Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

টিকাকরণ নিশ্চিতও করতে হবে

অবশেষে সম্মতি দিলেন নরেন্দ্র মোদি। সিলমোহর দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চিন্তাভাবনায়। মেনে নিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর দাবির বাস্তবতা। দেরিতে যদিও এবং এখনও আংশিক। করোনা ভ্যাকসিনের দরজা সকলের জন্য খুলে দিল তাঁর সরকার। ১ মে থেকে টিকা পাওয়ার অধিকারী হলেন ১৮ বছরের ঊর্ধ্বের সমস্ত নাগরিক। দেশের ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলিকে বিপুল পরিমাণ ভ্যাকসিন উৎপাদনের বরাত দেওয়া হয়েছে। বিদেশি ভ্যাকসিন আমদানি করারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ভ্যাকসিন সংগ্রহ, সরবরাহ এবং বিক্রয় প্রক্রিয়াতেও আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে। করোনার দাপট বাগে আনার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দীর্ঘদিন যাবৎ সরব। দেশের অর্থনীতিকে বাঁচাতে, দেশবাসীর দুর্দশা কমাতে নির্বিচারে লকডাউনে আপত্তি জানিয়েছিলেন তিনি করোনার প্রথম দফার ঢেউয়ের সময়। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার এবং দ্রুত ভ্যাকসিনেশনের উপর জোর দিয়েছিলেন তিনি। এজন্য আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে মান্য বিশেষজ্ঞদের কমিটি গড়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শও নিয়েছিলেন তিনি সবার আগে, কেন্দ্রীয় সরকারেরও আগে। লকডাউনের কারণে বিধ্বস্ত অর্থনীতি, বিশেষ করে গরিব ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির আর্থিক সঙ্কটের কথা বিবেচনায় রেখে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত ছিল, রাজ্যের সকলকে তাঁর সরকার বিনামূল্যে ভালো টিকা দেবে। তাঁর দাবি ছিল, কেন্দ্র এই নীতি সারা দেশের জন্যও গ্রহণ করুক। 
কিন্তু প্রধানমন্ত্রী যথারীতি সে-পথে হাঁটেননি। এমএসএমই-সহ প্রয়োজনীয় সমস্ত ক্ষেত্রে ফিসকাল স্টিমুলাস এবং গরিব মানুষের হাতে নগদের জোগান বৃদ্ধির পরামর্শ যেমন মানেনি, সেই ট্র্যাডিশন অনুসারে সরকার খারিজ করে দিয়েছিল সকলকে বিনামূল্যে টিকা দেওয়ার দাবি। চলতি বছরের জন্য বাজেট ঘোষণায় ভ্যাকসিনের জন্য ৩৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা সত্ত্বেও মোদি সরকার এই ন্যায্য দাবিটি অগ্রাহ্য করেছে। কেন্দ্রের এই অমানবিক মুখ দেখার পর কথা বাড়াননি মমতা। তিনি বলেছিলেন, রাজ্যগুলিকে তার প্রয়োজনমতো ভ্যাকসিনে কেনার অনুমতি ও স্বাধীনতা দেওয়া হোক। ১ মার্চ থেকে শুরু হয় ষাটোর্ধ্ব নাগরিকদের জন্য টিকাকরণ। তার পরের ধাপে চালু হয় ৪৫ বছরের ঊর্ধ্বে যেসব নাগরিকের কিছু জটিল অসুখ রয়েছে (কোমরবিড) তাঁদের টিকাকরণ। ভ্যাকসিন প্রদানে অগ্রাধিকারের তালিকায় রাখা হয়েছিল ২৭ কোটি নাগরিককে। জুলাইয়ের ভিতরে সরকার ২৫ কোটি টিকাকরণের লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করে। ধাপে ধাপে টিকাকরণ শুরু হলেও কোনও ক্ষেত্রেই সরকার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি। এমনকী ভ্যাকসিনের সঙ্কটে কয়েকটি রাজ্যে টিকাকরণ বেশ বিলম্বিত হয়ে যায়। এনিয়ে আশঙ্কার মেঘ ঘনিয়ে আসে এবং দেশজুড়ে সমালোচনার বন্যা বইতে থাকে। বিশেষ করে দ্বিতীয় দফার সংক্রমণ লাগামছাড়া হতেই দেশজুড়ে ত্রাহি মধুসূদন রব উঠে গিয়েছে। 
প্রথম দফার করোনায় ক্ষয়ক্ষতির নিরিখে ভারতের স্থান ছিল তৃতীয়—মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রাজিলের নীচে। সেকেন্ড ওয়েভে ভারতে দৈনিক সংক্রমণের হার এখন পৌনে তিন লক্ষ এবং মৃত্যু ২ হাজারের পথে! দ্বিতীয় দফায় ক্ষয়ক্ষতির নিরিখে ভারতের স্থান এক নম্বরে! এই পরিস্থিতির জন্য ভোটের অকারণ লম্বা নির্ঘণ্ট এবং কুম্ভমেলা আয়োজনের ত্রুটিকে অনেকাংশে দায়ী করা যায়। আর দায়ী করতে হয়, যথেষ্ট সময় পেয়েও সকলের টিকাকরণের ব্যর্থতাকে। এর দায় কেন্দ্রীয় শাসক দল বিজেপি এবং কেন্দ্রীয় সরকার কোনওভাবেই অস্বীকার করতে পারে না। যখন গোটা দেশ ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া, আইএমএফ-সহ আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি নিয়ে বিশেষ আশা প্রকাশ করছে, তখন এই ব্যর্থতার চিত্র ভারতবাসীকে নতুনভাবে ভারাক্রান্ত করে তুলেছে। এখন একটাই রাস্তা খোলা—সবার দ্রুত টিকাকরণ। উৎপাদকরা ৫০ শতাংশ ভ্যাকসিন কেন্দ্রকে দেবে। বাকি ৫০ শতাংশ রাজ্যগুলিকে এবং খোলা বাজারে তারা বেচতে পারবে। কেন্দ্র অবশেষে এমনই বন্দোবস্ত করেছে। এটা মন্দের ভালো। কিন্তু সমস্যা হল, মোদি সরকার ভালো ভালো অনেক কিছুই বলে থাকে। কথা রাখে না। নানা ক্ষেত্রে কথা না-রাখার ব্যাপারে তারা ইতিমধ্যেই রেকর্ড গড়ে ফেলেছে। ভয়টা সেখানেই। ভ্যাকসিনের জোগান দ্রুত বাড়াতে হবে। প্রয়োজনে আরও বেশি সংখ্যক দেশীয় সংস্থাকে করোনা ভ্যাকসিন প্রস্তুত এবং বিক্রির করার অনুমতি দিতে হবে। মোদ্দা কথা, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সকলের টিকাকরণ নিশ্চিত করতেই হবে। ভারত একটি যোগ্য দেশ। সরকার এটা অবশ্যই পারবে। তার জন্য দরকার একটাই জিনিস—নিন্দনীয় ট্র্যাডিশন ভেঙে বেরিয়ে আসতে রাজি থাকতে হবে মোদিবাবুকে।   
21st  April, 2021
কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
একনজরে
তাপমাত্রা বাড়তেই ভাবনা বদল। বুধবার বালুরঘাটে এই মরশুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কয়েকদিন পারদ আরও চড়ার পূর্বাভাস পেয়ে ভোট দেওয়া নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছেন ভোটাররা। ...

ভ্লাদিমির পুতিনের অন্যতম সমালোচক তথা বিরোধী নেতা আলেক্সেই নাভালনি গত ১৬ ফেব্রুয়ারি মারা যান। জেলের ভিতর সেই মৃত্যু নিয়ে দেশে ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নিন্দার মুখে পড়েছেন পুতিন। ...

৫ কোটি টাকা ‘তোলা’ চেয়ে নতুন জঙ্গি সংগঠন কেএলও (কোচ ন্যাশনালিস্ট) এবার সরাসরি হুমকি চিঠি দিল রাজ্যের উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহকে। ...

একাধিক মামলায় তিনি ছিলেন পুলিসের খাতায় ‘ওয়ান্টেড’। জানুয়ারিতেই তাঁর নামে রেড কর্নার নোটিস জারি হয়েছিল। শেষপর্যন্ত, থাইল্যান্ডে ধরা পড়লেন নয়ডার স্ক্র্যাপ মাফিয়া তথা উত্তরপ্রদেশের কুখ্যাত গ্যাংস্টার রবি কানা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব  ম্যালেরিয়া দিবস
১৮৫৯: সুয়েজ খাল খননের কাজ শুরু হয়
১৯৪০: মার্কিন অভিনেতা আল পাচিনোর জন্ম
১৯৬৯: ফুটবলার আই এম বিজয়নের জন্ম
১৯৮৭: সঙ্গীতশিল্পী অরিজিৎ সিংয়ের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৩ টাকা ৮৩.৯২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৮.০৫ টাকা ৯০.৪৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ ৩/৫৫ দিবা ৬/৪৬। বিশাখা নক্ষত্র ৫৩/০ রাত্রি ২/২৪। সূর্যোদয় ৫/১২/১৫, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/০। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪২ গতে ২/৫৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১০/১৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৬ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। 
১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ প্রাতঃ ৫/৪৪। বিশাখা নক্ষত্র রাত্রি ১/২৮। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৭ গতে ৫/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৬ গতে ১/০ মধ্যে। 
১৫ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৪ রানে হারাল দিল্লি

24-04-2024 - 11:27:04 PM

আইপিএল: ১৩ রানে আউট সাই কিশোর, গুজরাত ২০৬/৮ (১৯ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:18:57 PM

আইপিএল: ৫৫ রানে আউট ডেভিড মিলার, গুজরাত ১৮১/৭ (১৭.৩ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:08:30 PM

আইপিএল: ২১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডেভিড মিলারের, গুজরাত ১৭৭/৬ (১৭ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:05:47 PM

আইপিএল: ৪ রানে আউট রাহুল তেওতিয়া, গুজরাত ১৫২/৬ (১৬ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:58:15 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট শাহরুখ খান, গুজরাত ১৩৯/৫ (১৪.১ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:49:17 PM