণমুক্তির পরিকল্পনা নিয়ে ২০২০ সালে তিনটি ট্রিটমেন্ট প্লান্ট বসানোর প্রকল্প কেন্দ্রের কাছে পাঠিয়েছিল রাজ্য সরকার। ন্যাশনাল মিশন ফর ক্লিন গঙ্গার (এনএমসিজি) অধীনে তার প্রশাসনিক ছাড়পত্রও মেলে। মোট ১৩০৬ কোটি টাকার এই তিনটি প্রকল্প। কিন্তু তারপর বছর গড়িয়ে গেলেও কানাকড়িও মেলেনি। এখানেই কেন্দ্রের বঞ্চনা ও সদিচ্ছা অভাবের সঙ্গত প্রশ্ন উঠেছে। যে প্রকল্পগুলির ১০০ শতাংশ খরচ কেন্দ্রের বহন করার কথা, তার কিছুই না দিয়ে মোদি সরকার বাংলাকে বঞ্চনার আরও একটি নজির তৈরি করেছে।
গঙ্গার জলদূষণ নিয়ে আদালত থেকে পরিবেশবিদ সকলেই উদ্বেগ আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন একাধিকবার। হেলদোল নেই কেন্দ্রের। এব্যাপারে তাদের প্রশাসনিক ব্যর্থতার বহু নজিরও ছড়িয়ে রয়েছে। গঙ্গা দূষণরোধের কাজে গুরুত্ব দিতে কেন্দ্রের যে কতখানি অনীহা তা বাংলার প্রকল্পে বঞ্চনার খতিয়ানেই স্পষ্ট। রাজ্যের তরফে একাধিকবার বলা সত্ত্বেও তিনটি উন্নত পরিকাঠামোযুক্ত সুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্টের জন্য টাকা না দেওয়ায় স্পষ্ট হয়েছে গঙ্গা দূষণের সমস্যা সমাধানে কেন্দ্র কতটা উদাসীন। সঙ্গতকারণেই প্রধানমন্ত্রী মোদির উত্তরপ্রদেশের গঙ্গাস্নানের প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কটাক্ষ করে বলেছিলেন, ‘ওরা শুধু ভোটের সময়ে গঙ্গাকে মনে রাখে, ভোটের পরে ভুলে যায়...।’ একথা ঠিক, মোদি সরকার তাদের রাজনৈতিক দর্শন অনুযায়ী গঙ্গাকে নিয়ে বেশি সরব ও সক্রিয়। অথচ তারাই গঙ্গা প্রকল্পে বাংলাকে বঞ্চিত করছে! উদ্দেশ্য স্পষ্ট। স্রেফ রাজনৈতিক কারণে এক্ষেত্রেও দ্বিচারিতা করছে কেন্দ্র।
অবশ্য বাংলার প্রতি কেন্দ্রের বিমাতৃসুলভ আচরণ নতুন নয়। বাংলা যেন কেন্দ্রের চোখে দুয়োরানি। আর তাই সবসময়েই তারা ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত রেখেছে পশ্চিমবঙ্গকে। টিকাবণ্টনের ক্ষেত্রেই হোক অথবা প্রাকৃতিক বিপর্যয়—প্রতিটি ক্ষেত্রেই বারবার বৈষম্যের শিকার হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। যদিও বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড়ের পর এই রাজ্যে লোকদেখানো পরিদর্শক দল পাঠানো হয়েছিল কেন্দ্রের তরফে। তাঁরা ক্ষয়ক্ষতির রিপোর্টও জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু বিপর্যয় মোকাবিলায় বাংলাকে যে অর্থ মঞ্জুর করেছিল কেন্দ্র তা ক্ষতির তুলনায় সামান্য। বঞ্চনার এখানেই শেষ নয়। আসা যাক, টিকাবণ্টন প্রসঙ্গে। সেক্ষেত্রেও দেখা গেছে জনসংখ্যা অনুপাতে বিজেপিশাসিত রাজ্যগুলি বাংলার তুলনায় অনেক বেশি টিকা পেয়েছে। আসলে বাংলাকে দুয়োরানি করেই রাখতে চায় মোদি সরকার। চায় না বাংলার অগ্রগতি, উন্নয়ন। চায় না বাংলা প্রচারের আলোয় আসুক। আর তাই প্রয়াগে কুম্ভমেলার ব্যয়ভার কেন্দ্র বহন করলেও ব্যাপ্তি ঐতিহ্যে তারপরেই থাকা দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মেলা গঙ্গাসাগরের জন্য কেন্দ্র উপুড়হস্ত হয় না কখনওই। অথচ কেন্দ্র রাজ্য সুসম্পর্কের উপরই দেশের অগ্রগতি নির্ভর করে। গণতন্ত্রের ভিতও হয় মজবুত। কিন্তু মোদি সরকার তা মানতে নারাজ। তাই হয়তো বাংলার প্রতি তাদের এমন দুয়োরানি সুলভ মনোভাব।
16th  January, 2022
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। বিশদ

07th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। বিশদ

05th  April, 2024
অন্য ‘গ্যারান্টি’ দাবি

ইন্দিরা গান্ধী দেশজুড়ে ইমারজেন্সি জারি করেন ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ থেকে দেশকে রক্ষা করার অজুহাতে তিনি প্রয়োগ করেন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৫২।
বিশদ

04th  April, 2024
একনজরে
আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...

শহরজুড়ে ফ্লেক্স-ব্যানার। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের ধাক্কায় শহর মুড়েছে প্লাস্টিকের পতাকা এবং আরও কিছু প্লাস্টিকের তৈরি প্রচার সামগ্রীতে। ভোট মিটলে সেগুলির প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। হয়ে ওঠে বর্জ্য। রাস্তার ধারে পড়ে থাকে। ...

পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ...

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১৮ বছর। তবু রাজ্যে তৈরি হয়নি পুলিস কমপ্লেন সেন্টার। ফলে এবার স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতি ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
যারা ইডি-সিবিআইকে ভয় পায় তারা বিজেপি করে: মমতা

02:11:35 PM

আমি জেনারেল কোটাকে ডিস্টার্ব না করে সংখ্যালঘুদের জন্য পড়ার সুযোগ করে দিয়েছি: মমতা

02:11:00 PM

বাংলা আবাস যোজনার ১১ লক্ষ বাড়ির টাকা দেয়নি কেন্দ্র: মমতা

02:10:34 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): দুপুর ১ টা পর্যন্ত আলিপুরদুয়ারে ৫১.৫৮ শতাংশ, কোচবিহারে ৫০.৬৯ শতাংশ ও জলপাইগুড়িতে ৫০.৬৫ শতাংশ ভোট পড়ল

02:10:00 PM

আমি কথা দিচ্ছি, বাকি টাকার বাড়ির কাজ আমি করে দেব: মমতা

02:10:00 PM

আমি আগামী দিনে ৫০ দিনের কাজের গ্যারান্টি দিয়ে যাচ্ছি: মমতা

02:09:00 PM