Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

অনুজ্জ্বল উজ্জ্বলা 

কেন্দ্রীয় সরকার কতটা গরিব দরদি, তা বোঝাতে সেদিন প্রচারে কোনও ঘাটতি ছিল না। শুধু কি তাই? বনাঞ্চল বাঁচাও, পরিবেশ রক্ষা করতে এবং সবার উপরে গরিব মানুষের মসিহা হয়ে উঠতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেদিন উজ্জ্বলা প্রকল্প ঘোষণা করেছিলেন। সেদিন মানে পাঁচবছর আগে, ২০১৬ সালে। কী বলা হয়েছিল এই প্রকল্পে? দেশের প্রতিটি বিপিএল পরিবারকে গ্যাসের সংযোগ, রেগুলেটর ও পাইপ কেনার ব্যবস্থা করে দেবে কেন্দ্রীয় সরকার। তবে গ্যাসটা ভর্তুকিতে কিনতে হবে গ্রাহককে। গরিবের ঘরে ঘরে প্রধানমন্ত্রীর এমন স্বপ্নের প্রকল্প ফেরি করতে মোদির পারিষদরা সেদিন প্রচারের জোয়ারও বইয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু গ্যাসের দাম আকাশছোঁয়া করে পাঁচবছরেই এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়াকে অনেকাংশে ঠান্ডা ঘরে পাঠিয়ে দিয়েছে মোদি সরকার। ফলে গরিব আবার ফিরতে শুরু করেছে বন থেকে গাছপালা কেটে রান্না করার পুরনো অভ্যাসে। অন্তত বাংলার ছবিটা অনেকটা সেরকমই। একবিংশ শতাব্দীতে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষের এমন পশ্চাদপসারণ দেখেও রা কাড়ছেন না প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী! মোদি সরকার যেন ভুলেই গিয়েছে ইউএনডিপির সেই পরামর্শটি। যেখানে বলা হয়েছে, গৃহস্থের রান্নাঘরে গ্যাসের ব্যবহার বৃদ্ধির সঙ্গে দারিদ্র মোচনের সম্পর্কটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এর সঙ্গে যোগ রয়েছে সুস্বাস্থ্যেরও। কারণ গাছের পাতা, ডালপালার জ্বালানিতে রান্নার সময় যে ধোঁয়া হয় তা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। ধোঁয়ার সঙ্গে কিছু ক্ষতিকারক রাসায়নিক বাড়ির মহিলাদের ফুসফুসে প্রবেশ করে যা তাদের নানা শারীরিক সমস্যা ডেকে আনতে পারে। সেইসঙ্গে হচ্ছে পরিবেশ দূষণ। তাই শারীরিক কারণেও এ-যুগে গ্যাসে রান্নার প্রয়োজনকে অস্বীকার করার উপায় নেই। বলা বাহুল্য, শুকনো লতা-পাতা কাঠ জ্বেলে রান্নার দুর্দশার ঘোচাতেই ঢাকঢোল পিটিয়ে গরিবের জন্য এই প্রকল্প ঘোষণা করে মোদি প্রচারের আলোয় এসেছিলেন। কিন্তু কয়েকবছর যেতে না যেতেই মোদি সরকারের সৌজন্যেই যে সত্যটি সামনে এসেছে তা ওই প্রচারের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। কারণ দামবৃদ্ধির কারণে গ্যাসের ব্যবহার ছেড়ে গরিবকে সেই পুরনো অভ্যাসেই ফিরে যেতে হচ্ছে! গ্যাস কেনা অনেকেরই সাধ্যের বাইরে চলে গিয়েছে, যা তাদের কাছে এখন বিলাসিতা মাত্র। গ্যাসের দাম কমার কোনও আশ্বাসও নেই। তাই প্রশ্ন উঠছে, উজ্জ্বলা প্রকল্প সফল করতে আদৌ কি মোদি সরকার আন্তরিক? বাস্তব অন্য কথাই বলছে।
আসল সত্যটি হল, উজ্জ্বলা যোজনার সুফল পেতে প্রথম দিকে গরিব পরিবারের মধ্যে প্রবল উৎসাহ দেখা দেয়। দিন যত গড়িয়েছে গ্যাসের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে। তথ্য বলছে, এই কলকাতা শহরেই গত বছরের সেপ্টেম্বরে ১৪.২ লিটার রান্নার গ্যাসের দাম ছিল ৬২০.৫০ টাকা। তারপর দশমাসে এখন তা বেড়ে হয়েছে ৮৬১ টাকা। স্বভাবতই গ্রামে আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা বহু মানুষের মাটির দাওয়ায় জ্বালানি হিসেবে গ্যাসের জায়গা এখন নিচ্ছে কাঠ। রাজ্যের গা-গঞ্জে বহু পরিবারের বক্তব্য—এক, এত দাম দিয়ে কী করে কিনবো গ্যাস? তাই কষ্ট হলেও প্রতিদিন কয়েক ক্রোশ পেরিয়ে বনে যেতে হচ্ছে কাঠ সংগ্রহের জন্য। এর জেরে বৃক্ষনিধন হলেও অবাক হওয়ার নেই। অথচ কেন্দ্রের সরকার নির্বিকার। প্রচারের ঢক্কানিনাদে মোদি সরকার যতটা আগ্রহী তার একাংশও আগ্রহী নয় বাস্তব সমস্যা অনুধাবন করে প্রতিকারের উপায় বের করতে। যদি তারা আগ্রহী হতো তাহলে অন্তত গ্যাসের দাম এমন ঊর্ধ্বমুখী হতো না। গরিবের কথা এই সরকার ভাবে না। লক্ষণীয় যে, মোদি জমানায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে তাদের জনসংযোগের অভাব প্রকট। তাই বাস্তব সত্যটি সরকারের ধর্তব্যের মধ্যে নেই। অথচ গ্যাসের দামের কারণে বাংলায় যে উজ্জ্বলার গ্রাহক সংখ্যা কমছে তা কেন্দ্রর তথ্যেই উঠে এসেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, ২০২০ সালের অর্থবর্ষে এপ্রিল-জুন মাসের ত্রৈমাসিকে উজ্জ্বলা প্রকল্পে গ্রাহক ছিল ১ কোটি ৫৬ লক্ষ। পরের তিনমাসে তা কমে দাঁড়ায় ৯৫ লক্ষে। আর আর্থিক বছরের শেষ তিনমাস অর্থাৎ চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ ত্রৈমাসিকে আরও কমে হয়েছে ৭৫ লক্ষ। গ্রাহকের সংখ্যার মতোই গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির হারও কমেছে চোখে পড়ার মতো। করোনার জন্য গতবছর তিনমাসের জন্য বিনামূল্যে গ্যাস সরবরাহ করেছিল কেন্দ্র। সেই পর্ব মিটতেই গ্রাহক ও গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি দুয়েরই রেখাচিত্র নিম্নমুখী।
বলার অপেক্ষা রাখে না, কেন্দ্রের জনস্বার্থবিরোধী নীতির কারণেই মোদির সাধের উজ্জ্বলা প্রকল্প মুখ থুবড়ে পড়তে চলেছে। হয়নি মহিলাদের দুর্দশার অবসান। আসলে গরিব মানুষকে গ্যাসে রান্নার সুযোগ দিতে হলে সম্পূর্ণ বিনামূল্যেই তা দিতে হবে। তা না-হলে উজ্জ্বলা প্রকল্প সাফল্যের মুখ কখনওই দেখবে না।
27th  July, 2021
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। বিশদ

07th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। বিশদ

05th  April, 2024
অন্য ‘গ্যারান্টি’ দাবি

ইন্দিরা গান্ধী দেশজুড়ে ইমারজেন্সি জারি করেন ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ থেকে দেশকে রক্ষা করার অজুহাতে তিনি প্রয়োগ করেন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৫২।
বিশদ

04th  April, 2024
একনজরে
বাচ্চার জন্য দুধ গরম করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ। আর সেই আগুনে তিনটি বাড়ি ভস্মীভূত হল। জলের অভাবে আগুন নেভাতে পারলেন না বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভরতপুর থানার গোপালপুর গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ...

আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...

বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১৮ বছর। তবু রাজ্যে তৈরি হয়নি পুলিস কমপ্লেন সেন্টার। ফলে এবার স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতি ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: চেন্নাই ৪/০ (১ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

07:44:56 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট রবীন্দ্র, চেন্নাই ৪/১ (১.১ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

07:36:20 PM

আইপিএল: চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত লখনউয়ের

07:13:38 PM

দীঘার সমুদ্র সৈকতে মিলল নীল ডলফিন!
টিভি বা সিনেমার পর্দায় নয়, নীল রঙের বিরল প্রজাতির ডলফিনের ...বিশদ

06:36:06 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): বিকেল ৫টা পর্যন্ত লাক্ষাদ্বীপে ৫৯.০২ শতাংশ, জম্মু ও কাশ্মীরে ৬৫.০৮ শতাংশ, মধ্যপ্রদেশে ৬৩.২৫ শতাংশ, মহারাষ্ট্রে ৫৪.৮৫ শতাংশ, মণিপুরে ৬৭.৬৬ শতাংশ ভোট পড়ল

06:33:54 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): বিকেল ৫টা পর্যন্ত মেঘালয়ে ৬৯.৯১ শতাংশ, মিজোরামে ৫২.৭৩ শতাংশ, নাগাল্যান্ডে ৫৫.৭৯ শতাংশ, পুদুচেরীতে ৭২.৮৪ শতাংশ ও রাজস্থানে ৫০.২৭ শতাংশ, সিকিমে ৬৮.০৬ শতাংশ ভোট পড়ল

06:33:54 PM