Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

অসমে ফের এনআরসি বিতর্ক

ফের মুখোশ খুলে পড়েছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের। জাতীয় নাগরিক পঞ্জি বা এনআরসি নিয়ে ফরেনার্স ট্রাইব্যুনাল স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছে, ২০১৯ সালের ৩১ আগস্ট প্রকাশিত অসমের এনআরসি খসড়া তালিকাই চূড়ান্ত। এই তালিকায় দেখা যাচ্ছে, ৩ কোটি ১১ লক্ষের বেশি মানুষের নাম রয়েছে চূড়ান্ত খসড়ায়। ১৯ লক্ষ অসমবাসী বাদ পড়েছেন, যার মধ্যে হিন্দু রয়েছেন ১২ লক্ষ, বাঙালি ২ লক্ষ। এই খসড়া তালিকা যখন প্রকাশিত হয় তখনই তার যথার্থতা নিয়ে ভূরি ভূরি অভিযোগ ওঠে। ভারতীয় নাগরিকের যথাযথ পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও বহু ভাষাভাষী মানুষ, এমনকী অসমিয়াদের অনেকের নাম বাদ পড়ার গুরুতর অভিযোগ ওঠে। ওই তালিকা নিয়ে উত্তাল হয়ে ওঠে ব্রহ্মপুত্রের রাজ্যটি। অসমের আজকের মুখ্যমন্ত্রী, সেই সময় বিজেপি সরকারের মন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাও ওই তালিকা নিয়ে আপত্তি তোলেন। তালিকাকে ত্রুটিপূর্ণ বলে অভিযোগ করে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে অসম সরকারও। তাদের দাবি, খসড়া তালিকা সংশোধন করা প্রয়োজন। আদালত অবশ্য এখনই কোনও নির্দেশ দেয়নি। কিন্তু এর মধ্যেই ফরেনার্স ট্রাইব্যুনাল খসড়া তালিকাকে চূড়ান্ত বলে জানিয়ে দেওয়ায় ফের একদফা জটিলতা ও অস্থিরতা তৈরি হল উত্তর-পূর্বের এই অঙ্গরাজ্যে। ট্রাইব্যুনালের যুক্তি, সুপ্রিম কোর্টের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে আইন মেনে তালিকা তৈরি হয়েছে। তাই এটাই চূড়ান্ত। এই ঘটনা আরও একবার বিজেপির মুখ ও মুখোশকে সামনে তুলে ধরল। কারণ এনআরসি করা নিয়ে সবচেয়ে মাতামাতি করেছিল বিজেপি। এখন ট্রাইব্যুনাল তার বক্তব্য জানিয়ে দেওয়ায় চূড়ান্ত অস্বস্তিতে থাকা বিজেপি মুখ লুকানোর জায়গা খুঁজছে। কারণ তালিকা সংশোধনের ধোঁকা দিয়েই ফের অসমে ক্ষমতায় এসেছে বিজেপি। তাই মুখ রক্ষায় নরেন্দ্র মোদি সরকার এখনও খসড়া তালিকায় অনুমোদন না দিয়ে ধোঁয়াশা জিইয়ে রেখেছে। আর চরম আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন তালিকায় বাদ যাওয়া লক্ষ লক্ষ মানুষ, যার মধ্যে ২ লক্ষ বাঙালি রয়েছে।
অসমে নাগরিক পঞ্জি নিয়ে বিতর্ক পঞ্চাশ বছর আগে থেকে। সে রাজ্যে সত্তরের দশকে অসমের ছাত্র সংগঠন ‘আসু’র নেতৃত্বে ‘বাঙালি খেদাও’ আন্দোলনও শুরু হয়। সেই ভয়ঙ্কর রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের কাছে মাথা নত করতে হয় তদানীন্তন কেন্দ্রীয় সরকারকে। তারা ‘বিদেশি’ বিতাড়নের জন্য এনআরসির দাবি মেনে নেয়। আসুর হাত ধরে জঙ্গি আন্দোলন তখন বাঙালি বিতাড়নের দাবি করলেও হিন্দু-মুসলমান ধর্মীয় মেরুকরণের প্রশ্ন ওঠেনি। বিজেপি সেটাই চেয়ে এনআরসির সলতেতে আগুন দিয়েছে। কিন্তু খসড়ায় পরিষ্কার, বাদ পড়ার তালিকায় হিন্দু-মুসলমান, অসমিয়া-বাঙালি কেউ ছাড় পায়নি। আসলে ২০১৩ সালে সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণে এনআরসি ‘আপডেট’ করার কাজ শুরু হয়। ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর তালিকার একটি অংশ প্রকাশিত হয়। ২০১৮ সালের ৩১ জুলাই খসড়া প্রকাশিত হয়। এরপর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হয় ২০১৯-এর ৩১ আগস্ট। এনআরসি তালিকায় নাম না-থাকা মানে, দশকের পর দশক ধরে বসবাসকারী মানুষকে এক কলমের খোঁচায় ‘বিদেশি’ বলে রাষ্ট্রহীন করে দেওয়া। বিজেপি চায় প্রতিবেশী দেশগুলি থেকে ‘বিতাড়িত’ বা অন্য কারণে আসা হিন্দু শরণার্থীদের এদেশে নাগরিকত্ব দিতে। বিনিময়ে নানা বজ্র আঁটুনি তৈরি করে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষকে ‘দেশছাড়া’ করতে। বিজেপির বিরুদ্ধে এমন গুরুতর অভিযোগ নতুন নয়। কিন্তু সেটা করতে গিয়েই দেখা দিয়েছে বিপত্তি। 
বাদ পড়ছে বিপুল সংখ্যক হিন্দু বাঙালি। যাঁরা প্রতিনিয়ত অনিশ্চয়তায় দিন কাটাচ্ছেন। অসমে পদ্ম ফোটাতে গত নির্বাচনেও বিজেপি এনআরসি তাস খেলে বাজিমাত করেছে। এখন তাই ট্রাইব্যুনালের পর্যবেক্ষণে বিজেপির চাপ বাড়ল আর অনিশ্চিত হয়ে পড়ল দু’লক্ষ বাঙালির নাগরিকত্ব পাওয়ার বিষয়টি। বিজেপির মতলববাজির কারণেই নিজভূমে পরবাসী হওয়ার যন্ত্রণায় বিদ্ধ লক্ষ লক্ষ অসমবাসী। বিজেপির হাত শক্ত করার ফল কী মারাত্মক হতে পারে তা তাঁরা এখন সম্ভবত বুঝতে পারছেন।
কিন্তু বঙ্গবাসী বিজেপিওয়ালাদের ধাপ্পাবাজিতে বিশ্বাস করেনি। তাঁরা অসমবাসীর মতো অনিশ্চয়তায় দিন কাটাতে চাননি। আগেভাগেই কড়া আপত্তির কথা জানিয়ে পশ্চিমবঙ্গে এনআরসি করতে দেবেন না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর সাফ কথা—রেশন কার্ড, ভোটার কার্ড, আধার কার্ড সহ বিভিন্ন পরিচয়পত্র নিয়ে যাঁরা যুগযুগ ধরে বাংলায় বসবাস করছেন তাঁদের তাড়িয়ে দেওয়ার কোনও চক্রান্ত মানা হবে না। তাই এরাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে এনআরসি তাস খেলেও বাজিমাত করতে পারেনি বিজেপি। ফলে বাংলায় এনআরসি ইস্যু নিয়ে এখন মুখে কুলুপ এঁটেছেন মোদি-শাহরা। কিন্তু প্রতিবেশী অসম রাজ্যের বিষয়টি বাংলার মানুষকেও এখন ভাবাচ্ছে। এই মুহূর্তে মোদি সরকারের উচিত, কোনওরকম ধোঁয়াশা না-রেখে অসমের খসড়া তালিকার বিষয়ে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করা। যাতে মানুষের মনের যাবতীয় সংশয় দূর হয়ে যায়। তাঁরা নিশ্চিন্তবোধ করতে পারেন।
22nd  September, 2021
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
একনজরে
কেউ আছেন পাঁচ বছর, কেউ বা দশ। তাঁরা প্রত্যেকেই বারুইপুরের ‘আপনজন’ হোমের আবাসিক। প্রত্যেকেই প্রবীণ নাগরিক। তাঁদের অনেকেই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। মাঝেমধ্যে কেউ কেউ ...

আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হলেন নাইমা খাতুন। ১২৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও মহিলা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যর চেয়ারে বসলেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মুর অনুমোদনের পরই ...

মাঠের মাঝে হেলিপ্যাড তৈরি হয়েছে। প্রখর রোদে মাটি ফেটে গিয়েছে। বেলা যত গড়াচ্ছে সূর্যের তেজ ততই বাড়ছে। কিন্তু তাতে হেলদোল নেই মণিরা বিবি, প্রমীলা রায়, কবিতা রায়দের। ...

বিজেপি সহ তামাম বিরোধীদের কোণঠাসা করতে পুরোপুরি কর্পোরেট ধাঁচে প্রচার পরিকল্পনা সাজিয়েছে তৃণমূল। জনসংযোগই হোক বা তারকা প্রচারককে নিয়ে প্রার্থীর বর্ণাঢ্য রোড শো—সবেতেই থাকছে সেই ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় পঞ্চায়েতী রাজ দিবস 
১০৬১: ইংল্যান্ডের আকাশে হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়
১২৭১ : মার্কো পোলো তার ঐতিহাসিক এশিয়া সফর শুরু করেন
১৯২৬:  যক্ষার ভ্যাকসিন বিসিজি আবিষ্কার
১৯৪২: মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের মৃত্যু
১৯৪৫ :সোভিয়েত সেনাবাহিনী  বার্লিনে প্রবেশ করে
১৯৫৬: লোকশিল্পী তিজ্জনবাইয়ের জন্ম
১৯৭২: চিত্রশিল্পী যামিনী রায়ের মৃত্যু
১৯৭৩: ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকারের জন্ম
১৯৮৭: বরুণ ধাওয়ানের জন্ম
২০১১: ধর্মগুরু শ্রীসত্য সাঁইবাবার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯০ টাকা ৮৩.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০১.৮৯ টাকা ১০৪.৫০ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৯ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। পূর্ণিমা ০/১৫ প্রাতঃ ৫/১৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪৬/৩০ রাত্রি ১২/৪১। সূর্যোদয় ৫/১৩/০, সূর্যাস্ত ৫/৫৬/৩৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ৯/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৩ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। 
১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র রাত্রি ১২/১। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৫/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৫ গতে ১০/০ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৫ গতে ৩/৪৯ মধ্যে। 
১৪ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বহরমপুরে জেলাশাসকের দপ্তরে মনোনয়ন জমা দিলেন কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী

03:03:21 PM

এই নির্বাচনে বিজেপি জিতলে আর দেশে নির্বাচন হবে না: মমতা

02:49:42 PM

আদালতও কিনে নিয়েছে এরা: মমতা

02:49:12 PM

২৬ হাজার চাকরি যাওয়ার প্রতিবাদে কোনও সরকারি কর্মচারী বিজেপি-সিপিএম-কংগ্রেসকে ভোট দেবেন না: মমতা

02:48:14 PM

কেউ এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করতে পারবে না,এটাই চ্যালেঞ্জ: অভিষেক

02:47:00 PM

অধীর আজ খাচ্ছে সাইবাড়ির রক্ত মাথা ভাত: অভিষেক

02:46:00 PM